পবিত্র বাইবেল—খ্রিস্টীয় গ্রিক শাস্ত্র—নতুন জগৎ অনুবাদ যোহন বিষয়বস্তুর আউটলাইন যোহন বিষয়বস্তুর আউটলাইন ১ বাক্য মানুষ হয়ে জন্ম নিয়েছিলেন (১-১৮) যোহন বাপ্তাইজক যে-উত্তর দিয়েছিলেন (১৯-২৮) যিশু, ঈশ্বরের মেষশাবক (২৯-৩৪) যিশুর প্রথম শিষ্যেরা (৩৫-৪২) ফিলিপ ও নথনেল (৪৩-৫১) ২ কান্না নগরে বিয়ে; জলকে দ্রাক্ষারসে পরিণত করা (১-১২) যিশু মন্দির থেকে বণিকদের বের করে দেন (১৩-২২) যিশু মানুষের হৃদয়ের চিন্তাভাবনা জানেন (২৩-২৫) ৩ যিশু ও নীকদীম (১-২১) আবার জন্ম নেওয়া (৩-৮) ঈশ্বর জগৎকে প্রেম করলেন (১৬) যোহন শেষ বারের মতো যিশুর বিষয়ে সাক্ষ্য দেন (২২-৩০) যিনি উপর থেকে (৩১-৩৬) ৪ যিশু এবং একজন শমরীয় মহিলা (১-৩৮) “পবিত্র শক্তির পরিচালনায় এবং সত্যের সঙ্গে মিল রেখে” ঈশ্বরের উপাসনা করো (২৩, ২৪) অনেক শমরীয় যিশুর উপর বিশ্বাস করে (৩৯-৪২) যিশু একজন কর্মচারীর ছেলেকে সুস্থ করেন (৪৩-৫৪) ৫ বৈথেস্দায় একজন অসুস্থ ব্যক্তিকে সুস্থ করা হয় (১-১৮) যিশুকে তাঁর পিতা অধিকার দিয়েছেন (১৯-২৪) মৃতেরা যিশুর রব শুনবে (২৫-৩০) যিশুর বিষয়ে সাক্ষ্য (৩১-৪৭) ৬ যিশু ৫,০০০ জন লোককে খাওয়ান (১-১৫) যিশু জলের উপর দিয়ে হাঁটেন (১৬-২১) যিশু, “সেই জীবনদায়ী খাবার” (২২-৫৯) অনেকে যিশুর কথা শুনে বিশ্বাস হারিয়ে ফেলে (৬০-৭১) ৭ কুটিরবাস উৎসবে যিশু (১-১৩) যিশু উৎসবে শিক্ষা দেন (১৪-২৪) খ্রিস্ট সম্বন্ধে ভিন্ন ভিন্ন মত (২৫-৫২) ৮ পিতা যিশুর বিষয়ে সাক্ষ্য দেন (১২-৩০) যিশু, “জগতের আলো” (১২) অব্রাহামের সন্তান (৩১-৪১) “সত্য তোমাদের মুক্ত করবে” (৩২) দিয়াবলের সন্তান (৪২-৪৭) যিশু ও অব্রাহাম (৪৮-৫৯) ৯ যিশু একজন লোককে সুস্থ করেন, যে অন্ধ হয়ে জন্মেছে (১-১২) সুস্থ হওয়া ব্যক্তিকে ফরীশীরা প্রশ্ন করে (১৩-৩৪) ফরীশীদের অন্ধতা (৩৫-৪১) ১০ মেষপালক এবং মেষের খোঁয়াড় (১-২১) যিশুই উত্তম মেষপালক (১১-১৫) “আমার আরও মেষ আছে” (১৬) মন্দিরের উৎসর্গীকরণ উৎসবে যিহুদিরা যিশুর সম্মুখীন হয় (২২-৩৯) অনেক যিহুদি বিশ্বাস করতে প্রত্যাখ্যান করে (২৪-২৬) “আমার মেষ আমার রবে মনোযোগ দেয়” (২৭) পুত্র পিতার সঙ্গে একতাবদ্ধ (৩০, ৩৮) যর্দনের অন্য পারে অনেকে বিশ্বাস করল (৪০-৪২) ১১ লাসারের মৃত্যু (১-১৬) মার্থা ও মরিয়মকে যিশু সান্ত্বনা দেন (১৭-৩৭) যিশু লাসারকে পুনরুত্থিত করেন (৩৮-৪৪) যিশুকে হত্যা করার ষড়যন্ত্র করা হয় (৪৫-৫৭) ১২ মরিয়ম যিশুর পায়ে তেল ঢেলে দেন (১-১১) যিশু জেরুসালেমে প্রবেশ করেন (১২-১৯) যিশু তাঁর মৃত্যু সম্বন্ধে বলেন (২০-৩৭) যিহুদিদের বিশ্বাসের অভাব ভবিষ্যদ্বাণী পরিপূর্ণ করে (৩৮-৪৩) যিশু এই জগৎকে রক্ষা করার জন্য এসেছেন (৪৪-৫০) ১৩ যিশু তাঁর শিষ্যদের পা ধুইয়ে দেন (১-২০) যিশু ঈষ্করিয়োতীয় যিহূদাকে বিশ্বাসঘাতক হিসেবে শনাক্ত করেন (২১-৩০) নতুন আজ্ঞা (৩১-৩৫) “তোমাদের মধ্যে যদি প্রেম থাকে” (৩৫) পিতর যে অস্বীকার করবেন, সেই সম্বন্ধে আগে থেকে বলা হয় (৩৬-৩৮) ১৪ যিশু, পিতার কাছে আসার একমাত্র উপায় (১-১৪) “আমিই পথ ও সত্য ও জীবন” (৬) যিশু পবিত্র শক্তির বিষয়ে প্রতিজ্ঞা করেন (১৫-৩১) “পিতা আমার চেয়ে মহান” (২৮) ১৫ প্রকৃত আঙুর গাছের দৃষ্টান্ত (১-১০) খ্রিস্টের মতো প্রেম দেখানোর আজ্ঞা (১১-১৭) “এর চেয়ে মহৎ প্রেম আর নেই” (১৩) জগৎ যিশুর শিষ্যদের ঘৃণা করে (১৮-২৭) ১৬ যিশুর শিষ্যেরা মৃত্যুর মুখোমুখি হতে পারে (১-৪ক) পবিত্র শক্তির কাজ (৪খ-১৬) শিষ্যদের দুঃখ আনন্দে পরিণত হবে (১৭-২৪) যিশু জগৎকে জয় করেছেন (২৫-৩৩) ১৭ তাঁর প্রেরিতদের সঙ্গে যিশুর শেষ প্রার্থনা (১-২৬) অনন্তজীবন পেতে হলে ঈশ্বরকে জানতে হবে (৩) খ্রিস্টানেরা এই জগতের অংশ নয় (১৪-১৬) “তোমার বাক্যই হল সত্য” (১৭) ‘আমি তোমার নাম জানিয়েছি’ (২৬) ১৮ যিহূদা যিশুর সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেন (১-৯) পিতর খড়্গ ব্যবহার করেন (১০, ১১) যিশুকে হাননের কাছে নিয়ে যাওয়া হয় (১২-১৪) পিতর প্রথম বার অস্বীকার করেন (১৫-১৮) হাননের সামনে যিশু (১৯-২৪) পিতর দ্বিতীয় ও তৃতীয় বার অস্বীকার করেন (২৫-২৭) পীলাতের সামনে যিশু (২৮-৪০) “আমার রাজ্য এই জগতের অংশ নয়” (৩৬) ১৯ যিশুকে চাবুক মারা হয় এবং তাঁকে নিয়ে উপহাস করা হয় (১-৭) পীলাত আবারও যিশুকে প্রশ্ন জিজ্ঞেস করেন (৮-১৬ক) যিশুকে গল্গথা নামে এক জায়গায় দণ্ডে বিদ্ধ করা হয় (১৬খ-২৪) যিশু তাঁর মায়ের দায়িত্বের ভার যোহনকে দেন (২৫-২৭) যিশুর মৃত্যু (২৮-৩৭) যিশুর দেহ কবরে রাখা হয় (৩৮-৪২) ২০ খালি কবর (১-১০) যিশু মগ্দলীনী মরিয়মকে দেখা দেন (১১-১৮) যিশু তাঁর শিষ্যদের দেখা দেন (১৯-২৩) থোমা সন্দেহ করেন, কিন্তু পরে বিশ্বাস করেন (২৪-২৯) এই গোটানো পুস্তকের উদ্দেশ্য (৩০, ৩১) ২১ যিশু তাঁর শিষ্যদের দেখা দেন (১-১৪) পিতর যিশুর প্রতি তার প্রেমের বিষয়টা নিশ্চিত করেন (১৫-১৯) “আমার মেষশাবকদের চরাও” (১৭) যিশুর প্রিয় শিষ্যের ভবিষ্যৎ (২০-২৩) উপসংহার (২৪, ২৫)