ওয়াচটাওয়ার অনলাইন লাইব্রেরি
ওয়াচটাওয়ার
অনলাইন লাইব্রেরি
বাংলা
  • বাইবেল
  • প্রকাশনাদি
  • সভা
  • বিচারাসনের সামনে আপনি কিভাবে দাঁড়াবেন?
    ১৯৯৫ প্রহরীদুর্গ | অক্টোবর ১৫
    • ১৫, ১৬. (ক) কেন আমরা বলি যে সা.শ. ৩৩ সালে যীশু ঈশ্বরের রাজ্যের রাজা হননি? (খ) কখন যীশু ঈশ্বরের রাজ্যে শাসন শুরু করেন?

      ১৫ কিন্তু, সেই সময়, যীশু সমগ্র জাতির উপর রাজা ও বিচারক হিসাবে কাজ করেননি। তিনি ঈশ্বরের পাশে বসেছিলেন আর সেই সময়ের জন্য অপেক্ষা করছিলেন যখন তিনি ঈশ্বরের রাজ্যের রাজা হিসাবে কাজ করবেন। তাঁর সম্বন্ধে পৌল লিখেছিলেন: “তিনি দূতগণের মধ্যে কাহাকে কোন্‌ সময়ে বলিয়াছেন, ‘তুমি আমার দক্ষিণে বস, যাবৎ আমি তোমার শত্রুগণকে তোমার পাদপীঠ না করি’?”—ইব্রীয় ১:১৩.

      ১৬ যিহোবার সাক্ষীরা অনেক প্রমাণ প্রকাশ করেছে যা দেখায় যে যীশুর এই অপেক্ষার সময়টি ১৯১৪ সালে শেষ হয়ে যায়, যখন তিনি অদৃশ্য স্বর্গে ঈশ্বরের রাজ্যের শাসক হন। প্রকাশিত বাক্য ১১:১৫, ১৮ পদ বলে: “‘জগতের রাজ্য আমাদের প্রভুর ও তাঁহার খ্রীষ্টের হইল, এবং তিনি যুগপর্য্যায়ের যুগে যুগে রাজত্ব করিবেন।’” “আর জাতিগণ ক্রুদ্ধ হইয়াছিল, কিন্তু তোমার ক্রোধ উপস্থিত হইল।” হ্যাঁ, ১ম বিশ্বযুদ্ধের সময় জাতিগণ একে অপরের প্রতি ক্রোধ প্রকাশ করেছিল। (লূক ২১:২৪) যুদ্ধবিগ্রহ, ভূমিকম্প, মহামারী, খাদ্যাভাব ও অন্যান্য ঘটনাগুলি যা আমরা ১৯১৪ সাল থেকে দেখে আসছি তা প্রমাণ করে যে যীশু ঈশ্বরের রাজ্যে এখন শাসন করছেন এবং জগতের শেষ পরিণতি সন্নিকট।—মথি ২৪:৩-১৪.

      ১৭. এতক্ষণ পর্যন্ত আমরা কোন্‌ মুখ্য বিষয়টি ব্যাখ্যা করলাম?

      ১৭ একবার সংক্ষেপে পুনরালোচনা করে দেখা যাক: এটা বলা যায় যে ঈশ্বর সিংহাসনে রাজা হিসাবে উপবিষ্ট হয়েছেন, কিন্তু আরেক অর্থে তিনি বিচার করার জন্য তাঁর সিংহাসনে বসেছেন। সা.শ. ৩৩ সালে যীশু ঈশ্বরের দক্ষিণ দিকে বসেন আর এখন তিনি রাজ্যের রাজা। কিন্তু এখন যীশু রাজা হিসাবে শাসন করছেন, এর সাথে কি তিনি বিচারক হিসাবেও কাজ করছেন? আর এটা কেন আমাদের চিন্তার বিষয় হওয়া উচিত, বিশেষকরে এই সময়ে?

      ১৮. কী প্রমাণ আছে যে যীশু বিচারকও হবেন?

      ১৮ যিহোবা, যাঁর অধিকার আছে বিচারক মনোনীত করা, তিনি তাঁর মান অনুসারে বিচারক হিসাবে যীশুকে মনোনয়ন করেছেন। যীশু এটি প্রকাশ করেন যখন তিনি সেই সব লোকেদের সম্বন্ধে কথা বলছিলেন যারা আধ্যাত্মিকভাবে জীবন্ত হয়ে উঠেছিল: “পিতা কাহারও বিচার করেন না, কিন্তু সমস্ত বিচার-ভার পুত্ত্রকে দিয়াছেন।” (যোহন ৫:২২) তবুও যীশুর এই বিচারকের ভূমিকা এইধরনের বিচার করার থেকে আরও অতিরিক্ত কিছু সম্পাদন করে, কারণ তিনি জীবিত ও মৃতদের বিচারক। (প্রেরিত ১০:৪২; ২ তীমথিয় ৪:১) একবার পৌল ঘোষণা করেছিলেন: “[ঈশ্বর] একটী দিন স্থির করিয়াছেন, যে দিনে আপনার নিরূপিত ব্যক্তি [যীশু] দ্বারা ন্যায়ে জগৎসংসারের বিচার করিবেন; এই বিষয়ে সকলের বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ দিয়াছেন, ফলতঃ মৃতগণের মধ্য হইতে তাঁহাকে উঠাইয়াছেন।”—প্রেরিত ১৭:৩১; গীতসংহিতা ৭২:২-৭.

      ১৯. যীশু বিচারক হিসাবে উপবিষ্ট হয়েছেন এটা বলা কেন সঠিক?

      ১৯ তাহলে আমাদের পক্ষে এই পরিসমাপ্তিতে আসা কি যথার্থ হবে যে যীশু এক মহিমান্বিত সিংহাসনে বসেছেন নির্দিষ্টভাবে তাঁর এই বিচারকের ভূমিকাটি পালন করতে? হ্যাঁ। যীশু প্রেরিতদের বলেছিলেন: “তোমরা যত জন আমার পশ্চাদ্গামী হইয়াছ, পুনঃসৃষ্টিকালে, যখন মনুষ্যপুত্ত্র আপন প্রতাপের সিংহাসনে বসিবেন, তখন তোমরাও দ্বাদশ সিংহাসনে বসিয়া ইস্রায়েলের দ্বাদশ বংশের বিচার করিবে।” (বাঁকা অক্ষরে মুদ্রণ আমাদের।) (মথি ১৯:২৮) যদিও যীশু হলেন এখন রাজ্যের রাজা, কিন্তু তাঁর অতিরিক্ত কাজ যা মথি ১৯:২৮ পদে উল্লেখিত হয়েছে, তার অন্তর্ভুক্ত হল সহস্র বছর শাসনের সময়ে সিংহাসনে বসে বিচার করা। সেই সময় তিনি ধার্মিক ও অধার্মিক সকল মানবজাতির বিচার করবেন। (প্রেরিত ২৪:১৫) এটা মনে রাখা কার্যকারী হবে যখন আমরা যীশুর একটি দৃষ্টান্তের প্রতি মনোনিয়োগ করব যার সাথে আমাদের দিন ও জীবন জড়িত রয়েছে।

      দৃষ্টান্তটি কী বলে?

      ২০, ২১. যীশুর প্রেরিতেরা কী জিজ্ঞাসা করেন যার সাথে আমাদের দিনের সম্পর্ক আছে ও এই পরিপ্রেক্ষিতে কোন্‌ প্রশ্নটি উত্থাপিত হয়?

      ২০ যীশুর মৃত্যু হওয়ার কিছুদিন আগে, তাঁর প্রেরিতেরা তাঁকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন: “এই সকল কখন্‌ হইবে? আর আপনার আগমনের (“উপস্থিতির,” NW) এবং যুগান্তের চিহ্ন কি?” (মথি ২৪:৩) ‘শেষ আসার’ আগে পৃথিবীতে কিছু তাৎপর্যমূলক ঘটনার বিষয় যীশু ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন। সেই শেষ আসার কিছু আগে জাতিগুলি “‘মনুষ্যপুত্ত্রকে আকাশীয় মেঘরথে পরাক্রম ও মহা প্রতাপে আসিতে’ দেখিবে।”—মথি ২৪:১৪, ২৯, ৩০.

      ২১ কিন্তু, সেই সব দেশের লোকেদের অবস্থা কী হবে যখন মনুষ্যপুত্র প্রতাপে আসবেন? আসুন আমরা মেষ ও ছাগের দৃষ্টান্তটি থেকে এর উত্তর পাওয়ার চেষ্টা করি যা এই বাক্যগুলির দ্বারা শুরু হয়: “আর যখন মনুষ্যপুত্ত্র সমুদয় দূত সঙ্গে করিয়া আপন প্রতাপে আসিবেন, তখন তিনি নিজ প্রতাপের সিংহাসনে বসিবেন। আর সমুদয় জাতি তাঁহার সম্মুখে একত্রীকৃত হইবে।”—মথি ২৫:৩১, ৩২.

      ২২, ২৩. কোন্‌ বিষয়টি ইঙ্গিত দেয় যে মেষ ও ছাগের দৃষ্টান্তটি ১৯১৪ সাল থেকে পরিপূর্ণতা লাভ করতে শুরু করেনি?

      ২২ এই দৃষ্টান্তটিকে কি ১৯১৪ সালে প্রয়োগ করা যেতে পারে যখন যীশু তাঁর রাজকীয় ক্ষমতায় উপবিষ্ট হন, যা আমরা এতদিন বুঝে এসেছি? মথি ২৫:৩৪ পদ তাঁকে রাজা হিসাবে অভিহিত করে, অতএব যুক্তিসঙ্গতভাবে এই দৃষ্টান্তটির প্রয়োগ করা যেতে পারে ১৯১৪ সালে যখন যীশু রাজা হন। কিন্তু এর ঠিক পরেই তিনি কিধরনের বিচার করেন? সেই সময়ে “সমুদয় জাতি” বিচারিত হয় না। বরঞ্চ, তিনি তাদের প্রতি দৃষ্টি দেন যারা “ঈশ্বরের গৃহে”-র সদস্য হওয়ার দাবি জানায়। (বাঁকা অক্ষরে মুদ্রণ আমাদের।) (১ পিতর ৪:১৭) মালাখি ৩:১-৩ পদ অনুসারে, যিহোবার সংবাদবাহক হিসাবে যীশু পৃথিবীতে অবশিষ্ট অভিষিক্ত খ্রীষ্টানদের উপর বিচার সংক্রান্ত অনুসন্ধান করেন। এছাড়াও সেই সময়টি ছিল খ্রীষ্টজগতের উপর বিচারের এক দণ্ডাজ্ঞার সময়, যারা মিথ্যাভাবে “ঈশ্বরের গৃহে”-রc সদস্য হওয়ার দাবি জানাচ্ছিল। (প্রকাশিত বাক্য ১৭:১, ২; ১৮:৪-৮) অথচ কোন কিছুই ইঙ্গিত দেয় না যে সেই সময় অথবা সেই সময় থেকে শুরু করে যীশু বিচারক হিসাবে উপবিষ্ট হয়ে সমুদয় জাতির লোকেদের পরিশেষে মেষ অথবা ছাগ হিসাবে বিচার করেছেন।

      ২৩ এই দৃষ্টান্তটির মধ্যে দেওয়া যীশুর কার্যকলাপটি যদি আমরা গভীরভাবে বিবেচনা করে দেখি, তাহলে আমরা দেখতে পাব যে অবশেষে তিনি সমুদয় জাতির বিচার করছেন। দৃষ্টান্তটি এটা দেখায় না যে এই বিচারের কাজটি অনেক বছর ধরে ক্রমাগতভাবে চলতে থাকবে, এই অর্থে যে প্রত্যেকটি ব্যক্তি যারা বিগত দশকগুলিতে মারা গেছে তারা ন্যায়সঙ্গতভাবে অনন্ত মৃত্যু অথবা অনন্ত জীবনের জন্য বিচারিত হয়ে গেছে। এটা মনে হয় যে অধিকাংশই যারা সাম্প্রতিক দশকগুলিতে মারা গেছে, তারা মানবজাতির সাধারণ কবরেই প্রস্থান করেছে। (প্রকাশিত বাক্য ৬:৮; ২০:১৩) কিন্তু, দৃষ্টান্তটি সেই সময়কার কথা বলে যখন যীশু “সমুদয় জাতি”-র লোকেদের বিচার করবেন যারা সেই সময় জীবিত থাকবে ও তাঁর বিচার দণ্ডাজ্ঞার সম্মুখীন হবে।

      ২৪. কখন মেষ ও ছাগের দৃষ্টান্তটি পরিপূর্ণতা লাভ করবে?

      ২৪ আরেক কথায় বলতে গেলে, দৃষ্টান্তটি ভবিষ্যতের কথা বলে যখন মনুষ্যপুত্র আপন প্রতাপে আসবেন। সেই সময় যে সব লোকেরা জীবিত থাকবে তিনি তাদের বিচার করার জন্য উপবিষ্ট হবেন। যেভাবে তারা নিজেদের প্রকাশ করেছে তারই ভিত্তিতে তিনি তাদের বিচার করবেন। সেই সময় “ধার্ম্মিক ও দুষ্টের মধ্যে . . . প্রভেদ” স্পষ্টভাবে প্রমাণিত হবে। (মালাখি ৩:১৮) বিচারের প্রকৃত ঘোষণা ও তা বলবৎ করার সময়টি থাকবে খুবই সীমিত। ব্যক্তি বিশেষদের সম্বন্ধে যা কিছু প্রকাশ পাবে তারই ভিত্তিতে যীশু সঠিক নির্ণয় নেবেন।—আরও দেখুন ২ করিন্থীয় ৫:১০.

      ২৫. মনুষ্য পুত্র প্রতাপের সিংহাসনে বসেছেন এই বিষয়টি উল্লেখ করার সময় মথি ২৫:৩১ পদ কী বোঝাতে চেয়েছে?

      ২৫ তাহলে এর অর্থ এই দাঁড়ায় যে, বিচার করার জন্য যীশুর ‘প্রতাপের সিংহাসনে উপবিষ্ট হওয়া’ যা মথি ২৫:৩১ পদে উল্লেখিত হয়েছে তা হল ভবিষ্যতের বিষয়, যখন এই শক্তিমান রাজা জাতিগণের উপর বিচার ঘোষণা ও বলবৎ করার জন্য উপবিষ্ট হবেন। তবুও, যীশুকে কেন্দ্র করে বিচারের দৃশ্যটি যা মথি ২৫:৩১-৩৩, ৪৬ পদে পাওয়া যায় সেটি দানিয়েলের ৭ অধ্যায়ে উল্লেখিত দৃশ্যটির সাথে তুলনীয়, যেখানে শাসনকারী রাজা, অনেক দিনের বৃদ্ধ, তাঁর বিচারকের ভূমিকাটি পালন করার জন্য উপবিষ্ট হয়েছিলেন।

      ২৬. দৃষ্টান্তটির কোন্‌ নতুন ব্যাখ্যা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে?

      ২৬ এইভাবে মেষ ও ছাগের দৃষ্টান্তটির বোধগম্যতা, ইঙ্গিত করে যে মেষ ও ছাগের উপর বিচার নিষ্পত্তি হল ভবিষ্যতের বিষয়। এটি হবে মথি ২৪:২৯, ৩০ পদে উল্লেখিত “মহাক্লেশ” শুরু হওয়ার এবং মনুষ্যপুত্রের ‘মহাপ্রতাপে আসার’ পর। (তুলনা করুন মার্ক ১৩:২৪-২৬.) সেই সময়ে সমগ্র দুষ্ট বিধিব্যবস্থা যখন শেষ পর্যায়ে এসে পৌঁছাবে তখন যীশু বিচারালয়ে বসে বিচার শোনাবেন ও তা বলবৎ করবেন।—যোহন ৫:৩০; ২ থিষলনীকীয় ১:৭-১০.

      ২৭. যীশুর শেষ দৃষ্টান্তটির সম্বন্ধে আমরা কী জানতে আগ্রহান্বিত হব?

      ২৭ এই বিষয়টিই যীশুর দৃষ্টান্তটির সময় সম্বন্ধে আমাদের ধারণাকে পররিষ্কার করে দেয়, যা দেখায় যে কখন মেষ ও ছাগেরা বিচারিত হবে। কিন্তু আমরা যারা উদ্যোগের সাথে রাজ্যের সুসমাচার প্রচার করে চলেছি, এটা আমাদের কিভাবে প্রভাবিত করে? (মথি ২৪:১৪) এটা কি আমাদের কাজকে অপেক্ষাকৃতভাবে কম তাৎপর্যপূর্ণ করে তোলে না কি আমাদের উপর আরও অধিক দায়িত্বভার নিয়ে আসে? আসুন আমরা পরবর্তী প্রবন্ধটিতে লক্ষ্য করি যে কিভাবে আমরা প্রভাবিত হচ্ছি।

  • মেষ ও ছাগেদের জন্য কিধরনের ভবিষ্যৎ?
    ১৯৯৫ প্রহরীদুর্গ | অক্টোবর ১৫
    • মেষ ও ছাগেদের জন্য কিধরনের ভবিষ্যৎ?

      “তিনি তাহাদের এক জন হইতে অন্য জনকে পৃথক্‌ করিবেন, যেমন পালরক্ষক ছাগ হইতে মেষ পৃথক্‌ করে।”—মথি ২৫:৩২.

      ১, ২. মেষ ও ছাগের দৃষ্টান্তটি আমাদের কেন আগ্রহের বিষয় হওয়া উচিত?

      যীশু খ্রীষ্ট অবশ্যই পৃথিবীর সবচাইতে মহান শিক্ষক ছিলেন। (যোহন ৭:৪৬) তাঁর শিক্ষা দেওয়ার যে পদ্ধতিগুলি ছিল তার মধ্যে একটি হল উপকথার বা দৃষ্টান্তের ব্যবহার। (মথি ১৩:৩৪, ৩৫) এগুলি ছিল আধ্যাত্মিক ও ভবিষ্যদ্বাণীমূলক সত্যগুলি প্রকাশ করার এক সহজ অথচ শক্তিশালী উপায়।

      ২ মেষ ও ছাগের দৃষ্টান্তে যীশু এমন একটি সময়ের কথা বলেন যখন তিনি এক বিশেষ ভূমিকায় কাজ করবেন: “আর যখন মনুষ্যপুত্ত্র . . . আপন প্রতাপে আসিবেন, তখন . . .” (মথি ২৫:৩১) এটা আমাদের উৎসাহের বিষয় হওয়া উচিত, কারণ এই দৃষ্টান্তেরই মাধ্যমে যীশু আলোচ্য প্রশ্নটির উত্তর দেওয়া শেষ করেন: “আপনার আগমনের (“উপস্থিতি,” NW) এবং যুগান্তের চিহ্ন কি?” (মথি ২৪:৩) কিন্তু আমাদের জন্য তা কী অর্থ রাখে?

      ৩. তাঁর আগের বক্তৃতায় যীশু কী বলেছিলেন যে মহাক্লেশ শুরু হবার পরেই আরম্ভ হবে?

      ৩ উল্লেখযোগ্য কিছু ঘটনার সম্পর্কে যীশু ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন যেগুলি মহাক্লেশ শুরু হওয়ার ঠিক “পরেই” ঘটবে, যার অপেক্ষায় আমরা রয়েছি। তিনি বলেছিলেন যে তখন “মনুষ্যপুত্ত্রের চিহ্ন” দেখা যাবে। এটি পৃথিবীর “সমুদয় গোষ্ঠী”-র উপর এক বিশেষ প্রভাব ফেলবে যারা “‘মনুষ্যপুত্ত্রকে আকাশীয় মেঘরথে পরাক্রম ও মহা প্রতাপে আসিতে’ দেখিবে।” এই মনুষ্যপুত্রের সাথে থাকবে তাঁর “আপন দূতগণ।” (মথি ২৪:২১, ২৯-৩১)a

বাংলা প্রকাশনা (১৯৮৯-২০২৬)
লগ আউট
লগ ইন
  • বাংলা
  • শেয়ার
  • পছন্দসমূহ
  • Copyright © 2025 Watch Tower Bible and Tract Society of Pennsylvania
  • ব্যবহারের শর্ত
  • গোপনীয়তার নীতি
  • গোপনীয়তার সেটিং
  • JW.ORG
  • লগ ইন
শেয়ার