ওয়াচটাওয়ার অনলাইন লাইব্রেরি
ওয়াচটাওয়ার
অনলাইন লাইব্রেরি
বাংলা
  • বাইবেল
  • প্রকাশনাদি
  • সভা
  • w০৬ ১০/১৫ পৃষ্ঠা ১৪-১৭
  • রোমীয় রাস্তাগুলো প্রাচীন প্রকৌশলবিদ্যার নিদর্শন

এই বাছাইয়ের সঙ্গে কোনো ভিডিও প্রাপ্তিসাধ্য নেই।

দুঃখিত, ভিডিওটা চালানো সম্বভব হচ্ছে না।

  • রোমীয় রাস্তাগুলো প্রাচীন প্রকৌশলবিদ্যার নিদর্শন
  • ২০০৬ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • উপশিরোনাম
  • অনুরূপ বিষয়বস্ত‌ু
  • রোমের সর্ববৃহৎ নির্মাণ প্রকল্প
  • ভ্রমণকারীরা এবং ধারণার প্রসার
  • ‘যিহোবার উপদেশ’ শোনার জন্য জাতিগণকে প্রস্তুত করা
    ২০১৫ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
২০০৬ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
w০৬ ১০/১৫ পৃষ্ঠা ১৪-১৭

রোমীয় রাস্তাগুলো প্রাচীন প্রকৌশলবিদ্যার নিদর্শন

রোমীয়দের নিদর্শনগুলোর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য কোনটা? আপনি কি কলোসিয়ামের কথা বলবেন, যেগুলোর ধ্বংসাবশেষ রোমে দেখা যায়? আমরা যদি এমন রোমীয় নির্মাণকৌশল সম্বন্ধে চিন্তা করতে চাই যেটা সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী হয়েছে অথবা ইতিহাসের ওপর প্রভাব ফেলেছে, তা হলে আমাদের এখানকার রাস্তাগুলোর বিষয়ে চিন্তা করতে হবে।

রোমীয় মহাসড়ক দিয়ে পণ্যদ্রব্য ও সেনাবাহিনীর চেয়ে আরও বেশি কিছু বিচরণ করেছে। ইপিগ্রাফিস্ট রোমোলো এ. স্তাচোলি বলেন যে, রাস্তার ওপর দিয়ে খ্রিস্টধর্মের মতবাদসহ “বিভিন্ন ধারণা, শৈল্পিক প্রভাব এবং দার্শনিক ও ধর্মীয় মতবাদগুলো ছড়িয়ে পড়েছে।”

প্রাচীনকালে, রোমীয় রাস্তাগুলোকে নিদর্শন হিসেবে বিবেচনা করা হতো। শত শত বছর ধরে, রোমীয়রা এক কার্যকর পারস্পরিক যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলে, যা শেষ পর্যন্ত ৮০,০০০ কিলোমিটারেরও বেশি জায়গা জুড়ে বিস্তৃত হয়েছিল, যে-জায়গা এখন ৩০টারও বেশি দেশের অধিকারভুক্ত।

প্রথম গুরুত্বপূর্ণ ভিয়া পাবলিকা বা বর্তমানে যেমন বলা হয় মহাসড়ক, সেটার নাম ছিল ভিয়া আপিয়া বা এপিয়ান ওয়ে। রাস্তার রানি হিসেবে পরিচিত এই রাস্তাটা রোমকে ব্রানডিসিয়ামের (এখন ব্রিনডিসি বলা হয়) সঙ্গে যুক্ত করেছিল, যে-বন্দরনগরীটা প্রাচ্যের প্রবেশপথ ছিল। এই রাস্তার নামকরণ করা হয়েছিল রোমীয় আধিকারিক এপিয়াস ক্লদিয়াস সেকাসের নামানুসারে, যিনি সা.কা.পূ. প্রায় ৩১২ সালে এটা নির্মাণ করতে শুরু করেছিলেন। এ ছাড়া, রোমে ভিয়া সালারিয়া এবং ভিয়া ফ্লামিনিয়া রাস্তাও ছিল, যে-দুটো রাস্তা এড্রিয়াটিক সমুদ্রের অভিমুখে পূর্ব দিকে বিস্তৃত হয়েছিল, বলকান অঞ্চলে ও সেইসঙ্গে রাইন ও দানিয়ূব অঞ্চলে যাওয়ার পথ খুলে দিয়েছিল। ভিয়া অরেলিয়া রাস্তা গল প্রদেশ ও আইবেরিয়ান উপদ্বীপের অভিমুখে উত্তর দিকে প্রসারিত হয়েছিল আর ভিয়া অসটেনসিস্‌ অস্টিয়ার অভিমুখে বিস্তৃত হয়েছিল, যেটা আফ্রিকা থেকে আসার ও আফ্রিকার দিকে সমুদ্রযাত্রা করার জন্য রোমের প্রধান বন্দর ছিল।

রোমের সর্ববৃহৎ নির্মাণ প্রকল্প

রোমের অধিবাসীরা নতুন নতুন রাস্তা নির্মাণ করতে শুরু করার আগে থেকেই রোমের রাস্তাগুলো তাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ ছিল। প্রাচীন রাস্তাগুলো যেখানে ছোট তাইবার নদীর একমাত্র অগভীর অংশে এসে মিলিত হয়েছিল, সেখান থেকেই সেই শহরের উৎপত্তি হয়েছে। প্রাচীন উৎসগুলো অনুসারে, যে-রাস্তাগুলো ইতিমধ্যেই ছিল সেগুলোকে উন্নত করার জন্য রোমীয়রা কারথেজীয়দের নকল করেছিল। কিন্তু, রাস্তা নির্মাণের দক্ষতায় রোমীয়দের প্রকৃত অগ্রদূত ছিল সম্ভবত ইট্রাসকানরা। তাদের রাস্তাগুলোর ধ্বংসাবশেষ এখনও দেখা যায়। অধিকন্তু, রোমীয় সময়ের আগে অনেক পথের অস্তিত্ব ছিল, যেখান দিয়ে প্রায়ই যাত্রা করা হতো। এই রাস্তাগুলো হয়তো পশুদের এক চারণভূমি থেকে অন্য চারণভূমিতে নিয়ে যাওয়ার জন্য ব্যবহৃত হতো। কিন্তু, সেই রাস্তাগুলোতে ভ্রমণ করা কষ্টকর ছিল কারণ সেগুলো শুষ্ক মরসুমে ধুলিময় ও বর্ষা মরসুমে কর্দমাক্ত হয়ে যেত। রোমীয়রা প্রায়ই এইরকম পথের ওপরই তাদের রাস্তা নির্মাণ করেছিল।

রোমীয় রাস্তাগুলোর নকশা খুব সতর্কভাবে করা হতো আর সেগুলোকে মজবুত, ব্যবহারোপযোগী ও সুন্দর করে নির্মাণ করা হতো। সাধারণত, রাস্তাগুলো একটা জায়গা থেকে শুরু হয়ে সম্ভাব্য সবচেয়ে ছোট পথের মাধ্যমে একটা গন্তব্যস্থলের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে, যার থেকে বোঝা যায় যে, কেন অনেক রাস্তার লম্বা সোজা বিস্তৃত অংশ রয়েছে। তবে, প্রায়ই সেই রাস্তাগুলোকে ভূখণ্ডের প্রাকৃতিক রেখাচিত্র অনুসরণ করতে হতো। যেখানে সম্ভব, পাহাড়ি ও পার্বত্য এলাকাগুলোতে রোমীয় প্রকৌশলীরা পর্বতের রোদেলা পাশ দিয়ে ঢালু স্থানের অর্ধেক জুড়ে রাস্তাগুলো নির্মাণ করত। রাস্তায় চলাচলকারীদের জন্য এটা প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে ঘটা যেকোনো অসুবিধাকে হ্রাস করত।

রোমীয়রা তাদের রাস্তাগুলোকে কীভাবে নির্মাণ করত? বিভিন্নতা ছিল কিন্তু এখানে মূলত প্রত্নতাত্ত্বিক খননগুলো যা প্রকাশ করেছে, সেই বিষয়ে জানানো হচ্ছে।

প্রথমত, রাস্তার গতিপথের বিষয় পরিকল্পনা করা হতো। সেই যুগের জরিপকারীদের এই কাজ দেওয়া হতো। এরপর, মাটি খননের শ্রমসাধ্য কাজ সৈনিক, শ্রমিক বা দাসদের দেওয়া হতো। দুটো সমান্তরাল পরিখা খনন করা হতো। সেগুলোর মধ্যে নুন্যতম দূরত্ব ছিল ২.৪ মিটার কিন্তু স্বাভাবিক দূরত্ব ছিল ৪ মিটার আর সেগুলো বাঁক নেওয়া জায়গায় আরও বেশি চওড়া ছিল। নির্মিত রাস্তার প্রস্থ মোট ১০ মিটার হতো, যার মধ্যে দুদিকের ফুটপাতও ছিল। এরপর দুটো পরিখার মধ্যেকার মাটিগুলোকে সরিয়ে ফেলা হতো, ফলে গর্ত তৈরি হতো। শক্ত তলদেশ খুঁজে পাওয়ার পর সেই গর্ত তিন বা চার স্তরে বিভিন্ন বস্তু দিয়ে ভরা হতো। প্রথম স্তরটা হয়তো বড় পাথর বা পাথরকুচি দিয়ে ভরা হতো। এরপর শিলা বা সমতল পাথরের স্তর দেওয়া হতো, সেগুলোকে সম্ভবত চুনবালি দিয়ে প্রলেপ দেওয়া হতো। এরপর একেবারে ওপরের স্তরে ঘনসন্নিবেশিত কাঁকর বা চূর্ণ করা পাথর দেওয়া হতো।

রোমের কিছু রাস্তা শুধুমাত্র ঘনবিন্যস্ত কাঁকর দিয়ে ঢালাই করা ছিল। তা সত্ত্বেও, পাকা রাস্তাগুলো দেখেই প্রাচীনকালের লোকেরা খুশি হতো। এই ধরনের রাস্তার সবচেয়ে ওপরের স্তরটা বড় প্রস্তরফলক দিয়ে তৈরি করা হতো, সাধারণত সেই পাথরগুলো দিয়ে যেগুলো স্থানীয়ভাবে পাওয়া যেত। সেই রাস্তাগুলোর উপরিভাগ ঊর্ধ্বগামী ঢাল ছিল, যাতে বৃষ্টির জল রাস্তার উঁচু অংশ থেকে দুপাশের নালায় গিয়ে পড়তে পারে। এই নির্মাণকৌশল এই নিদর্শনগুলোর স্থায়িত্ব এবং এগুলোর মধ্যে কিছু কিছু আমাদের দিন পর্যন্ত টিকে থাকার ক্ষেত্রে অবদান রেখেছিল।

এপিয়ান ওয়ে নির্মিত হওয়ার প্রায় ৯০০ বছর পর, বিজেন্টিন ইতিহাসবেত্তা প্রোকোপিয়াস এটাকে “চমৎকার” বলে বর্ণনা করেছিলেন। যে-প্রস্তরফলকগুলো এর উপরিতল গঠন করেছিল, সেগুলোর বিষয়ে তিনি লিখেছিলেন: “অতি দীর্ঘসময় অতিক্রান্ত হওয়ার এবং দিনের পর দিন এটার ওপর দিয়ে অনেক অনেক যানবাহন চলাচল করার পরও, রাস্তার অবস্থা একটুও খারাপ হয়নি বা এদের মসৃণতা বিলীন হয়ে যায়নি।”

এই রাস্তাগুলো কীভাবে নদীর মতো প্রাকৃতিক প্রতিবন্ধকতার ওপর দিয়েও বিস্তৃত হতে পারত? একটা গুরুত্বপূর্ণ উপায় ছিল সেতুর মাধ্যমে, যেগুলোর মধ্যে কয়েকটা এখনও রয়েছে, যা প্রাচীন রোমীয়দের উল্লেখযোগ্য প্রযুক্তিগত ক্ষমতার সাক্ষ্য বহন করছে। রোমীয় সড়ক ব্যবস্থায় যে-টানেলগুলো রয়েছে সেই সম্বন্ধে সম্ভবত লোকেরা খুব কমই জানে কিন্তু সেই যুগের প্রযুক্তির কথা বিবেচনা করলে সেগুলো নির্মাণ করা এমনকি আরও বেশি কঠিন ছিল। একটি তথ্যগ্রন্থ বলে: “রোমীয় প্রকৌশলবিদ্যা . . . সেই সমস্ত ফলাফল অর্জন করেছিল, যা শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে অদ্বিতীয় ছিল।” এইরকম টানেলের একটা উদাহরণ হচ্ছে ভিয়া ফ্লামিনিয়ার ওপর ফারলো টানেল। সা.কা. ৭৮ সালে, প্রকৌশলীদের সতর্ক পরিকল্পনার পর কঠিন শিলা কেটে ৪০ মিটার দীর্ঘ, ৫ মিটার প্রস্থ এবং ৫ মিটার উঁচু এক টানেল খনন করা হয়েছিল। সেইসময়ে প্রাপ্তিসাধ্য যন্ত্রপাতির কথা বিবেচনা করলে এটা সত্যিই প্রভাব ফেলার মতো এক সম্পাদন ছিল। এই ধরনের সড়ক ব্যবস্থা নির্মাণ করা ছিল মানুষের সবচেয়ে বড় দুঃসাহসিক প্রকল্পগুলোর মধ্যে একটা।

ভ্রমণকারীরা এবং ধারণার প্রসার

সৈনিক ও কারিগর, প্রচারক ও পর্যটক, অভিনেতা ও মল্ল ক্রীড়াবিদ সকলেই এই রাস্তাগুলো দিয়ে চলাচল করত। যারা হেঁটে যাত্রা করত, তারা একদিনে প্রায় ২৫ থেকে ৩০ কিলোমিটার পথ হাঁটতে পারত। ভ্রমণকারীরা মাইলপোস্টগুলো পড়ে দূরত্ব সম্বন্ধে তথ্য জানতে পারত। বিভিন্ন আকারের এই পাথরগুলো সাধারণত বেলনাকার ছিল, সেগুলো প্রতি ১,৪৮০ মিটার দূরত্বে স্থাপন করা হতো—যেটা হচ্ছে রোমীয় এক মাইলের দৈর্ঘ্য। এ ছাড়া বিশ্রামস্থলও ছিল, যেখানে ভ্রমণকারীরা ঘোড়া পালটাতে, খাবার কিনতে বা মাঝেমধ্যে রাতে থাকতে পারত। সেবা প্রদানের এই এলাকাগুলো কয়েকটা ছোট ছোট শহর হয়ে উঠেছিল।

খ্রিস্টধর্মের জন্মলগ্নের অল্প কিছু আগে, সিজার অগাস্টাস সড়ক ব্যবস্থাপনার এক কার্যক্রম চালু করেছিলেন। তিনি এক বা একাধিক রাস্তার যত্ন নিতে আধিকারিক নিয়োগ করেছিলেন। তিনি রোমান ফোরামে মিলিয়ারিয়াম অরেয়িয়ুম নামে পরিচিত সোনার মাইলপোস্ট নির্মাণ করেছিলেন। সোনার পাত দিয়ে ব্রোঞ্জের অক্ষরসহ এই স্তম্ভগুলো ইতালির সমস্ত রোমীয় রাস্তাগুলোর আদর্শ সীমানা ছিল। এ ছাড়া, অগাস্টাসের কাছে পুরো সাম্রাজ্যের সড়ক ব্যবস্থার মানচিত্রও ছিল, যা প্রদর্শন করা হতো। এইরকম মনে হয় যে, সেই সময়কার চাহিদা ও মান অনুসারে পারস্পরিক যোগাযোগ ব্যবস্থা সবচেয়ে অনুকূল ছিল।

কিছু প্রাচীন ভ্রমণকারী তাদের যাত্রাকে সহজতর করার জন্য এমনকি লিখিত গাইড বা ভ্রমণ সংক্রান্ত বিবরণ ব্যবহার করত। এই গাইডগুলো বিভিন্ন বিরতি স্থানের মধ্যবর্তী দূরত্ব সম্বন্ধে আর এই জায়গাগুলোতে যে-সেবা পাওয়া যেত, সেই সম্বন্ধে তথ্য জোগাত। কিন্তু, লিখিত বিবরণগুলো ব্যয়বহুল ছিল ও তাই প্রত্যেকের প্রাপ্তিসাধ্য ছিল না।

তা সত্ত্বেও, খ্রিস্টান সুসমাচার প্রচারকরা অনেক দূর পাল্লার যাত্রার পরিকল্পনা ও ভ্রমণ করেছিল। তার সমসাময়িক লোকেদের মতো প্রেরিত পৌল পূর্বাঞ্চলে যাওয়ার সময় প্রবল ক্ষমতাসম্পন্ন বায়ুর সুবিধা গ্রহণ করার জন্য সমুদ্রযাত্রা করা বেছে নিতেন। (প্রেরিত ১৪:২৫, ২৬; ২০:৩; ২১:১-৩) ভূমধ্যসাগরে গরমের মাসগুলোতে পশ্চিমাঞ্চল থেকে এই বাতাস বইত। কিন্তু, পৌল যখন পশ্চিমাঞ্চলে যাত্রা করতেন, তখন তিনি প্রায়ই রোমীয় সড়ক ব্যবস্থা ব্যবহার করে স্থলপথে যাত্রা করতেন। এই ধারা অনুসরণ করে পৌল তার দ্বিতীয় ও তৃতীয় মিশনারি যাত্রাগুলো সংগঠিত করেছিলেন। (প্রেরিত ১৫:৩৬-৪১; ১৬:৬-৮; ১৭:১, ১০; ১৮:২২, ২৩; ১৯:১)a সা.কা. প্রায় ৫৯ সালে পৌল এপিয়ান ওয়ে দিয়ে রোমে যাত্রা করেছিলেন এবং রোম থেকে ৭৪ কিলোমিটার দক্ষিণপূর্বে ব্যস্ত আপি ফোরাম বা এপিয়ার (অপ্পিয়ের) হাটে সহবিশ্বাসীদের সঙ্গে মিলিত হয়েছিলেন। অন্যেরা রোম থেকে ১৪ কিলোমিটার দূরে বিশ্রামের এলাকা তিন সরাইয়ে এসে তার জন্য অপেক্ষা করছিলেন। (প্রেরিত ২৮:১৩-১৫) সা.কা. প্রায় ৬০ সালে পৌল এই কথা বলতে পেরেছিলেন যে, সুসমাচার তখনকার পরিচিত ‘সমস্ত জগতে’ প্রচারিত হয়েছিল। (কলসীয় ১:৬, ২৩) সেটা সম্ভব করার ক্ষেত্রে সড়ক ব্যবস্থা এক ভূমিকা পালন করেছিল।

অতএব, রোমীয় রাস্তাগুলো অসাধারণ ও স্থায়ী নিদর্শন হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে আর এগুলো ঈশ্বরের রাজ্যের সুসমাচার ছড়িয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে অবদান রেখেছে।—মথি ২৪:১৪.

[পাদটীকা]

a যিহোবার সাক্ষিদের দ্বারা প্রকাশিত “সেই উত্তম দেশ দেখুন” (ইংরেজি) ব্রোশারের ৩৩ পৃষ্ঠার মানচিত্র দেখুন।

[১৪ পৃষ্ঠার চিত্র]

একটা রোমীয় মাইলপোস্ট

[১৫ পৃষ্ঠার চিত্র]

ইতালির প্রাচীন অস্টিয়ার এক রাস্তা

[১৫ পৃষ্ঠার চিত্র]

অস্ট্রিয়ায় প্রাচীন গাড়ির চাকার দ্বারা তৈরি পথ-রেখা

[১৫ পৃষ্ঠার চিত্র]

জর্ডানে মাইলপোস্টসহ এক রোমীয় রাস্তার অংশ

[১৫ পৃষ্ঠার চিত্র]

রোমের সীমান্তে ভিয়া এপিয়া

[১৬ পৃষ্ঠার চিত্র]

রোমের বাইরে ভিয়া এপিয়ার ওপর সমাধির ধ্বংসাবশেষ

[১৬ পৃষ্ঠার চিত্র]

মার্কে অঞ্চলে ভিয়া ফ্লামিনিয়ার ওপর ফারলো টানেল

[১৬, ১৭ পৃষ্ঠার চিত্র]

ইতালির রিমিনিতে ভিয়া এমিলিয়ার ওপর তাইবেরিয়া নদীর সেতু

[১৭ পৃষ্ঠার চিত্র]

পৌল ব্যস্ত আপি ফোরাম বা এপিয়ার হাটে সহবিশ্বাসীদের সঙ্গে দেখা করেছিলেন

[১৫ পৃষ্ঠার চিত্র সৌজন্যে]

একেবারে বামে, অস্টিয়া: ©danilo donadoni/Marka/age fotostock; একেবারে ডানে, মাইলপোস্টসহ রাস্তা: Pictorial Archive (Near Eastern History) Est.

    বাংলা প্রকাশনা (১৯৮৯-২০২৬)
    লগ আউট
    লগ ইন
    • বাংলা
    • শেয়ার
    • পছন্দসমূহ
    • Copyright © 2025 Watch Tower Bible and Tract Society of Pennsylvania
    • ব্যবহারের শর্ত
    • গোপনীয়তার নীতি
    • গোপনীয়তার সেটিং
    • JW.ORG
    • লগ ইন
    শেয়ার