ওয়াচটাওয়ার অনলাইন লাইব্রেরি
ওয়াচটাওয়ার
অনলাইন লাইব্রেরি
বাংলা
  • বাইবেল
  • প্রকাশনাদি
  • সভা
  • w৯৯ ৭/১ পৃষ্ঠা ৩
  • কেন যীশু খ্রীষ্টকে বিশ্বাস করবেন?

এই বাছাইয়ের সঙ্গে কোনো ভিডিও প্রাপ্তিসাধ্য নেই।

দুঃখিত, ভিডিওটা চালানো সম্বভব হচ্ছে না।

  • কেন যীশু খ্রীষ্টকে বিশ্বাস করবেন?
  • ১৯৯৯ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • অনুরূপ বিষয়বস্ত‌ু
  • সুসমাচারের বইগুলো—ইতিহাস অথবা পৌরাণিক কাহিনী?
    ২০০০ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • প্রকৃত যীশু
    ২০০১ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • সুসমাচারের বইগুলো নিয়ে—তর্কবিতর্কের শেষ নেই
    ২০০০ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • এটা কি সত্যিই ঘটেছিল?
    প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে (জনসাধারণের সংস্করণ)—২০১৬
আরও দেখুন
১৯৯৯ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
w৯৯ ৭/১ পৃষ্ঠা ৩

কেন যীশু খ্রীষ্টকে বিশ্বাস করবেন?

“খ্রীষ্টান নন এমন অনেকেই বিশ্বাস করেন যে তিনি একজন মহান ও জ্ঞানী শিক্ষক ছিলেন। এতে কোন সন্দেহ নেই যে এই পৃথিবীতে যারা লোকেদের ওপর সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলেছিলেন তাদের মধ্যে তিনি একজন ছিলেন।” (দ্যা ওয়ার্ল্ড বুক এনসাইক্লোপিডিয়া) “তিনি” কে? তিনি হলেন যীশু খ্রীষ্ট, খ্রীষ্টধর্মের প্রবর্তক।

কিন্তু এনসাইক্লোপিডিয়ার এই কথা সত্ত্বেও, প্রাচ্য ও অন্যান্য জায়গার কোটি কোটি লোক যীশু খ্রীষ্টকে চেনেন না, তাদের হয়তো শুধু এটুকু মনে আছে যে তারা স্কুল কলেজের বইয়ে কোথাও যেন এই নামটা পড়েছেন। এমনকি খ্রীষ্টীয়জগতের গির্জাগুলোতেও এমন অনেক ঈশ্বরতত্ত্ববিদ ও পাদ্রি আছেন যারা বলেন যে আমরা সত্যিই যীশুকে চিনি না আর তারা যীশুর জীবনের ঘটনা নিয়ে বাইবেলে যে চারটে বই (সুসমাচার) রয়েছে সেগুলো আসলেই সত্যি কি না সেই ব্যাপারে সন্দেহ করেন।

সুসমাচার লেখকেরা কি যীশুর জীবন ইতিহাস বানিয়ে বানিয়ে লিখেছেন? কখনই না! একজন বিখ্যাত ঐতিহাসিক উইল ডুরান্ট এই সুসমাচারের বইগুলো ভাল করে পড়ার পর লিখেছিলেন: “একই প্রজন্মের কিছু সাধারণ লোক মিলে যদি বানিয়ে বানিয়ে এমন একজন ব্যক্তির গল্প লেখেন যিনি খুবই প্রভাবশালী ছিলেন, যাঁকে লোকেরা খুবই পছন্দ করত, যিনি খুবই উচ্চ মানের জীবনযাপন করতেন ও যিনি লোকেদের একে অন্যকে ভালবাসতে শিখিয়েছিলেন, তাহলে তা এমনই এক অলৌকিক ঘটনা হবে যা সুসমাচারে লেখা যে কোন অলৌকিক ঘটনার চেয়ে অনেক বেশি অবিশ্বাস্য। খ্রীষ্টের জীবনী, চরিত্র ও শিক্ষা নিয়ে দুশো বছর ধরে পরীক্ষানিরীক্ষা করার পর দেখা গেছে যে তা একেবারে নিখুঁত আর তা পাশ্চাত্যের ইতিহাসে সবচেয়ে আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্ব।”

এখনও এমন অনেকে আছেন যারা যীশু খ্রীষ্ট সম্বন্ধে জানতে চান না আর এই না জানতে চাওয়ার পিছনে কারণ হল সেই লোকেদের কাজ যারা নিজেদেরকে তাঁর শিষ্য বলে দাবি করেন। জাপানে কেউ কেউ বলবেন, ‘নাগাসাকিতে পারমাণবিক বোমা তারাই ফেলেছিল। অথচ জাপানের অন্যান্য শহরের চেয়ে নাগাসাকিতেই বেশি খ্রীষ্টান ছিল।’ কিন্তু একজন রোগী যদি ডাক্তারের কথা না শুনে অসুস্থই থেকে যান, তাহলে আপনি কি ডাক্তারের দোষ দেবেন? খ্রীষ্টান বলে দাবি করেন এমন বেশিরভাগ লোকই মানবজাতির সমস্যাগুলোর সমাধানের জন্য যীশুর দেওয়া নির্দেশ অনেক দিন ধরে অমান্য করে এসেছেন। কিন্তু তারপরও যীশু আমাদের জীবনের প্রতিদিনের সমস্যা আর সারা পৃথিবীর লোকেদের দুঃখকষ্ট দূর করার উপায় বলেছিলেন। এইজন্যই আমরা আপনাকে পরের প্রবন্ধটা পড়ার এবং তিনি কেমন ব্যক্তি ছিলেন তা নিজে যাচাই করে দেখার জন্য আমন্ত্রণ জানাই।

    বাংলা প্রকাশনা (১৯৮৯-২০২৬)
    লগ আউট
    লগ ইন
    • বাংলা
    • শেয়ার
    • পছন্দসমূহ
    • Copyright © 2025 Watch Tower Bible and Tract Society of Pennsylvania
    • ব্যবহারের শর্ত
    • গোপনীয়তার নীতি
    • গোপনীয়তার সেটিং
    • JW.ORG
    • লগ ইন
    শেয়ার