ওয়াচটাওয়ার অনলাইন লাইব্রেরি
ওয়াচটাওয়ার
অনলাইন লাইব্রেরি
বাংলা
  • বাইবেল
  • প্রকাশনাদি
  • সভা
  • ইয়োব ২৮
  • পবিত্র বাইবেল—নতুন জগৎ অনুবাদ

এই বাছাইয়ের সঙ্গে কোনো ভিডিও প্রাপ্তিসাধ্য নেই।

দুঃখিত, ভিডিওটা চালানো সম্বভব হচ্ছে না।

ইয়োব ২৮:৩

পাদটীকা

  • *

    আক্ষ., “পাথরের।”

ইয়োব ২৮:৫

পাদটীকা

  • *

    স্পষ্টতই, এখানে খনিতে হওয়া কাজের বিষয়ে বলা হয়েছে।

ইয়োব ২৮:১৭

পাদটীকা

  • *

    বা “পরিশোধিত।”

ইয়োব ২৮:১৮

ইনডেক্স

  • গবেষণা নির্দেশিকা

    প্রহরীদুর্গ,

    ৪/১/১৯৯৯, পৃষ্ঠা ৩-৭

ইয়োব ২৮:১৯

পাদটীকা

  • *

    বা “কূশের।”

ইয়োব ২৮:২৫

পাদটীকা

  • *

    আক্ষ., “ওজন।”

বাইবেলের অন্যান্য অনুবাদ

এই শাস্ত্রপদটা অন্যান্য বাইবেলে কীভাবে এসেছে, তা দেখার জন্য শাস্ত্রপদের নম্বরের উপর ক্লিক করুন।
  • পবিত্র বাইবেল—নতুন জগৎ অনুবাদ
  • ১
  • ২
  • ৩
  • ৪
  • ৫
  • ৬
  • ৭
  • ৮
  • ৯
  • ১০
  • ১১
  • ১২
  • ১৩
  • ১৪
  • ১৫
  • ১৬
  • ১৭
  • ১৮
  • ১৯
  • ২০
  • ২১
  • ২২
  • ২৩
  • ২৪
  • ২৫
  • ২৬
  • ২৭
  • ২৮
পবিত্র বাইবেল—নতুন জগৎ অনুবাদ
ইয়োব ২৮:১-২৮

ইয়োব

২৮ “রুপো খনন করার জায়গা রয়েছে,

সোনা পরিশোধন করার জায়গা রয়েছে।

 ২ লোহা মাটি থেকে তোলা হয়

আর তামা পাথর গলিয়ে বের করা হয়।

 ৩ মূল্যবান ধাতুর* খোঁজে

মানুষ অন্ধকার ভেদ করে মাটির গভীরে

ঘুটঘুটে অন্ধকারের মধ্যে খনন করে।

 ৪ সে মানুষের বসতি থেকে দূরে গর্ত খোঁড়ে,

এমন নিরিবিলি জায়গায়, যেখানে কেউ যাওয়া-আসা করে না।

সে গর্তে নেমে দড়িতে ঝুলে কাজ করে।

 ৫ মাটির উপরে ফসল ফলে,

কিন্তু নীচে তোলপাড় হয়, যেন আগুন লেগেছে।*

 ৬ সেখানে পাথরের মধ্যে নীলকান্ত মণি পাওয়া যায়,

ধুলোর মধ্যে সোনা পাওয়া যায়।

 ৭ কোনো শিকারি পাখিই সেই জায়গার বিষয়ে জানে না,

কালো চিলের তীক্ষ্ণ দৃষ্টিও সেটার পথ খুঁজে পায় না।

 ৮ সেখানে হিংস্র পশু দেখা যায় না,

যুবসিংহকে শিকার খুঁজতে দেখা যায় না।

 ৯ মানুষ হাত দিয়ে শক্ত পাথরে আঘাত করে,

পর্বতগুলোকে সেগুলোর ভিত্তিসহ উপড়ে ফেলে।

১০ সে শৈল কেটে জলের সুড়ঙ্গ তৈরি করে,

তার চোখ প্রত্যেকটা মূল্যবান জিনিস খুঁজে বের করে।

১১ সে নদীর জল আসার সমস্ত পথ বন্ধ করে দেয়,

মাটিতে লুকোনো জিনিসগুলো আলোতে বের করে আনে।

১২ কিন্তু, প্রজ্ঞা কোথায় পাওয়া যায়?

বোঝার ক্ষমতার উৎস কোথায়?

১৩ কোনো মানুষ এটার মূল্য জানে না

আর এটা পৃথিবীতে কোথাও পাওয়া যায় না।

১৪ গভীর সাগর বলে, ‘সেটা আমার কাছে নেই!’

সমুদ্র বলে, ‘সেটা আমার কাছেও নেই!’

১৫ খাঁটি সোনা দিয়েও সেটা কেনা যায় না,

রুপো ওজন করে দিলেও সেটা পাওয়া যায় না।

১৬ ওফীরের সোনা

কিংবা বহুমূল্য গোমেদক ও নীলকান্ত মণি দিয়েও

সেটা কেনা যায় না।

১৭ সোনা ও কাঁচের সঙ্গে সেটার তুলনা করা যায় না,

উচ্চমানের* সোনার পাত্র দিয়েও সেটা পাওয়া যায় না।

১৮ সেটার তুলনায় প্রবাল ও স্ফটিকের কোনো মূল্য নেই,

থলি ভরতি মুক্তোর চেয়ে প্রজ্ঞার মূল্য আরও বেশি।

১৯ ইথিওপিয়ার* পোখরাজও এটার তুলনায় কিছুই নয়,

খাঁটি সোনা দিয়েও এটাকে কেনা যায় না।

২০ তাহলে প্রজ্ঞা কোথায় পাওয়া যায়

আর বোঝার ক্ষমতার উৎস কোথায়?

২১ সেটা তো পৃথিবীর সমস্ত প্রাণীর কাছ থেকে লুকোনো রয়েছে,

আকাশের পাখিরাও সেটা দেখতে পায় না।

২২ ধ্বংস ও মৃত্যু বলে,

‘আমরা কেবল সেটার বিষয়ে শুনেছি।’

২৩ কিন্তু ঈশ্বর জানেন, প্রজ্ঞা কোথায় পাওয়া যায়,

একমাত্র তিনিই জানেন, সেটা কোথায় থাকে।

২৪ কারণ তিনি পৃথিবীর প্রান্ত পর্যন্ত দেখতে পান,

আকাশের নীচে সব কিছু দেখতে পান।

২৫ তিনি যখন বাতাসের গতি* স্থির করলেন,

জলের পরিমাণ নির্ধারণ করলেন,

২৬ তিনি যখন বৃষ্টি পড়ার নিয়ম স্থির করলেন,

গর্জনকারী মেঘের জন্য বর্ষণের পথ খুলে দিলেন,

২৭ তখন তিনি প্রজ্ঞা দেখলেন এবং সেটার বিষয়ে বোঝালেন,

তিনি সেটার ভিত্তি স্থাপন করলেন এবং সেটা পরীক্ষা করলেন।

২৮ আর তিনি মানুষকে বললেন:

‘দেখো! যিহোবাকে ভয় করাই হল প্রজ্ঞা,

মন্দতা থেকে সরে আসাই হল বোঝার ক্ষমতা।’”

বাংলা প্রকাশনা (১৯৮৯-২০২৬)
লগ আউট
লগ ইন
  • বাংলা
  • শেয়ার
  • পছন্দসমূহ
  • Copyright © 2025 Watch Tower Bible and Tract Society of Pennsylvania
  • ব্যবহারের শর্ত
  • গোপনীয়তার নীতি
  • গোপনীয়তার সেটিং
  • JW.ORG
  • লগ ইন
শেয়ার