যুবক-যুবতীদের জিজ্ঞাস্য . . .
কেন আমি আমার বাবামার বাধ্য হব?
স্টান, এক ঈশ্বর-ভীরু বাবামার দ্বারা প্রতিপালিত হয়েছিল। কিন্তু ১৬ বছর বয়সে সে বিদ্রোহ করে। স্টান ব্যাখ্যা করে যে: “আমি লোকেদের সাথে মিশতে চেয়েছিলাম এবং চেয়েছিলাম যে তারা যেন আমাকে গ্রহণ করে। অন্যান্য লোকেদের যা কিছু আছে আমি তার সবকিছু পেতে চেয়েছিলাম।” স্টান ভেবেছিল যে এই লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য তাকে নেশাকর ওষুধের লেনদেন করতে হবে। অতএব তার গতিবিধি ও উপার্জন সম্পর্কে তাকে মিথ্যা কথা বলতে হত। “আমার বিবেক মৃত হয়ে গিয়েছিল,” স্টান স্মরণ করে।
জন, ১১ বছর বয়সে একজন খ্রীষ্টান হিসাবে বাপ্তাইজিত হয়। “কিন্তু সত্য প্রকৃতপক্ষে আমার হৃদয়ের মধ্যে ছিল না,” সে স্বীকার করে। “আমি এটিকে নিয়ে ছিলাম কারণ, আমার পরিবার তা আমার কাছ থেকে আশা করেছিল বলে। আমি যখন উচ্চ বিদ্যালয়ে ঢুকি, তখন আমি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে আরম্ভ করি। রক্ সঙ্গীতও আমার উপর এক খারাপ প্রভাব ফেলে। আমি সমুদ্র তীরে অধিকাংশ সময় সেই সব যুবকদের সাথে কাটাতাম যারা বাইবেলের মানগুলির দ্বারা পরিচালিত হচ্ছিল না। সেখানে অনেক ধরনের নেশাকর ওষুধের ছড়াছড়ি ছিল।” অতি শীঘ্রই সে বাবামার বাড়ি ছেড়ে চলে যায় এবং এমন ধরনের জীবন ধারা শুরু করে, যা ছিল তার শিখান বিষয়ের সম্পূর্ণ বিপরীত।
কেন তারা বিদ্রোহ করে
এটা সাধারণ যে যুবকেরা তাদের ক্ষমতার পরীক্ষা করতে এবং কিছুটা পরিমাণে স্বাধীনতা অর্জন করতে চেষ্টা করবে। কিন্তু বিদ্রোহী, অসংযত এবং আত্মধ্বংসাত্মমূলক ব্যবহার হল একেবারেই আলাদা ব্যাপার। কী এটিকে করতে প্ররোচিত করে? এর পিছনে অনেক ও নানা ধরনের কারণ রয়েছে। “যখন আপনি যুবক থাকেন,” জন ব্যাখ্যা করে, “তখন আপনি মজা করার উপায় খুঁজতে থাকেন। আপনি আনন্দে ভরা সময় কাটাতে চান।” কিন্তু যুবক ব্যক্তিদের জীবন সম্বন্ধে যথেষ্ট অভিজ্ঞতা থাকে না বলে তারা অনেক সময় সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। (ইব্রীয় ৫:১৪) তাই বুদ্ধিমান বাবামারা তাদের সন্তানদের উপর যুক্তিপূর্ণ বাধানিষেধ আরোপ করে থাকেন—যে বাধানিষেধগুলিকে কিছু যুবক-যুবতীরা সাংঘাতিকভাবে অপছন্দ করে থাকে।
কিন্তু দুঃখের সাথে বলতে হয় যে, কিছু যুবক-যুবতীরা এমনকি তাদের ঈশ্বর-ভীরু বাবামার দেওয়া শিক্ষাকেও অগ্রাহ্য করেছে। (ইফিষীয় ৬:১-৪) যীশু বলেছিলেন যে খ্রীষ্টতত্ত্ব হবে “সংকীর্ণ” ও “দুর্গম” জীবনের পথ। (মথি ৭:১৩, ১৪) অতএব খ্রীষ্টীয় যুবক-যুবতীরা প্রায়ই অনেক কিছু করতে পারে না যা তাদের সহপাঠীরা করে থাকে। অধিকাংশই অবশ্য এই বাধানিষেধকে গ্রহণ করে থাকে, এই উপলব্ধি করে যে ঈশ্বরের নিয়মগুলি প্রকৃতপক্ষে ভারস্বরূপ নয়। (১ যোহন ৫:৩) বাস্তবিকই, এই নিয়মগুলি যুবক-যুবতীদের নানান সমস্যা থেকে রক্ষা করে, যেমন বিবাহের বাইরে গর্ভবতী হওয়া, নেশাকর ওষুধের অপব্যবহার এবং যৌন সংক্রান্ত রোগ। (১ করিন্থীয় ৬:৯, ১০) কিন্তু কিছু যুবক-যুবতী এই সঠিক মনোভাব পোষণ করতে অস্বীকার করে; তারা মনে করে যে বাইবেলের নিয়মগুলি তাদের জীবনধারাকে অতিরিক্ত সংকীর্ণ করে তুলছে।
বিদ্রোহের ব্যাপারটা আরও বেশি স্পষ্ট হয়ে পড়ে যখন একজন যুবক উপলব্ধি করে যে তার বাবামা বিশেষ করে শাসন, খেলাধূলা এবং আমোদপ্রমোদের ক্ষেত্রে বেশি কড়াকড়ি করার চেষ্টা করছে। একটি ছোট মেয়ে দুঃখের সাথে মন্তব্য করে, “আমার মনে হয় যে আমার বাবামা আমাদের উপর অতিরিক্ত নিয়মানুবর্তিতা প্রয়োগ করছে।” এটা অবশ্যই হতাশাজনক যে, অন্যান্য খ্রীষ্টীয় বাবামারা হয়ত এমন কিছু করার অনুমতি দিয়ে থাকে যা হয়ত তুমি করতে পার না। (কলসীয় ৩:২১) কিছু যুবকেরা অবাধ্য হওয়ার দ্বারা তাদের হতাশা প্রকাশ করে থাকে।
অপর ক্ষেত্রে আবার, কিছু যুবক-যুবতীরা বিপথগামী হয়ে পড়ে কারণ তারা তাদের বাবামাকে ঈশ্বরীয় মানের প্রতি কোন সম্মান প্রদর্শন করতে দেখে না বলে। “বাবা ছিল মদ্যপানে আসক্ত,” জন স্মরণ করার চেষ্টা করে। “অতিরিক্ত মদ্যপান করার জন্য মা তার সাথে তর্ক করত। আমরা অনেকবার চেষ্টা করেছি তার কাছ থেকে সরে যাওয়ার।” মদ্যপানে যারা আসক্ত এবং যারা অন্যান্য মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার করে তারা কোন মতেই তাদের সন্তানদের সঠিকভাবে দেখাশোনা করতে পারে না। ঐ ধরনের পরিবারে মৌখিক আঘাত ও অপমান যুবকদের প্রত্যেক দিনই প্রায় সহ্য করতে হয়।
অন্যান্য যুবক-যুবতীরা আবার বিদ্রোহ করে কারণ, বস্তুতপক্ষে তাদের বাবামারা হয় তাদের ছেড়ে দিয়ে থাকে না হয় তাদের অবজ্ঞা করে। বিদ্রোহ করার মাধ্যমে মনে হয় তারা তাদের বাবামার দৃষ্টি আকর্ষণ করাতে চায়—অথবা তাদের আঘাত দিতে চায়। “আমার যতদূর মনে পড়ে, আমার বাবামা কখনও আমার কাছাকাছি থাকেনি,” এক ধনী পরিবার থেকে আসা টেলার নামে একটি মেয়ে এই মন্তব্য করে। “আমি একমাত্র সন্তান ছিলাম আর যেহেতু আমার বাবামা অধিকাংশ সময়ে আমার কাছে থাকত না, তাই তারা সবসময় আমার কাছে অনেক টাকা রেখে যেত।” কোন তত্ত্বাবধান না থাকার দরুণ, টেলার রাত্রিবেলায় ক্লাবে যেতে এবং অতিরিক্ত মদ্যপান করতে আরম্ভ করে। যতক্ষণ না তাকে একবার মদ খেয়ে গাড়ি চালাবার জন্য গ্রেফতার করা হয়, ততক্ষণ তার বাবামা বুঝতে পারেনি তার সমস্যার কথা।
এছাড়াও, আরেকটি পরিস্থিতির কথা প্রেরিত পৌল উল্লেখ করেন যখন তিনি একটি খ্রীষ্টীয় দলকে প্রশ্ন করেছিলেন যে: “তোমরা সুন্দররূপে দৌড়িতেছিলে; কে তোমাদিগকে বাধা দিল যে, তোমরা সত্যের দ্বারা প্রবর্ত্তিত হও না?” (গালাতীয় ৫:৭) অনেক সময় কুসংসর্গ সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। (১ করিন্থীয় ১৫:৩৩) “আমি কুসংসর্গে জড়িয়ে পড়ি,” ইলিশাবেৎ নামক একটি তরুণী জানায়। সে স্বীকার করে যে বন্ধুদের চাপে পড়ে সে, “ধুমপান করতে এবং নেশাকর ওষুধের অপব্যবহার করতে শুরু করে।” সে আরও জানায় যে: “ব্যভিচারিতা একটা প্রত্যেক দিনের ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছিল।”
কেন বিদ্রোহ করা মূর্খতা
হয়ত তুমি নিজেও একটা হতাশাজনক পরিস্থিতিতে রয়েছ—অথবা তা হয়ত বেদনাদায়কও হতে পারে। তখন বাবামার অবাধ্য হয়ে, শুধু তুমি যা করতে চাও তাই করার ইচ্ছা হয়ত আসতে পারে। কিন্তু ঠিক যেমন ধার্মিক ব্যক্তি ইয়োবকে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছিল, “সাবধান, ক্রোধ যেন আপনাকে আক্রোশপূর্ণ [কাজ] করতে প্ররোচিত না করে। সাবধান, অধর্ম্মের প্রতি ফিরিবেন না।”—ইয়োব ৩৬১৮-২১, (NW)
আক্রোশপূর্ণ, অমার্জিত ব্যবহারের ফলে তোমার বাবামার কাছ থেকে হয়ত কিছু প্রতিক্রিয়া আসতে পারে, কিন্তু তা সম্ভবত মনোরম নাও হতে পারে। আর এর ফলে হয়ত তারা তোমার উপর আরও বেশি বাধানিষেধ আরোপ করবে। এছাড়াও, এই ধরনের ব্যবহার তোমার বাবামার মনে খুবই কষ্ট দেবে। (হিতোপদেশ ১০:১) এটা কি প্রেমময়? এটা কি সত্যিই তোমার পরিস্থিতির উন্নতি করবে? এর চাইতে বুদ্ধিপূর্বক আচরণ হল যে তাদের সাথে কথা বলা, যদি প্রকৃতই তোমার অভিযোগের যথার্থ কারণ থেকে থাকে।a তারা হয়ত যেভাবে তোমার সাথে ব্যবহার করে সে ক্ষেত্রে কিছু পরিবর্তন করতে রাজি হবে।
আর একটা বিবেচনার বিষয় হল যে তোমার কাজ ঈশ্বরের উপর কী ধরনের প্রভাব আনতে পারে। ‘ঈশ্বরের উপর?’ তুমি হয়ত জিজ্ঞাসা করবে। হ্যাঁ, কারণ বাবামার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করা মানেই হল ঈশ্বরের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করা, যেহেতু তিনি তোমাকে আদেশ দিয়েছেন তোমার বাবামাকে সমাদর করতে। (ইফিষীয় ৬:২) ঐ ধরনের অবাধ্যতার প্রতি ঈশ্বর কী রকম মনোভাব পোষণ করেন? ইস্রায়েল জাতির সম্বন্ধে বাইবেল বলে: “তাহারা প্রান্তরে কতবার তাঁহার বিরুদ্ধে দ্রোহ করিল।” এর ফলে কী হয়? “[ঈশ্বরকে] মনঃপীড়া দিল।” (গীতসংহিতা ৭৮:৪০) এটা সত্যি, যে তুমি হয়ত তোমার বাবামার প্রতি রেগে আছ, তোমার মনে হচ্ছে যে তারা অত্যন্ত কঠোর। কিন্তু তুমি কি সত্যিই যিহোবা ঈশ্বরের হৃদয়ে দুঃখ দিতে চাও—যিনি তোমাকে ভালবাসেন এবং যিনি চান তুমি অনন্তকাল বেঁচে থাক?—যোহন ১৭:৩; ১ তীমথিয় ২:৪.
“স্বাধীনতার” উচ্চ মূল্য
অতএব, যথেষ্ট উত্তম কারণ আছে আমাদের প্রেমময় স্বর্গীয় পিতার কথা শোনার। “স্বাধীনতার” মিথ্যা প্রতিশ্রুতির দ্বারা ভ্রান্ত হয়েও না। (তুলনা করুন ২ পিতর ২:১৯.) এটা হয়ত মনে হতে পারে যে কিছু যুবক-যুবতীদের অসংযত ব্যবহারের জন্য কোন শাস্তি দেওয়া হয় না। কিন্তু গীতরচক সতর্ক করে দেন: “তুমি দুরাচারদের বিষয়ে রুষ্ট হইও না; অধর্ম্মচারীদের প্রতি ঈর্ষা করিও না। কেননা তাহারা ঘাসের ন্যায় শীঘ্র ছিন্ন হইবে, হরিৎ তৃণের ন্যায় ম্লান হইবে।” (গীতসংহিতা ৩৭:১, ২) যে সব যুবক-যুবতীরা বিদ্রোহ করে থাকে তাদের প্রায়ই এই তথাকথিত স্বাধীনতার জন্য উচ্চ মূল্য দিতে হয়। গালাতীয় ৬:৭ পদে বাইবেল বলে: “তোমরা ভ্রান্ত হইও না, ঈশ্বরকে পরিহাস করা যায় না; কেননা মনুষ্য যাহা কিছু বুনে তাহাই কাটিবে।”
স্টানের কথা বিবেচনা করুন, যার বিষয় প্রথমেই উল্লেখ করা হয়েছিল। সে ঠিক যা আশা করেছিল সেই অনুসারে তার অপ্রীতিকর বন্ধুবান্ধবদের মধ্যে জনপ্রিয়তা অর্জন করে। “আমি তাদের দ্বারা গৃহীত হয়েছিলাম,” সে স্মরণ করে। কিন্তু ক্রমশই সবকিছু খারাপের দিকে এগিয়ে যেতে লাগল। সে বলে: “আমি গুলিবিদ্ধ হই, জেলে যাই, আর এখন আমি কারাগারে বন্দী। আর আমি শুধু একটা প্রশ্নই নিজেকে করতে পারি যে, ‘এসমস্ত করার কি কোন যুক্তি আছে?’”
আর, জন যে “স্বাধীনতার” সন্ধান করছিল তার সম্বন্ধে কী বলা যেতে পারে? নেশাকর ওষুধ নিজের কাছে রাখার জন্য গ্রেফতার হওয়ার পর তাকে খ্রীষ্টীয় মণ্ডলীর থেকে বার করে দেওয়া হয়। এরপর সে আরও বেশি অসামাজিক আচরণের মধ্যে ডুবে যায়। “আমি টাকার জন্য গাড়ি চুরি করতাম।” জন স্বীকার করে। “আমি অত্যন্ত হিংস্র ছিলাম।” এই হিংসামূলক ক্রিয়াকলাপের মাধ্যমে জন প্রচুর টাকা রোজকার করতে পেরেছিল। কিন্তু সে বলে: “আমি সবকিছু উড়িয়ে দিয়েছিলাম। আমরা এত পরিমাণে মাদকদ্রব্য ব্যবহার করতাম যে তা চিন্তা করা যায় না।” আর জন যখন মারপিট, চুরি, অথবা মদ্যপানে জড়িত থাকত না, তখন সে পুলিশের হাত থেকে পালিয়ে বেড়াত। “আমি প্রায় ৫০ বার গ্রেফতার হয়েছি। কিন্তু সাধারণত তারা আমার বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ আনতে পারত না, কিন্তু একবার আমাকে একবছর জেলে থাকতে হয়েছিল।” হ্যাঁ, স্বাধীন মানুষ হিসাবে থাকার পরিবর্তে জন নিজেকে “শয়তানের সেই গভীরতত্ত্ব সকল” এর মধ্যে খুঁজে পায়।—প্রকাশিত বাক্য ২:২৪.
একই কথা ইলিশাবেতের ক্ষেত্রেও বলা যেতে পারে। তার জাগতিক বন্ধুদের সাথে অনিয়ন্ত্রিতভাবে মেলামেশা তাকে জেলে নিয়ে উপস্থিত করে। সে স্বীকার করে: “আমি এমনকি গর্ভবতী হয়ে পড়ি—আর যেহেতু আমি নেশাকর ওষুধ ব্যবহার করতাম তাই তার ফলে আমার বাচ্চাকেও হারাতে হয়। মাদকতাই ছিল আমার জীবন—আমি সবসময় কখন তা গ্রহণ করব তার অপেক্ষায় থাকতাম। পরিশেষে আমাকে বাড়ি ছাড়তে হয়। আমার বাবামার বাড়িতেও ফিরে যেতে পারলাম না, এমনকি যিহোবার কাছে সাহায্য চাইতেও আমি লজ্জাবোধ করতাম।”
যুবক-যুবতীদেরকে কেন্দ্র করে এইধরনের অনেক অভিজ্ঞতার কথা বলা যেতে পারে বিশেষ করে যারা ঈশ্বরীয় নিয়মগুলিকে অবজ্ঞা করে দুঃখজনক পরিণতির সম্মুখীন হয়েছে। বাইবেল সতর্ক করে দেয়: “আপনি যেটিকে সঠিক পথ বলে মনে করেন তা হয়ত মৃত্যুর দিকে নিয়ে যাবে।” (হিতোপদেশ ১৪:১২, টুডেস ইংলিশ ভারসান) অতএব, বিজ্ঞের কাজ হল, বাবামার সাথে উত্তম সম্পর্ক বজায় রাখতে চেষ্টা করা, আলোচনা করা—বিদ্রোহ না করা—বিশেষ করে কোন বাধানিষেধের বিরুদ্ধে যা তুমি মনে কর যে যথার্থ নয়। (g94 12/22)
[পাদটীকা]
a একাধিক প্রবন্ধ এক্ষেত্রে অনেক সাহায্যকারী তথ্য প্রকাশ করেছে। উদাহরণস্বরূপ লক্ষ্য করুন, “যুবক-যুবতীদের জিজ্ঞাস্য. . . ” জানুয়ারি ৮, ১৯৮৫, আগস্ট ৮, ১৯৯২ এবং নভেম্বর ৮, ১৯৯২, সচেতন থাক! (ইংরাজি) সংস্করণের প্রবন্ধগুলি।
[২৩ পৃষ্ঠার চিত্র]
তোমার বাবামার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করা হয়তো তোমাকে অতিরিক্ত “স্বাধীনতা” দেবে, কিন্তু তার পরিণতির কথা কি তুমি বিবেচনা করে দেখেছো?