ওয়াচটাওয়ার অনলাইন লাইব্রেরি
ওয়াচটাওয়ার
অনলাইন লাইব্রেরি
বাংলা
  • বাইবেল
  • প্রকাশনাদি
  • সভা
  • g৯৫ ১০/৮ পৃষ্ঠা ২৮-২৯
  • বিশ্ব নিরীক্ষা

এই বাছাইয়ের সঙ্গে কোনো ভিডিও প্রাপ্তিসাধ্য নেই।

দুঃখিত, ভিডিওটা চালানো সম্বভব হচ্ছে না।

  • বিশ্ব নিরীক্ষা
  • ১৯৯৫ সচেতন থাক!
  • উপশিরোনাম
  • অনুরূপ বিষয়বস্ত‌ু
  • বাচ্চারা কেন নেশাকর ড্রাগের প্রতি ঝোঁকে
  • আতঙ্কজনক বিষয়ের প্রতি আকর্ষণ
  • সঠিকভাবে হাত ধোয়া
  • গরীবদের দুর্দশা
  • পরবর্তী জীবন না বিভ্রম?
  • পৃথিবীর অর্ধাংশই খালি থেকে গেছে
  • পশুদের জন্য যাতায়াতের আলো?
  • বিছানায় শুয়ে আরাম করার অসুবিধাগুলি
  • সন্তানহীন দম্পতিদের জন্য এক নতুন আশা?
  • বাইবেল জীবনকে পরিবর্তন করে
    প্রহরীদুর্গ: বাইবেল জীবনকে পরিবর্তন করে
  • বিশ্ব নিরীক্ষা
    ২০০৩ সচেতন থাক!
১৯৯৫ সচেতন থাক!
g৯৫ ১০/৮ পৃষ্ঠা ২৮-২৯

বিশ্ব নিরীক্ষা

বাচ্চারা কেন নেশাকর ড্রাগের প্রতি ঝোঁকে

“কিভাবে আমরা আমাদের বাচ্চাকে ড্রাগ ও মদের থেকে দূরে রাখতে পারি আর কেন অন্যদের তুলনায় কয়েকজন বাচ্চার পক্ষে ‘শুধুমাত্র না’ বলা সহজ?” প্যারেন্টস নামক পত্রিকায় সম্প্রতি এই প্রশ্নগুলি উত্থাপিত করা হয় যেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের, অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ে নেওয়া গবেষকদের একটি সমীক্ষার ভিত্তিতে কিছু সম্ভাব্য উত্তর পাওয়া যায়। ড্রাগ ও মদের অপব্যবহারের ক্ষেত্রে দশটি বিপজ্জনক বিষয়ের উপর ভিত্তি করে, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণীতে পড়ে এমন ১,২০০ জন ছেলেমেয়ের উপর সমীক্ষা নেওয়া হয়। দুটি প্রধান তত্ত্ব হল “বন্ধুদের চাপ এবং সেই সব বন্ধুদের সাথে মেলামেশা করা যারা মদ অথবা ড্রাগের ব্যবহার করে।” অন্যদিকে সমীক্ষা জানায় যে শিক্ষাগত যোগ্যতা একটা প্রতিরোধমূলক ভূমিকা পালন করে​—⁠সম্ভবত এটা নিজের প্রতি সম্মান বাড়িয়ে তোলে এবং কদাচিৎ তাদের সাথে বন্ধুত্ব স্থাপন করতে প্রণোদিত করে যারা এইসব দ্রব্যের অপব্যবহার করে থাকে।

আতঙ্কজনক বিষয়ের প্রতি আকর্ষণ

“অল্পবয়সীরা আতঙ্ককর বিষয়ের ফাঁদে পড়ে গেছে,” কানাডার গ্লোব অ্যান্ড মেইল জানায়। কাগজটি বলে “আতঙ্কজনিত কার্ড, কমিক বই, চিত্র, সিনেমা আর এমনকি সঙ্গীতও যুবক সম্প্রদায়ের মধ্যে খুবই প্রচলিত।” পাঠ্যের প্রতি এইধরনের ভয়ঙ্কর রুচিকে সন্তুষ্ট করার জন্য, একটি বইয়ের প্রকাশক অল্পবয়সীদের জন্য এই আতঙ্কজনক বইয়ের প্রকাশন এক বছরে চারটির থেকে মাসে একটিতে বাড়িয়ে তুলেছে। অন্যেরা মাসে দুটি করে এইধরনের বই প্রকাশ করছে। আতঙ্কজনক বিষয়ের প্রতি এত আকর্ষণ কেন? লেখক শন রায়ানের কথা অনুসারে, “ইতিহাসের পরিপ্রেক্ষিতে, যখন কোন দুঃখের সময় আসে তখন এই আতঙ্কজনক বিষয়টি খুবই লোকপ্রিয় হয়ে দাঁড়ায়।” দ্যা গ্লোব অনুসারে, মি. রায়ান বলেন: “নব্বইয়ের দশকে, আমরা অবশ্যই সরকারের প্রতি অসন্তুষ্ট, অপরাধের প্রতি অসুখী ও ভীত। আর এই সময়ে আতঙ্কজনক বিষয়গুলি খুবই ভাল চলে।”

সঠিকভাবে হাত ধোয়া

ডাক্তারেরা বলে থাকেন যে নিয়মিতভাবে হাত ধোয়া “জীবাণু ও ভাইরাস প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে, যার ফলে ঠাণ্ডা লাগা, ফ্লু, গলাব্যথা, পেট খারাপ ও আরও গুরুতর অসুখ হয়ে থাকে,” দ্যা টোরন্টো স্টার জানায়। কাগজটি আরও বলে: “মন্ট্রিলের এপিডিমোলজিস্ট ডা. .জুলিও সোটোর দ্বারা কৃত গবেষণা দেখায় যে সঠিকভাবে হাত ধোয়া বৃহদাংশে ভাইরাল ও জীবাণু সংক্রান্ত সংক্রামক ব্যাধিকে প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে​—⁠শ্বাস সম্বন্ধীয় রোগের ক্ষেত্রে ৫৪ শতাংশ আর ডাইরিয়া সংক্রান্ত রোগের ক্ষেত্রে ৭২ শতাংশ।” কানাডার পেডিয়াট্রিক সমিতি প্রস্তাব দেয় যে সঠিকভাবে হাত ধোয়ার অন্তর্ভুক্ত হল প্রচুর জলে হাত ভেজানো, গুণে অন্তত ৩০ বার হাত রগড়ানো এবং ৫ বার প্রচুর জলে আবার ধুয়ে নেওয়া এবং শেষে অব্যবহৃত পরিষ্কার তোয়ালে, পেপার টাওয়েল অথবা হ্যান্ড ড্রাইয়ারের সাহায্যে হাত মুছে ফেলা। রেস্তরাঁ, হট ডগ দোকান এবং ভোজনালয়ে যারা খাবার পরিবেশন করে তাদের বিশেষকরে হাত ধোয়ার প্রতি নজর দেওয়া উচিত।

গরীবদের দুর্দশা

সম্প্রতি ডেনমার্ক, কোপেনহাগেনে অনুষ্ঠিত রাষ্ট্রসংঘের একটি কনফারেনসে, সামাজিক উন্নতি প্রকল্পে বিশ্বশিখর সম্মেলনের বক্তব্য অনুসারে জগদ্ব্যাপী গ্রামাঞ্চলের দরিদ্রেরা এক অত্যন্ত দুর্দশাগ্রস্ত পরিস্থিতিতে বাস করছে। সামিটে এও জানানো হয় যে ১০০ কোটিরও বেশি লোক দারিদ্র সীমার নিচে বাস করছে আর এদের মধ্যে অর্ধেকই প্রতিদিন ক্ষুধার্ত থাকে। এর সাথে আরেকটি সমস্যা এসেছে আর তা হল বেকার সমস্যা। আনুমানিক প্রায় ৮০ কোটি ব্যক্তির না হয় কোন চাকুরি নেই অথবা তারা যথেষ্ট রোজগার করছে না। পৃথিবীর কর্মী সংখ্যার প্রায় ৩০ শতাংশ কোন উৎপাদনমূলক কাজে নিয়োজিত নয়। ১১০ কোটি থেকে ১১৩ কোটি লোক প্রতিদিন এক ডলারের চেয়ে (ইউ. এস.) কম রোজগারের উপর বেঁচে থাকে। নিরক্ষরতা, যা অবশ্যই সমস্যাকে বাড়িয়ে তোলে, তা এখন ৯০.৫ কোটি লোককে প্রভাবিত করছে। তাদের সংখ্যা সহজে কমে যায় না; ১৩ কোটি বাচ্চারা যোগ্য বয়স হওয়া সত্ত্বেও স্কুলে যায় না আর তাদের সংখ্যা ২০০০ সালের মধ্যে বেড়ে ১৪.৪ কোটিতে পৌঁছাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

পরবর্তী জীবন না বিভ্রম?

সংবাদ মাধ্যম প্রায়ই “মৃত্যুর মুখোমুখি অভিজ্ঞতা” হওয়া এই বিষয়ের উপর তথ্য প্রকাশ করে থাকে আর মৃতপ্রায় রোগীরা পরে দাবি করে থাকে যে তারা মৃত্যুর পরে যে জীবন তার একটা পূর্বাভাস পেয়েছে। জার্মানির একটি স্নায়ুবিজ্ঞানীর দল সম্প্রতি ব্যাখ্যা করেছে যে এর কারণ হল অক্সিজেনের অভাব যা ভ্রমের সৃষ্টি করে। ডাচ সংবাদপত্র ডে গুই এন এমল্যান্ডার অনুসারে এই দলটি ৪২ জন স্বাস্থ্যবান যুবকের উপর পরীক্ষা করে যাদের অন্ততপক্ষে ২২ সেকেণ্ডের জন্য অতিরিক্ত বায়ুচালনের মাধ্যমে অচৈতন্য করে রাখা হয়। এরপর সেই যুবকেরা এমন এক অনুভূতির বর্ণনা দেয় যা “মৃত্যুর মুখোমুখি অভিজ্ঞতা” হওয়া ব্যক্তিদের অভিজ্ঞতার সাথে মিল রাখে। কয়েকজন জানায় যে তারা অনেক উঁচু থেকে রঙবেরঙের বর্ণ দেখতে পেয়েছিল আর দেখেছিল যে কিভাবে এক উত্তম পরিবেশে তাদের প্রিয়জনেরা রয়েছে। অধিকাংশ যুবকই এই অনুভূতিকে এতই আনন্দময় ও শান্তিজনক বলে মনে করেছে যে​—⁠তারা সচেতনতার স্তরে ফিরে আসতে চায়নি।

পৃথিবীর অর্ধাংশই খালি থেকে গেছে

“মানুষের যথেষ্ট প্রচেষ্টা থাকা সত্ত্বেও পৃথিবী গ্রহের পৃষ্ঠদেশের প্রায় অর্ধাংশই মরুভূমি থেকে গেছে,” নিউ সাইনটিস্ট পত্রিকা জানায়। একটি নতুন গবেষণা “আবিষ্কার করে যে নয় কোটি বর্গ কিলোমিটার জমির মধ্যে, প্রায় ৫২ শতাংশ মোট জমির আয়তন এখনও খালি পড়ে আছে।” ১৯৮৯ সালে নেওয়া সমীক্ষা যা গ্রহটির এক তৃতীয়াংশকে খালি বলে দাবি করেছিল তার তুলনায় এই পরিমাপ এত বেশি কেন? এর কারণ হল কনসারভেসান ইন্টারন্যাশন্যালের, লি হান্না কৃত গবেষণা ৪,০০০ বর্গ কিলোমিটার যা আগে ব্যবহার করা হয়েছিল তার পরিবর্তে মাত্র ১,০০০ বর্গ কিলোমিটার অন্তর্ভুক্ত করেছে। “আরও গভীর গবেষণা সম্ভবত এই গ্রহের মধ্যে অবস্থিত আরও অতিরিক্ত কিছু স্থান আবিষ্কার করবে যেখানে এখনও মানুষের কোন বসতি নেই,” প্রবন্ধটি জানায়। কিন্তু, হান্না জানান যে জনশূন্য স্থানগুলির মধ্যে অধিকাংশই “পাথর, বরফ ও উড়ন্ত বালিতে ভরা,” যা হিংস্র পশু বা মানুষের পক্ষে বসবাস করার অযোগ্য। “এই গ্রহের পৃষ্ঠদেশে যা বসতি যোগ্য তার প্রায় তিন-চতুর্থাংশের বেশি প্রকৃতির স্থানে মানুষের বসতি স্থাপিত হয়েছে,” তিনি বলেন। এই সমীক্ষার তিনটি শ্রেণী হল: সম্পূর্ণ জনশূন্য (৫২ শতাংশ), আংশিকভাবে পূর্ণ (২৪ শতাংশ) ও সম্পূর্ণভাবে শাসিত (২৪ শতাংশ)।

পশুদের জন্য যাতায়াতের আলো?

গাড়িচালকের জন্য ও জীবজন্তুদের জন্য রাস্তা পার হওয়ার জায়গাগুলি খুবই বিপজ্জনক। টেরে সভাজে নামক ফরাসীর একটি প্রকৃতি সম্বন্ধীয় পত্রিকা জানায় যে যেহেতু জন্তুরা জঙ্গলের রাস্তা পার হওয়ার সময় প্রচুর দুর্ঘটনা ঘটে, তাই ফরাসী জাতীয় অরণ্য দপ্তরের টেকনিশিয়ানরা এক আশ্চর্যজনক আবিষ্কার করেছে। পশুরা লাল আলো দেখে থেমে যায়! পরীক্ষা করে দেখা গেছে যে বারে বারে লালবাতি জ্বালানো কিছুক্ষণের জন্য পশুদের নিথর করে দেয়। ফ্রান্সের দীর্ঘ অরণ্যের রাস্তায় লালবাতি জ্বালিয়ে রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে যাতে করে আগত গাড়িগুলিকে দেখা যায় কিন্তু গাড়িচালকদের চোখের সামনে সেই আলোটি না দিয়ে এটি অরণ্যের উপর ফেলা হয়। রাস্তায় নামার আগে পশুগুলি এখন অপেক্ষা করে যতক্ষণ না আলো নিভে যায়।

বিছানায় শুয়ে আরাম করার অসুবিধাগুলি

“অনেকদিন যাবৎ বিছানায় শুয়ে থাকা রোগীর ভাল করার চাইতে তার ক্ষতি সাধন করে,” লন্ডনের দ্যা টাইমস দাবি করে। প্রায় ৫০ বছর আগে চিকিৎসক স্যার রিচার্ড এশার চিকিৎসার এই মান সম্বন্ধে প্রশ্ন তোলেন আর থ্রম্বোসিস, পেশির ক্ষয়, হাড়ের মধ্যে ক্যালসিয়ামের অভাব, কিডনিতে পাথর জমা, কনস্টিপেশান ও নৈরাশ্য বোধ ইত্যাদি কয়েকটি রোগের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করান। সেই সময় থেকে গবেষণাগুলি এই বিষয়টির প্রমাণ পেয়েছে এবং অটপসি দেখায় যে মৃত্যুজনক পালমোনারি এম্বোলিসিমের পরে যে থ্রম্বোসিস হয়ে থাকে তা সরাসরিভাবে মৃত্যুর আগে অবধি একজন কতদিন বিছানায় শুয়ে ছিল তার উপর নির্ভরশীল। অপরদিকে ডাক্তারেরা পিছনে ব্যথা, সাইটিকার জন্য যে বেদনা এবং জটিল গর্ভ সমস্যার ক্ষেত্রে বিছানায় শুয়ে থাকার প্রস্তাব দেন। অবশ্য অন্য ধরনের গুরুতর অসুখের ক্ষেত্রে হয়ত বিছানায় শুয়ে থাকা ছাড়া আর কোন উপায় থাকে না। ডাক্তাররা বিশ্বাস করে যে একবার দুর্যোগ কেটে গেলে, তাড়াতাড়ি উঠে পড়া আর হাঁটতে শুরু করা, দ্রুত গতিতে সুস্থ হওয়ার পদ্ধতিকে বাড়িয়ে তোলে।

সন্তানহীন দম্পতিদের জন্য এক নতুন আশা?

একটি নতুন চিকিৎসা পদ্ধতি সন্তানহীন দম্পতিদের অক্ষমতা অতিক্রম করতে সাহায্য করছে, ফ্রান্স-প্রেসে একটি সংবাদ এজেন্সি রিপোর্ট করে। ডেনমার্কে প্রথম শুরু হওয়া এই পদ্ধতিটির অন্তর্ভুক্ত হল একটি অত্যন্ত সরু কাঁচের ছুঁচের সাহায্যে পুরুষের একটি ক্ষুদ্র শুক্রাণু, স্ত্রীর দেহের ভিতরে অবস্থিত ডিম্বাকোষের উপর বসিয়ে দেওয়া। যদিও এই পদ্ধতিকে ব্যবহার করার জন্য অত্যন্ত সতর্কতা ও কৌশলতার প্রয়োজন আছে (একটি শুক্রাণুর মাপ হল এক মিলিমিটারের দুই হাজার ভাগ; আর ডিম্বাণুর পরিমাপ হল এক মিলিমিটারের এক-দশমাংশ), কিন্তু এই পদ্ধতিটি সফল প্রমাণিত হয়েছে। এর একটি অতিরিক্ত সুবিধা হল যে একজন স্ত্রী, অপরিচিত দানকারীর শুক্রানু ব্যবহার করার পরিবর্তে নিজের স্বামীর শুক্রাণু তার দেহে গ্রহণ করতে পারে​—⁠আর এর ফলে নৈতিক ও ধর্মীয় বিষয় সংক্রান্ত স্পর্শকাতরমূলক প্রশ্নগুলিকে এড়িয়ে চলা সম্ভব হয়। যেহেতু সন্তানহীন দম্পতিদের মধ্যে এক তৃতীয়াংশের ক্ষেত্রেই নিম্নমানের শুক্রাণুই হল এর কারণ তাই যে সব ডাক্তারেরা এই পদ্ধতিটি ব্যবহার করছে তারা মনে করে যে এটি অনেক দম্পতিকে পরিবার শুরু করার এক নতুন আশা যোগাবে।

    বাংলা প্রকাশনা (১৯৮৯-২০২৬)
    লগ আউট
    লগ ইন
    • বাংলা
    • শেয়ার
    • পছন্দসমূহ
    • Copyright © 2025 Watch Tower Bible and Tract Society of Pennsylvania
    • ব্যবহারের শর্ত
    • গোপনীয়তার নীতি
    • গোপনীয়তার সেটিং
    • JW.ORG
    • লগ ইন
    শেয়ার