ওয়াচটাওয়ার অনলাইন লাইব্রেরি
ওয়াচটাওয়ার
অনলাইন লাইব্রেরি
বাংলা
  • বাইবেল
  • প্রকাশনাদি
  • সভা
  • w11 ১০/১ পৃষ্ঠা ১৩-১৫
  • ঈশ্বরের কি একটা সংগঠন রয়েছে?

এই বাছাইয়ের সঙ্গে কোনো ভিডিও প্রাপ্তিসাধ্য নেই।

দুঃখিত, ভিডিওটা চালানো সম্বভব হচ্ছে না।

  • ঈশ্বরের কি একটা সংগঠন রয়েছে?
  • ২০১১ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • উপশিরোনাম
  • অনুরূপ বিষয়বস্ত‌ু
  • প্রাচীন ইস্রায়েল—সুসংগঠিত এক জাতি
  • প্রাথমিক খ্রিস্টানরা সুসংগঠিত ছিল
  • ঈশ্বরের প্রেমের এক প্রকাশ
  • কেন ঈশ্বরের একটা সংগঠন রয়েছে?
    ঈশ্বরের কাছ থেকে সুসমাচার!
  • ঈশ্বরের সংগঠনের অংশ হয়ে নিরাপদ থাকুন
    ১৯৯৮ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • যিহোবা হলেন এক সুসংগঠিত ঈশ্বর
    ২০১৪ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • ঈশ্বরের বাক্যের সঙ্গে মিল রেখে আমরা সুসংগঠিত
    প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে (অধ্যয়ন)—২০১৬
আরও দেখুন
২০১১ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
w11 ১০/১ পৃষ্ঠা ১৩-১৫

ঈশ্বরের কি একটা সংগঠন রয়েছে?

ঈশ্বরের সৃষ্টির সর্বত্র শৃঙ্খলা দেখা যায়। উদাহরণস্বরূপ, নিখিল সৃষ্টিতে হাজার হাজার কোটি তারা রয়েছে, যারা ছায়াপথের মতো এক একটা বড়ো দলে সংঘবদ্ধ। এই ছায়াপথগুলো মহাশূন্যে সংঘবদ্ধভাবে চলে বেড়ায় এবং ছায়াপথের অন্তর্ভুক্ত একক তারা আর গ্রহগুলোও তাই করে। উদাহরণস্বরূপ, আমাদের গ্রহ, পৃথিবী তার নিকটস্থ নক্ষত্র সূর্যকে এক বছরে পরিক্রমণ করে ঠিক ৩৬৫ দিন, ৫ ঘন্টা, ৪৮ মিনিট ও ৪৫·৫১ সেকেণ্ডে। কী বিস্ময়কর এক শৃঙ্খলা ও সংঘবদ্ধতা!—১ করিন্থীয় ১৪:৩৩.

শৃঙ্খলা কেবল ভৌত সৃষ্টিতেই দেখা যায় না। বাইবেল দেখায় যে, আত্মিক রাজ্যও সৃষ্টিকর্তার উদ্দেশ্যর সঙ্গে মিল রেখে সুসংগঠিত। একটা দর্শনে, ভাববাদী দানিয়েল ঈশ্বরের স্বর্গীয় প্রাঙ্গণে দূতেদের এক বিরাট দলকে দেখেছিলেন: “সহস্রের সহস্র তাঁহার পরিচর্য্যা করিতেছিল, এবং অযুতের অযুত তাঁহার সম্মুখে দণ্ডায়মান ছিল।” (দানিয়েল ৭:৯, ১০) এমন একটা সংগঠন থাকার প্রয়োজনের বিষয়ে কল্পনা করুন, যেখানে অসংখ্য—দশ কোটিরও বেশি—স্বর্গদূত পৃথিবীতে ঈশ্বর তাঁর দাসেদের জন্য তাদেরকে যে-নির্দেশনা দেন, তা মেনে চলে!—গীতসংহিতা ৯১:১১.

যদিও সৃষ্টিকর্তা যিহোবা ঈশ্বর সর্বশ্রেষ্ঠ সংগঠক কিন্তু তিনি আবেগ-অনুভূতিহীন নন বা অসংখ্য নিয়মকানুন তৈরি করেন না। পরিবর্তে, তিনি প্রেমময় ও সুখী ঈশ্বর যিনি তাঁর সমস্ত সৃষ্টির মঙ্গলের জন্য চিন্তা করেন। (১ তীমথিয় ১:১১; ১ পিতর ৫:৭) প্রাচীন ইস্রায়েল জাতি ও প্রথম শতাব্দীর খ্রিস্টানদের সঙ্গে তিনি যেভাবে আচরণ করেছিলেন, তা থেকে এই বিষয়টা স্পষ্ট হয়।

প্রাচীন ইস্রায়েল—সুসংগঠিত এক জাতি

সত্য উপাসনার জন্য ইস্রায়েলীয়দেরকে সংগঠিত করতে যিহোবা ঈশ্বর মোশিকে ব্যবহার করেছিলেন। সীনয় প্রান্তরে ঘুরে বেড়ানোর সময় কেবল শিবির স্থাপনের ব্যবস্থাদির বিষয়টা বিবেচনা করুন। নিঃসন্দেহে বিষয়গুলো বিশৃঙ্খলাপূর্ণ হতো, যদি প্রত্যেক পরিবারকে তাদের ইচ্ছামতো তাঁবু স্থাপন করতে দেওয়া হতো। প্রত্যেক বংশ কোথায় শিবির স্থাপন করবে, সেই বিষয়ে যিহোবা সেই জাতিকে নির্দিষ্ট নির্দেশনাদি দিয়েছিলেন। (গণনাপুস্তক ২:১-৩৪) এ ছাড়া, মোশির ব্যবস্থায় স্বাস্থ্য ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা সম্বন্ধীয় যথার্থ নিয়মকানুন অন্তর্ভুক্ত ছিল—উদাহরণস্বরূপ, মানুষের মলত্যাগের বিষয়ে।—দ্বিতীয় বিবরণ ২৩:১২, ১৩.

ইস্রায়েলীয়রা যখন প্রতিজ্ঞাত দেশে প্রবেশ করেছিল, তখন তারা অনেক দিক দিয়ে সুসংগঠিত এক জাতি ছিল। জাতিকে ১২টা বংশে ভাগ করা হয়েছিল ও প্রত্যেক বংশকে জমির নির্ধারিত অংশ দেওয়া হয়েছিল। মোশির মাধ্যমে যিহোবা সেই জাতিকে যে-ব্যবস্থা দিয়েছিলেন, তা লোকেদের জীবনের প্রতিটা দিককে—উপাসনা, বিয়ে, পরিবার, শিক্ষা, ব্যাবসা, খাদ্যতালিকা, চাষবাস করা, পশুপাখির দেখাশোনা করা এবং এইরকম অন্যান্য বিষয়কে—অন্তর্ভুক্ত করেছিল।a যদিও কিছু আইন সুনির্দিষ্ট ও বিস্তারিতভাবে দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু সমস্তই তাঁর লোকেদের জন্য যিহোবার চিন্তাকে প্রতিফলিত করেছিল আর সেগুলো তাদের সুখকে বৃদ্ধি করেছিল। এই প্রেমময় ব্যবস্থাগুলোকে মেনে চলার দ্বারা, ইস্রায়েলীয়রা যিহোবার বিশেষ অনুগ্রহ লাভ করেছিল।—গীতসংহিতা ১৪৭:১৯, ২০.

যদিও এটা ঠিক যে, মোশি একজন দক্ষ নেতা ছিলেন, কিন্তু সফলতা অথবা ব্যর্থতা, তার নেতৃত্বদানের দক্ষতার ওপর নয় বরং ঈশ্বরের সংগঠনের প্রতি তার আনুগত্যের ওপর নির্ভর করেছিল। উদাহরণস্বরূপ, প্রান্তরের মধ্যে কোন পথ নেবেন, সেটা তিনি কীভাবে স্থির করেছিলেন? যিহোবা দিনের বেলায় মেঘস্তম্ভের ও রাতের বেলায় অগ্নিস্তম্ভের মাধ্যমে নির্দেশনা প্রদান করেছিলেন। (যাত্রাপুস্তক ১৩:২১, ২২) ঈশ্বর যদিও মানুষদের ব্যবহার করেছিলেন, কিন্তু যিহোবা নিজেই তাঁর লোকেদেরকে সংগঠিত করেছিলেন ও নির্দেশনা দিয়েছিলেন। প্রথম শতাব্দীতেও তা সত্য ছিল।

প্রাথমিক খ্রিস্টানরা সুসংগঠিত ছিল

প্রেরিত ও শিষ্যদের উদ্যোগী প্রচারের ফলে, প্রথম শতাব্দীতে এশিয়া ও ইউরোপের অনেক জায়গায় খ্রিস্টীয় মণ্ডলী স্থাপিত হয়েছিল। যদিও এই মণ্ডলীগুলো ছড়িয়ে-ছিটিয়ে ছিল কিন্তু সেগুলো বিচ্ছিন্ন, স্বতন্ত্র দল ছিল না। পরিবর্তে, সেগুলো সুসংগঠিত ছিল ও প্রেরিতদের প্রেমময় তত্ত্বাবধানের ফলে সেগুলো উপকার লাভ করেছিল। উদাহরণস্বরূপ, প্রেরিত পৌল তীতকে ক্রীতীতে কার্যভার দিয়েছিলেন যাতে তিনি ‘যা কিছু বাকি রয়েছে, তার সুব্যবস্থা করতে পারেন।’ (তীত ১:৫, জুবিলী বাইবেল) আর পৌল করিন্থীয় মণ্ডলীকে লিখেছিলেন যে, কিছু ভাই “সংগঠন করার ক্ষমতা” লাভ করেছিল অথবা “সংগঠক” ছিল। (১ করিন্থীয় ১২:২৮, দ্য নিউ টেস্টামেন্ট ইন মর্ডান স্পিচ; দ্য বাইবেল ইন কনটেমপোরারি ল্যাঙ্গুয়েজ) কিন্তু এই ধরনের সংগঠনের মূলে কে ছিলেন? পৌল বলেছিলেন যে, মণ্ডলীকে ‘ঈশ্বর গঠিত করিয়াছেন।’—১ করিন্থীয় ১২:২৪.

খ্রিস্টীয় মণ্ডলীর নিযুক্ত অধ্যক্ষরা সহবিশ্বাসীদের ওপর প্রভুত্ব করত না। পরিবর্তে, তারা “সহকারী” ছিল, যারা ঈশ্বরের আত্মার নির্দেশনা মেনে চলত আর তাদের কাছ থেকে আশা করা হয়েছিল যে, তারা “পালের আদর্শ” হবে। (২ করিন্থীয় ১:২৪; ১ পিতর ৫:২, ৩) সামান্য একজন মানুষ অথবা অসিদ্ধ মানুষের কোনো দল নয় বরং পুনরুত্থিত যিশু খ্রিস্টই “মণ্ডলীর মস্তক” হিসেবে সেবা করেন।—ইফিষীয় ৫:২৩.

করিন্থীয় মণ্ডলী যখন এমনভাবে কাজগুলো করতে শুরু করেছিল, যা অন্যান্য মণ্ডলী বিষয়গুলোকে যেভাবে পরিচালনা করেছিল, তার থেকে একেবারে আলাদা ছিল, তখন পৌল লিখেছিলেন: “বল দেখি, ঈশ্বরের বাক্য কি তোমাদেরই নিকট হইতে বাহির হইয়াছিল? কিম্বা কেবল তোমাদেরই কাছে আসিয়াছিল?” (১ করিন্থীয় ১৪:৩৬) তাদের চিন্তাভাবনাকে সংশোধন করার ও তারা যেন স্বাধীনভাবে কাজ না করে, সেটা বুঝতে তাদেরকে সাহায্য করার জন্য পৌল এই ধরনের আলংকারিক প্রশ্ন ব্যবহার করেছিলেন। তারা যখন প্রেরিতদের নির্দেশনা মেনে চলেছিল, তখন মণ্ডলীগুলোর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছিল ও সেগুলো সমৃদ্ধি লাভ করেছিল।—প্রেরিত ১৬:৪, ৫.

ঈশ্বরের প্রেমের এক প্রকাশ

আজকের দিন সম্বন্ধে কী বলা যায়? কেউ কেউ হয়তো একটা ধর্মীয় সংগঠনের অংশ হওয়ার ব্যাপারে অনিচ্ছুক হতে পারে। কিন্তু, বাইবেলের প্রমাণ যেখায় যে, ঈশ্বর তাঁর উদ্দেশ্য সম্পাদন করার সময়, সর্বদাই তাঁর সংগঠনকে ব্যবহার করেছেন। তিনি প্রাচীন ইস্রায়েলে তাঁর উপাসকদেরকে সংগঠিত করেছিলেন আর তিনি প্রাথমিক খ্রিস্টানদেরকেও তাদের উপাসনার ব্যাপারে সংগঠিত করেছিলেন।

তাই, এই উপসংহারে আসা কি যুক্তিযুক্ত নয় যে, তিনি অতীতে যেমন করেছিলেন, এখনও যিহোবা ঈশ্বর তাঁর লোকদেরকে নির্দেশনা দিয়ে থাকেন? হ্যাঁ, তাঁর উপাসকদেরকে সংগঠিত ও একতাবদ্ধ করা হল, তাদের জন্য তাঁর প্রেমময় চিন্তার এক প্রকাশ। আজকে, মানবজাতির জন্য তাঁর উদ্দেশ্য সম্পাদনের ক্ষেত্রে যিহোবা তাঁর সংগঠনকে ব্যবহার করেন। কীভাবে তাঁর সংগঠনকে শনাক্ত করা যেতে পারে? নীচের এই বৈশিষ্ট্যগুলো বিবেচনা করুন:

▪ সত্য খ্রিস্টানরা একটা কাজ সম্পাদন করার জন্য সংগঠিত। (মথি ২৪:১৪; ১ তীমথিয় ২:৩, ৪) যিশু তাঁর অনুসারীদেরকে সমস্ত জাতির কাছে রাজ্যের সুসমাচার প্রচার করার আদেশ দিয়েছিলেন, যেটা এমনই একটা কাজ যা আন্তর্জাতিক এক সংগঠন ছাড়া করা সম্ভব হতো না। উদাহরণস্বরূপ, একজন ব্যক্তিকে আপনি একা সহজেই খাওয়াতে পারেন কিন্তু আপনাকে যদি হাজার হাজার, এমনকী লক্ষ লক্ষ লোককে খাওয়াতে হয়, তাহলে আপনার লোকেদের নিয়ে গঠিত এমন একটা সুসংগঠিত দলের প্রয়োজন হবে, যাদের প্রচেষ্টা সামঞ্জস্যপূর্ণ। তাদের দায়িত্ব পূর্ণ করার ক্ষেত্রে, সত্য খ্রিস্টানরা “একযোগে” সেবা করে। (সফনিয় ৩:৯) একতাবদ্ধ, সামঞ্জস্যপূর্ণ একটা সংগঠন ছাড়া কি বহুজাতির, বহু ভাষার, বহু বর্ণের লোকেদের কাছে এই কাজ করা সম্ভবপর হতো? উত্তরটি একেবারে স্পষ্ট।

▪ সত্য খ্রিস্টানরা একে অপরকে সমর্থন ও উৎসাহিত করার জন্য সংগঠিত। একজন একলা পর্বতারোহী নিজেই স্থির করতে পারেন যে, কোথায় তিনি উঠতে চান আর তাকে কম অভিজ্ঞ পর্বতারোহীদের যত্ন নেওয়ার প্রয়োজন হয় না। কিন্তু তার যদি কোনো দুর্ঘটনা ঘটে অথবা তিনি সমস্যার মধ্যে পড়েন, তাহলে তিনি খুবই বিপদজনক অবস্থার মধ্যে থাকবেন, কারণ তাকে সাহায্য করার জন্য সেখানে কেউ থাকবে না। নিজেকে পৃথক রাখা সত্যই মূর্খতার কাজ। (হিতোপদেশ ১৮:১) খ্রিস্টানদেরকে যিশুর আদেশ মেনে চলতে হলে, তাদেরকে অবশ্যই একে অপরকে সাহায্য ও সমর্থন করতে হবে। (মথি ২৮:১৯, ২০) সেবা করে চলার ও হাল ছেড়ে না দেওয়ার জন্য খ্রিস্টীয় মণ্ডলী সকলকে বাইবেল থেকে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় নির্দেশনা, প্রশিক্ষণ ও উৎসাহ প্রদান করে থাকে। নির্দেশনা ও উপাসনার জন্য যদি সংগঠিত খ্রিস্টীয় সভাগুলো না থাকত, তাহলে যিহোবার পথে শিক্ষা লাভ করার জন্য একজন ব্যক্তি কোথায় যেতেন?—ইব্রীয় ১০:২৪, ২৫.

▪ সত্য খ্রিস্টানরা একতাবদ্ধভাবে ঈশ্বরকে সেবার করার জন্য সংগঠিত। যিশুর মেষেরা তাঁর রব শোনার দ্বারা তাঁর নেতৃত্বাধীনে “এক পাল” হয়। (যোহন ১০:১৬) তারা স্বতন্ত্র গির্জা ও দলগুলোর মধ্যে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে নেই; কিংবা তারা মতবাদ সংক্রান্ত বিষয়গুলো নিয়ে বিভক্তও নয়। এর পরিবর্তে, তারা সকলে ‘একই কথা বলে।’ (১ করিন্থীয় ১:১০) একতাবদ্ধভাবে থাকতে হলে, আমাদের শৃঙ্খলার প্রয়োজন আর শৃঙ্খলার জন্য সংগঠনের দরকার। একমাত্র একতাবদ্ধ ভ্রাতৃসমাজই ঈশ্বরের আশীর্বাদ লাভ করতে পারে।—গীতসংহিতা ১৩৩:১, ৩.

ঈশ্বর ও বাইবেলের সত্যের প্রতি অকৃত্রিম প্রেম লক্ষ লক্ষ লোককে এমন এক সংগঠনের প্রতি আকৃষ্ট করেছে, যে-সংগঠন এগুলো ও বাইবেলের অন্যান্য বৈশিষ্ট্য পূরণ করে থাকে। সংগঠিত ও একতাবদ্ধ এক দল হিসেবে, পৃথিবীব্যাপী যিহোবার সাক্ষিরা ঈশ্বরের ইচ্ছা পালন করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে থাকে। তারা তাঁর এই প্রতিজ্ঞার দ্বারা আশ্বাসপ্রাপ্ত: “আমি তাহাদের মধ্যে বসতি করিব ও গমনাগমন করিব; এবং আমি তাহাদের ঈশ্বর হইব, ও তাহারা আমার প্রজা হইবে।” (২ করিন্থীয় ৬:১৬) আপনিও এই অপূর্ব আশীর্বাদ লাভ করতে পারেন, যদি আপনি তাঁর সংগঠনের সঙ্গে যিহোবার উপাসনা করেন। (w১১-E ০৬/০১)

[পাদটীকাগুলো]

a যিহোবার সাক্ষিদের দ্বারা প্রকাশিত যিহোবার নিকটবর্তী হোন বইয়ের ১৩ অধ্যায় দেখুন।

[১৩ পৃষ্ঠার চিত্র]

ইস্রায়েলীয়দের শিবির স্থাপন সুসংগঠিত ছিল

[১৪, ১৫ পৃষ্ঠার চিত্রগুলো]

আন্তর্জাতিক প্রচার কাজ চালিয়ে যাওয়ার জন্য সংগঠনের প্রয়োজন

ঘরে ঘরে পরিচর্যা

দুর্যোগের ত্রাণসামগ্রী

সম্মেলনগুলো

উপাসনার স্থানগুলো নির্মাণ করা

    বাংলা প্রকাশনা (১৯৮৯-২০২৬)
    লগ আউট
    লগ ইন
    • বাংলা
    • শেয়ার
    • পছন্দসমূহ
    • Copyright © 2025 Watch Tower Bible and Tract Society of Pennsylvania
    • ব্যবহারের শর্ত
    • গোপনীয়তার নীতি
    • গোপনীয়তার সেটিং
    • JW.ORG
    • লগ ইন
    শেয়ার