ওয়াচটাওয়ার অনলাইন লাইব্রেরি
ওয়াচটাওয়ার
অনলাইন লাইব্রেরি
বাংলা
  • বাইবেল
  • প্রকাশনাদি
  • সভা
  • দ্বিতীয় বিবরণ ২
  • পবিত্র বাইবেল—নতুন জগৎ অনুবাদ

এই বাছাইয়ের সঙ্গে কোনো ভিডিও প্রাপ্তিসাধ্য নেই।

দুঃখিত, ভিডিওটা চালানো সম্বভব হচ্ছে না।

দ্বিতীয় বিবরণ ২:৭

ইনডেক্স

  • গবেষণা নির্দেশিকা

    প্রহরীদুর্গ (অধ্যয়ন),

    ১/২০২২, পৃষ্ঠা ৫

দ্বিতীয় বিবরণ ২:১১

ইনডেক্স

  • গবেষণা নির্দেশিকা

    জীবন ও পরিচর্যা সভার জন্য অধ্যয়ন পুস্তিকা-র রেফারেন্স, ৫/২০২১, পৃষ্ঠা ১২

দ্বিতীয় বিবরণ ২:২৩

পাদটীকা

  • *

    অর্থাৎ ক্রীতী।

দ্বিতীয় বিবরণ ২:২৫

পাদটীকা

  • *

    আক্ষ., “আকাশের নীচের।”

  • *

    বা “প্রসববেদনার মতো যন্ত্রণা অনুভব করবে।”

বাইবেলের অন্যান্য অনুবাদ

এই শাস্ত্রপদটা অন্যান্য বাইবেলে কীভাবে এসেছে, তা দেখার জন্য শাস্ত্রপদের নম্বরের উপর ক্লিক করুন।
  • পবিত্র বাইবেল—নতুন জগৎ অনুবাদ
  • ১
  • ২
  • ৩
  • ৪
  • ৫
  • ৬
  • ৭
  • ৮
  • ৯
  • ১০
  • ১১
  • ১২
  • ১৩
  • ১৪
  • ১৫
  • ১৬
  • ১৭
  • ১৮
  • ১৯
  • ২০
  • ২১
  • ২২
  • ২৩
  • ২৪
  • ২৫
  • ২৬
  • ২৭
  • ২৮
  • ২৯
  • ৩০
  • ৩১
  • ৩২
  • ৩৩
  • ৩৪
  • ৩৫
  • ৩৬
  • ৩৭
পবিত্র বাইবেল—নতুন জগৎ অনুবাদ
দ্বিতীয় বিবরণ ২:১-৩৭

দ্বিতীয় বিবরণ

২ “তখন আমরা পিছনে ঘুরে লোহিত সাগরের দিকে যাওয়ার পথ ধরে প্রান্তরের দিকে এগোতে লাগলাম, ঠিক যেমনটা যিহোবা আমাকে বলেছিলেন। আমরা অনেক দিন ধরে সেয়ীরের পার্বত্য এলাকার পাশ দিয়ে যাত্রা করলাম। ২ এরপর যিহোবা আমাকে বললেন, ৩ ‘তোমরা অনেক দিন ধরে এই পার্বত্য এলাকার পাশ দিয়ে যাত্রা করছ, এখন উত্তর দিকে যাও। ৪ তুমি লোকদের এই আজ্ঞা দাও: “তোমরা সেয়ীরের পাশ দিয়ে যাও, যেটা তোমাদের ভাইদের, এষৌর বংশধরদের দেশ। তোমরা যখন তাদের এলাকার পাশ দিয়ে যাবে, তখন তারা তোমাদের খুব ভয় পাবে কিন্তু তোমরা খেয়াল রেখো, ৫ যেন তোমরা তাদের প্ররোচিত না কর কারণ তাদের দেশের কোনো অংশ আমি তোমাদের দেব না, এমনকী সেখানে পা রাখার জায়গা পর্যন্ত তোমাদের দেব না। আমি সেয়ীরের পার্বত্য এলাকা এষৌকে তার অধিকার হিসেবে দিয়েছি। ৬ তোমরা টাকা দিয়ে তাদের কাছ থেকে খাবার ও জল কিনবে। ৭ তোমাদের ঈশ্বর যিহোবা তোমাদের সমস্ত কাজে আশীর্বাদ করেছেন। তোমরা এই বিশাল প্রান্তরে যে-যাত্রা করেছ, সেই বিষয়ে ঈশ্বর ভালোভাবে জানেন। এই চল্লিশ বছর ধরে তোমাদের ঈশ্বর যিহোবা তোমাদের সঙ্গে ছিলেন। তাই, তোমাদের কখনোই কোনো কিছুর অভাব হয়নি।”’ ৮ এরপর, আমরা ঈশ্বরের আদেশ অনুসারে সেয়ীরের পাশ দিয়ে চলে গেলাম, যেটা আমাদের ভাইদের, এষৌর বংশধরদের এলাকা। আমরা অরাবার রাস্তায় এবং এলৎ ও ইৎসিয়োন-গেবরের দিকে গেলাম না।

“এরপর আমরা ঘুরে মোয়াবের প্রান্তরের রাস্তা ধরে গেলাম। ৯ তখন যিহোবা আমাকে বললেন, ‘তোমরা মোয়াবীয়দের কোনোভাবেই প্ররোচিত করবে না কিংবা তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধও করবে না কারণ তাদের দেশের কোনো অংশ আমি তোমাদের দেব না। আমি আরের এলাকা লোটের এই বংশধরদের অধিকার হিসেবে দিয়েছি। ১০ (আগে আরে এমীয়েরা থাকত, যারা অনাকীয়দের মতো খুব লম্বা-চওড়া ও শক্তিশালী ছিল আর তাদের জনসংখ্যাও অনেক ছিল। ১১ মনে করা হত, রফায়ীয়েরাও অনাকীয়দের মতোই ছিল আর মোয়াবীয়েরা তাদের এমীয় বলে ডাকত। ১২ সেয়ীরে আগে হোরীয়েরা বাস করত কিন্তু পরবর্তী সময়ে এষৌর বংশধরেরা তাদের ধ্বংস করে দিল আর তাদের এলাকা দখল করে সেখানেই বাস করতে লাগল। ইজরায়েলীয়েরাও একইভাবে সেই দেশ দখল করবে, যেটার উপর তাদের অধিকার রয়েছে কারণ যিহোবা তাদের অবশ্যই সেই দেশ দেবেন।) ১৩ এবার তোমরা সেরদ উপত্যকা পার হও।’ তখন আমরা সেরদ উপত্যকা পার হলাম। ১৪ কাদেশ-বর্ণেয় থেকে পায়ে হেঁটে যাত্রা শুরু করার সময় থেকে সেরদ উপত্যকা পার হওয়া পর্যন্ত আমাদের মোট ৩৮ বছর লাগল। ততদিনে ইজরায়েলীয়দের মধ্য থেকে সৈন্যদের পুরো প্রজন্ম শেষ হয়ে গিয়েছিল, ঠিক যেমনটা যিহোবা দিব্য করে তাদের বলেছিলেন। ১৫ তারা সবাই শিবির থেকে বিনষ্ট না হওয়া পর্যন্ত যিহোবার হস্ত তাদের বিরুদ্ধে ছিল।

১৬ “সৈন্যদের পুরো প্রজন্ম শেষ হয়ে যাওয়ার পর পরই, ১৭ যিহোবা আবারও আমার সঙ্গে কথা বললেন। তিনি আমাকে বললেন, ১৮ ‘আজ তোমাদের মোয়াবের এলাকায় আরের পাশ দিয়ে যেতে হবে। ১৯ তোমরা যখন অম্মোনীয়দের এলাকার কাছে পৌঁছাবে, তখন তোমরা তাদের জ্বালাতন করবে না কিংবা তাদের প্ররোচিতও করবে না কারণ তাদের দেশের কোনো অংশ আমি তোমাদের দেব না। আমি ওই এলাকা লোটের সেই বংশধরদের অধিকার হিসেবে দিয়েছি। ২০ সেই এলাকাও আগে রফায়ীয়দের এলাকা বলে মনে করা হত। (আগে সেখানে রফায়ীয়েরা থাকত, যাদের অম্মোনীয়েরা সম্‌সুম্মীয় বলে ডাকত। ২১ রফায়ীয়েরা অনাকীয়দের মতো লম্বা-চওড়া ও শক্তিশালী ছিল আর তাদের জনসংখ্যাও অনেক ছিল। কিন্তু, যিহোবা তাদের অম্মোনীয়দের সামনে থেকে বিনষ্ট করে দিলেন আর অম্মোনীয়েরা তাদের সেখান থেকে তাড়িয়ে দিয়ে তাদের এলাকায় বাস করতে লাগল। ২২ ঈশ্বর এষৌর বংশধরদের জন্য এমনটাই করেছিলেন, যারা এখন সেয়ীরে বাস করছে। তিনি তাদের সামনে হোরীয়দের বিনষ্ট করে দিয়েছিলেন, যাতে তারা হোরীয়দের এলাকা দখল করে নিতে পারে এবং সেখানে বাস করতে পারে। আর এখন পর্যন্ত তারা সেখানেই বাস করছে। ২৩ আর অব্বীয়েরা গাজা পর্যন্ত বিস্তৃত গ্রামগুলোতে বাস করত। যখন কপ্তোর* থেকে কপ্তোরীয়েরা এল, তখন তারা অব্বীয়দের বিনষ্ট করে নিজেরা তাদের জায়গায় বাস করতে লাগল।)

২৪ “‘এখন তোমরা যাও আর অর্ণোন উপত্যকা পার হও। দেখো, আমি হিষ্‌বোনের ইমোরীয় রাজা সীহোনকে তোমাদের হাতে সমর্পণ করেছি। তাই, তার দেশ দখল করতে শুরু করো আর তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করো। ২৫ আজ থেকে আমি পৃথিবীর* সমস্ত লোকের মধ্যে তোমাদের বিষয়ে এমন ভয় ঢুকিয়ে দেব যে, তারা তোমাদের বিষয়ে শুনলেই আতঙ্কিত হয়ে পড়বে। তোমাদের কারণে তারা বিচলিত হয়ে পড়বে এবং থরথর করে কাঁপবে।’*

২৬ “পরে আমি কদেমোৎ প্রান্তর থেকে হিষ্‌বোনের রাজা সীহোনের কাছে আমার বার্তাবাহকদের পাঠালাম। আমি তার কাছে এই শান্তির বার্তা পাঠালাম, ২৭ ‘আমাকে তোমার দেশের মধ্য দিয়ে যেতে দাও। আমি রাজপথ ধরেই চলব, ডান দিকে কিংবা বাঁ-দিকে যাব না। ২৮ আমি তোমার কাছ থেকে যে-খাবার ও জল নেব, সেটার দাম দেব। আমাকে শুধু তোমার এলাকার মধ্য দিয়ে হেঁটে যাওয়ার অনুমতি দাও। ২৯ সেয়ীরে এষৌর বংশধরেরা এবং আরে মোয়াবীয়েরাও আমাকে তাদের এলাকার মধ্য দিয়ে যেতে দিয়েছে। আমাদের ঈশ্বর যিহোবা আমাদের যে-দেশ দিতে চলেছেন, জর্ডন পার হয়ে সেই দেশে না পৌঁছানো পর্যন্ত আমাদের তোমার এলাকার মধ্য দিয়ে যেতে দাও।’ ৩০ কিন্তু, হিষ্‌বোনের রাজা সীহোন আমাদের তার এলাকার মধ্য দিয়ে যাওয়ার অনুমতি দিলেন না। তার হৃদয় কঠিন হয়ে গেল আর তিনি তার জেদ ছাড়লেন না। তোমাদের ঈশ্বর যিহোবা তাকে একগুঁয়ে হয়েই থাকতে দিলেন, যাতে সেই রাজাকে তোমাদের হাতে সমর্পণ করেন আর এখন সেটাই ঘটেছে।

৩১ “তখন যিহোবা আমাকে বললেন, ‘দেখো, আমি সীহোন এবং তার দেশ তোমার হাতে তুলে দিয়েছি। তার দেশ দখল করতে শুরু করো।’ ৩২ সীহোন যখন তার সমস্ত লোককে নিয়ে যহসে আমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে এলেন, ৩৩ তখন আমাদের ঈশ্বর যিহোবা তাকে আমাদের হাতে সমর্পণ করলেন। আমরা তাকে, তার ছেলেদের এবং তার সমস্ত লোককে পরাজিত করলাম। ৩৪ আমরা তাদের সমস্ত নগর দখল করে নিয়ে প্রত্যেকটা নগরকে ধ্বংস করে দিলাম। আমরা সেখানকার সমস্ত পুরুষ, স্ত্রী ও বাচ্চাকে মেরে ফেললাম, কাউকেই জীবিত রাখলাম না। ৩৫ আমরা যখন নগরগুলো দখল করলাম, তখন সেখানকার শুধুমাত্র পশুপাল ও জিনিসপত্র লুট করলাম। ৩৬ অর্ণোন উপত্যকার ধারে অবস্থিত অরোয়ের নগর (ও সেইসঙ্গে উপত্যকায় অবস্থিত নগর) থেকে শুরু করে গিলিয়দ পর্যন্ত এমন কোনো নগর ছিল না, যেটাকে আমরা পরাজিত করতে পারিনি। আমাদের ঈশ্বর যিহোবা সেই সমস্ত নগর আমাদের হাতে সমর্পণ করেছিলেন। ৩৭ কিন্তু, আমরা যব্বোক উপত্যকার ধারের এলাকায় যাইনি, যেটা অম্মোনীয়দের এলাকা। আর আমরা পার্বত্য এলাকার নগরগুলোতে কিংবা এমন কোনো জায়গায় যাইনি, যেখানে আমাদের ঈশ্বর যিহোবা আমাদের যেতে নিষেধ করেছেন।

বাংলা প্রকাশনা (১৯৮৯-২০২৬)
লগ আউট
লগ ইন
  • বাংলা
  • শেয়ার
  • পছন্দসমূহ
  • Copyright © 2025 Watch Tower Bible and Tract Society of Pennsylvania
  • ব্যবহারের শর্ত
  • গোপনীয়তার নীতি
  • গোপনীয়তার সেটিং
  • JW.ORG
  • লগ ইন
শেয়ার