ওয়াচটাওয়ার অনলাইন লাইব্রেরি
ওয়াচটাওয়ার
অনলাইন লাইব্রেরি
বাংলা
  • বাইবেল
  • প্রকাশনাদি
  • সভা
  • g০০ ১/৮ পৃষ্ঠা ২২-২৪
  • কী করে আমি আরেকটু মিশুকে হতে পারি?

এই বাছাইয়ের সঙ্গে কোনো ভিডিও প্রাপ্তিসাধ্য নেই।

দুঃখিত, ভিডিওটা চালানো সম্বভব হচ্ছে না।

  • কী করে আমি আরেকটু মিশুকে হতে পারি?
  • ২০০০ সচেতন থাক!
  • উপশিরোনাম
  • অনুরূপ বিষয়বস্ত‌ু
  • নিজেকে ছোট মনে করবে না
  • অন্যদের প্রতি আগ্রহ দেখাও
  • ভালবেসে কাজ করে
  • আমি কেন মিশুকে নই?
    ১৯৯৯ সচেতন থাক!
২০০০ সচেতন থাক!
g০০ ১/৮ পৃষ্ঠা ২২-২৪

যুবক-যুবতীদের জিজ্ঞাস্য . . .

কী করে আমি আরেকটু মিশুকে হতে পারি?

“আমি কখনোই খুব বেশি কথা বলি না। আমার মনে হয় যে আমি যদি কিছু বলি, আমার কথায় কেউ পাত্তাই দেবে না। আমার মা খুবই লাজুক আর আমার মনে হয় এইজন্যই বোধহয় আমিও এমন হয়েছি।”—আর্টি।

তুমি কি কখনও ভেবেছো যে যদি আমি আরেকটু কম লাজুক হতাম, যদি আমি আরেকটু বন্ধুত্বপূর্ণ ও মিশুকে হতাম? এই বিষয়ে আমাদের আগের প্রবন্ধ যেমন বলেছিল যে লাজুক স্বভাব হল এক সাধারণ সমস্যা।a তাই তুমি যদি কিছুটা চুপচাপ, গম্ভীর ও চাপা স্বভাবের হও, তাতে দোষের কিছু নেই। কিন্তু, অতিরিক্ত লাজুক হওয়া আসলেই এক বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়াতে পারে। আর কিছু না হলেও এই স্বভাব তোমাকে অন্তত বন্ধুদের সঙ্গে মজা করে সময় কাটানো থেকে বঞ্চিত করতে পারে। আর এর ফলে তুমি অস্বস্তি বোধ করতে পার অথবা অন্যদের সঙ্গে কথাবার্তা বলাকে তোমার শক্ত কাজ বলে মনে হতে পারে।

এমনকি বড়রাও লাজুক স্বভাব কাটিয়ে ওঠার জন্য অনেক চেষ্টা করেন। ব্যারি,b খ্রীষ্টীয় মণ্ডলীর একজন প্রাচীন। কিন্তু তিনি যখন অনেকের সঙ্গে থাকেন তখন প্রায়ই চুপচাপ হয়ে যান। তিনি স্বীকার করেন: “আমার মনে হয় যে অর্থপূর্ণ কিছু বলার ক্ষমতা আমার নেই।” তার স্ত্রী ডায়েনেরও একই সমস্যা আছে। তা কাটিয়ে ওঠার জন্য তিনি কী করেন? তিনি বলেন: “আমি মিশুকে লোকেদের সঙ্গে থাকতে পছন্দ করি, কারণ আমার মনে হয় যে তারা কথা বলা শুরু করতে পারেন।” কিন্তু তুমি কী করে আরেকটু মিশুকে হতে পার?

নিজেকে ছোট মনে করবে না

প্রথমে, তুমি নিজের সম্বন্ধে কী ভাব তা আবারও একটু চিন্তা করে দেখ। তুমি কি সবসময় নিজেকে ছোট মনে কর, তুমি কি নিজেকে বল যে অন্যেরা তোমাকে পছন্দ করবে না বা তুমি কি মনে কর যে ভাল কিছু বলার মতো যোগ্যতা তোমার নেই? নিজের সম্বন্ধে এইরকম আজেবাজে চিন্তা করলে তা তোমাকে মিশুকে হতে শুধু বাধাই দেবে। আর যীশুও তো বলেছিলেন: “তোমার প্রতিবাসীকে আপনার মত প্রেম করিও”—কিন্তু নিজেকে বাদ দিয়ে নয়! (মথি ১৯:১৯) তাই নিজেকে কিছুটা ভালবাসা ঠিক আর উচিতও। আর এটা তোমাকে, অন্যদের কাছে এগিয়ে যেতে যে সাহস ও আত্মবিশ্বাস দরকার তা এনে দেবে।

নিজেকে যদি তোমার ছোট বলে মনে হয়, তবে এই ধারণাকে দূর করার জন্য তুমি যুবক-যুবতীদের জিজ্ঞাস্য—যে উত্তরগুলি কাজ করেc (ইংরেজি) বইয়ের ১২ অধ্যায়ে দেওয়া “আমার কেন নিজেকে ভাল লাগে না?” বিষয়টা পড়লে ভাল হবে। সেখান থেকে তুমি দেখতে পাবে যে তোমার মধ্যেও এমন অনেক গুণ আছে যা তোমাকে অন্যদের নজরে পড়তে সাহায্য করবে। এর চেয়েও বড় বিষয় হল তোমার একজন খ্রীষ্টান হওয়াই কি দেখায় না যে ঈশ্বর তোমার মধ্যে নিশ্চয়ই মূল্যবান কিছু দেখেন! আর যীশু নিজে বলেছিলেন: “পিতা যিনি আমাকে পাঠাইয়াছেন, তিনি আকর্ষণ না করিলে কেহ আমার কাছে আসিতে পারে না।”—যোহন ৬:৪৪.

অন্যদের প্রতি আগ্রহ দেখাও

হিতোপদেশ ১৮:১ পদ আমাদের সাবধান করে: “যে পৃথক্‌ হয় সে নিজ অভীষ্ট চেষ্টা করে।” হ্যাঁ, তুমি যদি নিজেকে গুটিয়ে রাখ, তাহলে হয়তো তুমি সবসময় নিজেকে নিয়েই চিন্তা করবে। ফিলিপীয় ২:৪ পদ আমাদেরকে উৎসাহ দেয় যাতে আমরা ‘প্রত্যেক জন আপনার বিষয়ে নয়, কিন্তু পরের বিষয়েও লক্ষ্য রাখি।’ তুমি যখন অন্যের ভালর বিষয়ে চিন্তা কর ও অন্যদের প্রয়োজনগুলোর ওপর নজর দাও, তখন তুমি নিজেকে নিয়ে খুব বেশি ভাববে না। আর তুমি যখন অন্যদের জন্য বেশি চিন্তা করবে, তখন তাদেরকে জানার ইচ্ছা তোমার হবে আর তুমি নিজে থেকে আরও বেশি করে এগিয়ে যেতে পারবে।

উদাহরণ হিসেবে লুদিয়ার কথা ভেবে দেখ, যিনি বন্ধুত্বপূর্ণ ও অতিথিসেবক ছিলেন। বাইবেল আমাদের জানায় যে তিনি প্রেরিত পৌলের কথা শুনে বাপ্তিস্ম নেওয়ার পর, পৌল ও তার সঙ্গীদের কাছে গিয়ে অনুরোধ করেছিলেন: “আপনারা যদি আমাকে প্রভুতে বিশ্বাসিনী বালিয়া বিবেচনা করিয়া থাকেন, তবে আমার গৃহে আসিয়া অবস্থিতি করুন।” (প্রেরিত ১৬:১১-১৫) নতুন বিশ্বাসীনি হয়েও লুদিয়া এই ভাইদেরকে ভালভাবে চেনার জন্য নিজে থেকে এগিয়ে গিয়েছিলেন আর কোন সন্দেহ নেই যে এর জন্য তিনি অনেক পুরস্কারও পেয়েছিলেন। পৌল ও সীল জেল থেকে ছাড়া পেয়ে কোথায় গিয়েছিলেন? আর কোথাও নয় কিন্তু লুদিয়ার বাড়িতেই তারা ফিরে গিয়েছিলেন!—প্রেরিত ১৬:৩৫-৪০.

একইভাবে, তুমিও দেখবে যে তুমি যখন অন্যদের প্রতি আগ্রহ দেখাও তখন বেশির ভাগ লোকই তোমার কথা শুনবে। কিন্তু প্রশ্ন হল, কীভাবে তুমি তা শুরু করতে পার? এখানে কয়েকটা পরামর্শ দেওয়া হল যা তোমাকে সাহায্য করবে।

• আস্তে আস্তে এগিয়ে যাও। মিশুকে হওয়ার মানে এই নয় যে তোমাকে সবসময়ই লোকেদের নজরে পড়ার মতো বা সবসময়ই কারোর না কারোর সঙ্গে কথা বলছ এমন একজন হতে হবে। প্রথম প্রথম একেক জনের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা কর। তুমি ঠিক করতে পার যে প্রত্যেকবার সভায় গিয়ে তুমি অন্তত এক জনের সঙ্গে কথা বলবে। হাসিখুশি থাকার চেষ্টা কর। চোখে চোখ রেখে কথা বলা অভ্যাস কর।

• লজ্জা ঝেড়ে ফেলে কথা বলা শুরু কর। তুমি হয়তো জিজ্ঞেস করবে, ‘আমি কী করে এরকম করব?’ তুমি যদি অন্যদের প্রতি সত্যিই আগ্রহী হও, তাহলে কথা বলার জন্য কিছু না কিছু বিষয় জোগাড় হয়েই যায় আর এর জন্য তোমাকে তত ভাবতেও হবে না। স্পেনের একজন যুবক জর্জ বলে: “আমি দেখেছি যে অন্যেরা কেমন আছেন বা তাদের কাজ কেমন চলছে এই কথাগুলো জিজ্ঞেস করাই তাদেরকে ভালভাবে জানতে সাহায্য করে।” ফ্রেড নামের এক যুবক পরামর্শ দেয়: “কী বলবে তা যদি তুমি খুঁজে না পাও, তাহলে লোকেদের শুধু প্রশ্ন জিজ্ঞেস কর।” তবে লোকেরা যেন না ভেবে বসেন যে তুমি তাদেরকে জেরা করছ। তাই যদি দেখ যে ওই ব্যক্তি উত্তর দিতে চাচ্ছেন না, তাহলে তুমি নিজের কিছু কথা তাকে বল।

একজন কিশোরের মা, মেরি বলেন: “আমি দেখেছি যে লোকেরা যাতে অস্বস্তিবোধ না করে তার জন্য তাদের নিজেদের সম্বন্ধে কিছু বলতে বলাই সবচেয়ে ভাল।” যুবতী কেট বলে: “লোকেদের পোশাক অথবা অন্য কিছুর প্রশংসা করাও সাহায্য করে। এতে তারা বোঝেন যে তুমি তাদের পছন্দ কর।” তবে বানিয়ে বানিয়ে ফালতু তোষামোদ করা ঠিক নয়, যা কিছুই বলবে মন থেকে বলো। (১ থিষলনীকীয় ২:৫) যখন কেউ অন্তর থেকে কথা বলে আর যা শুনতে ভাল লাগে ও মন ভরে যায় তখন অন্যেরা তার সঙ্গে কথা বলতে পছন্দ করে।—হিতোপদেশ ১৬:২৪.

• ভাল করে শোন। বাইবেল বলে, “শ্রবণে সত্বর, কথনে ধীর” হও। (যাকোব ১:১৯) শত হলেও কথাবার্তা বলার মানে এই নয় যে শুধু একজনই সব কথা বলবে। এতে দুজনকেই ভাগ নিতে হয়। তাই তুমি যদি কথা বলতে লজ্জা পাও, তাহলে তা আসলে তোমার জন্যই ভাল হবে! কারণ যারা ভাল করে শোনে লোকেরা তাদের পছন্দ করে।

• তুমিও যোগ দাও। যখন তুমি একজন একজন লোকের সঙ্গে কথা বলার অভ্যাস রপ্ত করে নিয়েছো তখন তুমি মিশুকে হওয়ার দ্বিতীয় ধাপে যেতে পার আর তা হল যেখানে অনেকে কথা বলছে সেখানে যোগ দেওয়া। এতে পাকা হয়ে ওঠার জন্য খ্রীষ্টীয় সভা হল একটা আদর্শ জায়গা। মাঝে মাঝে কথাবার্তায় জড়িত হওয়ার সবচেয়ে সহজ উপায় হল, কথাবার্তা চলছে এমন একটা আলোচনায় যোগ দেওয়া। অবশ্য এইজন্য বুদ্ধি খাটানো ও ভদ্রতা দেখানো খুবই জরুরি। কোন আলোচনা দেখে যদি বোঝা যায় যে সেখানে কোন গোপন কিছু আলোচনা হচ্ছে, তাহলে তার মাঝে ঢুকে পড়ো না। কিন্তু, যখন দেখা যায় যে কেউ সাধারণ বিষয় নিয়ে কথা বলছে তখন তাতে অংশ নেওয়ার চেষ্টা কর। কৌশলী হও; কারও কথার মাঝখানে নাক গলিও না এবং নিজেই সবকিছু বলার চেষ্টা করো না। কিছু সময়ের জন্য শোনার চেষ্টা কর। তুমি যখন সহজ হয়ে উঠবে তখন তুমি আপনা থেকেই হয়তো কিছু বলবে।

• এমন কথা ভেবো না যে তোমাকে সবসময় ঠিক কথাই বলতে হবে। কখনও কখনও যুবক-যুবতীরা ভুল কিছু বলে ফেলল কি না তা নিয়ে খুব বেশি দুশ্চিন্তা করে। ইতালির এক মেয়ে এলিজা পুরনো কথা মনে করে বলে: “আমি সবসময় ভয়ে ভয়ে থাকতাম যে আমি ভুল কিছু বলে না ফেলি।” কিন্তু বাইবেল আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে আমরা সবাই অসিদ্ধ, তাই একেবারে নিখুঁত কিছু বলা আমাদের পক্ষে সম্ভব নয়। (রোমীয় ৩:২৩. যাকোব ৩:২ পদের সঙ্গে তুলনা করুন।) এলিজা বলে: “আমি মনে করতাম যে এরা সবাই আমার বন্ধু। তাই আমি যদি ভুল কিছু বলি, তাহলে তারা সেটা বুঝতে পারবে।”

• নিজের ভুলে হাসতে শেখ। এটা ঠিক যে বে-ফাঁস কিছু বলে কেউ কেউ হয়তো লজ্জায় পড়ে যেতে পারে। কিন্তু ফ্রেড যেমন বলে, “ওই মুহূর্তে তুমি যদি স্বাভাবিক থাক এবং নিজের কথায় নিজেই খানিকটা হেসে নাও, তাহলে সবকিছু তাড়াতাড়ি ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু তুমি যদি নিজের ওপর রেগে যাও, হতাশ হয়ে পড় কিংবা মন খারাপ কর, তাহলে তুমি নিজেই তিলকে তাল করছ।

• ধৈর্য ধর। মনে রেখ যে সবাই-ই সঙ্গে সঙ্গে তোমার কথায় সাড়া দেবে না। কথা বলার সময় যদি কেউ বুঝে উঠতে না পারেন যে এরপর কী বলবে, তাহলে ভেবে নিও না যে ওই ব্যক্তি তোমাকে পছন্দ করেন না অথবা তার সঙ্গে তোমার আর কথা বলা উচিত না। কখনও কখনও লোকেরা অন্য কিছু নিয়ে ভাবতে পারেন বা তারা হয়তো তোমার মতোই লাজুক। এইরকম পরিস্থিতিতে ওই ব্যক্তিকে আরেকটু সময় দিলে তা হয়তো তাকে সহজ হতে সাহায্য করবে।

• বড়দের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা কর। কখনও কখনও বড়রা, বিশেষ করে পরিপক্ব খ্রীষ্টানেরা, লাজুক স্বভাব কাটিয়ে উঠতে চাচ্ছে এমন যুবক-যুবতীদেরকে বেশ সহানুভূতি দেখান। তাই বয়স্ক ব্যক্তির সঙ্গে কথা শুরু করতে ভয় পেও না। কেট বলে: “আমি বড়দের সঙ্গে থাকতে ভালবাসি কারণ আমি জানি যে বড়রা আমার সমালোচনা করবে না, আমাকে নিয়ে ঠাট্টা করবে না অথবা আমার সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করবে না, যা আমার বয়সী ছেলেমেয়েরা করে থাকে।”

ভালবেসে কাজ করে

এই পরামর্শগুলো সাহায্য করতে পারে কিন্তু লাজুক স্বভাব কাটিয়ে ওঠা এত সহজ নয়। আসলে, এমন কোন কৌশল নেই যার মাধ্যমে তুমি রাতারাতিই মিশুকে হয়ে যাবে। বরং ‘প্রতিবাসীকে আপনার মত প্রেম করাই’ হল মূল বিষয়। (যাকোব ২:৮) হ্যাঁ, অন্যদের জন্য—বিশেষ করে খ্রীষ্টান ভাইবোনদের জন্য চিন্তা করতে শেখ। (গালাতীয় ৬:১০) তাদের জন্য তোমার মনে যদি সত্যিকারের ভালবাসা থাকে, তাহলে তুমি ভয় ও অনিশ্চয়তাকে কাটিয়ে উঠতে পারবে আর অন্যদের সঙ্গে কথা বলার জন্য এগিয়ে যেতে পারবে। যীশু যেমন বলেছিলেন, “হৃদয় হইতে যাহা ছাপিয়া উঠে, মুখ তাহাই বলে।”—মথি ১২:৩৪.

শুরুতে যার কথা বলা হয়েছে সেই ব্যারি বলেন: “আমি লোকেদের যত বেশি জানার চেষ্টা করি, তাদের সঙ্গে কথা বলা ততটা সহজ হয়ে ওঠে।” অন্য কথায়, তুমি যত বেশি মিশুকে হওয়ার চেষ্টা করবে, কথা বলা তোমার জন্য তত সহজ হয়ে উঠবে। আর তুমি যখন দেখবে যে নতুন নতুন লোকেরা তোমার বন্ধু হয়ে গিয়েছে ও অন্যেরা তোমাকে আগের চেয়ে আরও বেশি কাছে টেনে নিচ্ছে, তখন কোন সন্দেহ নেই যে তোমার মনে হবে, তোমার পরিশ্রম সার্থক হয়েছে!

[পাদটীকাগুলো]

a ১৯৯৯ সালের অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর সংখ্যার “যুবক-যুবতীদের জিজ্ঞাস্য . . . আমি কেন মিশুকে নই?” প্রবন্ধটা দেখ।

b কিছু নাম পালটে দেওয়া হয়েছে।

c ওয়াচটাওয়ার বাইবেল আ্যন্ড ট্র্যাক্ট সোসাইটি দ্বারা প্রকাশিত।

[২৪ পৃষ্ঠার চিত্র]

নিজে এগিয়ে যাও ও কথাবার্তায় যোগ দাও!

    বাংলা প্রকাশনা (১৯৮৯-২০২৬)
    লগ আউট
    লগ ইন
    • বাংলা
    • শেয়ার
    • পছন্দসমূহ
    • Copyright © 2025 Watch Tower Bible and Tract Society of Pennsylvania
    • ব্যবহারের শর্ত
    • গোপনীয়তার নীতি
    • গোপনীয়তার সেটিং
    • JW.ORG
    • লগ ইন
    শেয়ার