ওয়াচটাওয়ার অনলাইন লাইব্রেরি
ওয়াচটাওয়ার
অনলাইন লাইব্রেরি
বাংলা
  • বাইবেল
  • প্রকাশনাদি
  • সভা
  • w৯২ ৭/১ পৃষ্ঠা ১০-১২
  • মনুষ্যের “নতুন জগত ব্যবস্থা” কি নিকটে?

এই বাছাইয়ের সঙ্গে কোনো ভিডিও প্রাপ্তিসাধ্য নেই।

দুঃখিত, ভিডিওটা চালানো সম্বভব হচ্ছে না।

  • মনুষ্যের “নতুন জগত ব্যবস্থা” কি নিকটে?
  • ১৯৯২ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • উপশিরোনাম
  • অনুরূপ বিষয়বস্ত‌ু
  • পাপ ও মৃত্যুর বন্দিত্ব
  • স্বাধীন ইচ্ছার অপব্যবহার
  • ‘মনুষ্য তার পাদবিক্ষেপ স্থির করতে পারে না’
  • সব থেকে ভাল কে জানেন?
  • এক স্বাধীন কিন্তু উত্তরদায়ী লোকসমূহ
    ১৯৯২ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • যে-পথ প্রকৃত স্বাধীনতার দিকে পরিচালিত করে
    প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে (অধ্যয়ন)—২০১৮
  • যিহোবার উপাসকরা যে-স্বাধীনতা উপভোগ করে
    একমাত্র সত্য ঈশ্বরের উপাসনা করুন
  • স্বাধীনতার ঈশ্বর যিহোবার সেবা করুন
    প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে (অধ্যয়ন)—২০১৮
আরও দেখুন
১৯৯২ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
w৯২ ৭/১ পৃষ্ঠা ১০-১২

মনুষ্যের “নতুন জগত ব্যবস্থা” কি নিকটে?

১. আরও অধিক রাজনৈতিক স্বাধীনতার জন্য যে আকাঙ্ক্ষা তা সাম্প্রতিক কালে কি ভাবে প্রকাশ করা হয়েছে?

আজ, লক্ষ লক্ষ ব্যক্তি মিথ্যা ধর্ম্মের বন্দিত্বে আছে, আর অনেকে সেইরূপ থাকতে চায়। একই সময়, আরও অনেক ব্যক্তিরা রাজনৈতিক স্বাধীনতা দাবি করছে। গত কয়েক বৎসরে যে অস্বাভাবিক ঘটনাগুলি পূর্ব ইউরোপ এবং অন্যান্য জায়গায় ঘটে গেছে তা প্রদর্শন করে যে মানুষ আরও স্বাধীন ধরনের সরকার চায়। এর ফলস্বরূপ, অনেকে বলছে যে স্বাধীনতার এক নতুন যুগ হাতের কাছে এসে গেছে। যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি ইহাকে বলেন “নতুন জগত ব্যবস্থা।” সত্যই, জগতের নেতারা সব জায়গায় বলছিল যে ঠাণ্ডা যুদ্ধ এবং অস্ত্রের দৌড় শেষ হতে চলেছে এবং মানবজাতির জন্য শান্তির এক নতুন দিগন্ত উদয় হচ্ছে।—তুলনা করুন ১ থিষলনীকীয় ৫:৩.

২, ৩. কি পরিস্থিতি প্রকৃত স্বাধীনতার বিপক্ষে কাজ করে?

২ তবুও, যদি মানুষের চেষ্টার ফলস্বরূপ অস্ত্র কম হয় এবং আরও স্বাধীন ধরনের রাজ্যশাসন হয়, তাহলেই কি সত্যিকারের স্বাধীনতা বিরাজ করবে? না, কারণ সব জাতিগনের মধ্যে যে আতঙ্কজনক সমস্যা বিরাজ করে, যার মধ্যে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাও অন্তর্ভুক্ত, যেখানে দারিদ্রের সংখ্যা বেড়ে চলেছে এবং লক্ষ লক্ষ মানুষ আর্থিকভাবে বেঁচে থাকার জন্য লড়াই করছে। রাষ্ট্রসংঘের একটি রিপোর্ট বলে যে যদিও বিজ্ঞান এবং ঔষধে অগ্রগতি হয়েছে, প্রত্যেক দিন সারা বিশ্বব্যাপী গড়ে প্রায় ৪০,০০০ বাচ্চা মারা যায় পুষ্টির অভাবে অথবা এমন রোগে যা রোধ করা সম্ভব। এই ক্ষেত্রে একজন বিশেষজ্ঞ বলেন: “দারিদ্র্যতা এমন বৈশিষ্ট্য নিচ্ছে যে বাস্তবে তা মানুষের ভবিষ্যৎকে ভীতি প্রদর্শন করছে।”

৩ আরও অনেক ব্যক্তিরা আজ অপরাধের শিকার হচ্ছে, যা মন্দ থেকে আরও মন্দ হচ্ছে। জাতিগত, রাজনৈতিক, এবং ধর্ম্মীয় ঘৃণা আজ বিভিন্ন দেশকে খণ্ড খণ্ড করে দিচ্ছে। কোন কোন স্থানে পরিস্থিতি সেই অবস্থার থেকে খুব দূরে নেই যা বর্ণনা করা আছে সখরিয় ১৪:১৩ পদে, যখন লোকেরা “এমন বিভ্রান্ত ও ভীত হইবে যে প্রত্যেকজন আপনার পাশের লোককে ধরিবে এবং তাকে আক্রমন করিবে।” (টুডেস ইংলিশ ভারশন্‌) নেশাকর ঔষধের অপব্যবহার ও যৌনগত ভাবে প্রেরণসাধ্য রোগ পৃথিবীব্যাপী আছে। লক্ষ লক্ষ ব্যক্তিরা আজ এইডস রোগের দ্বারা আক্রান্ত; কেবলমাত্র যুক্তরাষ্ট্রে, ১২০,০০০ জন ইতিমধ্যে এই রোগে মারা গেছে।

পাপ ও মৃত্যুর বন্দিত্ব

৪, ৫. যে ধরনের স্বাধীনতা আজ বিরাজ করুক না কেন, কি ধরনের বন্দিত্ব আজ সকলকে তার মুষ্টিতে বদ্ধ রেখেছে?

৪ যাহাহোক, যদি এমন কোন খারাপ অবস্থা বিরাজ নাও করত, তবুও লোকের কাছে সত্যিকার স্বাধীনতা থাকত না। সকলে তাও বন্দিত্বে থাকত। ঘটনা এইরূপ কেন? উদাহরণস্বরূপ ধরুন: যদি একজন একনায়ক পৃথিবীর সব লোককে দাসত্বে রাখে ও তাদের সকলকে হত্যা করে তাহলে কি হবে? বাস্তবে, তাই ঘটে যখন আমাদের প্রথম পিতামাতা ঈশ্বরের বিপক্ষে যায় এবং দিয়াবলের পীড়নকর শাসনের অধীনে দাসত্বে আসে।—২ করিন্থীয় ৪:৪.

৫ যখন ঈশ্বর মনুষ্যকে সৃষ্টি করেন, তাঁর উদ্দেশ্য ছিল তারা চিরকাল এই পৃথিবীতে বেঁচে থাকবে পরমদেশে, সিদ্ধতায়, যেমন আদিপুস্তক ১ এবং ২ অধ্যায় দেখায়। কিন্তু যেহেতু আমাদের আদি পিতা আদম ঈশ্বরের বিপক্ষে যায়, আমরা সকলে মৃত্যুর দণ্ডাদেশের অধীনে আসি যখন থেকে আমরা গর্ভে ধারিত হই: “এক মনুষ্য দ্বারা [আদম, যে মানবজাতির পরিবারগত পিতা] পাপ ও পাপ দ্বারা মৃত্যু সমুদয় মনুষ্যের কাছে উপস্থিত হইল।” যেমন বাইবেল বলে, “মৃত্যু রাজারূপে কর্ত্তৃত্ব করিল।” (রোমীয় ৫:১২, ১৪; NW) সেই কারণে আমরা ব্যক্তিগত ভাবে যতই স্বাধীনতা উপভোগ করিনা কেন, আমরা সকলে পাপ ও মৃত্যুর বন্দিত্বে আছি।

৬. যখন থেকে গীতসংহিতা ৯০:১০ লেখা হয়েছিল তখন থেকে জীবনের প্রত্যাশা খুব কেন বৃদ্ধি পাইনি?

৬ আরও, আমাদের এখন যে জীবন আছে তা খুব সীমিত। এমনকি যারা অনুকূল পরিস্থিতিতে আছে, তাদের জন্যও তা কেবলমাত্র কয়েক দশক। যারা অনুকূল পরিস্থিতিতে নেই, তাদের জন্য হয়ত কেবল কয়েক বৎসর, অথবা তার থেকেও কম। আর একটি নতুন অধ্যয়ন বলে: “বিজ্ঞান ও চিকিৎসাবিদ্যা মানুষের জীবন প্রত্যাশাকে তার স্বাভাবিক সীমায় ঠেলে নিয়ে গেছে।” এর কারণ হল যে আমাদের প্রজনন-শাস্ত্রে অসিদ্ধতা এবং মৃত্যু আদমজাত পাপের জন্য তৈরি করা আছে। ইহা কত দুঃখজনক যে আমরা যদি ৭০ কি ৮০ বৎসর বেঁচে থাকি, যখন আমরা আরও বিজ্ঞ হই এবং জীবন আরও উপভোগ করতে পারি, আমাদের শরীর ভেঙ্গে যায় আর আমরা ধূলিতে শেষ হয়ে যাই!—গীতসংহিতা ৯০:১০.

৭. কেন মনুষ্যরা প্রকৃত স্বাধীনতা যা আমাদের কাম্য ও দরকার তার উৎস হতে পারে না?

৭ কোন ধরনের মনুষ্য শাসন পাপ ও মৃত্যুর যে দাসত্ব তা রোধ করতে পারে? একটিও না। কোন সরকারি কর্ত্তৃপক্ষ, বিজ্ঞানী, অথবা ডাক্তার কোথাও আমাদের মুক্ত করতে পারে না রোগ, বৃদ্ধাবস্থা, এবং মৃত্যু থেকে, তারা নিরাপত্তাহীনতা, অবিচার, অপরাধ, খাদ্যাভাব, এবং দারিদ্রতার যে অভিশাপ তার থেকেও মুক্তি আনতে পারে না। (গীতসংহিতা ৮৯:৪৮) মানুষ যতই ভাল করতে চেষ্টা করুক না কেন, তাদের জন্য ইহা অসম্ভব যে তারা সেই সত্য স্বাধীনতার উৎস হবে যা আমাদের প্রয়োজন ও দরকার।—গীতসংহিতা ১৪৬:৩.

স্বাধীন ইচ্ছার অপব্যবহার

৮, ৯. কি মানবজাতিকে তার বর্ত্তমান দুঃখজনক পরিস্থিতিতে এনেছে?

৮ মানবজাতি এই করুণ পরিস্থিতিতে রয়েছে কারণ আদম ও হবা তাদের স্বাধীন ইচ্ছাকে অপব্যবহার করেছিল। দ্যা যেরুশালেম বাইবেল অনুযায়ী, প্রথম পিতর ২:১৬ পদে বলে: “স্বাধীন ব্যক্তির মতন ব্যবহার কর, এবং তোমার যে স্বাধীনতা আছে তা মন্দতার জন্য ওজর দেখাইবার কারণে ব্যবহার করিও না।” তাই, ইহা স্পষ্ট যে ঈশ্বরের উদ্দেশ্য ছিল না যে মানুষের যে স্বাধীনতা তা সীমাহীন হোক। ঈশ্বরের আইনের যে সীমা দিয়েছেন তার মধ্যে তা ব্যবহার করতে হবে, সেইসকল ছিল ধার্ম্মিক এবং যা কাজ করত সকলের উপকারার্থে। আর সেই সীমাগুলি এত অবধি প্রশস্ত ছিল যে তা অনেক ব্যক্তিগত স্বাধীনতা দিত বেছে নেবার জন্য, যাতে ঈশ্বরের যে শাসন তা কখন পীড়নকর না হয়।—দ্বিতীয় বিবরণ ৩২:৪.

৯ যাহাহোক, আমাদের প্রথম পিতামাতা তাদের নিজেদের জন্য নির্ণয় করে কোনটি ভাল এবং কোনটি মন্দ। যেহেতু তারা ইচ্ছাকৃত ভাবে ঈশ্বরের যে আইন তার বাইরে যায়, তিনি তাদের উপর থেকে তাঁর যে সমর্থন তা সরিয়ে নেন। (আদিপুস্তক ৩:১৭-১৯) তারা সেইকারণে অসিদ্ধ হয়, যার ফল হয় রোগ এবং মৃত্যু। স্বাধীনতার পরিবর্ত্তে, মানবজাতি পাপ ও মৃত্যুর বন্দিত্বে আসে। আরও তারা অসিদ্ধ এবং প্রায়ই নিষ্ঠুর মনুষ্য শাসকদের খেয়ালী শাসনের অধীনে আসে।—দ্বিতীয় বিবরণ ৩২:৫.

১০. যিহোবা কি করে প্রেমের সাথে বিষয়টিকে পরিচালনা করেছেন?

১০ ঈশ্বর মানুষদের এই সম্পূর্ণ স্বাধীনতা পরীক্ষা করার ক্ষমতা কেবলমাত্র অল্প কিছু সময়ের জন্য দিয়েছেন। কারন তিনি কোন সন্দেহ ছাড়াই জানতেন যে মনুষ্য শাসন ঈশ্বরের থেকে স্বাধীন হয়ে কখন সফল হতে পারে না। কারন স্বাধীন ইচ্ছা, সঠিকভাবে প্রয়োগ করা, এক দারুন সম্পদ, তাঁর স্বাধীন ইচ্ছার যে দান আছে তা ফেরৎ না নিয়ে ঈশ্বর তাঁর প্রেমে অনুমতি দিলেন সাময়িক ভাবে যা ঘটেছে তা ঘটতে।

‘মনুষ্য তার পাদবিক্ষেপ স্থির করতে পারে না’

১১. কি ভাবে ইতিহাস বাইবেলের যে সঠিকতা তাকে সমর্থন করেছে?

১১ ইতিহাসের রেকর্ড যিরমিয় ১০ অধ্যায় ২৩ এবং ২৪ পদের যে সত্যতা তা প্রমাণ করেছে, যাহা বলে: “মনুষ্য চলিতে চলিতে আপন পাদবিক্ষপ স্থির করিতে পারে না। হে যিহোবা আমাকে শাসন কর।” ইতিহাস উপদেশক ৮:৯ পদের যে সঠিকতা তারও প্রমাণ দেয়, যা ঘোষনা করে: “একজন অন্যজনের উপরে তাহার অমঙ্গলার্থে কর্ত্তৃত্ব করে।” কত সত্য! মনুষ্য পরিবার এক দুর্দশা থেকে আরেক দুর্দশায় পতিত হয়েছে, আর সকলের জন্য শেষ বুঝিয়েছে কবর। প্রেরিত পৌল এই পরিস্থিতির সঠিক বিবরণ দেন যখন তিনি বলেন, যেমন লিপিবদ্ধ করা আছে রোমীয় ৮:২২ পদে: “কারণ আমরা জানি, সমস্ত সৃষ্টি এখন পর্য্যন্ত একসঙ্গে আর্ত্তস্বর করিতেছে, ও একসঙ্গে ব্যথা খাইতেছে।” হ্যাঁ, ঈশ্বরের আইন থেকে স্বাধীনতা লাভ করার ফল দুর্দশাপূর্ণ হয়েছে।

১২. কতগুলি জাগতিক উৎস সম্পূর্ণ স্বাধীনতা সম্বন্ধে কি বলে?

১২ ইনকুইজিশন্‌ অ্যাণ্ড লিবার্টি বলে যে বই তা স্বাধীনতা সম্বন্ধে এইভাবে মন্তব্য করে: “স্বাধীনতা নিজে নিজেই, কেবলমাত্র একটি সদ্‌গুণ নয়: ইহার সম্বন্ধে দম্ভ করার কিছু নেই যদি অধিকতর যোগ্যতা না থাকে। হতে পারে যে, বাস্তবে, হয়ত তা এক নিম্ন মানের স্বার্থপরতা . . . মানুষ কখনই, অযৌক্তিকতা ছাড়া কামনা করতে পারে না, যে সে সম্পূর্ণ স্বাধীন জীব হবে।” আর ইংল্যাণ্ডের প্রিন্স ফিলীপ একবার বলেন: “প্রত্যেক খোশখেয়ালকে চরিতার্থ করার স্বাধীনতা হয়ত আবেদনপূর্ণ মনে হতে পারে, কিন্তু অভিজ্ঞতা বার বার শিক্ষা দেয়, যে স্বাধীনতা আত্ম-সংযম ছাড়া . . . এবং অন্যদের জন্য চিন্তা ছাড়া আচরণ হল সব থেকে নিশ্চিত পথ এক সমাজকে ধ্বংস করার, তার প্রাচুর্য যাই থাকুক না কেন।”

সব থেকে ভাল কে জানেন?

১৩, ১৪. কে কেবলমাত্র মানব পরিবারের জন্য সত্য স্বাধীনতা প্রদান করতে পারে?

১৩ কি করে একটি গৃহকে সংগঠিত করতে হয় সেই সম্বন্ধে সব থেকে ভাল কে জানে—প্রেমময়, দক্ষ, অভিজ্ঞতাসম্পন্ন পিতামাতা অথবা ছোট ছেলেমেয়েরা? উত্তর অবশ্যই বোধগম্য। অনুরূপভাবে, মানবজাতির সৃষ্টিকর্ত্তা, আমাদের স্বর্গীয় পিতা, জানেন আমাদের জন্য কোনটি ভাল। তিনি জানেন যে মনুষ্য সমাজকে কি করে সংগঠিত ও শাসন করা উচিত। তিনি জানেন কি ভাবে স্বাধীন ইচ্ছাকে নিয়ন্ত্রন করা দরকার যাতে সকলের জন্য সত্য স্বাধীনতার যে উপকার তা নিয়ে আসা যায়। কেবলমাত্র সর্বশক্তিমান ঈশ্বর, যিহোবা, জানেন কি করে মানব পরিবারকে তার বন্দিত্ব থেকে তুলে ধরা যায় এবং সকলের জন্য প্রকৃত স্বাধীনতা প্রদান করা যায়।—যিশাইয় ৪৮:১৭-১৯.

১৪ তাঁর বাক্যে, রোমীয় ৮:২১ পদে, যিহোবা এই অনুপ্রাণিত প্রতিজ্ঞা করেন: “সৃষ্টি নিজেও ক্ষয়ের দাসত্ব হইতে মুক্ত হইয়া ঈশ্বরের সন্তানগণের প্রতাপের স্বাধীনতা পাইবে।” হ্যাঁ, ঈশ্বর প্রতিজ্ঞা করেন যে তিনি মানব পরিবারকে সম্পূর্ণ মুক্ত করবেন তার এই বর্ত্তমান দুর্দশাগ্রস্থ অবস্থা থেকে। পরবর্ত্তি প্রবন্ধ আলোচনা করবে যে ইহা কি ভাবে ঘটবে। (w92 4/1)

আপনি কি ভাবে উত্তর দেবেন?

(পুনরালোচনা পৃষ্ঠা ৩ থেকে ৮)

▫ মনুষ্যেরা স্বাধীনতা সম্বন্ধে এত প্রবলভাবে অনুভূতি করে কেন?

▫ কি করে মনুষ্যেরা সমস্ত ইতিহাস ধরে দাসত্বে আছে?

▫ কেন যিহোবা স্বাধীন ইচ্ছার অপব্যবহার করতে এতদিন সময় দিয়েছেন?

▫ সকল মানবজাতির জন্য কে কেবলমাত্র প্রকৃত স্বাধীনতা আনতে পারে, এবং কেন?

[Pictures on page 11]

মনুষ্যের জীবনের আয়ু একই প্রকার আছে যেমন ৩,৫০০ বৎসর পূর্বে লেখা হয়েছিল গীতসংহিতা ৯০:১০ পদে

[সজন্যে]

Courtesy of The British Museum

    বাংলা প্রকাশনা (১৯৮৯-২০২৬)
    লগ আউট
    লগ ইন
    • বাংলা
    • শেয়ার
    • পছন্দসমূহ
    • Copyright © 2025 Watch Tower Bible and Tract Society of Pennsylvania
    • ব্যবহারের শর্ত
    • গোপনীয়তার নীতি
    • গোপনীয়তার সেটিং
    • JW.ORG
    • লগ ইন
    শেয়ার