ওয়াচটাওয়ার অনলাইন লাইব্রেরি
ওয়াচটাওয়ার
অনলাইন লাইব্রেরি
বাংলা
  • বাইবেল
  • প্রকাশনাদি
  • সভা
  • w৯৩ ১২/১ পৃষ্ঠা ৩-৫
  • “হে বিনয়ী লোকসমূহ, যিহোবার অন্বেষণ কর”

এই বাছাইয়ের সঙ্গে কোনো ভিডিও প্রাপ্তিসাধ্য নেই।

দুঃখিত, ভিডিওটা চালানো সম্বভব হচ্ছে না।

  • “হে বিনয়ী লোকসমূহ, যিহোবার অন্বেষণ কর”
  • ১৯৯৩ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • উপশিরোনাম
  • অনুরূপ বিষয়বস্ত‌ু
  • কেন বিনয়ের অন্বেষণ করা উচিত?
  • বর্তমানে যারা “বিনয়ের অন্বেষণ” করেন
  • বিনয় সহকারে সাড়া দিন
  • মৃদুশীল হওয়ার চেষ্টা করুন এবং যিহোবাকে খুশি করুন
    প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে (অধ্যয়ন)—২০১৯
  • বিভিন্ন পরিবর্তন সত্ত্বেও ঈশ্বরের অনুগ্রহে থাকা
    ২০১০ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • যিহোবার ক্রোধের দিন আসার আগে তাঁর অন্বেষণ করুন
    আমাদের খ্রিস্টীয় জীবন ও পরিচর্যা—সভার জন্য অধ্যয়ন পুস্তিকা ২০১৭
  • যিহোবার ক্রোধের দিন আসার আগে তাঁর অন্বেষণ করুন
    ২০০১ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
আরও দেখুন
১৯৯৩ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
w৯৩ ১২/১ পৃষ্ঠা ৩-৫

“হে বিনয়ী লোকসমূহ, যিহোবার অন্বেষণ কর”

“হে পৃথিবীবাসী বিনয়ী লোকসমূহ, যিহোবার অন্বেষণ কর, তোমরা যারা তাঁর শাসন পালন করেছ। ধার্মিকতার অন্বেষণ কর, বিনয়ের অন্বেষণ কর। হয়ত যিহোবার ক্রোধের দিনে তোমরা গুপ্তস্থানে রক্ষা পাবে।”—সফনিয় ২:৩, NW.

ভাববাদী সফনিয় এই কথাগুলি “পৃথিবীবাসী বিনয়ী লোকসমূহ”কে উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন এবং তিনি তাদের উৎসাহ দিয়েছিলেন “বিনয়ের অন্বেষণ” করতে, যাতে তারা “যিহোবার ক্রোধের দিনে” রক্ষা পায়। সুতরাং, রক্ষা পাওয়ার জন্য যে বিনয়ের প্রয়োজন সেই সম্বন্ধে আর কোন সন্দেহ নেই। কিন্তু কেন?

কেন বিনয়ের অন্বেষণ করা উচিত?

বিনয় হল কোমল স্বভাবসম্পন্ন হওয়া, ঔদ্ধত অথবা আত্মগর্ব থেকে দূরে থাকার গুণ। অন্যান্য সদ্‌গুণ, যেমন নম্রতা এবং মৃদুতার সঙ্গে এর ঘনিষ্ট সম্পর্ক আছে। সুতরাং, বিনয়ী ব্যক্তিদের শিক্ষা দেওয়া যায় এবং অল্পক্ষণের জন্য কিছুটা দুঃখ হলেও, যিহোবার কাছ থেকে শাসন গ্রহণ করতে তারা ইচ্ছুক থাকেন।—গীতসংহিতা ২৫:৯; ইব্রীয় ১২:৪-১১.

একজনের শিক্ষা অথবা জীবনে তার প্রতিষ্ঠার সঙ্গে বিনয়ের খুব অল্পই সম্পর্ক আছে। কিন্তু যারা খুব উচ্চ-শিক্ষিত অথবা জাগতিক দিক দিয়ে প্রচুর সাফল্য পেয়েছেন, তারা মনে করেন যে সবকিছু, এমনকি উপাসনার বিষয়েও সিদ্ধান্ত নিতে তারা নিজেরাই যোগ্য। এই মনোভাবের জন্য, অন্যদের কাছ থেকে শিখতে অথবা উপদেশ গ্রহণ করে নিজেদের জীবনে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন করতে তারা বাধা পেতে পারেন। অন্যেরা যারা জাগতিকরূপে ধনী, তারা এই ভুল ধারণা রাখতে পারেন যে জাগতিক ধনসম্পদের মাধ্যমেই তারা সুরক্ষিত থাকবেন। সুতরাং, ঈশ্বরের বাক্য, বাইবেল থেকে আত্মিক সম্পদ লাভ করার কোন প্রয়োজন তারা বোধ করেন না।—মথি ৪:৪; ৫:৩; ১ তীমথিয় ৬:১৭.

যীশুর দিনের অধ্যাপকদের, ফরীশীদের এবং প্রধান যাজকদের কথা বিবেচনা করুন। একবার, যীশুকে গ্রেপ্তার করতে তারা যে সৈন্যদের পাঠিয়েছিলেন, তারা যখন খালি হাতে ফিরে এসেছিল, তখন ফরীশীরা বলেছিলেন: “তোমরাও কি ভ্রান্ত হইলে? অধ্যক্ষদের মধ্যে কিম্বা ফরীশীদের মধ্যে কি কেহ উহাতে বিশ্বাস করিয়াছেন? কিন্তু এই যে লোকসমূহ ব্যবস্থা জানে না, ইহারা শাপগ্রস্ত।” (যোহন ৭:৪৫-৪৯) অর্থাৎ, তাদের মতে, একমাত্র অজ্ঞ এবং অশিক্ষিত লোকেরাই যীশুকে বিশ্বাস করার মত মূর্খ হতে পারে।

তবুও, কিছু ফরীশীরা সত্যের প্রতি আকর্ষিত হয়েছিলেন, আর তারা এমনকি যীশু এবং খ্রীষ্টানদের সমর্থনও করেছিলেন। এদের মধ্যে ছিলেন নীকদীম এবং গমলীয়েল। (যোহন ৭:৫০-৫২; প্রেরিত ৫:৩৪-৪০) যীশুর মৃত্যুর পরে, “যাজকদের মধ্যে বিস্তর লোক বিশ্বাসের বশবর্ত্তী” হতে লাগলেন। (প্রেরিত ৬:৭) নিঃসন্দেহে, সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য উদাহরণ হলেন প্রেরিত পৌল। তিনি গমলীয়েলের কাছে শিক্ষা পেয়েছিলেন এবং যিহূদীধর্মের একজন অত্যন্ত সফল এবং সম্মাণীয় সমর্থক হয়ে উঠেছিলেন। কিন্তু, পরে তিনি নম্রভাবে খ্রীষ্ট যীশুর ডাকে সাড়া দিয়েছিলেন এবং তাঁর একজন উদ্যোগী অনুগামী হয়েছিলেন।—প্রেরিত ২২:৩; ২৬:৪, ৫; গালাতীয় ১:১৪-২৪; ১ তীমথিয় ১:১২-১৬.

এই সব কিছুই প্রদর্শন করে যে একজনের অতীত জীবন যাই হোক না কেন অথবা বাইবেলের বার্তা সম্বন্ধে তিনি যাই মনে করুন না কেন, সফনিয়ের কথাগুলি তবুও প্রযোজ্য হবে। যদি কেউ ঈশ্বরের অনুমোদন পেতে চান এবং তাঁর বাক্যের দ্বারা পরিচালিত হতে চান, তাহলে বিনয় হল অত্যাবশ্যক।

বর্তমানে যারা “বিনয়ের অন্বেষণ” করেন

পৃথিবীব্যাপী লক্ষ লক্ষ লোক রাজ্যের সুসমাচারের প্রতি সাড়া দিচ্ছেন। এই ধরনের লোকেদের বাড়িতে, যিহোবার সাক্ষীরা প্রত্যেক সপ্তাহে চল্লিশ লক্ষেরও বেশি বাইবেল অধ্যয়ন পরিচালনা করছেন। এরা বিভিন্ন পটভূমিকা এবং বিভিন্ন আর্থিক ও সামাজিক পরিবেশ থেকে এসেছেন। কিন্তু, একটি বিষয় তাদের সকলের মধ্যে আছে, তাদের দরজায় বা অন্য কোথাও যখন কেউ তাদের কাছে বাইবেলের বার্তা নিয়ে এসেছিলেন, তখন তা গ্রহণ করার মত যথেষ্ট নম্রতা তাদের ছিল। অনেকে ভালভাবে উন্নতি করছেন কারণ তাদের সম্মুখে যে বাধা আসছে তা অতিক্রম করার প্রচেষ্টা করতে তারা ইচ্ছুক। হ্যাঁ, বর্তমানে তারা “পৃথিবীবাসী বিনয়ী লোকসমূহের” মধ্যে।

উদাহরণস্বরূপ, মেক্সিকোর মারিয়ার কথা চিন্তা করুন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে ওকালতি পড়েছিলেন এবং উত্তরাধিকারসূত্রে আর্থিক দিক দিয়ে সুরক্ষিত ছিলেন। এই কারণগুলির জন্য তিনি খুবই স্বাধীনচেতা মনোভাব গড়ে তুলেছিলেন যা, তিনি বলেছেন, তাকে একজন “বিদ্রোহী, উদ্ধত, কর্তৃত্বপ্রিয় এবং নিরীশ্বরবাদী” ব্যক্তিতে পরিণত করেছিল। “আমি মনে করতাম যে টাকাপয়সার দ্বারা সব সমস্যার সমাধান করা যায় এবং ঈশ্বর গুরুত্বপূর্ণ নন। আসলে, আমি মনে করতাম যে তাঁর অস্তিত্বই নেই,” মারিয়া বলেছেন। “আমার জন্য গির্জা ছিল একটি হাস্যকর বস্তু এবং শুধুমাত্র একটি সামাজিক প্রয়োজন,” তিনি আরও যোগ দেন।

পরে, মারিয়ার একজন জ্যেঠতুতো ভাই যিহোবার সাক্ষী হওয়ার পর, তার মধ্যে বহু পরিবর্তন মারিয়া লক্ষ্য করেছিলেন। “সে কত হিংস্র স্বভাবের ছিল, কিন্তু এখন সে খুব শান্তিপ্রিয় এবং ধার্মিক ব্যক্তি,” মারিয়া বর্ণনা করেন। “আত্মীয়েরা বলেছিলেন যে এখন সে একজন প্রচারক এবং বাইবেল পড়ে, তাই সে আর মদ্যপান করে না বা মেয়েদের পিছনে ছোটে না। তাই আমি চেয়েছিলাম সে আমার কাছে এসে বাইবেল পড়ুক কারণ আমি ভেবেছিলাম যে এইভাবে আমি বহু আকাঙ্খিত শান্তি এবং সুখ পেতে পারি।” এর ফলে, মারিয়া একটি সাক্ষী দম্পতির সাথে বাইবেল অধ্যয়ন করতে রাজি হয়েছিলেন।

বহু বিষয় তাকে অতিক্রম করতে হয়েছিল আর স্বামীর বশীভূত থাকা সম্বন্ধে বাইবেলের মস্তকপদের নীতিও গ্রহণ করা তার পক্ষে খুবই কঠিন ছিল। কিন্তু তার জীবন এবং চিন্তাধারায় তিনি আমূল পরিবর্তন করেছিলেন। তিনি স্বীকার করেছেন: “আমি মনে করি, যখন থেকে যিহোবার সাহায্য নিয়ে ভাইয়েরা আমার বাড়িতে এসেছেন তখন থেকে আমার বাড়িতে আনন্দ, শান্তি এবং ঈশ্বরের আশীর্বাদ এসেছে।” বর্তমানে, মারিয়া যিহোবার একজন উৎসর্গীকৃত, বাপ্তিস্মিত সাক্ষী।

সত্য উপাসনার খোঁজে, আরেকটি ক্ষেত্র আছে যেখানে বিনয়, অথবা তার অভাব, একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। প্রায়ই, কোন পরিবারে স্ত্রী সত্য গ্রহণ করেন এবং ঈশ্বরের সেবা করতে চান, কিন্তু স্বামী উদাসীন থাকেন। হয়ত স্বামীদের পক্ষে এই সত্যটি গ্রহণ করা কঠিন হয় যে অন্য কেউ রয়েছেন—যিহোবা ঈশ্বর—যার কাছে তার স্ত্রীকে বশীভূত থাকতে হবে। (১ করিন্থীয় ১১:৩) মেক্সিকোর চিহুয়াহুয়াতে একজন মহিলা বাইবেল অধ্যয়ন করতে চেয়েছিলেন এবং ক্রমে তিনি এবং তার সাতজন ছেলেমেয়ে সত্যে এসেছিলেন। প্রথমে তার স্বামী বিরোধিতা করেছিলেন। কেন? কারণ তিনি চাননি যে তার পরিবার ঘরে ঘরে গিয়ে প্রচার করে, বাইবেল সম্বন্ধে সাহিত্য বিতরণ করে। হয়ত তিনি মনে করেছিলেন যে এতে তার আত্মসম্মান হানি হবে। কিন্তু ঈশ্বরকে সেবা করার সিদ্ধান্ত সম্বন্ধে তার পরিবার অটল থেকেছিল। পরে, ঈশ্বরের ব্যবস্থা গ্রহণ করার মূল্য সেই স্বামী বুঝেছিলেন। কিন্তু তিনিও নিজেকে যিহোবার প্রতি উৎসর্গ করার আগে ১৫ বছর কেটে গিয়েছিল।

সারা মেক্সিকোতে, এখনও বহু বিচ্ছিন্ন দল আছে যেখানকার বসবাসকারীরা স্থানীয় ইন্ডিয়ান্‌ ভাষা এবং রীতিনীতি বজায় রেখেছে। এই লোকেদের কাছে বাইবেলের বার্তা পৌঁছাচ্ছে এবং তাদের সংস্কৃতির মানের উন্নতি করতে তা তাদের সাহায্য করছে, কারণ সত্য শেখার সাথে সাথে তাদের মধ্যে অনেকে পড়তে এবং লিখতেও শিখছে। কিন্তু, লোকেরা যে অল্প শিক্ষিত এবং তাদের আর্থিক সংগতি কম, এর অর্থ এই নয় যে তারা সহজেই গ্রহণ করবে। জাতি নিয়ে গর্ব এবং পরম্পরাগত ঐতিহ্যের প্রতি প্রবল আকর্ষণের জন্য অনেকের পক্ষে সত্য গ্রহণ করা সহজ হয় না। এই জন্য আমরা বুঝতে পারি যে কিছু ইন্ডিয়ান্‌ গ্রামে যারা সত্য গ্রহণ করে, অন্য গ্রামবাসীরা কেন তাদের প্রতি খারাপ ব্যবহার করে। সুতরাং, বিনয়ের বিভিন্ন দিক আছে।

বিনয় সহকারে সাড়া দিন

ব্যক্তিগতভাবে আপনার সম্বন্ধে কী? ঈশ্বরের বাক্যের সত্যের প্রতি আপনি কি সাড়া দিচ্ছেন? অথবা বাইবেলের কিছু সত্য গ্রহণ করা আপনার পক্ষে কঠিন মনে হচ্ছে? হয়ত আপনার উচিত নিজেকে পরীক্ষা করে দেখা যে কী আপনাকে বাধা দিচ্ছে। সত্যের প্রতি আকৃষ্ট অধিকাংশ লোকই যে সাধারণ স্তর থেকে এসেছে, তার জন্য কি আপনার মনে দুশ্চিন্তা দেখা দিচ্ছে? আত্মগর্ব কি আপনার চিন্তাধারার সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে? প্রেরিত পৌলের কথাগুলি আরেকবার বিবেচনা করে দেখা ভাল হতে পারে: “ঈশ্বর জগতীস্থ মূর্খ বিষয় সকল মনোনীত করিলেন, যেন জ্ঞানবান্‌দিগকে লজ্জা দেন; এবং ঈশ্বর জগতের দুর্ব্বল বিষয় সকল মনোনীত করিলেন, যেন শক্তিমন্ত বিষয় সকলকে লজ্জা দেন; এবং জগতের যাহা যাহা নীচ ও যাহা যাহা তুচ্ছ, যাহা যাহা কিছু নয়, সেই সকল ঈশ্বর মনোনীত করিলেন, যেন, যাহা যাহা আছে, সে সকল অকিঞ্চন করেন; যেন কোন মর্ত্ত্য ঈশ্বরের সাক্ষাতে শ্লাঘা না করে।”—১ করিন্থীয় ১:২৭-২৯.

সাধারণ মাটির পাত্রে পাওয়ার জন্য, আপনি কি কোন অমূল্য ধনসম্পদ পরিত্যাগ করবেন? অবশ্যই করবেন না! কিন্তু ঈশ্বর তাঁর জীবনরক্ষক সত্যের বাক্য এইভাবেই উপস্থাপনা করা বেছে নিয়েছেন, যেমন প্রেরিত পৌল বুঝিয়ে দিয়েছেন: “এই ধন মৃন্ময় পাত্রে করিয়া আমরা ধারণ করিতেছি, যেন পরাক্রমের উৎকর্ষ ঈশ্বরের হয়, আমাদের হইতে নয়।” (২ করিন্থীয় ৪:৭) বিনয় এবং নম্রতা, সেই সম্পদের প্রকৃত মূল্য উপলব্ধি করতে আমাদের সাহায্য করবে, যে “মৃন্ময় পাত্র” অথবা মানব মাধ্যম আমাদের কাছে তা নিয়ে আসছে শুধুমাত্র তা দেখতে নয়। তা করলে, আমরা “যিহোবার ক্রোধের দিনে . . . গুপ্তস্থানে রক্ষা” পাওয়ার এবং যে বিনয়ী লোকেরা পৃথিবীর “অধিকারী হইবে” তাদের মধ্যে থাকার সম্ভাবনা বাড়িয়ে তুলব।—সফনিয় ২:৩; মথি ৫:৫. (w93 12/15)

    বাংলা প্রকাশনা (১৯৮৯-২০২৬)
    লগ আউট
    লগ ইন
    • বাংলা
    • শেয়ার
    • পছন্দসমূহ
    • Copyright © 2025 Watch Tower Bible and Tract Society of Pennsylvania
    • ব্যবহারের শর্ত
    • গোপনীয়তার নীতি
    • গোপনীয়তার সেটিং
    • JW.ORG
    • লগ ইন
    শেয়ার