ওয়াচটাওয়ার অনলাইন লাইব্রেরি
ওয়াচটাওয়ার
অনলাইন লাইব্রেরি
বাংলা
  • বাইবেল
  • প্রকাশনাদি
  • সভা
  • g০১ ১০/৮ পৃষ্ঠা ১৫
  • বিশ্ব নিরীক্ষা

এই বাছাইয়ের সঙ্গে কোনো ভিডিও প্রাপ্তিসাধ্য নেই।

দুঃখিত, ভিডিওটা চালানো সম্বভব হচ্ছে না।

  • বিশ্ব নিরীক্ষা
  • ২০০১ সচেতন থাক!
  • উপশিরোনাম
  • অনুরূপ বিষয়বস্ত‌ু
  • চোষণকারী-পেয়ালা সমেত জিভ
  • ঘুম ও স্মরণশক্তি
  • নারী ও পুরুষদের শোনার ধরন আলাদা
  • রাশিয়ায় সাক্ষিরা আদালতে বিজয় লাভ করেন
  • স্বপ্ন দেখা আবশ্যক
    ১৯৯৬ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
২০০১ সচেতন থাক!
g০১ ১০/৮ পৃষ্ঠা ১৫

বিশ্ব নিরীক্ষা

চোষণকারী-পেয়ালা সমেত জিভ

একটা গিরগিটি কীভাবে টিকটিকি আর এমনকি এর নিজের চেয়ে ১০ শতাংশ বেশি ওজনের পাখিকে ধরতে পারে? কিছুদিন আগেও মনে করা হতো যে, গিরগিটির জিভের রুক্ষ ও আঠালো অংশে শিকার আটকে যায়। কিন্তু ওই ব্যাখ্যা থেকে এই বিষয়টা স্পষ্ট হয়নি যে, এই প্রাণী কীভাবে অপেক্ষাকৃত ভারী শিকারকে ধরে। জার্মান বিজ্ঞান সংবাদ বিভাগ বিল্ড ডের ভিসেনশ্যাফট্‌-অনলাইন বলে যে, এই বিষয়টা বের করার জন্য বেলজিয়ামের এন্টুয়ার্পের বিজ্ঞানীরা গিরগিটির দ্রুত গতিসম্পন্ন জিভের কাজকে দেখার জন্য খুব দ্রুত ভিডিও রেকর্ডিং করেছিলেন। বিজ্ঞানীরা লক্ষ্য করেছেন যে, গিরগিটিরা যখন নিজের জিভ বের করে, তখন এর জিভের আগা গোলাকার মতো হয়ে যায়। শিকারকে ধরার ঠিক আগের মুহূর্তে জিভের দুটো পেশী সংকুচিত হয় ও জিভের আগাকে চোষণকারী-পেয়ালার মতো গঠন করে, যেটা শিকারকে আটকে রাখে।(g০১ ৭/২২)

ঘুম ও স্মরণশক্তি

লন্ডনের দি ইনডিপেনডেন্ট বলে, ঘুম নিয়ে গবেষণা করেন এমন গবেষকরা লক্ষ্য করেছেন যে, অনেক রাত পর্যন্ত জেগে বিভিন্ন কাজ করার চেয়ে রাতে ভালমতো ঘুমানো “পরের সপ্তাগুলোতে ভাল স্মরণশক্তির জন্য জরুরি।” হার্ভার্ড মেডিক্যাল স্কুলের অধ্যাপক রবার্ট স্টিকগোল্ড ২৪ জন স্বেচ্ছাসেবককে নিয়ে একটা পরীক্ষা করেছিলেন। সেই ২৪ জনের মধ্যে ১২ জনকে একটা শিক্ষা কার্যক্রমের পর রাতে ঘুমাতে দেওয়া হয়েছিল কিন্তু বাকি ১২ জন সারা রাত জেগে ছিল। এরপর উভয় দলই পরের দুরাত স্বাভাবিকভাবে ঘুমিয়েছিল, যাতে যারা এক রাত ঘুমায়নি তারা তাদের ক্লান্তি কাটিয়ে উঠতে পারে। স্মরণশক্তির পরীক্ষায় দেখা গিয়েছিল যে, যারা প্রথম রাতে ঘুমিয়েছিল “তারা স্মরণশক্তির পরীক্ষায় প্রতিবার অনেক ভাল করেছিল কিন্তু দ্বিতীয় দল পরের দুরাত ভালভাবে ঘুমানো সত্ত্বেও, ভালভাবে মনে রাখতে পারেনি।” আসলে ঘুম যেহেতু আরও ভালভাবে মনে রাখতে সাহায্য করে তাই এই গবেষণা দেখায় যে, ঘুমানো বিশেষ করে শুরুর গভীর ঘুমের (স্লো ওয়েভ) বদলে পড়াশোনা করলে খুব একটা উপকার পাওয়া যায় না।(g০১ ৮/৮)

নারী ও পুরুষদের শোনার ধরন আলাদা

ডিসকাভারী ডট কম নিউজ রিপোর্ট করে, গবেষকরা বুঝতে পেরেছেন যে, মহিলারা শোনার জন্য তাদের মস্তিষ্কের দুপাশকেই কাজে লাগান কিন্তু পুরুষরা মাত্র একপাশটা কাজে লাগান। একটা গবেষণায়, একটা বইয়ের রেকর্ড শোনার সময় ২০ জন পুরুষ ও ২০ জন মহিলার মস্তিষ্কের স্ক্যান করা হয়। এই মস্তিষ্কের স্ক্যান থেকে দেখা গিয়েছিল যে, বেশির ভাগ সময়ই পুরুষরা তাদের মস্তিষ্কের বাঁপাশ দিয়ে শুনেছিলেন, যে পাশটা শোনার ও বলার জন্য ব্যবহার করা হয়। অন্যদিকে, মহিলারা তাদের মস্তিষ্কের দুপাশই কাজে লাগান। ইন্ডিয়ানা ইউনিভারসিটি স্কুল অফ মেডিসিন এর রেডিওলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. জোসেফ টি. লুরিটো বলেন: “আমাদের গবেষণা থেকে জানা যায় যে, পুরুষ ও মহিলাদের মধ্যে ভাষা গ্রহণের প্রক্রিয়া আলাদা কিন্তু তার মানে এই নয় যে, একজনের চেয়ে অন্যজন বেশি দক্ষ হবে।” ডা. লুরিটো বলেন, অন্যান্য গবেষণা থেকে জানা যায় যে, মহিলারা “একই সময়ে দুটো আলোচনা শোনার ক্ষমতা রাখেন।” (g০১ ৮/৮)

রাশিয়ায় সাক্ষিরা আদালতে বিজয় লাভ করেন

২০০১ সালের ২৪শে ফেব্রুয়ারির দ্যা নিউ ইয়র্ক টাইমস বলে: “আজ [২৩শে ফেব্রুয়ারি] মস্কোর এক আদালতে যিহোবার সাক্ষিরা উল্লেখযোগ্য ও ভবিষ্যতে প্রভাব ফেলার মতো এক বিজয় লাভ করেছেন। ১৯৯৭ সালের একটা আইনে বলা হয়েছিল, যে ধর্মীয় সম্প্রদায়গুলো ঘৃণা ও অন্য ধর্মগুলোকে নিচু নজরে দেখার মনোভাব গড়ে তোলে সেগুলোর ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা উচিত আর সেই আইনের সাহায্য নিয়ে অভিযোগকারীরা এই দলকে উন্মূলিত করতে চেয়েছিল।” এই মামলাটা ১৯৯৯ সালের ১২ই মার্চ মুলতুবি করা হয়েছিল এবং পাঁচজন বিশেষজ্ঞকে সাক্ষিদের বিশ্বাসগুলো নিয়ে অধ্যয়ন করার জন্য নিযুক্ত করা হয়েছিল। এই মামলা প্রায় দুবছর ধরে মুলতুবি ছিল। ২০০১ সালের ৬ই ফেব্রুয়ারি এই মামলা যখন আবারও আহ্বান করা হয়, তখন অভিযোগকারীদের অভিযোগ যে মিথ্যে সেটা প্রমাণ হওয়ার জন্য তিন সপ্তারও কম সময় লেগেছিল। কিন্তু অভিযোগকারীরা মস্কো শহরের আদালতকে এই মামলা পুনরায় বিচারে আনার আদেশ জারি করার জন্য আবেদন করেছিল। ৩০শে মে সেই আবেদনকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছিল এবং সেই মামলা পুনরায় বিচার হওয়ার জন্য আবার আদালতে গিয়েছিল। এই বিষয়ে লস এঞ্জেলস টাইমস বলেছিল, “রাশিয়ার অর্থোডক্স গির্জা, যারা মিশনারিদের কাজের চরম বিরোধিতা করে তারাই ধর্ম সম্বন্ধে ১৯৯৭ সালের আইনের মুখ্য প্রস্তাবক ছিল, যে আইনের জন্যই অনেক ধর্মীয় দলকে রেজিস্ট্রেশন করতে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়েছিল।” (g০১ ৮/২২)

    বাংলা প্রকাশনা (১৯৮৯-২০২৬)
    লগ আউট
    লগ ইন
    • বাংলা
    • শেয়ার
    • পছন্দসমূহ
    • Copyright © 2025 Watch Tower Bible and Tract Society of Pennsylvania
    • ব্যবহারের শর্ত
    • গোপনীয়তার নীতি
    • গোপনীয়তার সেটিং
    • JW.ORG
    • লগ ইন
    শেয়ার