ওয়াচটাওয়ার অনলাইন লাইব্রেরি
ওয়াচটাওয়ার
অনলাইন লাইব্রেরি
বাংলা
  • বাইবেল
  • প্রকাশনাদি
  • সভা
  • w০১ ১১/১৫ পৃষ্ঠা ২-৪
  • পরিত্রাণের কি কোন আশা আছে?

এই বাছাইয়ের সঙ্গে কোনো ভিডিও প্রাপ্তিসাধ্য নেই।

দুঃখিত, ভিডিওটা চালানো সম্বভব হচ্ছে না।

  • পরিত্রাণের কি কোন আশা আছে?
  • ২০০১ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • অনুরূপ বিষয়বস্ত‌ু
  • আপনার ‘পরিত্রাণের আশাকে’ উজ্জ্বল রাখুন!
    ২০০০ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • পরিত্রাণ—প্রকৃতপক্ষে এটি যা বোঝায়
    ১৯৯৭ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • পরিত্রাণের জন্য সাধারণ্যে ঘোষণা করুন
    ১৯৯৭ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • কীভাবে যিশু আমাদের রক্ষা করেছেন?
    বাইবেলের প্রশ্নের উত্তর
২০০১ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
w০১ ১১/১৫ পৃষ্ঠা ২-৪

পরিত্রাণের কি কোন আশা আছে?

মানবজাতির কাছে পরিচিত এমন যে কোন সময়ের চেয়ে বিংশ শতাব্দীকে সবচেয়ে বেশি রক্তক্ষয়ী শতাব্দী বলা হয়েছে। গত কয়েক দশকে অপরাধ, যুদ্ধ, জাতিগত শত্রুতা, নেশাকর ওষুধের অপব্যবহার, অসততা এবং দৌরাত্ম্য ব্যাপক আকারে বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়া অসুস্থতা, বার্ধক্য এবং মৃত্যুর কারণেও যন্ত্রণা ও দুঃখকষ্ট রয়েছে। আজকের জগতে যে অসংখ্য সমস্যা রয়েছে, সেগুলো থেকে কে না মুক্তি চায়? ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে আমরা কি পরিত্রাণের কোন আশা দেখতে পাই?

প্রেরিত যোহন প্রায় ২,০০০ বছর আগে যে দর্শন দেখেছিলেন, তা বিবেচনা করুন। তিনি লিখেছিলেন: “দেখ, মনুষ্যদের সহিত ঈশ্বরের আবাস; তিনি তাহাদের সহিত বাস করিবেন, এবং তাহারা তাঁহার প্রজা হইবে; এবং ঈশ্বর আপনি তাহাদের সঙ্গে থাকিবেন, ও তাহাদের ঈশ্বর হইবেন। আর তিনি তাহাদের সমস্ত নেত্রজল মুছাইয়া দিবেন; এবং মৃত্যু আর হইবে না; শোক বা আর্ত্তনাদ বা ব্যথাও আর হইবে না; কারণ প্রথম বিষয় সকল লুপ্ত হইল।” (প্রকাশিত বাক্য ২১:৩, ৪) ভাববাদী যিশাইয় একই বিষয়ে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন: “তিনি মৃত্যুকে অনন্তকালের জন্য বিনষ্ট করিয়াছেন, ও প্রভু সদাপ্রভু সকলের মুখ হইতে চক্ষুর জল মুছিয়া দিবেন; এবং সমস্ত পৃথিবী হইতে আপন প্রজাদের দুর্নাম দূর করিবেন; কারণ সদাপ্রভুই এই কথা কহিয়াছেন।”—যিশাইয় ২৫:৮.

ঈশ্বরের প্রতিজ্ঞাগুলো পরিপূর্ণতার মানে কী হবে, তা একটু কল্পনা করুন! অন্যায়-অত্যাচার ও দৌরাত্ম্য এবং দুঃখকষ্ট ও হতাশার সমস্ত কারণগুলো থেকে মানবজাতি রক্ষা পাবে বা মুক্ত হবে। এমনকি অসুস্থতা, বার্ধক্য এবং মৃত্যুও আমাদেরকে কষ্ট দেবে না! ঈশ্বরের বাক্য বাইবেল নিখুঁত পৃথিবীতে অনন্ত জীবন সম্বন্ধে প্রতিজ্ঞা করে। (লূক ২৩:৪৩; যোহন ১৭:৩) আর যারাই এর আকাঙ্ক্ষা করে, তাদের সবার জন্য এই সুযোগ রয়েছে। “[ঈশ্বরের] ইচ্ছা এই, যেন সমুদয় মনুষ্য পরিত্রাণ পায়, ও সত্যের তত্ত্বজ্ঞান পর্য্যন্ত পঁহুছিতে পারে।”—১ তীমথিয় ২:৩, ৪.

কিন্তু, ঈশ্বরের প্রতিজ্ঞাগুলো থেকে উপকার পেতে হলে, আমাদের পরিত্রাণের জন্য যীশু খ্রীষ্ট যে ভূমিকা পালন করেছেন, তা বুঝতে হবে এবং তাঁর ওপর বিশ্বাস রাখতে হবে। যীশু নিজে বলেছিলেন: “ঈশ্বর জগৎকে এমন প্রেম করিলেন যে, আপনার একজাত পুত্ত্রকে দান করিলেন, যেন, যে কেহ তাঁহাতে বিশ্বাস করে, সে বিনষ্ট না হয়, কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।” (যোহন ৩:১৬) এই বিষয়ে যীশু খ্রীষ্টের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা সম্বন্ধে প্রেরিত পিতর বলেছিলেন: “অন্য কাহারও কাছে পরিত্রাণ নাই; কেননা আকাশের নীচে মনুষ্যদের মধ্যে দত্ত এমন আর কোন নাম নাই, যে নামে আমাদিগকে পরিত্রাণ পাইতে হইবে।” (প্রেরিত ৪:১২) প্রেরিত পৌল এবং তার সঙ্গী সীল একজন আন্তরিক অনুসন্ধানকারীকে উৎসাহ দিয়েছিলেন: “তুমি ও তোমার পরিবার প্রভু যীশুতে বিশ্বাস কর, তাহাতে পরিত্রাণ পাইবে।”—প্রেরিত ১৬:৩০, ৩১.

হ্যাঁ, যীশু খ্রীষ্ট হলেন ‘জীবনের আদিকর্ত্তা’ আর একমাত্র তাঁর মাধ্যমেই পরিত্রাণ সম্ভব। (প্রেরিত ৩:১৫) কিন্তু, আমাদেরকে রক্ষা করার জন্য একজন ব্যক্তি কীভাবে এই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন? এই বিষয়ে তাঁর ভূমিকা সম্বন্ধে স্পষ্টভাবে বুঝতে পারাই আমাদের পরিত্রাণের আশাকে শক্তিশালী করবে।

[২ পৃষ্ঠার চিত্র সৌজন্যে]

পৃষ্ঠা ৩ : বোমারু বিমানবাহিনী USAF photo; ক্ষুধায় মৃতপ্রায় শিশু: UNITED NATIONS/J. FRAND; জ্বলন্ত যুদ্ধজাহাজ: U.S. Navy photo

    বাংলা প্রকাশনা (১৯৮৯-২০২৬)
    লগ আউট
    লগ ইন
    • বাংলা
    • শেয়ার
    • পছন্দসমূহ
    • Copyright © 2025 Watch Tower Bible and Tract Society of Pennsylvania
    • ব্যবহারের শর্ত
    • গোপনীয়তার নীতি
    • গোপনীয়তার সেটিং
    • JW.ORG
    • লগ ইন
    শেয়ার