ঘোষণাবলি
▪ জানুয়ারি মাসের জন্য সাহিত্য অর্পণ: ১৯২ পৃষ্ঠার যেকোনো বই, যা বিবর্ণ হয়ে গিয়েছে অথবা ১৯৯১ সালের আগে ছাপানো যেকোনো বই অর্পণ করা যেতে পারে। যে-মণ্ডলীগুলোতে এই বইগুলো নেই, তারা জ্ঞান বই (যদি পাওয়া যায়) অথবা জেগে থাকুন! ব্রোশারটি অর্পণ করতে পারে। ফেব্রুয়ারি: ঈশ্বর আমাদের কাছ থেকে কী চান? অথবা জেগে থাকুন! মার্চ: বাইবেল প্রকৃতপক্ষে কী শিক্ষা দেয়? বাইবেল অধ্যয়ন শুরু করার জন্য এক অধ্যবসায়ী প্রচেষ্টা করুন। এপ্রিল ও মে: প্রহরীদুর্গ পত্রিকা। যে-নতুন আগ্রহী ব্যক্তিরা স্মরণার্থ সভায় এবং বিশেষ বক্তৃতায় উপস্থিত হয়েছিল অথচ মণ্ডলীর সঙ্গে সক্রিয়ভাবে মেলামেশা করছে না, তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার বিশেষ প্রচেষ্টা করা হবে। এই ধরনের সাক্ষাতের উদ্দেশ্য হওয়া উচিত সেই ব্যক্তিদের সঙ্গে একটা বাইবেল অধ্যয়ন শুরু করা, যারা এখনও একটা বাইবেল অধ্যয়নের প্রস্তাব গ্রহণ করেনি।
▪ যেহেতু মার্চ মাসে পাঁচটা শনি-রবিবার আছে, তাই সহায়ক অগ্রগামীর কাজ করার জন্য এই মাসটা হবে অতি উত্তম মাস।
▪ ফেব্রুয়ারি মাস থেকে শুরু করে এবং ২ মার্চের মধ্যে সীমা অধ্যক্ষরা জনসাধারণের উদ্দেশে যে-নতুন বক্তৃতাটি দেবে, সেটির বিষয়বস্তু হল, “দুর্দশার সময়ে আপনি কোথায় সাহায্য পেতে পারেন?”
▪ এই বছর ২২ মার্চ, শনিবার সূর্যাস্তের পর স্মরণার্থ সভা উদ্যাপন করার জন্য মণ্ডলীগুলোর উপযুক্ত ব্যবস্থা করা উচিত। যদিও বক্তৃতা আগে শুরু করা যেতে পারে কিন্তু প্রতীকগুলো সূর্যাস্তের আগে ঘুরানো শুরু করা উচিত নয়। আপনার এলাকায় কখন সূর্যাস্ত হবে, তা স্থানীয় কর্তৃপক্ষদের কাছ থেকে জেনে নিন। প্রতিটা মণ্ডলীর আলাদা আলাদাভাবে তাদের স্মরণার্থ সভা পালন করার চেষ্টা করা উচিত। কিন্তু, তা করা হয়তো সবসময় সম্ভব না-ও হতে পারে। যেখানে বেশ কয়েকটা মণ্ডলী একই কিংডম হল ব্যবহার করে, সম্ভবত এক বা একাধিক মণ্ডলী সেই সন্ধ্যার জন্য অন্য আরেকটা হল ভাড়া করার ব্যবস্থা করতে পারে। যেখানে সম্ভব, সেখানে একই হলে অনুষ্ঠিত কার্যক্রমের মাঝে অন্ততপক্ষে ৪০ মিনিট বিরতি রাখার জন্য আমরা পরামর্শ দিচ্ছি, যাতে করে এই অনুষ্ঠান থেকে সকলে পূর্ণ উপকার লাভ করতে পারে। কাউকে কাউকে দিয়ে আসা ও নিয়ে আসাসহ যাতায়াত ও গাড়ি রাখার বিষয়টার প্রতিও বিবেচনা দেখানো উচিত। প্রাচীন গোষ্ঠীর নির্ধারণ করা উচিত যে, তাদের এলাকায় কোন ব্যবস্থাগুলো সবচেয়ে ভাল হবে।
▪ মণ্ডলীর সচিবদের এই বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া উচিত যে, মণ্ডলীর প্রত্যেক নিয়মিত অগ্রগামীর জন্য তাদের কাছে অগ্রগামী নিয়োগপত্র (S-202) রয়েছে। যদি তাদের কাছে তা না থাকে, তাহলে তাদের শাখা অফিসকে লিখে জানানো উচিত।