ওয়াচটাওয়ার অনলাইন লাইব্রেরি
ওয়াচটাওয়ার
অনলাইন লাইব্রেরি
বাংলা
  • বাইবেল
  • প্রকাশনাদি
  • সভা
  • w৯৮ ৬/১৫ পৃষ্ঠা ৬-৮
  • পৃথিবী—এটিকে কেন সৃষ্টি করা হয়েছে?

এই বাছাইয়ের সঙ্গে কোনো ভিডিও প্রাপ্তিসাধ্য নেই।

দুঃখিত, ভিডিওটা চালানো সম্বভব হচ্ছে না।

  • পৃথিবী—এটিকে কেন সৃষ্টি করা হয়েছে?
  • ১৯৯৮ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • উপশিরোনাম
  • অনুরূপ বিষয়বস্ত‌ু
  • বাইবেল কী বলে?
  • ঈশ্বরের উদ্দেশ্য বিঘ্নিত হয়েছে, পরিবর্তিত হয়নি
  • জীবনের এক মহান উদ্দেশ্য আছে
    জীবনের উদ্দেশ্য কী? আপনি কিভাবে তা পেতে পারেন?
  • পৃথিবীর জন্য ঈশ্বরের উদ্দেশ্য কী?
    ঈশ্বর আমাদের কাছ থেকে কী চান?
  • শান্তিপূর্ণ নতুন জগতে জীবন বসবাস
    শান্তিপূর্ণ নতুন জগতে জীবন বসবাস
  • সৃষ্টিকর্তার কাছ থেকে এক চিরস্থায়ী উপহার
    ২০০৭ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
১৯৯৮ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
w৯৮ ৬/১৫ পৃষ্ঠা ৬-৮

পৃথিবী—এটিকে কেন সৃষ্টি করা হয়েছে?

একটি প্রশ্ন, যা আপনার বিবেচনা করা উচিত তা হল: আমাদের এই সুন্দর গ্রহটি কি এমন একজন বুদ্ধিমান সৃষ্টিকর্তার দ্বারা নির্মিত হয়েছিল যাঁর পৃথিবী ও সেখানে বসবাসকারী মানুষদের জন্য একটি উদ্দেশ্য রয়েছে? আপনার সন্তুষ্টি অনুযায়ী এই বিষয়ের সমাধান, আমাদের গ্রহের জন্য কোন্‌ ভবিষ্যৎ রয়েছে তা দেখতে আপনাকে সাহায্য করবে।

অনেক বৈজ্ঞানিক যারা মহাবিশ্ব ও আমাদের পৃথিবী নিয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খ অধ্যয়ন করেছেন তারা সেই প্রমাণগুলির সন্ধান পেয়েছেন যেগুলি একজন সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব অর্থাৎ সৃষ্টির পিছনে যে ঈশ্বর রয়েছেন তা ইঙ্গিত করে। সেই মন্তব্যগুলির মধ্যে কেবল একটি বিবেচনা করুন:

অধ্যাপক পল ডেভিস ঈশ্বরের মন (ইংরাজি) নামক বইয়ে লেখেন: “স্থায়ী, সুসংগঠিত, জটিল কাঠামোবিশিষ্ট একটি সুশৃঙ্খল, সুসংগত মহাবিশ্বের অস্তিত্বের জন্য অত্যন্ত বিশেষ ধরনের আইন ও শর্তাবলির প্রয়োজন।”

বেশ কিছু সংখ্যক “সদৃশ ঘটনা” যা নভোবস্তুবিদগণ ও অন্যান্যেরা লক্ষ্য করেছেন তা আলোচনা করার পর, অধ্যাপক ডেভিস আরও বলেন: “সমস্ত কিছু একত্রে বিবেচনা করলে সেগুলি এক অত্যন্ত জোরালো সাক্ষ্য প্রদান করে যে জীবন, যেমন আমরা জানি অত্যন্ত সূক্ষ্মভাবে পদার্থবিদ্যার নিয়মের মূল রূপ এবং আপাতদৃষ্টিতে কিছু অনুকূল ঘটনার প্রকৃত মানের উপর নির্ভর করে, যেগুলিকে প্রকৃতি বিভিন্ন কণিকার ভর, বলের মাত্রা ও অন্যান্য কিছুর জন্য স্থির করেছে। . . . এটি বলাই যথেষ্ট যে আমরা যদি ঈশ্বরের ভূমিকা পালন করতে পারতাম আর কয়েকটি হাতল ঘুরানোর মাধ্যমে এই রাশিগুলির জন্য খেয়ালখুশি মত মান নির্ধারণ করতাম, তাহলে আমরা দেখতে পেতাম যে প্রায় সমস্ত হাতলের বিন্যাসই মহাবিশ্বকে বসবাসের অযোগ্য করে তুলেছে। মহাবিশ্বে জীবন যদি সমৃদ্ধশালী করে তুলতে হয় তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে মনে হয় যেন বিভিন্ন হাতলগুলিকে অত্যন্ত নিখুঁতভাবে সুবিন্যস্ত হতে হবে। . . . মহাবিশ্বে বিষয়গুলি যেভাবে রয়েছে তার এমনকি সামান্যতম পরিবর্তনই এটিকে মানুষের দৃষ্টির অগোচর করে তুলবে এই সত্য নিশ্চিতরূপেই গভীর তাৎপর্যপূর্ণ এক বিষয়।”

এই সবকিছু অনেকের কাছে যে অর্থ সূচিত করে তা হল, আমাদের এই পৃথিবী মহাবিশ্বের অন্যান্য সমস্ত কিছু সহ একজন উদ্দেশ্যপূর্ণ সৃষ্টিকর্তার দ্বারা নির্মিত হয়েছিল। যদি তাই হয় তবে আমাদের খুঁজে দেখা প্রয়োজন যে কেন তিনি পৃথিবীকে গঠন করেছিলেন। এছাড়াও যদি সম্ভব হয়, তবে পৃথিবীর জন্য তাঁর উদ্দেশ্য কী সেই সম্বন্ধেও আমাদের নিশ্চিত হওয়া প্রয়োজন। এই বিষয়ে একটি অদ্ভুত অনিয়ম দেখা যায়। নাস্তিকতার ব্যাপক জনপ্রিয়তা সত্ত্বেও, এক বিস্ময়কর সংখ্যক লোক এখনও একজন বুদ্ধিমান সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস করেন। খ্রীষ্টীয় জগতের অধিকাংশ গির্জা নামেমাত্র সর্বশক্তিমান ঈশ্বর এবং আমাদের মহাবিশ্বের সৃষ্টিকর্তা সম্বন্ধে বলে থাকে। তবুও কদাচিৎ এই ধর্মগুলির কোন একটি আস্থা ও দৃঢ়প্রত্যয়ের সঙ্গে ঈশ্বরের উদ্দেশ্যে পৃথিবীর ভবিষ্যৎ সম্বন্ধে বলে।

বাইবেল কী বলে?

তথ্যের জন্য সেই উৎসের প্রতি তাকানো যুক্তিযুক্ত যেটি সৃষ্টিকর্তার কাছ থেকে এসেছে বলে ব্যাপকভাবে গৃহীত। সেই উৎসটি হল বাইবেল। আমাদের পৃথিবীর ভবিষ্যৎ সম্বন্ধে সবচেয়ে সরল ও পরিষ্কার বিবৃতিগুলির একটি, উপদেশক ১:৪ পদে পাওয়া যায়। যেখানে আমরা পড়ি: “একটি বংশ চলে যায়, আর একটি বংশ আসে: কিন্তু পৃথিবী চিরকাল স্থায়ী।” (কিং জেমস ভারসন) যিহোবা ঈশ্বর কেন পৃথিবী সৃষ্টি করেছিলেন তা ব্যাখ্যা করার ক্ষেত্রে বাইবেল অত্যন্ত স্পষ্ট। এছাড়াও এটি দেখায় যে তিনি পৃথিবীকে মহাবিশ্বে ঠিক যথাস্থানে এবং আমাদের সূর্যের সাথে সঠিক সম্পর্কে স্থাপন করেছেন যাতে করে এখানে জীবন সম্ভব হতে পারে। সর্বশক্তিমান ঈশ্বর প্রাচীন ভাববাদী যিশাইয়কে এই কথাগুলি লিখতে অনুপ্রাণিত করেছিলেন: “আকাশমণ্ডলের সৃষ্টিকর্ত্তা সদাপ্রভু, স্বয়ং ঈশ্বর, যিনি পৃথিবীকে সংগঠন করিয়া নির্ম্মাণ করিয়াছেন, তাহা স্থাপন করিয়াছেন, ও অনর্থক সৃষ্টি না করিয়া বাসস্থানার্থে নির্ম্মাণ করিয়াছেন, তিনি এই কথা কহেন, আমিই সদাপ্রভু, আর কেহ নয়।”—যিশাইয় ৪৫:১৮.

কিন্তু পৃথিবীতে সমস্ত জীবনকে ধ্বংস করার জন্য মানুষের তৈরি বিভিন্ন উপায়গুলি সম্বন্ধে কী বলা যায়? তাঁর অতুলনীয় প্রজ্ঞা থাকায় ঈশ্বর ঘোষণা করেন যে মানবজাতি আমাদের গ্রহের সমস্ত জীবন ধ্বংস করার আগেই তিনি হস্তক্ষেপ করবেন। বাইবেলের শেষ বই প্রকাশিত বাক্যের এই আশ্বাসজনক প্রতিজ্ঞাটি লক্ষ্য করুন: “জাতিগণ ক্রুদ্ধ হইয়াছিল, কিন্তু তোমার ক্রোধ উপস্থিত হইল, আর মৃত লোকদের বিচার করিবার সময় এবং তোমার দাস ভাববাদিগণকে ও পবিত্রগণকে ও যাহারা তোমার নাম ভয় করে, তাহাদের ক্ষুদ্র ও মহান সকলকে পুরস্কার দিবার, এবং পৃথিবীনাশকদিগকে নাশ করিবার সময় উপস্থিত হইল।”—প্রকাশিত বাক্য ১১:১৮.

যিহোবা আমাদের কাছে প্রকাশ করেন যে পৃথিবীকে সৃষ্টি করার পিছনে তাঁর আদি উদ্দেশ্য কী ছিল যেটিকে একজন মহাকাশচারী পৃথিবী প্রদক্ষিণ করার সময় মহাশূন্যের রত্ন বলে বর্ণনা করেছিলেন। ঈশ্বরের উদ্দেশ্য ছিল যে এটি একটি পৃথিবীব্যাপী পরমদেশে পরিণত হবে যেটি স্বাচ্ছন্দ্যপূর্ণভাবে মানুষ্যজাতি—পুরুষ ও নারী—সকলের দ্বারা পূর্ণ হবে ও যেখানে সকলে শান্তি ও একতায় বাস করবে। প্রথম মানব দম্পতিকে সন্তান জন্মদানের ক্ষমতা দিয়ে তিনি গ্রহটিকে ক্রমান্বয়ে জনপূর্ণ করার ব্যবস্থা করেছিলেন। প্রথম মানব দম্পতির আনন্দ ও উপভোগের জন্য যিহোবা পৃথিবীর একটি ক্ষুদ্র অংশকে পরমদেশীয় অবস্থায় পরিণত করেছিলেন। যেহেতু মানব পরিবারের সন্তান উৎপাদন প্রণালী বছরের পর বছর ও শতাব্দী ধরে চলত, তাই এদন উদ্যান ক্রমান্বয়ে ততখানি পর্যন্ত বিস্তৃত হত যতক্ষণ না আদিপুস্তক ১:২৮ পদ পরিপূর্ণ হত: “ঈশ্বর কহিলেন, তোমরা প্রজাবন্ত ও বহুবংশ হও, এবং পৃথিবী পরিপূর্ণ ও বশীভূত কর।”

তাই বর্তমানে আমরা যখন পৃথিবী ও এর অধিবাসীদের দুর্দশাগ্রস্ত অবস্থা দেখি তার অর্থ কি এই যে পৃথিবীর জন্য ঈশ্বরের আদি উদ্দেশ্য নিষ্ফল হয়ে গিয়েছে? কিংবা তিনি কি তাঁর উদ্দেশ্য পরিবর্তন করেছেন এবং মানবজাতির বিপথগমনের জন্য তিনি কি গ্রহটিকে একসাথে ধ্বংস করতে এবং আবার নতুন করে শুরু করতে অনুমোদন করবেন? না, আমরা নিশ্চিত থাকতে পারি যে এই অবস্থাগুলির কোনটিই সত্য নয়। বাইবেল আমাদের জানায় যে যিহোবা যা কিছু উদ্দেশ্য করেন, তা অবশেষে সংঘটিত হবেই আর তিনি যা কিছু স্থির করেন তা কোন ব্যক্তিবিশেষ অথবা এমনকি কোন অপ্রত্যাশিত বিকাশের দ্বারা ব্যর্থ হতে পারে না। তিনি আমাদের আশ্বাস দেন: “আমার মুখনির্গত বাক্য তেমনি হইবে; তাহা নিষ্ফল হইয়া আমার কাছে ফিরিয়া আসিবে না, কিন্তু আমি যাহা ইচ্ছা করি, তাহা সম্পন্ন করিবে, এবং যে জন্য তাহা প্রেরণ করি, সে বিষয়ে সিদ্ধার্থ হইবে।”—যিশাইয় ৫৫:১০, ১১.

ঈশ্বরের উদ্দেশ্য বিঘ্নিত হয়েছে, পরিবর্তিত হয়নি

আদম ও হবার অক্ষমতা এবং এদন উদ্যান থেকে তাদের বহিষ্কারের ফলে এটি স্পষ্ট হয়েছিল যে এক পরমদেশ পৃথিবীর জন্য ঈশ্বরের উদ্দেশ্য তাদের ছাড়াই সম্পন্ন হবে। কিন্তু তখনই যিহোবা ইঙ্গিত দিয়েছিলেন যে তাদের কিছু বংশধর তাঁর আদি অনুশাসন সম্পাদন করবেন। এটি সত্য যে এর জন্য কিছু সময়, এমনকি অনেক শতাব্দীর প্রয়োজন হবে কিন্তু আদম ও হবা উভয়ে সিদ্ধতায় জীবন যাপন করে চললেও সেই আদি অনুশাসন সম্পাদনের জন্য কত সময় লাগত সেই সম্বন্ধে কোন ইঙ্গিত দেওয়া হয়নি। তথ্যটি হল যে খ্রীষ্ট যীশুর সহস্র বছরের রাজত্বের শেষে—এখন থেকে এক হাজার বছরের চেয়ে সামান্য কিছু বেশি সময় পরে—এদনের মত পরমদেশীয় অবস্থা পৃথিবীব্যাপী বিরাজ করবে এবং পৃথিবী গ্রহটি প্রথম মানব দম্পতির শান্তিপূর্ণ ও সুখী বংশধরদের দ্বারা পরিপূর্ণ হবে। বাস্তবিকই, একজন সফল উদ্দেশ্যকর্তা হিসাবে যিহোবার ক্ষমতা চিরকালের জন্য মহিমান্বিত হবে!

সেইসময়ে বহুপূর্বে ঈশ্বরের কৃত রোমাঞ্চকর অনুপ্রাণিত ভবিষ্যদ্বাণী পরিপূর্ণ হবে। যিশাইয় ১১:৬-৯ পদের মত শাস্ত্রপদগুলি প্রতাপের সঙ্গে পরিপূর্ণ হবে: “কেন্দুয়াব্যাঘ্র মেষশাবকের সহিত একত্র বাস করিবে; চিতাব্যাঘ্র ছাগবৎসের সহিত শয়ন করিবে; গোবৎস, যুবসিংহ ও হৃষ্টপুষ্ট পশু একত্র থাকিবে; এবং ক্ষুদ্র বালক তাহাদিগকে চালাইবে। ধেনু ও ভল্লুকী চরিবে, তাহাদের বৎস সকল একত্র শয়ন করিবে, এবং সিংহ বলদের ন্যায় বিচালি খাইবে। আর স্তন্যপায়ী শিশু কেউটিয়া সর্পের গর্ত্তের উপরে খেলা করিবে, ত্যক্তস্তন্য বালক কৃষ্ণসর্পের বিবরের উপরে হস্ত রাখিবে। সে সকল আমার পবিত্র পর্ব্বতের কোন স্থানে হিংসা কিম্বা বিনাশ করিবে না; কারণ সমুদ্র যেমন জলে আচ্ছন্ন, তেমনি পৃথিবী সদাপ্রভু-বিষয়ক জ্ঞানে পরিপূর্ণ হইবে।”

রুগ্ন স্বাস্থ্য ও প্রাণঘাতী রোগ এবং সেইসঙ্গে মৃত্যুও অতীতের বিষয় হবে। বাইবেলের শেষ পুস্তকে প্রাপ্ত এই সরল বাক্যগুলির চেয়ে আর স্পষ্ট কিছু কি থাকতে পারে? “মনুষ্যদের সহিত ঈশ্বরের আবাস; তিনি তাহাদের সহিত বাস করিবেন, এবং তাহারা তাঁহার প্রজা হইবে; এবং ঈশ্বর আপনি তাহাদের সঙ্গে থাকিবেন, ও তাহাদের ঈশ্বর হইবেন। আর তিনি তাহাদের সমস্ত নেত্রজল মুছাইয়া দিবেন; এবং মৃত্যু আর হইবে না; শোক বা আর্ত্তনাদ বা ব্যথাও আর হইবে না; কারণ প্রথম বিষয় সকল লুপ্ত হইল।”—প্রকাশিত বাক্য ২১:৩, ৪.

হ্যাঁ, আমরা দৃঢ়প্রত্যয়ী হতে পারি—আমাদের অপূর্ব পৃথিবী গ্রহটি অস্তিত্বে থাকবে। সমস্ত পৃথিবী-নাশকারী অভ্যাসগুলি সহ এই দুষ্ট বিধিব্যবস্থার ধ্বংস থেকে রক্ষা পাওয়া যেন আপনার জন্য এক সুযোগস্বরূপ হয়। ঈশ্বরের তৈরি পরিচ্ছন্ন নতুন জগৎ এখন খুবই নিকটবর্তী। আর পুনরুত্থানের অলৌকিক কাজের দ্বারা অনেক প্রিয়জনেরা মৃত্যু থেকে উত্থাপিত হবেন। (যোহন ৫:২৮, ২৯) সত্যই, আমাদের পৃথিবী অস্তিত্বে থাকবে এবং আমরা এখানে বাস করতে ও তা উপভোগ করতে পারব।

    বাংলা প্রকাশনা (১৯৮৯-২০২৬)
    লগ আউট
    লগ ইন
    • বাংলা
    • শেয়ার
    • পছন্দসমূহ
    • Copyright © 2025 Watch Tower Bible and Tract Society of Pennsylvania
    • ব্যবহারের শর্ত
    • গোপনীয়তার নীতি
    • গোপনীয়তার সেটিং
    • JW.ORG
    • লগ ইন
    শেয়ার