ঘোষণাবলি
◼ উল্লেখিত মাসগুলোর জন্য সাহিত্য অর্পণ, সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর: প্রহরীদুর্গ ও সচেতন থাক! পত্রিকা। নভেম্বর ও ডিসেম্বর: বাইবেল প্রকৃতপক্ষে কী শিক্ষা দেয়? অথবা নিম্নোক্ত ট্র্যাক্টগুলোর মধ্যে একটা: আপনি কি সত্য জানতে চান?, মৃত ব্যক্তিরা কি সত্যিই আবার জীবিত হতে পারে?, বাইবেল সম্বন্ধে আপনি কী মনে করেন?, ভবিষ্যৎকে আপনি কোন দৃষ্টিতে দেখেন?, এক সুখী পারিবারিক জীবনের চাবিকাঠি কী?, কে আসলে এই জগৎকে নিয়ন্ত্রণ করছে?, দুঃখকষ্ট কি কখনো শেষ হবে? মণ্ডলীতে যদি অন্য কোনো ট্র্যাক্ট মজুত থাকে, তাহলে প্রকাশকরা সেটাও ব্যবহার করতে পারে।
◼ ২০১৫ সালের স্মরণার্থ মরসুমের জন্য জনসাধারণের উদ্দেশে বিশেষ বক্তৃতাটা ৬ এপ্রিল থেকে যে-সপ্তাহ শুরু, সেই সপ্তাহে দেওয়া হবে। বক্তৃতার বিষয়বস্তু পরবর্তী সময়ে ঘোষণা করা হবে। সেই সপ্তাহান্তে যে-মণ্ডলীগুলোতে সীমা অধ্যক্ষের পরিদর্শন অথবা কোনো সম্মেলন থাকবে, সেই মণ্ডলীগুলোতে পরের সপ্তাহে বিশেষ বক্তৃতা দেওয়া হবে। ৬ এপ্রিলের আগে কোনো মণ্ডলীতে বিশেষ বক্তৃতা দেওয়া হবে না।
◼ সেপ্টেম্বর মাস থেকে শুরু করে, সীমা অধ্যক্ষরা জনসাধারণের উদ্দেশে যে-বক্তৃতা দেবেন, সেটার শিরোনাম হল, “যেভাবে ঈশ্বরীয় প্রজ্ঞা আমাদের উপকার নিয়ে আসে।”
◼ সচিব এবং পরিচর্যা অধ্যক্ষের সমস্ত নিয়মিত অগ্রগামীর কাজ পুনরালোচনা করা উচিত। কারো পক্ষে যদি প্রয়োজনীয় ঘন্টা পূরণ করতে অসুবিধা হয়, তাহলে তাকে সাহায্য করার জন্য প্রাচীনদের ব্যবস্থা করা উচিত।
◼ সমাজচ্যুত অথবা মেলামেশা বন্ধ করে দিয়েছে, এমন ব্যক্তিরা যারা পুনর্বহাল হতে চায়, তাদের সম্বন্ধে প্রাচীনদের মনে করিয়ে দেওয়া হচ্ছে যে, তারা যেন ১৯৯২ সালের ১ ফেব্রুয়ারি প্রহরীদুর্গ পত্রিকার ১৭-১৯ পৃষ্ঠায় দেওয়া পরামর্শগুলো মেনে চলেন।