পাদটীকা
f প্রতিবারই পরিব্যক্তি সংক্রান্ত পরীক্ষানিরীক্ষা থেকে জানা গিয়েছিল যে, পরিব্যক্তিশীল নতুন প্রজাতির সংখ্যা ধীরে ধীরে হ্রাস পেয়েছিল কিন্তু একই প্রকারের পরিব্যক্তিশীল প্রজাতি বার বার আবির্ভূত হয়েছিল। লনিগ এই ঘটনা থেকে “পুনরুদিত প্রকরণের নিয়ম” এর বিষয় অনুমান করেছিলেন। এ ছাড়া, এক শতাংশের চেয়েও কম পরিব্যক্তিশীল উদ্ভিদকে আরও গবেষণার জন্য বাছাই করা হয়েছিল আর এগুলোর এক শতাংশের চেয়েও কম উদ্ভিদকে বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত বলে মনে হয়েছিল। প্রাণীদের মধ্যে পরিব্যক্তি প্রজননের ফলাফল উদ্ভিদের চেয়েও কম সফল হয়েছিল আর সেই প্রক্রিয়াকে পুরোপুরিভাবে বাতিল করা হয়েছিল।