ওয়াচটাওয়ার অনলাইন লাইব্রেরি
ওয়াচটাওয়ার
অনলাইন লাইব্রেরি
বাংলা
  • বাইবেল
  • প্রকাশনাদি
  • সভা
  • w৯৯ ১১/১ পৃষ্ঠা ৪-৬
  • তৃতীয় সহস্রাব্দের শুরু আসলে কখন?

এই বাছাইয়ের সঙ্গে কোনো ভিডিও প্রাপ্তিসাধ্য নেই।

দুঃখিত, ভিডিওটা চালানো সম্বভব হচ্ছে না।

  • তৃতীয় সহস্রাব্দের শুরু আসলে কখন?
  • ১৯৯৯ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • উপশিরোনাম
  • অনুরূপ বিষয়বস্ত‌ু
  • যীশু কখন জন্মগ্রহণ করেছিলেন?
  • তাদের সহস্র বৎসরের আশা কি ভেঙে চুরমার হয়ে যাবে?
  • খুব বেশি আগে নাকি খুব দেরিতে?
    ২০০০ সচেতন থাক!
  • 2000 কি এক বিশেষ বছর?
    ১৯৯৯ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • নতুন সহস্রাব্দ—আপনার জন্য কী আনবে?
    নতুন সহস্রাব্দ—আপনার জন্য কী আনবে?
১৯৯৯ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
w৯৯ ১১/১ পৃষ্ঠা ৪-৬

তৃতীয় সহস্রাব্দের শুরু আসলে কখন?

আপনি কি কখনও কাউকে খুব জোরের সঙ্গে বলতে শুনেছেন যে তৃতীয় সহস্রাব্দের শুরু আসলে ২০০০ সালে নয় কিন্তু ২০০১ সালে? অনেক দিক দিয়ে বলা যায় যে কথাটা ঠিক। কিছু লোকেদের ধারণা অনুযায়ী আমরা যদি ধরে নিই যে যীশু খ্রীষ্ট সা.কা.পূ. ১ সালে জন্ম নিয়েছিলেন, তাহলে দ্বিতীয় সহস্রাব্দের শেষ হবে ২০০০ সালের ৩১শে ডিসেম্বর (১৯৯৯ সালে নয়) আর ২০০১ সালের ১লা জানুয়ারি হবে তৃতীয় সহস্রাব্দের শুরু।a কিন্তু, আজকে বেশির ভাগ পণ্ডিত ব্যক্তি মনে করেন যে যীশু খ্রীষ্ট সা.কা.পূ. ১ সালে জন্মগ্রহণ করেননি। তাহলে, তিনি কখন জন্মগ্রহণ করেছিলেন?

যীশু কখন জন্মগ্রহণ করেছিলেন?

বাইবেলে যীশুর জন্মের কোন তারিখ দেওয়া নেই। কিন্তু বাইবেল বলে যে তিনি “হেরোদ রাজার সময়ে” জন্মগ্রহণ করেছিলেন। (মথি ২:১) অনেক বাইবেল পণ্ডিতেরা মনে করেন যে রাজা হেরোদ সা.কা.পূ. ৪ সালে মারা গিয়েছিলেন আর যীশুর জন্ম হয়েছিল এর আগে—হতে পারে সা.কা.পূ. ৫ অথবা ৬ সালে। প্রথম শতাব্দীর যিহূদী ইতিহাসবেত্তা ফ্লেভিয়াস যোসেফাসের কথা থেকে তারা হেরোদের মৃত্যু কখন হয়েছে তা হিসেব করেন।b

যোসেফাসের কথা অনুসারে, রাজা হেরোদের মৃত্যুর অল্প কিছুদিন আগে চন্দ্রগ্রহণ হয়েছিল। বাইবেল পণ্ডিতেরা বলেন যে সা.কা.পূ. ৪ সালের ১১ই মার্চ অর্ধ চন্দ্রগ্রহণ হয়েছিল, যা হল একটা প্রমাণ যে হেরোদ নিশ্চয়ই সেই বছর মারা গিয়েছিলেন। কিন্তু সা.কা.পূ. ১ সালের ৮ই জানুয়ারি পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ হয়েছিল আর ২৭শে ডিসেম্বর অর্ধ চন্দ্রগ্রহণ হয়েছিল। তাই যোসেফাস আসলে সা.কা.পূ. ১ সালের চন্দ্রগ্রহণের কথা বলেছিলেন নাকি সা.কা.পূ. ৪ সালের চন্দ্রগ্রহণের কথা বলেছিলেন, তা বলা মুশকিল। সেজন্য, যোসেফাসের কথা থেকে আমরা হেরোদের মৃত্যুর সঠিক বছরটা বের করতে পারি না। আর এমনকি এর থেকে যদি তা বের করা যায়ও, তবুও আরও বেশি তথ্য ছাড়া আমরা যীশুর জন্ম কখন হয়েছিল তার তারিখ বের করতে পারি না।

যীশুর জন্মের তারিখ বের করার জন্য সবচেয়ে জোরালো প্রমাণ আমরা বাইবেল থেকে পাই। অনুপ্রাণিত বিবরণ বলে যে যীশুর মাসতুতো দাদা যোহন বাপ্তাইজক রোমীয় সম্রাট তিবিরিয় কৈসরের রাজত্বের ১৫তম বছরে ভাববাদী হিসেবে তার কাজ শুরু করেন। (লূক ৩:১, ২) ইতিহাস দেখায় যে সা.কা. ১৪ সালের ১৫ই সেপ্টেম্বর তিবিরিয় সম্রাট হয়েছিলেন, এই হিসেব অনুযায়ী তার রাজত্বের ১৫তম বছর হবে সা.কা. ২৮ সালের শেষের দিক থেকে সা.কা. ২৯ সালের শেষ দিক পর্যন্ত। যোহন সেই সময়ে তার পরিচর্যা শুরু করেন আর এর ঠিক ছয় মাস পর থেকে যীশু তাঁর প্রচার কাজ শুরু করেন। (লূক ১:২৪-৩১) অন্যান্য সাক্ষ্য ও এই প্রমাণগুলো দেখায় যে যীশু সা.কা. ২৯ সালের শরৎকালে তাঁর প্রচার কাজ শুরু করেন।c বাইবেল বলে যে যীশু যখন প্রচার কাজ শুরু করেন তখন তাঁর বয়স ছিল “কমবেশ ত্রিশ বৎসর।” (লূক ৩:২৩) সা.কা. ২৯ সালের শরৎকালে তাঁর বয়স যদি ত্রিশ বছর হয়, তাহলে তিনি নিশ্চয়ই সা.কা.পূ. ২ সালের শরৎকালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। এখন আমরা যদি সা.কা.পূ. ২ সালের শরৎকাল থেকে (মনে রাখবেন এখানে কোন শূন্য বছর নেই; অতএব, সা.কা.পূ. ২ সাল থেকে সা.কা. ১ সাল পর্যন্ত সময় হল দুই বছর) সামনের দিকে দুই হাজার বছর গণনা করি, তাহলে আমরা বুঝতে পারি যে ১৯৯৯ সালের শরৎকালে দ্বিতীয় সহস্রাব্দ শেষ হয়ে তৃতীয় সহস্রাব্দ শুরু হয়েছে!

কিন্তু তাতে কি কিছু আসে যায়? উদাহরণস্বরূপ, তৃতীয় সহস্রাব্দের শুরু কি প্রকাশিত বাক্যে লেখা যীশু খ্রীষ্টের সহস্র বৎসরের রাজত্বের সময়কে বোঝায়? না, তা বোঝায় না। বাইবেলের কোথাও এমন কোন কথা পাওয়া যায় না যে তৃতীয় সহস্রাব্দের সঙ্গে খ্রীষ্টের সহস্র বৎসরের রাজত্বের কোন সম্পর্ক আছে।

যীশু তাঁর শিষ্যদের সময় গণনা না করার বিষয়ে সাবধান করে দিয়েছিলেন। তিনি তাঁর শিষ্যদের বলেছিলেন: “যে সকল সময় কি কাল পিতা নিজ কর্ত্তৃত্বের অধীন রাখিয়াছেন, তাহা তোমাদের জানিবার বিষয় নয়।” (প্রেরিত ১:৭) এর আগে আরেকবার যীশু বলেছিলেন যে ঈশ্বর ঠিক কখন এই দুষ্ট বিধিব্যবস্থার ওপর বিচার আনবেন যা খ্রীষ্টের সহস্র বৎসর রাজত্বের পথকে সহজ করে দেবে, সেই সময় তিনি নিজেও জানেন না। তিনি বলেছিলেন: “কিন্তু সেই দিনের ও সেই দণ্ডের তত্ত্ব কেহই জানে না, স্বর্গে দূতগণও জানেন না, পুত্ত্রও জানেন না, কেবল পিতা জানেন।”—মথি ২৪:৩৬.

এমন আশা করা কি ঠিক যে খ্রীষ্ট যখন মানুষ হয়ে জন্ম নিয়েছিলেন, তার ঠিক ২০০০ বছর পরই তিনি আবার আসবেন? না, তেমন ভাবার কোন কারণই নেই। যীশু নিশ্চয়ই তাঁর নিজের জন্ম তারিখ জানতেন। আর তিনি নিশ্চয়ই এও জানতেন যে সেই তারিখ থেকে ২০০০ বছর কীভাবে হিসেব করতে হয়। তারপরও তিনি তখন জানতেন না যে কখন এবং কোন্‌ দণ্ডে তিনি আসবেন। অতএব, এটা পরিষ্কার যে তাঁর আগমনের সঠিক তারিখ বের করা এত সোজা নয়! সেই ‘সময় ও কাল’ ছিল পিতার হাতে আর সেই সময়তালিকা একমাত্র তিনিই জানেন।

এছাড়াও, যীশু তাঁর শিষ্যদের নির্দিষ্ট কোন জায়গায় গিয়ে অপেক্ষা করতে বলেননি। তিনি তাদেরকে এক জায়গায় জড়ো হয়ে তাঁর জন্য অপেক্ষা করতেও বলেননি বরং তিনি তাদেরকে “পৃথিবীর প্রান্ত পর্য্যন্ত” যেতে এবং সমস্ত জাতির লোকেদেরকে শিষ্য করতে বলেছিলেন। আর সেই আজ্ঞাকে তিনি কখনই বাতিল করেননি।—প্রেরিত ১:৮; মথি ২৮:১৯, ২০.

তাদের সহস্র বৎসরের আশা কি ভেঙে চুরমার হয়ে যাবে?

তাসত্ত্বেও, কিছু মৌলবাদীরা ২০০০ সাল নিয়ে খুব বড় আশা করেন। তারা বিশ্বাস করেন যে আগামী কয়েক মাসের মধ্যে প্রকাশিত বাক্যের বইয়ে লেখা কিছু ঘটনা হুবহু ঘটবে। আসলে, তারা মনে করেন যে এই পূর্ণতায় তাদেরও কিছু ভূমিকা থাকবে। উদাহরণস্বরূপ, তারা প্রকাশিত বাক্য ১১:৩, ৭, ৮ পদে লেখা ভবিষ্যদ্বাণীর কথা বলেন যেখানে দুজন সাক্ষির কথা বলা আছে যারা সেই নগরে ভাববাণী করেন “যে নগরকে আত্মিক ভাবে সদোম ও মিসর বলে, আবার যেখানে তাঁহাদের প্রভু ক্রুশারোপিত হইয়াছিলেন।” সেই দুজন সাক্ষির সাক্ষ্য দেওয়া শেষ হলে, অগাধলোক থেকে আসা এক হিংস্র বন্য পশু তাদেরকে মেরে ফেলে।

১৯৯৮ সালের ২৭শে ডিসেম্বরের দ্যা নিউ ইয়র্ক টাইমস ম্যাগাজিন এর একটা রিপোর্ট বলে, কোন একটা ধর্মীয় দলের নেতা “তার অনুসারীদের বলেছিলেন যে সেই দুই সাক্ষির মধ্যে তিনি হলেন একজন যাকে পৃথিবীর ধ্বংস এবং প্রভুর আগমনের কথা ঘোষণা করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে—আর পরে শয়তান তাকে যিরূশালেমের রাস্তায় মেরে ফেলবে।” এই ব্যাপারে ইস্রায়েলি কর্তৃপক্ষ খুবই চিন্তিত। তারা আশঙ্কা করছেন যে কিছু কিছু চরমপন্থীরা এই ভবিষ্যদ্বাণীকে নিজেরা “পূর্ণ” করার চেষ্টা করবে—এমনকি এর জন্য তারা হয়তো যুদ্ধও বাঁধিয়ে দিতে পারে! কিন্তু, ঈশ্বরের তাঁর উদ্দেশ্য পূর্ণ করার জন্য মানুষের “সাহায্যের” দরকার নেই। বাইবেলের সমস্ত ভবিষ্যদ্বাণী ঈশ্বরের নিরূপিত সময়ে এবং তাঁর ইচ্ছা অনুযায়ী পূর্ণ হবে।

প্রকাশিত বাক্য “চিহ্নের আকারে” (NW) লেখা হয়েছিল। প্রকাশিত বাক্য ১:১ পদ অনুসারে, যীশু “আপন দাসগণকে” (জগতের সকলকে নয়) শীঘ্রই যা যা ঘটবে তা জানাতে চেয়েছিলেন। প্রকাশিত বাক্য বোঝার জন্য খ্রীষ্টের দাসেদের অথবা শিষ্যদের ঈশ্বরের পবিত্র আত্মার সাহায্যের দরকার হবে আর যিহোবা পবিত্র আত্মা তাদেরই দেন যারা তাঁর ইচ্ছা অনুযায়ী চলেন। প্রকাশিত বাক্যের বইয়ে যা লেখা আছে তার অর্থ যদি তা-ই হতো, তাহলে এমনকি অবিশ্বাসী লোকেরাও তা পড়তে এবং বুঝতে পারতেন। ফলে এটা বোঝার জন্য খ্রীষ্টানদের পবিত্র আত্মা চেয়ে প্রার্থনা করার কোন দরকার হতো না।—মথি ১৩:১০-১৫.

বাইবেল থেকে আমরা দেখেছি যে যীশুর জন্মের সময় থেকে হিসেব করলে তৃতীয় সহস্রাব্দ ১৯৯৯ সালের শরৎকালে শুরু হয় আর ২০০০ সালের ১লা জানুয়ারি কিংবা ২০০১ সালের ১লা জানুয়ারি কোন তারিখই বিশেষ কিছু নয়। কিন্তু আরেকটা সহস্রাব্দ আছে যার জন্য খ্রীষ্টানেরা খুবই আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করে আছেন। এটা যদি তৃতীয় সহস্রাব্দ না হয়, তাহলে তা কোন্‌ সহস্রাব্দ? এই ধারাবাহিক প্রবন্ধের শেষেরটায় এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়া আছে।

[পাদটীকাগুলো]

a ৫ পৃষ্ঠায় “২০০০ নাকি ২০০১ সাল?” শিরোনামের বাক্সটা দেখুন।

b এই পণ্ডিত ব্যক্তিদের হিসেব অনুযায়ী, তৃতীয় সহস্রাব্দ ১৯৯৫ বা ১৯৯৬ সালেই শুরু হয়ে গেছে।

c আরও তথ্য জানার জন্য দয়া করে ওয়াচটাওয়ার বাইবেল অ্যান্ড ট্র্যাক্ট সোসাইটির শাস্ত্রের প্রতি অন্তর্দৃষ্টি (ইংরেজি) বইয়ের খণ্ড ১ এর ১০৯৪-৫ পৃষ্ঠা দেখুন।

[৫ পৃষ্ঠার বাক্স]

২০০০ নাকি ২০০১ সাল?

কেউ কেউ দাবি করেন যে যীশুর জন্ম থেকে হিসেব করলে তৃতীয় সহস্রাব্দ ২০০১ সালের ১লা জানুয়ারি থেকে শুরু হবে। তারা কেন এটা দাবি করেন তা বোঝার জন্য এই উদাহরণটা দেখুন। ধরুন আপনি ২০০ পৃষ্ঠার একটা বই পড়ছেন। আপনি ১৯৯ পাতা পড়ে শেষ করে যখন ২০০ পাতায় যান তখনও আপনার ১টা পাতা পড়া বাকি থাকে। যতক্ষণ না আপনি ২০০ পৃষ্ঠার একেবারে শেষ পর্যন্ত পড়ছেন ততক্ষণ পর্যন্ত আপনি বলতে পারেন না যে আপনি পুরো বইটা পড়ে শেষ করেছেন। ঠিক তেমনই, সাধারণ হিসেব অনুযায়ী ১৯৯৯ সালের ৩১শে ডিসেম্বরে চলতি সহস্রাব্দের ৯৯৯ বছর পার হবে এবং এই সহস্রাব্দ শেষ হতে আরও এক বছর বাকি থাকবে। এভাবে গুণলে তৃতীয় সহস্রাব্দ শুরু হবে ২০০১ সালের ১লা জানুয়ারি। কিন্তু যেমন আমরা এই প্রবন্ধে দেখেছি, এর মানে নয় যে ঠিক এই বছরেই যীশুর জন্মের সময় থেকে ২০০০ বছর পার হবে।

[৬ পৃষ্ঠার বাক্স]

কীভাবে খ্রীষ্টপূর্ব ও খ্রীষ্টাব্দ গণনা শুরু হয়েছিল

সাধারণ কাল ষষ্ঠ শতাব্দীর প্রথম দিকে পোপ জন ১ম, দিয়োনিসিয়াস এক্সিগাস নামে একজন পুরোহিতকে তারিখ গণনা করার একটা পদ্ধতি চালু করতে বলেছিলেন যাতে গির্জা ইস্টারের জন্য একটা তারিখ ঠিক করতে পারে।

দিয়োনিসিয়াস পোপের কথা মতো কাজ শুরু করেন। তিনি উল্টো দিকে গুণতে শুরু করেন আর সেই সময়ে এসে পৌঁছান যখন যীশুর মৃত্যু হয়েছিল। এর থেকে তিনি যীশুর জন্ম তারিখ আন্দাজ করেছিলেন; এরপর এই জন্ম তারিখ থেকে তিনি সামনের দিকে গুণতে শুরু করেন। দিয়োনিসিয়াস যীশুর জন্মের পরের সময়কে “এ.ডি.” (অ্যানো ডোমিনি অর্থাৎ, “আমাদের প্রভুর বছর”) নাম দিয়েছিলেন। দিয়োনিসিয়াসের উদ্দেশ্য ছিল কেবল প্রত্যেক বছর ইস্টারের সময় বের করার জন্য দিন গোনা, কিন্তু তার অজান্তেই তিনি খ্রীষ্টের জন্মের পরের বছরগুলো গণনা করার একটা পদ্ধতি চালু করেছিলেন।

যদিও অনেক পণ্ডিত ব্যক্তিই মনে করেন, দিয়োনিসিয়াসের হিসেব অনুযায়ী বলা তারিখে যীশু জন্মগ্রহণ করেননি, তবুও তার হিসেব পদ্ধতি থেকেই জানা যায় যে সময়ের ধারায় বিভিন্ন ঘটনা কখন ঘটেছে আর এটা একটার সঙ্গে আরেকটার সম্পর্ক বুঝতে সাহায্য করে।

    বাংলা প্রকাশনা (১৯৮৯-২০২৬)
    লগ আউট
    লগ ইন
    • বাংলা
    • শেয়ার
    • পছন্দসমূহ
    • Copyright © 2025 Watch Tower Bible and Tract Society of Pennsylvania
    • ব্যবহারের শর্ত
    • গোপনীয়তার নীতি
    • গোপনীয়তার সেটিং
    • JW.ORG
    • লগ ইন
    শেয়ার