ওয়াচটাওয়ার অনলাইন লাইব্রেরি
ওয়াচটাওয়ার
অনলাইন লাইব্রেরি
বাংলা
  • বাইবেল
  • প্রকাশনাদি
  • সভা
  • w০২ ১০/১৫ পৃষ্ঠা ৩
  • মন্দ শক্তিগুলো কি সক্রিয়?

এই বাছাইয়ের সঙ্গে কোনো ভিডিও প্রাপ্তিসাধ্য নেই।

দুঃখিত, ভিডিওটা চালানো সম্বভব হচ্ছে না।

  • মন্দ শক্তিগুলো কি সক্রিয়?
  • ২০০২ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • অনুরূপ বিষয়বস্ত‌ু
  • কে প্রকৃতপক্ষে জগৎকে শাসন করে?
    ২০১২ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • উত্তম যেভাবে মন্দকে পরাজিত করবে
    ২০০৬ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • জগতের গুপ্ত শাসক প্রকাশ হয়ে পড়েছে
    ২০১২ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • মন্দতার উৎস উন্মোচিত হয়!
    ২০০৭ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
আরও দেখুন
২০০২ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
w০২ ১০/১৫ পৃষ্ঠা ৩

মন্দ শক্তিগুলো কি সক্রিয়?

“জগৎ এক প্রচণ্ড বিভ্রান্তির দ্বারা আক্রান্ত, যেন ভূতুড়ে শক্তিগুলো অতি সন্তর্পণে জরুরি প্রস্থানের পথগুলো রুদ্ধ করে দেওয়ার চেষ্টা করছে।”—সাংবাদিক জন ক্লোড সুলেরি।

‘ব্যক্তিবিশেষের অসহায় অনুভূতি সেই বোধকে জাগিয়ে তোলার প্রবণতা ব্যক্ত করে, যেটার দ্বারা প্রচণ্ড মন্দতার সক্রিয়তা প্রকাশ পায়।’—ইতিহাসবেত্তা জোসেফ বার্টন।

দুই হাজার এক সালের ১১ই সেপ্টেম্বরের সন্ত্রাসী হামলার প্রচণ্ড আতঙ্ক অনেককে গভীরভাবে ভাবিয়ে তুলেছে। ইংল্যান্ডের ফিন্যানশিয়াল টাইমস পত্রিকায় লেখার সময় মাইকেল প্রৌস বলেছিলেন: “কোন পশু এতটা বর্বর আচরণ করবে না বা করতে পারে না।” নিউ ইয়র্ক টাইমস এর সম্পাদকীয় কলাম মন্তব্য করেছিল যে, হঠাৎ আক্রমণ করার জন্য যে-পরিকল্পনার দরকার সেটা ছাড়াও “এটা বিবেচনা করা সমান গুরুত্বপূর্ণ যে, এর পিছনে কতখানি তীব্র ঘৃণা অন্তর্ভুক্ত ছিল। এটা এমন এক ঘৃণা, যা যুদ্ধের সাধারণ রীতিকেও ছাড়িয়ে যায়, কোন সীমা মানে না, কোন চুক্তি মেনে চলে না।”

বিভিন্ন বিশ্বাসের ব্যক্তিরা এই সম্ভাবনার সম্বন্ধে চিন্তা করেছে যে, কোন না কোন ধ্বংসাত্মক শক্তি এই ক্ষেত্রে সক্রিয়। সারাজেভোর একজন ব্যবসায়ী যিনি বসনিয়ার সাম্প্রদায়িক ঘৃণার আতঙ্কজনক ঘটনাগুলোর প্রত্যক্ষ সাক্ষি ছিলেন, তিনি স্পষ্টভাবে বলেছিলেন: “বসনিয়ার যুদ্ধের এক বছর পর আমি বিশ্বাস করি যে, শয়তানই সব কলকাঠি নাড়াচ্ছে। এটা পুরোদস্তুর একটা পাগলামি।”

ইতিহাসবেত্তা জন ডেলুইমোকে যখন জিজ্ঞেস করা হয় যে তিনি দিয়াবলে বিশ্বাস করেন কি না, উত্তরে তিনি বলেছিলেন: “চারিদিকে যা হচ্ছে এবং আমার জন্মের পর থেকে যা যা ঘটেছে, তা দেখে আমি কী করে মন্দ শক্তিকে অস্বীকার করতে পারি: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ও সেইসঙ্গে ৪ কোটিরও বেশি লোক দুর্দশার শিকার; আউশভিটজ্‌ এবং মৃত্যু শিবির; কম্বোডিয়ায় গণহত্যা; চাউশিয়াসকু শাসনের রক্তাক্ত নিষ্ঠুরতা; সারা বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় সরকারের অত্যাচারের পদ্ধতি। আতঙ্কের এই তালিকার কোন সীমা নেই। . . . তাই আমি বিশ্বাস করি যে, এই কাজগুলোকে ‘দিয়াবলের কাজ’ বলা আমাদের জন্য ন্যায্য, এটা এমন নয় যে এই কাজগুলো শিং ও দ্বিখণ্ডিত পা যুক্ত এক দিয়াবল ঘটায় বরং, এমন এক দিয়াবল এর জন্য দায়ী, যে এই জগতে সক্রিয় এক মন্দ প্রভাব ও শক্তির প্রতীক।”

জন ডেলুইমোর মতো, অনেক লোকেরা আজকে মানব সমাজে, পারিবারিক স্তর থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক পরিবেশে যে-ভয়ংকর বিষয়গুলো ঘটছে সেগুলোকে “দিয়াবলের কাজ” বলে চিহ্নিত করে। কিন্তু এর মানে কী? এই সমস্ত ভয়ংকর ঘটনাগুলোকে কি নৈর্ব্যক্তিক মন্দ শক্তির প্রতি আরোপ করা যায়, নাকি কোন ব্যক্তির অশুভ শক্তিগুলো মানুষকে ঘৃণার্হ অপরাধ করার দিকে ঠেলে দিচ্ছে, যা স্বাভাবিক মানবজনিত দুষ্টতাকে ছাড়িয়ে গেছে? এই শক্তিগুলো কি মন্দের সম্রাট—শয়তান দিয়াবলের পরিকল্পনায় চালিত হচ্ছে?

[৩ পৃষ্ঠার চিত্র সৌজন্যে]

শিশু: U.S. Coast Guard photo

    বাংলা প্রকাশনা (১৯৮৯-২০২৬)
    লগ আউট
    লগ ইন
    • বাংলা
    • শেয়ার
    • পছন্দসমূহ
    • Copyright © 2025 Watch Tower Bible and Tract Society of Pennsylvania
    • ব্যবহারের শর্ত
    • গোপনীয়তার নীতি
    • গোপনীয়তার সেটিং
    • JW.ORG
    • লগ ইন
    শেয়ার