ওয়াচটাওয়ার অনলাইন লাইব্রেরি
ওয়াচটাওয়ার
অনলাইন লাইব্রেরি
বাংলা
  • বাইবেল
  • প্রকাশনাদি
  • সভা
  • w৯৩ ১১/১ পৃষ্ঠা ৩-৫
  • সর্বমহান নামের রহস্য উদ্‌ঘাটন করা

এই বাছাইয়ের সঙ্গে কোনো ভিডিও প্রাপ্তিসাধ্য নেই।

দুঃখিত, ভিডিওটা চালানো সম্বভব হচ্ছে না।

  • সর্বমহান নামের রহস্য উদ্‌ঘাটন করা
  • ১৯৯৩ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • উপশিরোনাম
  • অনুরূপ বিষয়বস্ত‌ু
  • সর্বমহান নামের খোঁজে
  • নামটি কিভাবে এক রহস্যে পরিণত হয়?
  • সর্বমহান নাম এবং আমাদের ভবিষ্যৎ
  • যিহোবার মহানামের প্রতি সম্মান দেখান
    ২০১৩ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • ঈশ্বরের নাম কী?
    প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে (জনসাধারণের সংস্করণ)—২০১৯
  • ঐশিক নাম—এটার ব্যবহার ও অর্থ
    বাইবেল প্রকৃতপক্ষে কী শিক্ষা দেয়?
  • আপনি কি ঈশ্বরের নাম জানেন এবং তা ব্যবহার করেন?
    ২০১৫ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
১৯৯৩ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
w৯৩ ১১/১ পৃষ্ঠা ৩-৫

সর্বমহান নামের রহস্য উদ্‌ঘাটন করা

আগ্রহের বিষয় যে মুস্লীমদের কোরাণ এবং খ্রীষ্টানদের বাইবেল, দুটি বইতেই সর্বমহান নামটির উল্লেখ আছে। এই আলোচনাতে, সেই সর্বমহান নামটির অর্থ এবং গুরুত্ব ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এখানে আরও দেখানো হয়েছে, সেই নাম কিভাবে সমস্ত মানবজাতিকে এবং পৃথিবীতে আমাদের ভবিষ্যতকে প্রভাবিত করে।

পৃথিবীতে লক্ষ লক্ষ মানুষ জন্মেছে এবং মারাও গেছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে তাদের মৃত্যুর সাথে সাথেই তাদের নামও হারিয়ে গেছে এবং তাদের অস্তিত্ব সম্বন্ধে ভুলে যাওয়া হয়েছে। কিন্তু কিছু বিখ্যাত নাম—অ্যাভিসেনা, এডিসন, পাস্তুর, বিথোভেন, গান্ধী এবং নিউটনের মত লোকেদের নাম—এখনও স্মরণ করা হয়। যারা এই নামগুলির অধিকারী ছিলেন, তাদের কৃতিত্ব, আবিষ্কার এবং সৃষ্ট বস্তুর সাথে তাদের নাম জড়িত করা হয়।

কিন্তু একটি নাম আছে যা অন্য সকল নামের থেকে মহান। সম্পূর্ণ মহাবিশ্বে সমস্ত অতীত এবং বর্তমান আশ্চর্য কাজের সাথে সেই নাম জড়িত। এমনকি, দীর্ঘ এবং সুখী জীবনের জন্য মানুষের আশারও এই নামের সঙ্গে সম্পর্ক আছে!

এই নাম অনেকে জানতে চেষ্টা করেছে। নামটি তারা খুঁজেছে, সেই সম্বন্ধে জিজ্ঞাসা করেছে, কিন্তু হদিশ পায়নি। তাদের কাছে এই নাম একটি রহস্য থেকে গেছে। বাস্তবপক্ষে, কেউ নামটি খুঁজে পাবে না, যদি নামটির অধিকারী তাদের কাছে তা প্রকাশ না করেন। আনন্দের বিষয়, এই অদ্বিতীয় নামটির রহস্য উদ্‌ঘাটন করা হয়েছে। ঈশ্বর নিজেই তা করেছেন যাতে যারা তাঁকে বিশ্বাস করে, তারা তাঁর সম্বন্ধে জানতে পারে। আদমের কাছে তিনি নিজের নাম প্রকাশ করেছিলেন, তারপর অব্রাহাম, মোশি এবং প্রাচীনকালে, তাঁর অন্যান্য বিশ্বস্ত সেবকদের কাছেও করেছিলেন।

সর্বমহান নামের খোঁজে

কোরাণে একজনের কথা বলা হয়েছে “যিনি খুব ভালভাবে শাস্ত্রের সঙ্গে পরিচিত ছিলেন।” (২৭:৪০) এই পদটিকে ব্যাখ্যা করতে গিয়ে, তাফ্‌সির জালালিয়েন নামে একটি বিবরণী বলেছে: “বার্‌খিয়ার পুত্র আসাফ একজন ধার্মিক ব্যক্তি ছিলেন। তিনি ঈশ্বরের সর্বমহান নাম জানতেন আর যখনই সেই নামে ডাকতেন, তিনি উত্তর পেতেন।” এখান থেকে আমাদের বাইবেল লেখক আসফের কথা মনে পড়ে যায়, যিনি গীতসংহিতা ৮৩:১৮ (NW) পদে বলেছিলেন: “লোকে জানুক যে তুমি, যাঁর নাম যিহোবা, একা তুমিই সমস্ত পৃথিবীর উপরে পরাৎপর।”

কোরাণ ১৭:২ পদে লেখা আছে: “আমরা মোশিকে শাস্ত্র দিয়েছিলাম আর ইস্রায়েলীয়দের পথ-নির্দেশক হিসাবে তা নিযুক্ত করেছিলাম।” সেই শাস্ত্রে, ঈশ্বরকে উদ্দেশ্য করে মোশি বলেছিলেন: “আমি যখন ইস্রায়েল-সন্তানদের নিকটে গিয়া বলিব, তোমাদের পিতৃপুরুষদের ঈশ্বর তোমাদের নিকটে আমাকে প্রেরণ করিয়াছেন, তখন যদি তাহারা জিজ্ঞাসা করে, তাঁহার নাম কি? তবে তাহাদিগকে কি বলিব?” ঈশ্বর মোশিকে এই উত্তর দিয়েছিলেন: “তুমি ইস্রায়েল-সন্তানদিগকে এই কথা বলিও, যিহোবা [সদাপ্রভু], তোমাদের পিতৃপুরুষদের ঈশ্বর, অব্রাহামের ঈশ্বর, ইস্‌হাকের ঈশ্বর ও যাকোবের ঈশ্বর তোমাদের নিকটে আমাকে পাঠাইয়াছেন; আমার এই নাম অনন্তকালস্থায়ী।”—যাত্রাপুস্তক ৩:১৩, ১৫.

প্রাচীনকালে, ইস্রায়েলীয়রা ঈশ্বরের এই মহান নামটি জানত। এমনকি নিজেদের নামের অংশ হিসাবেও তারা সেই নাম ব্যবহার করত। ঠিক যেমন বর্তমানে আবদুল্লা নামটি দেখা যায়, যার অর্থ “ঈশ্বরের সেবক,” সেইভাবে প্রাচীন ইস্রায়েলের লোকেদের মধ্যে ওবদিয় নামটি পাওয়া যেত, যার অর্থ “যিহোবার সেবক।” ভাববাদী মোশির মায়ের নাম ছিল যোকেবদ, যার অর্থ সম্ভবত “যিহোবাই গৌরব।” যোহন নামের অর্থ “যিহোবা সহৃদয়তা দেখিয়েছেন।” আর ভাববাদী এলিয়ের নামের অর্থ ছিল “যিহোবা আমার ঈশ্বর।”

ভাববাদীরা এই মহান নাম জানতেন এবং গভীর শ্রদ্ধার সাথে তা ব্যবহার করতেন। পবিত্র শাস্ত্রে নামটি ৭,০০০ বারেরও বেশি পাওয়া যায়। মরিয়মের পুত্র, যীশু খ্রীষ্ট সেই নামের প্রতি গুরুত্ব দিয়ে ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনায় বলেছিলেন: “জগতের মধ্য হইতে তুমি আমাকে যে লোকদের দিয়াছ, আমি তাহাদের কাছে তোমার নাম প্রকাশ করিয়াছি। . . . আমি ইহাদিগকে তোমার নাম জানাইয়াছি, ও জানাইব; যেন তুমি যে প্রেমে আমাকে প্রেম করিয়াছ, তাহা তাহাদিগেতে থাকে।” (যোহন ১৭:৬, ২৬) বাইদাউই, কোরাণ সম্বন্ধে তার বিখ্যাত বিবরণীতে, কোরাণ ২:৮৭ পদের উপরে মন্তব্য করে বলেছেন, যীশু “ঈশ্বরের মহান নামে মৃত ব্যক্তিদের জীবিত করে তুলতেন।”

তাহলে, কী হয়েছিল যাতে সেই নামটি একটি রহস্য হয়ে উঠেছিল? আমাদের প্রত্যেকের ভবিষ্যতের সঙ্গে এই নামটির কী সম্পর্ক আছে?

নামটি কিভাবে এক রহস্যে পরিণত হয়?

কিছু লোক মনে করে যে হীব্রু ভাষায় “যিহোবার” অর্থ হল “আল্লা” (ঈশ্বর)। কিন্তু “আল্লার” সঙ্গে হিব্রু ’ইলো·হিম’-এর সম্পর্ক আছে, যা হল ’ইলো’হা (ঈশ্বর) শব্দটির মাহাত্ত্বের বহু-বচন। যিহূদীদের মধ্যে একটি কুসংস্কার দেখা দেওয়ার জন্য তারা ঐশ্বরিক নাম, যিহোবা উচ্চারণ করা বন্ধ করে দেয়। সুতরাং, যখন তারা পবিত্র শাস্ত্র পড়ত এবং দেখত যিহোবা নামটি লেখা আছে, তখন ’আধো·নাই’ বলা তাদের অভ্যাস হয়ে ওঠে, যার অর্থ “প্রভু।” এমনকি, কিছু কিছু জায়গায়, তারা “যিহোবার” পরিবর্তে ’আধো·নাই’ লিখে মূল পাঠে শব্দটি পরিবর্তন করে নেয়।

খ্রীষ্টজগতের ধর্মীয় নেতারাও একই পথে চলতে থাকে। যিহোবার নামের পরিবর্তে তারা “ঈশ্বর” (আরবী ভাষায় “আল্লা”) এবং “প্রভু” ব্যবহার করতে থাকে। এইজন্য ত্রিত্ব সম্বন্ধে মিথ্যা মতবাদের উদ্ভব হয়, পবিত্র শাস্ত্রে যার কোন ভিত্তি নেই। এইজন্যই, লক্ষ লক্ষ লোক ভুলবশত যীশু এবং পবিত্র আত্মার উপাসনা করে ও মনে করে যে তারা ঈশ্বরের সমান।a

সুতরাং, বহু লোকে যে সর্বমহান নামটি সম্বন্ধে জানে না, তার জন্য যিহূদী-ধর্ম এবং খ্রীষ্টজগতের নেতারা দায়ী। কিন্তু ঈশ্বর ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন: “আমি আমার সেই মহৎ নাম পবিত্র করব, . . . আর জাতিগণ জানবে যে, আমিই যিহোবা।” হ্যাঁ, যিহোবা সমস্ত জাতিকে তাঁর নাম জানাবেন। কেন? কারণ তিনি শুধুমাত্র যিহূদীদের অথবা অন্য কোন এক জাতি বা লোকের ঈশ্বর নন। তিনি সমস্ত মানবজাতির ঈশ্বর।—যিহিষ্কেল ৩৬:২৩, NW; আদিপুস্তক ২২:১৮; গীতসংহিতা ১৪৫:২১; মালাখি ১:১১.

সর্বমহান নাম এবং আমাদের ভবিষ্যৎ

পবিত্র শাস্ত্রে বলা হয়েছে: “যে কেউ যিহোবার নামে ডাকে, সে পরিত্রাণ পাবে।” (রোমীয় ১০:১৩, NW) বিচার দিনে আমাদের পরিত্রাণ নির্ভর করবে আমরা ঈশ্বরের নাম জানি কি না, তার উপর। তাঁর নাম জানার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত তাঁর গুণাবলি, কাজ ও উদ্দেশ্য সম্বন্ধে জানা এবং তাঁর মহান নীতি অনুযায়ী চলা। উদাহরণস্বরূপ, অব্রাহাম ঈশ্বরের নাম জানতেন এবং সেই নাম ব্যবহার করতেন। ফলস্বরূপ, ঈশ্বরের সঙ্গে তিনি ভাল সম্পর্ক উপভোগ করতেন, তাঁর প্রতি বিশ্বাস রাখতেন, আস্থা রাখতেন এবং তাঁকে মেনে চলতেন। সেইজন্য, অব্রাহাম ঈশ্বরের বন্ধু হয়েছিলেন। একইভাবে, ঈশ্বরের নাম জানলে, তিনি আমাদের আরও নিকটে আসেন এবং তাঁর প্রেমের উপরে ভিত্তি করে তাঁর ও আমাদের মধ্যে একটি ব্যক্তিগত সম্পর্ক গড়ে ওঠে।—আদিপুস্তক ১২:৮; গীতসংহিতা ৯:১০; হিতোপদেশ ১৮:১০; যাকোব ২:২৩.

বাইবেলে লেখা আছে: “যিহোবা কর্ণপাত করে শুনলেন; আর যারা যিহোবাকে ভয় করত, ও তাঁর নাম সম্বন্ধে চিন্তা করত, তাদের জন্য তাঁর সম্মুখে একটি স্মরণার্থক পুস্তক লেখা হল।” (মালাখি ৩:১৬, NW) সর্বমহান নাম সম্বন্ধে কেন আমাদের ‘চিন্তা করতে’ হবে? যিহোবা নামটির আক্ষরিক অর্থ হল “তিনিই সবকিছু সম্পাদন করেন।” এখান থেকে বোঝা যায় যে তাঁর সমস্ত প্রতিজ্ঞার পরিপূরক হতে, যিহোবাই নিজেকে পরিচালিত করেন। তাঁর উদ্দেশ্য সবসময়ে বাস্তবে পরিণত হয়। তিনিই সর্বশক্তিমান ঈশ্বর, একমাত্র সৃষ্টিকর্তা, যাঁর মধ্যে সমস্ত সদ্‌গুণাবলি আছে। ঈশ্বরের ঐশ্বরিক ব্যক্তিত্বকে কোন একটি কথার মাধ্যমে সম্পূর্ণ বর্ণনা করা যায় না। কিন্তু ঈশ্বর নিজের জন্য সর্বমহান নাম—যিহোবা—বেছে নিয়েছেন, আর তাঁর সমস্ত গুণাবলি, চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য এবং উদ্দেশ্য সম্বন্ধে এই নামটি আমাদের মনে করিয়ে দেয়।

পবিত্র শাস্ত্রে, মানবজাতির জন্য তাঁর উদ্দেশ্য সম্বন্ধে ঈশ্বর আমাদের জানিয়েছেন। যিহোবা ঈশ্বর মানুষ সৃষ্টি করেছিলেন যাতে তারা চিরকাল একটি পরমদেশে সুখী জীবন উপভোগ করতে পারে। মানবজাতির জন্য তাঁর ইচ্ছা হল যে সমস্ত মানুষ একটি পরিবার হিসাবে, প্রেমে এবং শান্তিতে একতাবদ্ধ হয়ে থাকবে। অদূর ভবিষ্যতে, প্রেমের ঈশ্বর তাঁর এই উদ্দেশ্য পূর্ণ করবেন।—মথি ২৪:৩-১৪, ৩২-৪২; ১ যোহন ৪:১৪-২১.

মানুষের দুঃখকষ্টের কারণ ঈশ্বর ব্যাখ্যা করেছেন এবং দেখিয়েছেন যে পরিত্রাণ পাওয়া সবে। (প্রকাশিত বাক্য ২১:৪) গীতসংহিতা ৩৭:১০, ১১ পদে লেখা আছে: “আর ক্ষণকাল, পরে দুষ্ট লোক আর নাই, তুমি তাহার স্থান তত্ত্ব করিবে, কিন্তু সে আর নাই। কিন্তু মৃদুশীলেরা দেশের অধিকারী হইবে, এবং শান্তির বাহুল্যে আমোদ করিবে।”—কোরাণ ২১:১০৫ পদও দেখুন।

হ্যাঁ, ঈশ্বর তাঁর মহান নামের মাধ্যমে পরিচিত হবেন। সমস্ত জাতিগুলিকে জানতেই হবে যে তিনি যিহোবা। সেই সর্বমহান নাম জানা, সেই বিষয়ে সাক্ষ্য দেওয়া এবং তা ধরে রাখা, কত অপূর্ব এক সুযোগ! এইভাবে, ঈশ্বরের আনন্দসূচক উদ্দেশ্য আমাদের প্রত্যেকের ক্ষেত্রে পূর্ণ হবে: “সে আমাতে আসক্ত, তজ্জন্য আমি তাহাকে বাঁচাইব; আমি তাহাকে উচ্চে স্থাপন করিব, কারণ সে আমার নাম জ্ঞাত হইয়াছে। সে আমাকে ডাকিবে, আমি তাহাকে উত্তর দিব; . . . আমি দীর্ঘ আয়ু দিয়া তাহাকে তৃপ্ত করিব, আমার পরিত্রাণ তাহাকে দেখাইব।”—গীতসংহিতা ৯১:১৪-১৬. (w93 11/1)

[পাদটীকাগুলো]

a ত্রিত্ব যে বাইবেলের শিক্ষা নয়, তার প্রমাণের জন্য ১৯৮৯ সালে ওয়াচটাওয়ার বাইবেল অ্যান্ড ট্র্যাক্ট সোসাইটি দ্বারা প্রকাশিত আপনার কি ত্রিত্বে বিশ্বাস করা উচিৎ? ব্রোশারটি দেখুন।

[Pictures on page 5]

জলন্ত ঝোঁপের কাছে, ‘অব্রাহামের ঈশ্বর যিহোবা’ বলে মোশির কাছে ঈশ্বর নিজের পরিচয় দিয়েছিলেন।

[সজন্যে]

Moses and the Burning Bush, by W. Thomas, Sr.

    বাংলা প্রকাশনা (১৯৮৯-২০২৬)
    লগ আউট
    লগ ইন
    • বাংলা
    • শেয়ার
    • পছন্দসমূহ
    • Copyright © 2025 Watch Tower Bible and Tract Society of Pennsylvania
    • ব্যবহারের শর্ত
    • গোপনীয়তার নীতি
    • গোপনীয়তার সেটিং
    • JW.ORG
    • লগ ইন
    শেয়ার