নতুন বিশেষ অধিবেশন দিনের কার্যক্রম
‘ঈশ্বরের গভীর বিষয় সকল অনুসন্ধান করা’ হল আমাদের বিশেষ অধিবেশন দিনের কার্যক্রমের বিষয়বস্তু যেটা ২০০০ সালের ফেব্রুয়ারি মাস থেকে শুরু হতে চলেছে। (১ করি. ২:১০) এই কার্যক্রম থেকে কোন্ কোন্ জরুরি বিষয়গুলো আমরা শিখব?
মানুষের জ্ঞানের অনুসন্ধান তাদের যা দিয়েছে তাতে মানুষের কোন উপকার হয়নি। কিন্তু বাইবেলের জ্ঞান আমাদেরকে সতেজ করে, যে বিষয়ে “ঈশ্বরের বাক্যে অনুসন্ধান সতেজতা নিয়ে আসে” নামক বক্তৃতায় সীমা অধ্যক্ষ আলোচনা করবেন। অতিথি বক্তার বিষয়টা হল “রাজ্যের প্রচারকে আপনি কোন্ দৃষ্টিতে দেখেন?” প্রশ্নটা আলোচনা করে তিনি দেখাবেন যে ঈশ্বরের গভীর বিষয় সকল অনুসন্ধান করার সঙ্গে রাজ্যের সুসমাচার প্রচার করার কী সম্পর্ক রয়েছে।
ঈশ্বরের বাক্যের গভীরে খনন করার জন্য বাবামায়েরা কীভাবে তাদের ছেলেমেয়েদের সাহায্য করতে পারেন? “ছেলেমেয়েদের হৃদয়ে ঈশ্বরের বাক্যকে গেঁথে দিন” নামক বক্তৃতায় ব্যবহারিক পরামর্শগুলোর কথা বলা হবে। মণ্ডলীতে যে ভাইবোনেরা আধ্যাত্মিকভাবে পরিপক্ব তাদের সঙ্গে মেলামেশা খ্রীষ্টীয় যুবক-যুবতীদের ওপর কেমন ভাল প্রভাব ফেলে সে বিষয়ে “যুবক-যুবতীরা বয়স্কদের কাছ থেকে শেখে” নামক বক্তৃতায় কিছু উদাহরণ দেওয়া হবে।
যিহোবা নিগূঢ় বিষয়গুলোকে প্রকাশ করেন। কেন আমাদের এই সময়ে লূক্কায়িত আধ্যাত্মিক সম্পদকে একনিষ্ঠভাবে খোঁজা দরকার? “যিহোবা গভীর বিষয় সকল ধীরে ধীরে প্রকাশ করেন” নামক বক্তৃতায় অতিথি বক্তা আমাদেরকে জানাবেন যে প্রাচীন কালে এবং আমাদের এই আধুনিক সময়ে যিহোবা কী কী প্রকাশ করেছেন। এটা আমাদের ‘ঈশ্বরের গভীর বিষয় সকল অনুসন্ধান করে’ চলার সংকল্পকে দৃঢ় করবে।
উপস্থিত থাকার জন্য এখন থেকেই পরিকল্পনা করুন। যারা বাপ্তিস্ম নিয়ে যিহোবার কাছে তাদের উৎসর্গকে প্রকাশ করতে চান তাদের যত তাড়াতাড়ি সম্ভব পরিচালক অধ্যক্ষকে তা জানানো দরকার। ঈশ্বরের বাক্যের গভীরে খনন করার জন্য আমাদের অন্তরের ইচ্ছা আমরা যা শুনব তাতে বৃদ্ধি পাবে। তাই আধ্যাত্মিক শিক্ষার এই বিশেষ দিনটাতে অনুপস্থিত থাকবেন না!