ওয়াচটাওয়ার অনলাইন লাইব্রেরি
ওয়াচটাওয়ার
অনলাইন লাইব্রেরি
বাংলা
  • বাইবেল
  • প্রকাশনাদি
  • সভা
  • g21 নং ৩ পৃষ্ঠা ৮-৯
  • বিজ্ঞানীরা যা জানাতে পারেননি

এই বাছাইয়ের সঙ্গে কোনো ভিডিও প্রাপ্তিসাধ্য নেই।

দুঃখিত, ভিডিওটা চালানো সম্বভব হচ্ছে না।

  • বিজ্ঞানীরা যা জানাতে পারেননি
  • ২০২১ সজাগ হোন!
  • অনুরূপ বিষয়বস্ত‌ু
  • একজন ভ্রূণ বিশেষজ্ঞ তার বিশ্বাস সম্বন্ধে বলেন
    ২০১৬ সজাগ হোন!
  • সৃষ্টিকর্তা আপনার জীবনকে অর্থপূর্ণ করে তুলতে পারেন
    ১৯৯৯ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • জীবন—সৃষ্টি করা হয়েছে না কি আপনা-আপনি এসেছে?
    চিরকাল জীবন উপভোগ করুন!—ঈশ্বরের কাছ থেকে শিখুন
  • আপনাদের সন্তানদের সৃষ্টিকর্তার প্রতি দৃঢ়বিশ্বাস গড়ে তুলতে সাহায্য করুন
    আমাদের খ্রিস্টীয় জীবন ও পরিচর্যা—সভার জন্য অধ্যয়ন পুস্তিকা ২০১৭
আরও দেখুন
২০২১ সজাগ হোন!
g21 নং ৩ পৃষ্ঠা ৮-৯
একজন বিজ্ঞানের শিক্ষক তার কিছু ছাত্র-ছাত্রীর সঙ্গে আলোচনা করছেন।

বিজ্ঞানীরা যা জানাতে পারেননি

এমনটা মনে হয় যেন বিজ্ঞানীরা এই নিখিলবিশ্বের সমস্ত কিছুর বিষয়েই গবেষণা করে ফেলেছেন। কিন্তু এখনও অনেক গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন রয়েছে, যেগুলোর উত্তর তাদের কাছে নেই।

বিজ্ঞানীরা কি আসলেই জানেন যে, সম্পূর্ণ নিখিলবিশ্ব এবং জীবন কীভাবে অস্তিত্বে এসেছে? এক কথায় উত্তর হল, না! কেউ কেউ বলে যে, কসমোলজি নিয়ে যে-বিজ্ঞানীরা গবেষণা করেন, তারা নিখিলবিশ্বের উৎপত্তি সম্বন্ধে ব্যাখ্যা করতে পারেন। তবে, ডার্টমথ কলেজের জ্যোতির্বিজ্ঞানের একজন প্রফেসর মার্সেলু গ্লেজের বলেন: “নিখিলবিশ্বের উৎপত্তি সম্বন্ধে আমরা কোনোরকম ব্যাখ্যা করিনি।” তিনি একজন অজ্ঞেয়বাদী (যিনি মনে করেন, ঈশ্বর আছেন কি না, তা জানা সম্ভব নয়)।

জীবনের আরম্ভ সম্বন্ধে সায়েন্স্‌ নিউজ নামে একটা ম্যাগাজিনের প্রবন্ধে একইরকম কথা লেখা রয়েছে: “পৃথিবীতে জীবন কীভাবে শুরু হয়েছে, তা নির্দিষ্টভাবে বলা হয়তো অসম্ভব হবে: বেশিরভাগ শিলা ও জীবাশ্ম (ফসিল) অনেক সময় আগেই লোপ পেয়ে গিয়েছে, যেগুলোর মাধ্যমে পৃথিবীর শুরুর দিনগুলোতে কী ঘটেছিল, তা বোঝা যেত।” এই তথ্যগুলো থেকে বোঝা যায় যে, বিজ্ঞান এখনও পর্যন্ত এই প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেনি যে, সমস্ত নিখিলবিশ্ব এবং জীবন কীভাবে শুরু হয়েছে।

কিন্তু, আপনার হয়তো মনে হতে পারে, ‘এই পৃথিবীতে জীবন যদি অনেক পরিকল্পনা করার পর তৈরি করা হয়ে থাকে, তা হলে এটা কে তৈরি করেছে?’ আপনার মনে হয়তো এই ধরনের প্রশ্নও এসেছে: ‘যদি একজন বিজ্ঞ ও প্রেমময় সৃষ্টিকর্তা অস্তিত্বে থাকেন, তা হলে কেন তিনি মানুষকে দুঃখকষ্ট ভোগ করতে দিয়েছেন? কেন এত ধরনের ধর্ম রয়েছে? কেন লোকেরা এত খারাপ কাজ করে?’

বিজ্ঞান এই প্রশ্নগুলোর উত্তর দিতে পারে না। কিন্তু এর মানে এই নয় যে, এগুলোর কোনো উত্তর নেই। আসলে, অনেকেই এই প্রশ্নগুলোর উত্তর বাইবেল থেকে খুঁজে পেয়েছে।

কিছু বিজ্ঞানী রয়েছেন, যারা বাইবেল অধ্যয়ন করেছেন এবং বিশ্বাস করেন যে, একজন সৃষ্টিকর্তা রয়েছেন। আপনি যদি জানতে চান, তারা কেন এমনটা বিশ্বাস করেন, তা হলে jw.org ওয়েবসাইটে যান এবং জীবনের উৎপত্তি সম্বন্ধে দৃষ্টিভঙ্গি ভিডিও সিরিজ খুঁজুন।

বিজ্ঞান ও বাইবেল, দুটো থেকেই তারা মনের মতো উত্তর পেয়েছেন

রসায়নবিদ জর্জি এন কোয়দান

“আমি বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক পদার্থ ‘একত্র করে’ অণু তৈরি করার কাজ করি। এটা খানিকটা দাবা খেলার মতো: আপনি যা করতে চান, তা আগে থেকেই ভেবে রাখতে হয়। আপনি যদি একটা পদক্ষেপ নেওয়া বাদ দিয়ে ফেলেন, তা হলে অণুটা নষ্ট হয়ে যেতে পারে। আমার কাজ যদিও কঠিন, কিন্তু জীবকোষের মধ্যে জটিল অণুগুলো তৈরি হওয়ার জন্য যে-হাজার হাজার রাসায়নিক প্রক্রিয়া ঘটে, সেটার তুলনায় আমার কাজ কিছুই নয়। এটার কারণে আমি বিশ্বাস করতে বাধ্য হয়েছি যে, নিশ্চয়ই একজন মহান রসায়নবিদ অর্থাৎ একজন সৃষ্টিকর্তা রয়েছেন।

“আমি বাইবেল অধ্যয়ন করার পর বুঝতে পেরেছি যে, এটি কোনো সাধারণ বই নয়। বাইবেল প্রায় ২,০০০ বছর আগে লেখা হয়ে গিয়েছিল কিন্তু আমার মনে হয়, এটির পরামর্শগুলো এখনও কার্যকরী। পরিবারে, কাজের জায়গায় এবং প্রতিবেশীদের সঙ্গে কোনো মতপার্থক্য দেখা দিলে, সেটা সমাধান করার ব্যাপারে বাইবেল যা বলে, তা সত্যিই কাজে লাগে। এখন আমি বুঝতে পেরেছি যে, এত ভালো পরামর্শ শুধুমাত্র সেই ব্যক্তিই দিতে পারেন, যিনি মানুষের চেয়ে অনেক বেশি বিজ্ঞ।”

ভ্রূণ বিশেষজ্ঞ ইয়ান-দার সু

“যখন একটা ভ্রূণ বৃদ্ধি পেতে শুরু করে, তখন সমস্ত কোষ একে অন্যের সঙ্গে মিলে কাজ করে, যাতে কিছু কোষ স্নায়ুতে, কিছু কোষ মাংসপেশিতে, কিছু কোষ হাড়ে, কিছু কোষ রক্তে এবং কিছু কোষ তন্তুতে পরিণত হয় এবং শেষে একটা দেহ তৈরি হয়। যে-প্রক্রিয়া ভ্রূণের বৃদ্ধিকে নিয়ন্ত্রণ করছে, তা আমরা এখনও পর্যন্ত বুঝে উঠতে পারিনি। যতদূর আমি বুঝতে পেরেছি, নিশ্চয়ই একজন বুদ্ধিমান ডিজাইনার রয়েছেন, যিনি জীবন সৃষ্টি করেছেন।

“মায়ের গর্ভে একটা ভ্রূণ যেভাবে বৃদ্ধি পায়, সেই বিষয়ে বাইবেলের গীতসংহিতা ১৩৯:১৫, ১৬ পদে যা রয়েছে এবং এই ব্যাপারে সাম্প্রতিক কিছু বছরে বিজ্ঞানীরা যা খুঁজে পেয়েছেন, সেই দুটো তথ্যই আমার কাছে একইরকম মনে হয়। সৃষ্টিকর্তা যদি সেই বাইবেল লেখকের কাছে এটা প্রকাশ না করতেন, তা হলে কীভাবে তার পক্ষে এত বছর আগে এত সঠিক তথ্য লেখা সম্ভব হত?”

রসিও পিকাদো এরারো: একজন রসায়নশাস্ত্রের শিক্ষিকা তার বিশ্বাস সম্বন্ধে বলেন (ইংরেজি) শিরোনামের ভিডিওটা দেখুন। jw.org ওয়েবসাইটে এই ভিডিও খুঁজুন।

    বাংলা প্রকাশনা (১৯৮৯-২০২৬)
    লগ আউট
    লগ ইন
    • বাংলা
    • শেয়ার
    • পছন্দসমূহ
    • Copyright © 2025 Watch Tower Bible and Tract Society of Pennsylvania
    • ব্যবহারের শর্ত
    • গোপনীয়তার নীতি
    • গোপনীয়তার সেটিং
    • JW.ORG
    • লগ ইন
    শেয়ার