ওয়াচটাওয়ার অনলাইন লাইব্রেরি
ওয়াচটাওয়ার
অনলাইন লাইব্রেরি
বাংলা
  • বাইবেল
  • প্রকাশনাদি
  • সভা
  • w09 ৪/১ পৃষ্ঠা ৯
  • ঈশ্বর কি সব ধরনের উপাসনা গ্রহণ করেন?

এই বাছাইয়ের সঙ্গে কোনো ভিডিও প্রাপ্তিসাধ্য নেই।

দুঃখিত, ভিডিওটা চালানো সম্বভব হচ্ছে না।

  • ঈশ্বর কি সব ধরনের উপাসনা গ্রহণ করেন?
  • ২০০৯ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • অনুরূপ বিষয়বস্ত‌ু
  • সব ধর্মই কি ঈশ্বরের কাছে আসার বিভিন্ন পথ মাত্র?
    ২০০১ সচেতন থাক!
  • যিহোবার সাক্ষিরা কি বিশ্বাস করে যে, শুধু তারাই একমাত্র সত্য ধর্ম পালন করে?
    যিহোবার সাক্ষিদের সম্বন্ধে প্রায়ই জিজ্ঞাস্য প্রশ্ন
  • যে-উপাসনা ঈশ্বর অনুমোদন করেন
    বাইবেল প্রকৃতপক্ষে কী শিক্ষা দেয়?
২০০৯ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
w09 ৪/১ পৃষ্ঠা ৯

ঈশ্বর কি সব ধরনের উপাসনা গ্রহণ করেন?

প্রচলিত উত্তরগুলো:

◼ “সব ধর্মই হচ্ছে ঈশ্বরের কাছে যাওয়ার বিভিন্ন পথ।”

◼ “আপনি যদি আন্তরিক হয়ে থাকেন, তাহলে আপনি কী বিশ্বাস করেন বা করেন না, তাতে কিছু যায় আসে না।”

যিশু কী বলেছিলেন?

◼ “সঙ্কীর্ণ দ্বার দিয়া প্রবেশ কর, কেননা সর্ব্বনাশে যাইবার দ্বার প্রশস্ত ও পথ পরিসর, এবং অনেকেই তাহা দিয়া প্রবেশ করে; কেননা জীবনে যাইবার দ্বার সঙ্কীর্ণ ও পথ দুর্গম, এবং অল্প লোকেই তাহা পায়।” (মথি ৭:১৩, ১৪) যিশু বিশ্বাস করতেন না যে, সব পথই ঈশ্বরের দিকে নিয়ে যায়।

◼ “সেই দিন অনেকে আমাকে বলিবে, হে প্রভু, হে প্রভু, আপনার নামেই আমরা কি ভাববাণী বলি নাই? আপনার নামেই কি ভূত ছাড়াই নাই? আপনার নামেই কি অনেক পরাক্রম-কার্য্য করি নাই? তখন আমি তাহাদিগকে স্পষ্টই বলিব, আমি কখনও তোমাদিগকে জানি নাই; হে অধর্ম্মাচারীরা, আমার নিকট হইতে দূর হও।” (মথি ৭:২২, ২৩) যারা তাঁকে অনুসরণ করে বলে দাবি করে, তাদের সকলকেই যিশু গ্রহণ করেন না।

অনেক ধর্মপ্রাণ ব্যক্তি তাদের বিশ্বাস এবং পরম্পরাগত বিধিগুলোকে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করে। কিন্তু, কী হবে যদি এই শিক্ষাগুলো ঈশ্বরের বাক্য বাইবেলে প্রাপ্ত শিক্ষার সঙ্গে মিল না রাখে? যিশু, মানুষের তৈরি পরম্পরাগত বিধিগুলোকে অনুসরণ করার বিপদ সম্বন্ধে দেখিয়েছিলেন, যখন তিনি তাঁর দিনের ধর্মীয় নেতাদের সম্পর্কে বলেছিলেন: “তোমরা আপনাদের পরম্পরাগত বিধির জন্য ঈশ্বরের বাক্য নিষ্ফল করিয়াছ।” তারপর তিনি ঈশ্বরের এই কথাগুলোকে উদ্ধৃত করেছিলেন: “এই লোকেরা ওষ্ঠাধরে আমার সমাদর করে, কিন্তু ইহাদের অন্তঃকরণ আমা হইতে দূরে থাকে; এবং ইহারা অনর্থক আমার আরাধনা করে, মনুষ্যদের আদেশ ধর্ম্মসূত্র বলিয়া শিক্ষা দেয়।”—মথি ১৫:১-৯; যিশাইয় ২৯:১৩.

এ ছাড়া, শুধু বিশ্বাস নয় কিন্তু আচরণও গুরুত্বপূর্ণ। বাইবেল এমন কিছু ব্যক্তির সম্বন্ধে বলে, যারা ঈশ্বরকে উপাসনা করে বলে দাবি করে: “তাহারা স্বীকার করে যে, ঈশ্বরকে জানে, কিন্তু কার্য্যে তাঁহাকে অস্বীকার করে।” (তীত ১:১৬) বস্তুতপক্ষে, আমাদের সময়ে বসবাসকারী লোকেদের সম্বন্ধে বাইবেল বলে, তারা “ঈশ্বরপ্রিয় নয়, বরং বিলাসপ্রিয় হইবে; লোকে ভক্তির অবয়বধারী, কিন্তু তাহার শক্তি অস্বীকারকারী হইবে; তুমি এরূপ লোকদের হইতে সরিয়া যাও।”—২ তীমথিয় ৩:৪, ৫.

আন্তরিকতা প্রয়োজন কিন্তু তার চেয়েও বেশি কিছু দরকার। কেন? কারণ আন্তরিকতা সত্ত্বেও, একজন ব্যক্তি ভুল করতে পারেন। তাই, ঈশ্বর সম্বন্ধে সঠিক জ্ঞান নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। (রোমীয় ১০:২, ৩) এই জ্ঞান নেওয়া এবং বাইবেল যা বলে তার সঙ্গে মিল রেখে কাজ করা ঈশ্বরকে খুশি করতে আমাদের সমর্থ করবে। (মথি ৭:২১) তাই, প্রকৃতপক্ষে সঠিক ধর্মের সঙ্গে সঠিক উদ্দেশ্য, সঠিক বিশ্বাস এবং সঠিক কাজ জড়িত। আর সঠিক কাজ করার অর্থ হল প্রতিদিন ঈশ্বরের ইচ্ছা পালন করা!—১ যোহন ২:১৭.

আপনি যদি ঈশ্বর সম্বন্ধে বাইবেল আমাদের কী বলে, সেই বিষয়ে আরও জানতে চান, তাহলে বিনামূল্যে একটা গৃহ বাইবেল অধ্যয়নের জন্য যিহোবার সাক্ষিদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। (w০৯ ২/১)

[৯ পৃষ্ঠার ব্লার্ব]

সঠিক ধর্মের সঙ্গে সঠিক উদ্দেশ্য, সঠিক বিশ্বাস এবং সঠিক কাজ জড়িত

    বাংলা প্রকাশনা (১৯৮৯-২০২৬)
    লগ আউট
    লগ ইন
    • বাংলা
    • শেয়ার
    • পছন্দসমূহ
    • Copyright © 2025 Watch Tower Bible and Tract Society of Pennsylvania
    • ব্যবহারের শর্ত
    • গোপনীয়তার নীতি
    • গোপনীয়তার সেটিং
    • JW.ORG
    • লগ ইন
    শেয়ার