ওয়াচটাওয়ার অনলাইন লাইব্রেরি
ওয়াচটাওয়ার
অনলাইন লাইব্রেরি
বাংলা
  • বাইবেল
  • প্রকাশনাদি
  • সভা
  • mwbr19 ফেব্রুয়ারি পৃষ্ঠা ১-৭
  • জীবন ও পরিচর্যা সভার জন্য অধ্যয়ন পুস্তিকা-র রেফারেন্স

এই বাছাইয়ের সঙ্গে কোনো ভিডিও প্রাপ্তিসাধ্য নেই।

দুঃখিত, ভিডিওটা চালানো সম্বভব হচ্ছে না।

  • জীবন ও পরিচর্যা সভার জন্য অধ্যয়ন পুস্তিকা-র রেফারেন্স
  • জীবন ও পরিচর্যা—সভার জন্য অধ্যয়ন পুস্তিকা-র রেফারেন্স (২০১৯)
  • উপশিরোনাম
  • ফেব্রুয়ারি ৪-১০
  • ফেব্রুয়ারি ১১-১৭
  • ফেব্রুয়ারি ১৮-২৪
  • ফেব্রুয়ারি ২৫–মার্চ ৩
জীবন ও পরিচর্যা—সভার জন্য অধ্যয়ন পুস্তিকা-র রেফারেন্স (২০১৯)
mwbr19 ফেব্রুয়ারি পৃষ্ঠা ১-৭

জীবন ও পরিচর্যা সভার জন্য অধ্যয়ন পুস্তিকা-র রেফারেন্স

ফেব্রুয়ারি ৪-১০

ঈশ্বরের বাক্যের গুপ্তধন | রোমীয় ১-৩

“আপনার বিবেককে ক্রমাগত প্রশিক্ষিত করুন”

‘ঈশ্বরের প্রেম’ ১৮ অনু. ৬

কীভাবে আপনি এক উত্তম বিবেক বজায় রাখতে পারেন?

৬ উপহার স্বরূপ এই বিবেক কি শুধু যিহোবার দাসদেরই রয়েছে? প্রেরিত পৌলের এই অনুপ্রাণিত কথাগুলো বিবেচনা করুন: “যে পরজাতিরা কোন ব্যবস্থা পায় নাই, তাহারা যখন স্বভাবতঃ ব্যবস্থানুযায়ী আচরণ করে, তখন কোন ব্যবস্থা না পাইলেও আপনাদের ব্যবস্থা আপনারাই হয়; যেহেতুক তাহারা ব্যবস্থার কার্য্য আপন আপন হৃদয়ে লিখিত বলিয়া দেখায়, তাহাদের সংবেদও সঙ্গে সঙ্গে সাক্ষ্য দেয়, এবং তাহাদের নানা বিতর্ক পরস্পর হয় তাহাদিগকে দোষী করে, না হয় তাহাদের পক্ষ সমর্থন করে।” (রোমীয় ২:১৪, ১৫) এমনকী যারা যিহোবার আইনগুলো সম্বন্ধে একেবারেই জানে না, তারাও মাঝে মাঝে ঐশিক নীতিগুলোর সঙ্গে মিল রেখে কাজ করার জন্য তাদের এই অন্তরস্থ সাক্ষ্যদানকারীর দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়।

‘ঈশ্বরের প্রেম’ ১৯-২০ অনু. ৮-৯

কীভাবে আপনি এক উত্তম বিবেক বজায় রাখতে পারেন?

৮ কীভাবে আপনি বিবেকের উপর ভিত্তি করে একটা সিদ্ধান্ত নিতে পারেন? কিছু লোক মনে হয় কেবল তাদের ভিতরের চিন্তাভাবনা ও অনুভূতি পরীক্ষা করেই কোনো কিছু করার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলে। আর এরপর তারা হয়তো বলে, “আসলে, এটা আমার বিবেককে দংশন করে না।” হৃদয়ের আকাঙ্ক্ষা অনেক প্রবল হতে পারে, এমনকী বিবেককেও প্রভাবিত করতে পারে। বাইবেল বলে: “অন্তঃকরণ সর্ব্বাপেক্ষা বঞ্চক, তাহার রোগ অপ্রতিকার্য্য, কে তাহা জানিতে পারে?” (যিরমিয় ১৭:৯) তাই, আমাদের হৃদয় যা আকাঙ্ক্ষা করে, সেটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিবেচ্য বিষয় হওয়া উচিত নয়। এর পরিবর্তে, আমরা প্রথমে এটা বিবেচনা করতে চাই যে, কী যিহোবা ঈশ্বরকে খুশি করবে।a

৯ কোনো সিদ্ধান্ত যদি সত্যিই আমাদের প্রশিক্ষিত বিবেকের উপর ভিত্তি করে হয়ে থাকে, তা হলে তা আমাদের ব্যক্তিগত আকাঙ্ক্ষাগুলোকে নয় বরং ঈশ্বরীয় ভয়কে প্রতিফলিত করবে। একটা উপযুক্ত উদাহরণ বিবেচনা করুন। বিশ্বস্ত অধ্যক্ষ নহিমিয়ের, যিরূশালেমের লোকেদের কাছ থেকে নির্দিষ্ট পাওনা ও কর আদায় করার অধিকার ছিল। তা সত্ত্বেও, তিনি তা করেননি। কেন? তিনি ঈশ্বরের লোকেদের পীড়ন করার দ্বারা যিহোবার অসন্তোষ জন্মানোর ধারণাটাকেই ঘৃণা করতেন। তিনি বলেছিলেন: “আমি ঈশ্বরভয় প্রযুক্ত তাহা করিতাম না।” (নহিমিয় ৫:১৫) আন্তরিক ঈশ্বরীয় ভয় অর্থাৎ আমাদের স্বর্গীয় পিতাকে অখুশি করার ব্যাপারে পূর্ণহৃদয়ের ভয় অপরিহার্য। এই ধরনের সশ্রদ্ধ ভয় আমাদেরকে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় ঈশ্বরের বাক্য থেকে নির্দেশনা খুঁজতে পরিচালিত করবে।

আধ্যাত্মিক রত্ন খুঁজে বের করুন

প্রহরীদুর্গ ০৮ ৬/১৫ ৩০ অনু. ৫

রোমীয়দের প্রতি লেখা চিঠির প্রধান বিষয়গুলো

৩:৪. ঈশ্বর তাঁর বাক্যে যা বলেছেন, সেগুলোর সঙ্গে যখন মানুষের বাক্য সংঘাত সৃষ্টি করে, তখন আমরা বাইবেলের বার্তার ওপর নির্ভর করে এবং ঈশ্বরের ইচ্ছার সঙ্গে মিল রেখে কাজ করে ‘ঈশ্বরকে সত্য বলিয়া স্বীকার করিয়া থাকি।’ রাজ্যের প্রচার ও শিষ্য তৈরির কাজে উদ্যোগের সঙ্গে অংশগ্রহণ করে আমরা ঈশ্বরকে সত্য বলে স্বীকার করতে অন্যদেরকে সাহায্য করতে পারি।

প্রহরীদুর্গ ০৮ ৬/১৫ ২৯ অনু. ৬

রোমীয়দের প্রতি লেখা চিঠির প্রধান বিষয়গুলো

৩:২৪, ২৫—“খ্রীষ্ট যীশুতে প্রাপ্য মুক্তি” বা মুক্তির মূল্য প্রদান করার আগেই, কীভাবে তা ‘পূর্ব্বকালে কৃত পাপ সকল’ ঢেকে দিতে পারত? আদিপুস্তক ৩:১৫ পদে লিপিবদ্ধ মশীহ সংক্রান্ত প্রথম ভবিষ্যদ্‌বাণীটা, সা.কা. ৩৩ সালে যখন যিশুকে যাতনা দণ্ডের উপর মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল, তখন পরিপূর্ণ হয়েছিল। (গালা. ৩:১৩, ১৬) তবে, যে-মুহূর্তে যিহোবা এই ভবিষ্যদ্‌বাণী উল্লেখ করেছিলেন, তাঁর দৃষ্টিকোণ থেকে সেই মুক্তির মূল্য যেন ইতিমধ্যেই প্রদান করা হয়ে গিয়েছিল কারণ ঈশ্বর যা-কিছু উদ্দেশ্য করেন, সেগুলো পরিপূর্ণ করতে কোনো কিছুই তাঁকে বাধা দিতে পারে না। তাই, যিশু খ্রিস্টের ভবিষ্যৎ বলিদানের উপর ভিত্তি করে, যিহোবা আদমের সেই বংশধরদের পাপ ক্ষমা করতে পারতেন, যারা উক্ত প্রতিজ্ঞায় বিশ্বাস দেখিয়েছিল। এ ছাড়া, মুক্তির মূল্য প্রাক্‌খ্রিস্টীয় যুগের ব্যক্তিদের জন্যও পুনরুত্থান সম্ভবপর করেছিল।—প্রেরিত ২৪:১৫.

ফেব্রুয়ারি ১১-১৭

ঈশ্বরের বাক্যের গুপ্তধন | রোমীয় ৪-৬

“ঈশ্বর আমাদের প্রতি তাঁহার নিজের প্রেম প্রদর্শন করিতেছেন”

প্রহরীদুর্গ ১১ ৬/১৫ ১২ অনু. ৫

ঈশ্বর আমাদের প্রতি তাঁর প্রেম প্রদর্শন করেন

৫ পৌল সেটাই ব্যাখ্যা করেছিলেন এই বিষয়টা তুলে ধরার মাধ্যমে যে: “এক মনুষ্য দ্বারা পাপ, পাপ দ্বারা মৃত্যু জগতে প্রবেশ করিল; আর এই প্রকারে মৃত্যু সমুদয় মনুষ্যের কাছে উপস্থিত হইল, কেননা সকলেই পাপ করিল।” (রোমীয় ৫:১২) আমরা এই বিষয়টা বুঝতে পারি কারণ মানুষের জীবন কীভাবে শুরু হয়েছিল, সেই বিষয়ে ঈশ্বরের কাছে এক নথি রয়েছে। যিহোবা দু-জন মানুষ আদম ও হবাকে সৃষ্টি করেছিলেন। সৃষ্টিকর্তা সিদ্ধ ব্যক্তি আর তাই প্রথম মানুষরা অর্থাৎ আমাদের পূর্বপুরুষরাও সিদ্ধ ছিল। ঈশ্বর তাদেরকে কেবল একটা নিয়ন্ত্রণমূলক নির্দেশ দিয়েছিলেন এবং তাদেরকে জানিয়েছিলেন যে, সেই আইনের অবাধ্য হলে তাদের শাস্তি হবে মৃত্যু। (আদি. ২:১৭) তা সত্ত্বেও, তারা ভ্রষ্টাচারী হওয়া বেছে নিয়েছিল, ঈশ্বরের যুক্তিযুক্ত নির্দেশ অমান্য করেছিল আর এভাবে ব্যবস্থাপক ও সার্বভৌম প্রভু হিসেবে তাঁকে প্রত্যাখ্যান করেছিল।—দ্বিতীয়. ৩২:৪, ৫.

প্রহরীদুর্গ ১১ ৬/১৫ ১২ অনু. ৬

ঈশ্বর আমাদের প্রতি তাঁর প্রেম প্রদর্শন করেন

৬ আদম একজন পাপী হয়ে ওঠার পরই সন্তানদের জন্ম দিয়েছিল, তাদের সকলের মধ্যে পাপ ও এর বিভিন্ন প্রভাব তার কাছ থেকেই প্রবেশ করেছিল। অবশ্য, তারা যেহেতু আদমের মতো ঐশিক আইন অমান্য করেনি, তাই তারা সেই একই পাপের দায়ে অভিযুক্ত ছিল না; আর সেই সময় পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থাবিধিও দেওয়া হয়নি। (আদি ২:১৭) তা সত্ত্বেও, আদমের বংশধরেরা উত্তরাধিকার সূত্রে পাপ পেয়েছিল। তাই, পাপ এবং মৃত্যু সেই সময়ও রাজত্ব করছিল, যখন ঈশ্বর ইস্রায়েলীয়দের এক ব্যবস্থাবিধি দিয়েছিলেন, যে-ব্যবস্থাবিধি স্পষ্টভাবে দেখিয়েছিল যে, তারা পাপী। (পড়ুন, রোমীয় ৫:১৩, ১৪.) উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত পাপের প্রভাবকে হয়তো আমাদের বাবা-মার কাছ থেকে বংশগতভাবে পাওয়া নির্দিষ্ট কিছু রোগের মাধ্যমে তুলে ধরা যেতে পারে। এমনকী যদিও হয়তো একটা পরিবারের কয়েক জন সন্তান তাদের বাবা-মার কাছ থেকে বংশগতভাবে কোনো রোগ পেতে পারে কিন্তু সেই পরিবারের সমস্ত সন্তানই সেই বংশগত রোগটা না-ও পেতে পারে। কিন্তু, পাপের ক্ষেত্রে এমনটা নয়। আমরা সবাই আদমের কাছ থেকে উত্তরাধিকার সূত্রে পাপ পেয়েছি আর সেই কারণে আমরা সবাই মারা যাব। এই দুঃখজনক অবস্থা কি কখনো কাটিয়ে ওঠা যাবে?

প্রহরীদুর্গ ১১ ৬/১৫ ১৩ অনু. ৯-১০

ঈশ্বর আমাদের প্রতি তাঁর প্রেম প্রদর্শন করেন

৯ “ধার্ম্মিক-গণনা” এবং “মনুষ্যের . . . ধার্ম্মিকগণনা” বা মানুষকে ধার্মিক হিসেবে গণনা করা হিসেবে অনুবাদিত গ্রিক অভিব্যক্তিগুলোর অন্তর্নিহিত অর্থ কী? একজন বাইবেল অনুবাদক এই বিষয়টা সম্বন্ধে লিখেছিলেন: “এটি এক আইনি বাক্যালংকার, যেটি আইনগত বিষয়কে প্রকাশ করে। এই অভিব্যক্তি, ঈশ্বরের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে একজন ব্যক্তির অবস্থানের পরিবর্তন সম্বন্ধে বলে, ব্যক্তির আভ্যন্তরীণ পরিবর্তন সম্বন্ধে নয় . . . এই বাক্যালংকার ঈশ্বরকে এমন একজন বিচারক হিসেবে তুলে ধরে, যিনি সেই অভিযুক্ত ব্যক্তিকে অনুগ্রহ দেখানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, যে-ব্যক্তিকে অধার্মিকতার দোষে দোষী হওয়ায়, রূপকভাবে ঈশ্বরের আদালতে নিয়ে আসা হয়েছে। কিন্তু, ঈশ্বর অভিযুক্ত ব্যক্তিকে নির্দোষ বলে রায় দেন।”

১০ কীসের ভিত্তিতে “সমস্ত পৃথিবীর” ধার্মিক “বিচারকর্ত্তা” একজন অধার্মিক ব্যক্তিকে নির্দোষ বলে রায় দিতে পারেন? (আদি. ১৮:২৫) এর প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে, ঈশ্বর প্রেমের সঙ্গে তাঁর একজাত পুত্রকে পৃথিবীতে পাঠিয়েছিলেন। যিশু বিভিন্ন প্রলোভন, চরম উপহাস এবং দুর্ব্যবহার সত্ত্বেও, তাঁর পিতার ইচ্ছা পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পালন করেছিলেন। তিনি এমনকী এক যাতনাদণ্ডে মৃত্যুবরণ করা পর্যন্ত তাঁর নীতিনিষ্ঠা বজায় রেখেছিলেন। (ইব্রীয় ২:১০) তাঁর সিদ্ধ মানবজীবনকে বলি হিসেবে উৎসর্গ করার দ্বারা যিশু মুক্তির মূল্য প্রদান করেছিলেন, যা আদমের বংশধরদের পাপ ও মৃত্যু থেকে রেহাই বা মুক্তি দিতে পারত।—মথি ২০:২৮; রোমীয় ৫:৬-৮.

আধ্যাত্মিক রত্ন খুঁজে বের করুন

প্রহরীদুর্গ ০৮ ৬/১৫ ২৯ অনু. ৭

রোমীয়দের প্রতি লেখা চিঠির প্রধান বিষয়গুলো

৬:৩-৫—খ্রিস্ট যিশুর উদ্দেশে বাপ্তাইজিত হওয়া এবং তাঁহার মৃত্যুর উদ্দেশে বাপ্তাইজিত হওয়ার অর্থ কী? যিহোবা যখন খ্রিস্টের অনুসারীদেরকে পবিত্র আত্মার দ্বারা অভিষিক্ত করেন, তখন তারা যিশুর সঙ্গে একত্রিত হয় এবং সেই মণ্ডলীর সদস্য হয়, যেটা হল খ্রিস্টের দেহ এবং যার মস্তক হলেন স্বয়ং খ্রিস্ট। (১ করি. ১২:১২, ১৩, ২৭; কল. ১:১৮) এটাই হচ্ছে খ্রিস্টের উদ্দেশে তাদের বাপ্তাইজিত হওয়া। এ ছাড়া, অভিষিক্ত খ্রিস্টানরা এই অর্থে “[খ্রিস্টের] মৃত্যুর উদ্দেশে বাপ্তাইজিত” হয়ে থাকে যে, তারা এক আত্মত্যাগমূলক জীবনযাপন করে এবং পৃথিবীতে অনন্তজীবনের যেকোনো আশা পরিত্যাগ করে। তাই, তাদের মৃত্যু যদিও যিশুর মৃত্যুর মতোই বলিদানমূলক, তবে সেটার মুক্তির মূল্য সংক্রান্ত উপকারিতা নেই। যখন তারা মারা যায় এবং স্বর্গীয় জীবনে পুনরুত্থিত হয়, তখন খ্রিস্টের উদ্দেশে এই বাপ্তিস্ম সম্পন্ন হয়।

প্রহরীদুর্গ ১৪ ৬/১ ১১ অনু. ১, ইংরেজি

আমার পূর্বপুরুষদের জন্য কোন আশা রয়েছে?

অধার্মিক ব্যক্তিরা যখন পুনরুত্থিত হবে, তখন তাদের কি অতীতের কাজের ভিত্তিতে বিচার করা হবে? না। রোমীয় ৬:৭ পদ বলে: “কেননা যে মরিয়াছে, সে পাপ হইতে ধার্ম্মিক গণিত হইয়াছে।” অধার্মিক ব্যক্তিরা মৃত্যুবরণ করার মাধ্যমে তাদের বেতন প্রদান করবে। তাই, তারা মারা যাওয়ার আগে না জেনে যা করেছে, সেটার ভিত্তিতে নয় বরং পুনরুত্থানের পর তারা যা করবে, সেটার ভিত্তিতে তাদের বিচার করা হবে। তারা কীভাবে উপকৃত হবে?

ফেব্রুয়ারি ১৮-২৪

ঈশ্বরের বাক্যের গুপ্তধন | রোমীয় ৭-৮

“আপনি কি ‘ঐকান্তিকী প্রতীক্ষা’ সহকারে ‘অপেক্ষা করিতেছেন’?”

প্রহরীদুর্গ ১২ ৭/১৫ ১১ অনু. ১৭

যিহোবাকে প্রকৃত স্বাধীনতার দিকে পরিচালিত করতে সুযোগ দিন

১৭ যিহোবা তাঁর পার্থিব দাসদের জন্য যে-স্বাধীনতা রেখেছেন, সেই সম্বন্ধে আলোচনা করার সময় পৌল লিখেছিলেন: “সৃষ্টির ঐকান্তিকী প্রতীক্ষা ঈশ্বরের পুত্ত্রগণের প্রকাশপ্রাপ্তির অপেক্ষা করিতেছে।” এরপর তিনি আরও লিখেছিলেন: “সৃষ্টি নিজেও ক্ষয়ের দাসত্ব হইতে মুক্ত হইয়া ঈশ্বরের সন্তানগণের প্রতাপের স্বাধীনতা পাইবে।” (রোমীয় ৮:১৯-২১) “সৃষ্টি” পার্থিব আশাসম্পন্ন সেই মানবজাতিকে নির্দেশ করে, যারা ঈশ্বরের আত্মায় অভিষিক্ত পুত্রদের ‘প্রকাশপ্রাপ্তি’ থেকে উপকার লাভ করবে। এই প্রকাশপ্রাপ্তি সেই সময় শুরু হবে, যখন এই ‘পুত্ত্রগণ’ আত্মিক রাজ্যে পুনরুত্থিত হবে, পৃথিবী থেকে দুষ্টতা দূর করার ক্ষেত্রে খ্রিস্টের সঙ্গে অংশ নেবে এবং ‘বিস্তর লোককে’ নতুন বিধিব্যবস্থায় নিয়ে আসবে।—প্রকা. ৭:৯, ১৪.

প্রহরীদুর্গ ১২ ৩/১৫ ২৩ অনু. ১১

আমাদের প্রত্যাশায় আনন্দ করা

১১ যিহোবা তখন মানবজাতির জন্য ‘সেই প্রত্যাশাই’ প্রদান করেছিলেন, যখন তিনি প্রতিজ্ঞাত ‘বংশের’ মাধ্যমে “পুরাতন সর্প” অর্থাৎ শয়তান দিয়াবলের কাছ থেকে উদ্ধারের বিষয়ে প্রতিজ্ঞা করেছিলেন। (প্রকা. ১২:৯; আদি. ৩:১৫) সেই ‘বংশ’ হল মূলত যিশু খ্রিস্ট। (গালা. ৩:১৬) যিশু তাঁর মৃত্যু ও পুনরুত্থানের মাধ্যমে, মানবজাতির পাপ এবং মৃত্যুর দাসত্ব থেকে মুক্ত হওয়ার যে-প্রত্যাশা রয়েছে, সেটার এক দৃঢ় ভিত্তি জুগিয়েছেন। এই প্রত্যাশার বাস্তবায়ন “ঈশ্বরের পুত্ত্রগণের প্রকাশপ্রাপ্তির” সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। গৌরবান্বিত অভিষিক্ত ব্যক্তিরা হল “বংশের” গৌণ অংশ। তাদের সেই সময়ে ‘প্রকাশপ্রাপ্তি’ হবে, যখন তারা শয়তানের দুষ্ট বিধিব্যবস্থাকে ধ্বংস করার কাজে খ্রিস্টের সঙ্গে অংশ নেবে। (প্রকা. ২:২৬, ২৭) এটা সেই আরও মেষের জন্য পরিত্রাণ নিয়ে আসবে, যারা মহাক্লেশ পার হয়ে যাবে।—প্রকা. ৭:৯, ১০, ১৪.

প্রহরীদুর্গ ১২ ৩/১৫ ২৩ অনু. ১২

আমাদের প্রত্যাশায় আনন্দ করা

১২ খ্রিস্টের হাজার বছরের রাজত্বের সময়ে মানব ‘সৃষ্টি’ কতই-না স্বস্তি লাভ করবে! সেই সময়ে, “ঈশ্বরের” গৌরবান্বিত “পুত্ত্রগণের” আরেকটা উপায়ে ‘প্রকাশপ্রাপ্তি’ হবে, যখন তারা খ্রিস্টের সঙ্গে যাজক হিসেবে কাজ করবে, যিশুর মুক্তির মূল্যরূপ বলিদানের উপকারগুলো প্রয়োগ করবে। স্বর্গীয় রাজ্যের প্রজা হিসেবে মানব ‘সৃষ্টি’ পাপ ও মৃত্যুর প্রভাব থেকে উদ্ধার লাভ করতে শুরু করবে। বাধ্য মানুষেরা ধীরে ধীরে ‘ক্ষয়ের দাসত্ব হইতে মুক্ত হইবে।’ তারা যদি হাজার বছর চলাকালীন এবং সেই সময়ের শেষে যে-চূড়ান্ত পরীক্ষা হবে, তখন যিহোবার প্রতি বিশ্বস্ত থাকে, তা হলে তাদের নাম স্থায়ীভাবে ‘জীবন-পুস্তকে’ লেখা হবে। তারা ‘ঈশ্বরের সন্তানগণের প্রতাপের স্বাধীনতায়’ প্রবেশ করবে। (প্রকা. ২০:৭, ৮, ১১, ১২) সত্যিই এক গৌরবময় প্রত্যাশা!

আধ্যাত্মিক রত্ন খুঁজে বের করুন

প্রহরীদুর্গ ১৭.০৬ ৩

আপনার কি মনে আছে?

“মাংসের ভাব” বজায় রাখা এবং “আত্মার ভাব” বজায় রাখার মধ্যে কী পার্থক্য রয়েছে? (রোমীয় ৮:৬)

যে-ব্যক্তি মাংসের ভাব বজায় রাখেন, তিনি নিজের পাপপূর্ণ আকাঙ্ক্ষার উপর মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করেন এবং স্বার্থপর আকাঙ্ক্ষাগুলো নিয়ে অনবরত কথা বলেন। যে-ব্যক্তি আত্মার ভাব বজায় রাখেন, তিনি তার মনকে যিহোবার পবিত্র আত্মা দ্বারা নির্দেশিত হতে দেন এবং ঈশ্বর যেভাবে চিন্তা করেন, সেভাবে চিন্তা করতে শেখেন। মাংসের ভাব বজায় রাখা মৃত্যুর দিকে পরিচালিত করে এবং আত্মার ভাব বজায় রাখা জীবন ও শান্তির দিকে পরিচালিত করে।—প্রহরীদুর্গ ১৬·১২, পৃষ্ঠা ১৫-১৭.

প্রহরীদুর্গ ০৯ ১১/১৫ ৭ অনু. ২০

আপনার প্রার্থনা আপনার সম্বন্ধে কী প্রকাশ করে?

২০ কখনো কখনো আমাদের ব্যক্তিগত প্রার্থনায় কী বলতে হবে, তা আমরা না-ও জানতে পারি। “উচিত মতে কি প্রার্থনা করিতে হয়, তাহা আমরা জানি না,” পৌল লিখেছিলেন, “কিন্তু [পবিত্র] আত্মা আপনি অবক্তব্য আর্ত্তস্বর দ্বারা আমাদের পক্ষে অনুরোধ করেন। আর [ঈশ্বর] যিনি হৃদয় সকলের অনুসন্ধান করেন, তিনি জানেন, আত্মার ভাব কি।” (রোমীয় ৮:২৬, ২৭) যিহোবা শাস্ত্রে অনেক প্রার্থনা লিপিবদ্ধ করিয়েছেন। তিনি এই অনুপ্রাণিত মিনতিগুলোকে আমাদের করা মিনতি হিসেবে গ্রহণ করেন আর তাই সেগুলো পূর্ণ করেন। ঈশ্বর আমাদের সম্বন্ধে জানেন এবং তাঁর আত্মাকে ব্যবহার করে বাইবেল লেখকদের মাধ্যমে তিনি যে-বিষয়গুলো বলিয়েছেন, সেগুলোর অর্থ জানেন। আত্মা যখন আমাদের পক্ষে “অনুরোধ” বা মধ্যস্থতা করে, তখন যিহোবা আমাদের বিনতিগুলোর উত্তর দেন। কিন্তু, আমরা যখন ঈশ্বরের বাক্যের সঙ্গে আরও পরিচিত হয়ে উঠি, তখন কীসের জন্য আমাদের প্রার্থনা করা উচিত, সেই বিষয়টা আরও তাড়াতাড়ি মনে পড়তে পারে।

ফেব্রুয়ারি ২৫–মার্চ ৩

ঈশ্বরের বাক্যের গুপ্তধন | রোমীয় ৯-১১

“জিত বৃক্ষের দৃষ্টান্ত”

প্রহরীদুর্গ ১১ ৫/১৫ ২৩ অনু. ১৩

‘আহা! ঈশ্বরের প্রজ্ঞা কেমন অগাধ!’

১৩ প্রেরিত পৌল সেই ব্যক্তিদেরকে এক রূপক জিত বৃক্ষের শাখাগুলোর সঙ্গে তুলনা করেন, যারা অব্রাহামের বংশের অংশ হয়ে ওঠে। (রোমীয় ১১:২১) রোপিত এই জিত বৃক্ষ অব্রাহামের চুক্তির বিষয়ে ঈশ্বরের উদ্দেশ্যের পরিপূর্ণতাকে চিত্রিত করে। এই বৃক্ষের মূল হল পবিত্র আর এটা যিহোবাকে এমন এক ব্যক্তি হিসেবে চিত্রিত করে, যিনি আত্মিক ইস্রায়েলকে অস্তিত্বে নিয়ে আসেন। (যিশা. ১০:২০; রোমীয় ১১:১৬) এই বৃক্ষের কাণ্ড যিশুকে অব্রাহামের বংশের মুখ্য অংশ হিসেবে চিত্রিত করে। আর শাখাগুলো সমষ্টিগতভাবে সেই ব্যক্তিদের ‘পূর্ণতাকে’ বা পূর্ণ সংখ্যাকে চিত্রিত করে, যারা অব্রাহামের বংশের গৌণ অংশের অন্তর্ভুক্ত।

প্রহরীদুর্গ ১১ ৫/১৫ ২৪ অনু. ১৫

‘আহা! ঈশ্বরের প্রজ্ঞা কেমন অগাধ!’

১৫ তাহলে, যিহোবা তাঁর উদ্দেশ্য পরিপূর্ণ করার জন্য কী করেছিলেন? পৌল ব্যাখ্যা করেন যে, বন্য জিত বৃক্ষের কিছু শাখা নিয়ে রোপিত জিত বৃক্ষের যে-শাখাগুলো ভেঙে ফেলা হয়েছিল, সেগুলোর স্থলে কলমরূপে লাগানো হয়েছিল। (পড়ুন, রোমীয় ১১:১৭, ১৮.) এভাবে, বিভিন্ন জাতি থেকে আসা আত্মায় অভিষিক্ত খ্রিস্টানদেরকে যেমন, রোমের মণ্ডলীর কয়েক জনকে, রূপকভাবে এই রূপক জিত বৃক্ষে কলমরূপে লাগানো হয়েছিল। ফলে তারা অব্রাহামের বংশের অংশ হয়ে উঠেছিল। প্রথমে, তারা বন্য জিত বৃক্ষের শাখার মতো ছিল, যাদের এই বিশেষ চুক্তির এক অংশ হওয়ার কোনো সুযোগই ছিল না। কিন্তু, যিহোবা তাদেরকে আত্মিক যিহুদি হওয়ার জন্য সুযোগ করে দিয়েছিলেন।—রোমীয় ২:২৮, ২৯.

প্রহরীদুর্গ ১১ ৫/১৫ ২৫ অনু. ১৯

‘আহা! ঈশ্বরের প্রজ্ঞা কেমন অগাধ!’

১৯ হ্যাঁ, ‘ঈশ্বরের ইস্রায়েলের’ বিষয়ে যিহোবার উদ্দেশ্য এক চমৎকার উপায়ে পরিপূর্ণ হচ্ছে। (গালা. ৬:১৬) পৌলের কথা অনুযায়ী, “সমস্ত ইস্রায়েল পরিত্রাণ পাইবে।” (রোমীয় ১১:২৬) যিহোবার নিরূপিত সময়ে, “সমস্ত ইস্রায়েল”—অর্থাৎ আত্মিক ইস্রায়েলীয়দের পূর্ণ সংখ্যা—স্বর্গে রাজা ও যাজক হিসেবে সেবা করবে। কোনো কিছুই যিহোবার উদ্দেশ্যকে ব্যর্থ করতে পারে না!

আধ্যাত্মিক রত্ন খুঁজে বের করুন

প্রহরীদুর্গ ১৩ ৬/১৫ ২৫ অনু. ৫

যিহোবার শাসন যেন আপনাকে গঠন করে

৫ কিন্তু, কী হবে যদি মানুষ একগুঁয়েভাবে মহান কুম্ভকারের দ্বারা গঠিত হতে প্রত্যাখ্যান করে? সেই সময়, তিনি কীভাবে তাঁর ঐশিক ক্ষমতা ব্যবহার করেন? কোনো নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য সাধনের ক্ষেত্রে অনুপযুক্ত হয়ে পড়লে সেই মাটিকে কী করা হয়, সেটা চিন্তা করুন। আসলে, কুম্ভকার তা দিয়ে হয় অন্য ধরনের কোনো পাত্র তৈরি করতে পারেন অথবা চাইলে তা ফেলে দিতে পারেন! কিন্তু, মাটি যখন ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়ে, তখন দোষ সাধারণত কুম্ভকারের। তবে, মহান কুম্ভকারের ক্ষেত্রে বিষয়টা কখনো এমন নয়। (দ্বিতীয়. ৩২:৪) একজন ব্যক্তি যখন যিহোবার দ্বারা গঠিত হওয়ার বিষয়টা প্রত্যাখ্যান করেন, তখন দোষ সবসময় সেই ব্যক্তির। যিহোবা মানুষের উপর তাঁর কুম্ভকারতুল্য অধিকার বা ক্ষমতা ব্যবহার করেন আর তা তিনি তাঁর দ্বারা গঠিত হওয়ার প্রতি মানুষ যেভাবে সাড়া দেয়, সেটার উপর ভিত্তি করে তাঁর আচরণকে রদবদল করার মাধ্যমে করে থাকেন। যারা সঠিকভাবে সাড়া দেয়, তাদেরকে উপকারী হিসেবে গঠন করা হয়। উদাহরণ স্বরূপ, অভিষিক্ত খ্রিস্টানরা হল ‘দয়াপাত্র’ যাদেরকে “সমাদরের পাত্র” হিসেবে গঠন করা হয়েছে। অন্যদিকে, যারা একগুঁয়েভাবে ঈশ্বরের বিরোধিতা করে, তারা হল, ‘বিনাশার্থে পরিপক্ব ক্রোধপাত্র।’—রোমীয় ৯:১৯-২৩.

অন্তর্দৃষ্টি-১ ১২৬০ অনু. ২, ইংরেজি

ঈর্ষাপরায়ণ, ঈর্ষা

ভুল বিষয়ে উদ্যোগ। একজন ব্যক্তি হয়তো নির্দিষ্ট কোনো কারণে আন্তরিকভাবে উদ্যমী বা ঈর্ষাপরায়ণ হতে পারেন, তবে তার সেই উদ্যোগ ভুল হতে পারে ও ঈশ্বরকে অখুশি করতে পারে। প্রথম শতাব্দীর অনেক যিহুদির ক্ষেত্রে এটা সত্য বলে প্রমাণিত হয়েছিল। তারা মনে করেছিল, মোশির ব্যবস্থার অধীনে তাদের নিজেদের কাজের মাধ্যমে তারা ধার্মিক বলে গণ্য হতে পারবে। কিন্তু পৌল দেখিয়েছিলেন, সঠিক জ্ঞানের অভাবে তারা ভুল বিষয়ের প্রতি উদ্যোগ দেখিয়েছিল। এর ফলে তারা প্রকৃত ধার্মিকতা অর্জন করতে পারেনি, যা ঈশ্বরের কাছ থেকে আসে। ধার্মিকতা লাভ করার জন্য ও ব্যবস্থার দণ্ডাদেশ থেকে স্বাধীন হওয়ার জন্য তাদের নিজেদের ভুলগুলো দেখতে হতো এবং খ্রিস্টের মাধ্যমে ঈশ্বরের কাছে ফিরে আসতে হতো। (রোমীয় ১০:১-১০) এইরকম একজন ব্যক্তি ছিলেন তার্ষ নগরের শৌল, যিনি যিহুদি ধর্মের ব্যাপারে এতটাই চরম উদ্যোগী ছিলেন যে, ‘ঈশ্বরের মণ্ডলীকে তাড়না করিতেন ও তাহা উৎপাটন করিতেন।’ তিনি অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে ব্যবস্থা পালন করতেন আর তাই তাকে “অনিন্দনীয়” হিসেবে “গণ্য” করা হয়েছিল। (গালা ১:১৩, ১৪; ফিলি ৩:৬) কিন্তু তা সত্ত্বেও, যিহুদি ধর্মের প্রতি তার এই উদ্যোগ ভুল ছিল। তার আন্তরিক হৃদয় ছিল আর এই কারণে যিহোবা খ্রিস্টের মাধ্যমে তাকে সত্য উপাসনার প্রতি ফিরে আসতে সাহায্য করার দ্বারা তার প্রতি অনুগ্রহ দেখিয়েছিলেন।—১তীম ১:১২, ১৩.

[পাদটীকা]

a বাইবেল দেখায় যে, এক শুদ্ধ বিবেক থাকাই সবসময় যথেষ্ট নয়। উদাহরণ স্বরূপ, পৌল বলেছিলেন: “আমি আমার নিজের বিরুদ্ধে কিছু জানি না, তথাপি ইহাতে আমি নির্দ্দোষ বলিয়া প্রতিপন্ন হইতেছি না; কিন্তু যিনি আমার বিচার করেন, তিনি প্রভু [“যিহোবা,” NW]।” (১ করিন্থীয় ৪:৪) এমনকী যারা খ্রিস্টানদের তাড়না করে, যেমনটা পৌল একসময় করতেন, তারাও হয়তো এক শুদ্ধ বিবেক নিয়ে তা করতে পারে, কারণ তারা মনে করে যে, ঈশ্বর তাদের কাজকে অনুমোদন করেন। তাই, আমাদের বিবেককে আমাদের নিজেদের চোখে সৎ বা শুদ্ধ ও সেইসঙ্গে ঈশ্বরের চোখেও শুচি হতে হবে।—প্রেরিত ২৩:১; ২ তীমথিয় ১:৩.

    বাংলা প্রকাশনা (১৯৮৯-২০২৬)
    লগ আউট
    লগ ইন
    • বাংলা
    • শেয়ার
    • পছন্দসমূহ
    • Copyright © 2025 Watch Tower Bible and Tract Society of Pennsylvania
    • ব্যবহারের শর্ত
    • গোপনীয়তার নীতি
    • গোপনীয়তার সেটিং
    • JW.ORG
    • লগ ইন
    শেয়ার