ওয়াচটাওয়ার অনলাইন লাইব্রেরি
ওয়াচটাওয়ার
অনলাইন লাইব্রেরি
বাংলা
  • বাইবেল
  • প্রকাশনাদি
  • সভা
  • g৯৬ ১/৮ পৃষ্ঠা ২৮-২৯
  • বিশ্ব নিরীক্ষা

এই বাছাইয়ের সঙ্গে কোনো ভিডিও প্রাপ্তিসাধ্য নেই।

দুঃখিত, ভিডিওটা চালানো সম্বভব হচ্ছে না।

  • বিশ্ব নিরীক্ষা
  • ১৯৯৬ সচেতন থাক!
  • উপশিরোনাম
  • অনুরূপ বিষয়বস্ত‌ু
  • সাক্ষরতা ও স্বাস্থ্য
  • ব্যর্থ শীর্ষসম্মেলন
  • চীনের জনসংখ্যা ১২০ কোটিতে গিয়ে দাঁড়িয়েছে
  • শামুকেরা আক্রমণের মুখে
  • “স্মরণশক্তি” বিশিষ্ট উদ্ভিদ
  • জগৎ “স্বাস্থ্য বিপর্যয়ের” সম্মুখীন
  • পিঠে ব্যথার সাথে মোকাবিলা করা
  • যুবকেরা ভবিষ্যৎ সম্বন্ধে নিরাশাবাদী
  • বিরক্তিকর জীবাণুগুলি
  • দৌরাত্ম্যমূলক ভিডিও খেলা
  • নতুন প্রজাতি
  • সন্তান
    ১৯৯৩ সচেতন থাক!
  • নারীরা দীর্ঘদিন বেঁচে থাকে কিন্তু অপরিহার্য উত্তমভাবে নয়
    ১৯৯৭ সচেতন থাক!
১৯৯৬ সচেতন থাক!
g৯৬ ১/৮ পৃষ্ঠা ২৮-২৯

বিশ্ব নিরীক্ষা

সাক্ষরতা ও স্বাস্থ্য

ইউনেসকোর (রাষ্ট্রসঙ্ঘের শিক্ষাগত, বৈজ্ঞানিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন) পরিসংখ্যান অনুসারে, উচ্চমানের সাক্ষরতা সম্ভবত জীবনের পরিধিকে বাড়িয়ে তুলতে পারে। “লোকেরা যারা পড়তে ও লিখতে পারে,” ইউনেসকো সোর্সেস পত্রিকাটি জানায়, “তারা অনেক বেশি পরিচ্ছন্নতা ও স্বাস্থ্য সম্বন্ধে সচেতন; তারা অপেক্ষাকৃতরূপে কম নেতিবাচক এবং অসুস্থ হলে, খুব সম্ভবত তারা ডাক্তারের কাছে যায়।” কিন্তু, সাক্ষরতা হল মাত্র একটি দিক যা আমাদের জীবনের আয়ুর উপর প্রভাব ফেলে। “চিকিৎসা ব্যবস্থার সুবিধা, পরিবারের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এবং সামাজিক পরিবেশ” এগুলিও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

ব্যর্থ শীর্ষসম্মেলন

কোপেনহাগেন, ডেনমার্কে, মার্চ ৬-১২, ১৯৯৫ সালে, সারা বিশ্ব থেকে ২০,০০০ জন প্রতিনিধি, রাষ্ট্রসঙ্ঘের দ্বারা আয়োজিত: “সামাজিক উন্নতি প্রকল্পে বিশ্ব শীর্ষসম্মেলন” নামক অধিবেশনে উপস্থিত হন। তাদের মিলিত হওয়ার উদ্দেশ্য? কিভাবে দরিদ্রতা, বেকারত্ব ও উন্নতিশীল দেশগুলিতে পৃথকীকরণের পরিসমাপ্তি আনা যায় এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করা। প্রধান বাধাটি কী, এটি শনাক্ত করতে বেশি সময় লাগেনি—অর্থের অভাব। এটি দেখা যায় যে অধিকাংশ দারিদ্র-পীড়িত দেশগুলি সমৃদ্ধশালী দেশগুলির কাছে এত সাংঘাতিকভাবে ঋণী হয়ে আছে যে সুদ পর্যন্ত দেওয়ার ক্ষমতা এদের নেই। তত্ত্বাবধায়ক দেশ, ডেনমার্ক প্রস্তাব দেয় যে ধনী দেশগুলি যেন দরিদ্রতম দেশগুলির ঋণ মকুব করে তাদের নেতৃত্বকে অনুসরণ করে। কিন্তু একটি সমস্যা থেকে যায়। বহু দরিদ্র দেশগুলি আগ্নেয়াস্ত্র কেনার দ্বারা ঋণের কবলে পড়ে। সুতরাং, ইউএন এর একজন উপদেশক যেমন ব্যাখ্যা করেছিলেন যে যদি ঋণ মকুব করে দেওয়া হয়, তাহলে সেই সুযোগে তারা আরও বন্দুক কিনবে।

চীনের জনসংখ্যা ১২০ কোটিতে গিয়ে দাঁড়িয়েছে

চায়না টুডে রিপোর্ট করে যে এই বছরের প্রথম দিকে চীনের জনসংখ্যা ১২০ কোটিতে দাঁড়িয়েছে। ১৯৭০ দশকে জাতীয় পরিবার পরিকল্পনা কর্মসূচী যদি না বলবৎ করা হত তাহলে এই সংখ্যা নয় বছর আগেই এসে দাঁড়াত। কিন্তু যে হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে তাতে পরবর্তী শতাব্দীর প্রথম দিকে এই সংখ্যা এসে দাঁড়াবে ১৩০ কোটিতে। যদিও ভৌগলিকভাবে পৃথিবীর সবচাইতে বড় দেশগুলির মধ্যে, বার্ষিক হারে চীন যে পরিমাণে শস্য, মাংস ও ডিম উৎপাদন করে তা অধিকতররূপে অন্যান্য উন্নত দেশগুলির তুলনায় অপেক্ষাকৃতরূপে কম। এছাড়াও, মোট চাষের জমিগুলি জনসংখ্যা ও অধিক পরিমাণে বসতির জন্য হ্রাস পাচ্ছে, চায়না টুডে জানায়।

শামুকেরা আক্রমণের মুখে

ছয় বছর আগে দক্ষিণ আমেরিকার জীবিত স্বর্ণময় শামুক খাদ্য সামগ্রী হিসাবে ভিয়েতনামে আমদানি করা হত, বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে দিয়েছিলেন যে যদি শামুকগুলি হাত ছাড়া হয়ে যায় তাহলে তা বিশেষ সমস্যার সৃষ্টি করবে। সময়ই, এখন মনে হয় প্রমাণ করছে যে বিজ্ঞানীদের কথাটাই ঠিক। কয়েকটি শামুক সত্যই পালিয়ে যায় এবং শীঘ্রই ধান খাওয়ার প্রবণতা প্রকাশ করতে থাকে। এরপর সরকার শামুক চাষের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে, কিন্তু তবুও অনেক ছোট প্রতিষ্ঠানগুলি এই চাষ চালিয়ে যায় এবং খাদ্য সামগ্রী হিসাবে এইগুলিকে বিক্রি করে চলে। অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস রিপোর্ট করে যে, ভিয়েতনামের এক আধিকারিক সংবাদ অনুসারে মাত্র আটটি এই ছোট প্রাণী ১১ বর্গ ফুট ধান ক্ষেত একদিনে খেয়ে নিতে পারে! এটা জানা গেছে যে শামুক ইতিমধ্যেই ৭৭,০০০ একর চাল নষ্ট করে ফেলেছে এবং এটি দেশের সবচাইতে উৎপাদনশীল ধান-ক্ষেত অঞ্চলে ছড়িয়ে গেছে। একটি স্ত্রী শামুক এক বছরে চার কোটি ডিম দিতে পারে।

“স্মরণশক্তি” বিশিষ্ট উদ্ভিদ

আক্রমণের সময়, অনেক উদ্ভিদ আক্রমণকারীকে প্রতিরোধ করার জন্য এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ উৎপাদন করে। নিউ সাইনটিস্ট পত্রিকা রিপোর্ট করে যে কয়েকটি উদ্ভিদের এই আক্রমণ সম্বন্ধে এক ধরনের “স্মরণশক্তি” থাকে, যার ফলে তারা অপেক্ষাকৃতরূপে ত্বরিত গতিতে বিষাক্ত পদার্থ উৎপাদন করে এই অনুমান করে যে যদি তাদের আবার আক্রমণ করা হয়। শুঁয়োপোকা, যা তামাক পাতা খায়, যার ফলে জ্যাসোমিক অ্যাসিডের সৃষ্টি হয় যা শিকরের মধ্যে চলে যায়। এর ফলে নিকোটিনের সূচনা হয় যা পাতার মধ্যে ফিরে আসে আর যারা তা খায় তাদের পক্ষে তা অরুচিকর করে তোলে। উদ্ভিদগুলি যারা অ্যাসিডের সম্মুখীন হয় সেগুলি আক্রমণের প্রতি তাড়াতাড়ি সাড়া দেয়। “এটাই ইঙ্গিত করে যে উদ্ভিদের অবশ্যই স্মরণশক্তি আছে,” বাফেলোয় অবস্থিত নিউ ইয়র্কের রাষ্ট্র বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে যুক্ত আইয়ান বল্ডউইন বলেন।

জগৎ “স্বাস্থ্য বিপর্যয়ের” সম্মুখীন

“পৃথিবীর সবচাইতে বড় হত্যাকারী এবং রুগ্ন-স্বাস্থ্যের কারণ যা সমগ্র বিশ্ব ভোগ করছে তা হল . . . চরম দরিদ্রতা।” ডাব্লু এইচ ও (বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা) দ্বারা প্রকাশিত বিশ্ব স্বাস্থ্য রিপোর্ট ১৯৯৫ (ইংরাজি), জানায়। এই রিপোর্ট অনুসারে পৃথিবীর ৫৬০ কোটি লোকের মধ্যে অর্ধেকের প্রয়োজনীয় চিকিৎসার সুবিধা নেই; পৃথিবীর প্রায় এক তৃতীয়াংশ শিশুরা অপুত্ত্রষ্টতে ভুগছে; বিশ্বের জনসংখ্যার এক পঞ্চমাংশ চরম দরিদ্রতায় বাস করছে। দি ইনডিপেন্ডেন্ট নামক লন্ডন, ইংল্যাণ্ডের সংবাদপত্র, ডাব্লু এইচ এর ডিরেক্টর-জেনেরালকে উদ্ধৃত করে সতর্ক করে দেয় যে “স্বাস্থ্য বিপর্যয়ের ফলে সম্প্রতি দশকগুলিতে . . . যে সমস্ত কার্য সম্পাদিত হয়েছে সেগুলি বিপরীতমুখী হবে।”

পিঠে ব্যথার সাথে মোকাবিলা করা

কানাডার দ্যা মেডিকাল পোস্ট অনুসারে পৃথিবীর ৯০ শতাংশ মানুষ তাদের জীবনের কোন না কোন সময় পিঠের নিচের দিকে ব্যথার দ্বারা আক্রান্ত হয় আর তা হল “মানবজাতিকে প্রভাবিত করে এমন একটি সাধারণ পরিস্থিতি।” অধিকাংশ ক্ষেত্রে, ব্যয়বহুল চিকিৎসার হয়ত প্রয়োজন হয় না। ডাক্তার গার্থ রাসেল, একজন অর্থোপেডিক, তিনি বলেন যে “৯০ শতাংশের ক্ষেত্রে হঠাৎ অথবা অসহ্য পিঠে ব্যথার (সাধারণত দৈহিক পরিশ্রমের ফলে) অন্তর্ভুক্ত হল পিছনের পেশির অতিরিক্ত আক্ষেপ এবং দুই তিন দিন বিছানায় শুয়ে থাকলে তা ঠিক হয়ে যায়।” এরপর ডা. রাসেল প্রস্তাব দেন যে, “হাল্কা ব্যয়াম শুরু করুন এবং দৈনন্দিন কাজ করতে আরম্ভ করুন।”

যুবকেরা ভবিষ্যৎ সম্বন্ধে নিরাশাবাদী

অস্ট্রেলিয়াকে বলা হত “সৌভাগ্যের দেশ,” কিন্তু এখন ক্রমবর্ধমান সংখ্যায় অস্ট্রেলিয়ার যুবক ব্যক্তিরা এর সাথে একমত হবে না। দি অস্ট্রেলিয়ান, নামক সংবাদপত্রটি, ১৫ ও ১৯ বছরের অল্পবয়সীদের উপর সমীক্ষা নেওয়ার পর আবিষ্কার করে যে তারা “অস্ট্রেলিয়ার অর্থনৈতিক ভবিষ্যতের বিষয়ে এক ‘রহস্যপূর্ণ’ দর্শন পেয়েছে।” রাষ্ট্র, ক্যাথলিক এবং বেসরকারি স্কুলের ৯ম, ১০ম এবং ১১শ শ্রেণীর ছাত্রদের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়। “রিপোর্ট অনুসারে এটা দেখা যায় ‘খুবই স্পষ্টভাবে’ আজকের এই ১৫ ও ১৬ বছরের বংশ ‘ভবিষ্যৎকে আলিঙ্গন করার জন্য এগিয়ে যাচ্ছে না’—এই ভেবে যে সমাজ আরও দৌরাত্ম্যপূর্ণ হয়ে উঠবে এবং বেকারত্ব বেড়েই চলবে,” সংবাদপত্রটি জানায়। দশ বছর পর তাদের জীবন কিরকম হবে তা জিজ্ঞাসা করা হলে, “অধিকাংশই যারা উত্তর দিয়েছিল তারা অবনত অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিস্থিতিকে শনাক্ত করে যার মধ্যে ব্যক্তিবিশেষেরা তাদের অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎকে নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা হারাবে।”

বিরক্তিকর জীবাণুগুলি

ইউ.এস.নিউজ অ্যান্ড ওয়ার্ল্ড রিপোর্ট অনুসারে, “নতুন মহামারী ও পুরনো রোগগুলি আবার বৃদ্ধি পাচ্ছে।” কেন? অনেকগুলি কারণ আছে যা মানুষকে ক্রমশই রোগের প্রতি দুর্বল করে দিচ্ছে, নয়ে শুরকার সাইটুং নামক একটি সুইস্‌ সংবাদপত্র ব্যাখ্যা করে। কারণগুলির মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হল আন্তর্জাতিক ভ্রমণ, যার ফলে নতুন কিছু রোগ জনসাধারণকে আক্রমণ করছে যাদের প্রতিরোধ করার কোন ক্ষমতা নেই। এছাড়াও, যে জিনিসটি লোককে ভীত করে তুলছে অ্যাটলান্টার, জর্জিয়ায় অবস্থিত সিডিসি-তে (রোগ প্রতিরোধ সংস্থা), ইউ.এস.নিউজ জানায়, “সাধারণ ক্ষুদ্র জীবাণুগুলি, এক সময়ে যা সহজেই অ্যান্টিবাইয়োটিকের দ্বারা বিনষ্ট হত, তা এমনকি সবচাইতে নতুন ও শক্তিশালী ওষুধকেও প্রতিরোধ করতে শুরু করেছে।”

দৌরাত্ম্যমূলক ভিডিও খেলা

কানাডার দ্যা ভ্যানকুভার সান এর একটি রিপোর্ট অনুসারে যুবক ব্যক্তিদের সংস্কৃতির মধ্যে বাস্তবধর্মী, দৌরাত্ম্যমূলক ভিডিও খেলা খুবই প্রচলিত। কাগজটি একটি সমীক্ষার বর্ণনা দেয় যেখানে অল্পবয়সী খেলোয়াড়েরা দৈহিকভাবে উত্তেজিত হয়ে যায় যখন তারা ঐ ধরনের খেলাগুলি খেলে। তাদের হৃদস্পন্দন তাৎপর্যমূলকভাবে বৃদ্ধি পায়—কয়েকটি ক্ষেত্রে দ্বিগুণেরও বেশি। যে প্রশ্নটি গবেষকদের চিন্তায় ফেলেছে তা হল, “ছোটরা এই দৌরাত্ম্যকে কি ভিডিও খেলার মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখে না কি এটি তাদের জীবনের মধ্যেও প্রবেশ করে”? ব্রিটিশ কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের এডুকেশনের অধ্যাপক চার্লস উঙ্গারলাইডার বিশ্বাস করেন যে এইধরনের খেলা এটাই প্রচার করে যে দৌরাত্ম্যই হল সমস্যা সমাধানের উপায়। তিনি এও লক্ষ্য করেন যে: “এটা সমাজের এক আশ্চর্য ধরনের অভিব্যক্তি যে এই দৌরাত্ম্যমূলক ভিডিও খেলাকে এক গ্রহণীয় চিত্তবিনোদন হিসাবে ধরা হয়।”

নতুন প্রজাতি

নতুন উদ্ভিদ প্রজাতিকে খোঁজার জন্য, ব্রিটিশ ও ব্রাজিলের উদ্ভিদ বিজ্ঞানীরা ২০ বছর ধরে ব্রাজিলের উত্তর পূর্বাঞ্চলের একটি পাহাড়ের উপর অনুসন্ধান চালান। আজ পর্যন্ত তারা ১৩১টি প্রজাতির আবিষ্কার করেছেন যা আগে অপরিচিত ছিল আর এগুলি সমস্তই ১৭১ বর্গ কিলোমিটারের অঞ্চলে পাওয়া যায়। এই “এদনোদ্যান,” যা সংবাদপত্র ফোলা ডি সাও পাওলো অঞ্চলটিকে বর্ণনা করে, এটি ব্রাজিলের রাষ্ট্র বাহিয়াতে ১,৯৬০ মিটার উচ্ছে পিকো ডাস আলমাসে রয়েছে। উদ্ভিদ বিজ্ঞানীরা প্রায় ৩,৫০০ উদ্ভিদ পরীক্ষা করে দেখেছেন এই বিষয় নিশ্চিত হওয়ার জন্য যে এই উদ্ভিদগুলি প্রকৃতই নতুন আবিষ্কার কি না—আর এগুলি সত্যই নতুন। ইংল্যান্ডের রয়াল বোটানিক গার্ডেনের সাইমোন মেয়ো সংবাদপত্রকে জানান যে: “বিংশ শতাব্দীর শেষের দিকে এতগুলি উদ্ভিদ আবিষ্কার করা সত্যই মনে এক ছাপ ফেলার মত বিষয়।”

    বাংলা প্রকাশনা (১৯৮৯-২০২৬)
    লগ আউট
    লগ ইন
    • বাংলা
    • শেয়ার
    • পছন্দসমূহ
    • Copyright © 2025 Watch Tower Bible and Tract Society of Pennsylvania
    • ব্যবহারের শর্ত
    • গোপনীয়তার নীতি
    • গোপনীয়তার সেটিং
    • JW.ORG
    • লগ ইন
    শেয়ার