ওয়াচটাওয়ার অনলাইন লাইব্রেরি
ওয়াচটাওয়ার
অনলাইন লাইব্রেরি
বাংলা
  • বাইবেল
  • প্রকাশনাদি
  • সভা
  • w০৩ ১২/১৫ পৃষ্ঠা ২৫-২৭
  • গিলিয়েড গ্র্যাজুয়েটরা “মহৎ মহৎ কর্ম্মের” বিষয়ে বলতে উৎসাহিত হয়েছে

এই বাছাইয়ের সঙ্গে কোনো ভিডিও প্রাপ্তিসাধ্য নেই।

দুঃখিত, ভিডিওটা চালানো সম্বভব হচ্ছে না।

  • গিলিয়েড গ্র্যাজুয়েটরা “মহৎ মহৎ কর্ম্মের” বিষয়ে বলতে উৎসাহিত হয়েছে
  • ২০০৩ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • উপশিরোনাম
  • অনুরূপ বিষয়বস্ত‌ু
  • “ঈশ্বরের মহৎ মহৎ কর্ম্মের” বিষয়ে বলুন
  • উপদেশ এবং অভিজ্ঞতা উৎসাহ প্রদান করে
  • সেবা করার জন্য অনুপ্রাণিত
    ২০০০ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • তারা নিজেদের প্রাপ্তিসাধ্য করছে
    ২০০৫ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • রাজ্যের আশায় আনন্দ করুন!
    ২০০১ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • যিহোবাতে আনন্দ কর, উল্লাস কর
    ১৯৯৯ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
আরও দেখুন
২০০৩ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
w০৩ ১২/১৫ পৃষ্ঠা ২৫-২৭

গিলিয়েড গ্র্যাজুয়েটরা “মহৎ মহৎ কর্ম্মের” বিষয়ে বলতে উৎসাহিত হয়েছে

বাহান্নটা দেশ থেকে ৬,৬৩৫ জনের এক লক্ষণীয় জনতা ২০০৩ সালের ১৩ই সেপ্টেম্বর, ওয়াচটাওয়ার বাইবেল স্কুল অফ গিলিয়েড এর ১১৫তম ক্লাসের গ্র্যাজুয়েশন কার্যক্রমে উপস্থিত ছিল।

তারা যাতে “ঈশ্বরের মহৎ মহৎ কর্ম্মের” বিষয়টি ১৭টা দেশের লোকেদের কাছে নিয়ে যায় সেই জন্য ক্লাসের ৪৮ জন ছাত্রছাত্রীর উদ্দেশে দেওয়া বাইবেল ভিত্তিক উৎসাহটি তারা শুনেছিল। (প্রেরিত ২:১১) গ্র্যাজুয়েটরা এখন এই জায়গাগুলোতেই তাদের মিশনারি কাজ করে চলবে।

শুরুর মন্তব্যগুলোতে স্টিফেন লেট, যিনি যিহোবার সাক্ষিদের পরিচালক গোষ্ঠীর একজন সদস্য এবং গ্র্যাজুয়েশনে যিনি সভাপতি হিসেবে কাজ করেছেন, তিনি ছাত্রছাত্রীদের মনে করিয়ে দিয়েছিলেন: “আপনারা যখন আপনাদের কর্মভারগুলোতে যাবেন, তখন আপনারা যেখানেই যান না কেন অথবা যে-পরিস্থিতিগুলোর মধ্যেই নিজেদের দেখতে পান না কেন, আপনাদের বিরোধীদের চেয়ে আপনাদের সঙ্গী বেশি রয়েছে।” দ্বিতীয় রাজাবলি ৬ অধ্যায় ব্যবহার করে ভাই লেট ছাত্রছাত্রীদের মনে করিয়ে দিয়েছিলেন যে, “ঈশ্বরের মহৎ মহৎ কর্ম্মের” বিষয় জানানোর সময় তারা যিহোবা ঈশ্বরের এবং অজুত অজুত দূতেদের সাহায্যের ওপর নির্ভর করতে পারে। (২ রাজাবলি ৬:১৫, ১৬) প্রথম শতাব্দীর খ্রিস্টানেরা তাদের প্রচার ও শিক্ষা দানের কাজে বিরোধিতা ও উদাসীনতার মুখোমুখি হয়েছিল আর আজকে খ্রিস্টান মিশনারিরা একইরকম পরিস্থিতিগুলোর মুখোমুখি হয়। কিন্তু, তারা স্বর্গ থেকে ও সেইসঙ্গে যিহোবার পার্থিব সংগঠনের কাছ থেকে পাওয়া সমর্থনের ওপর নির্ভর করতে পারে।—গীতসংহিতা ৩৪:৭; মথি ২৪:৪৫.

“ঈশ্বরের মহৎ মহৎ কর্ম্মের” বিষয়ে বলুন

সভাপতির শুরুর মন্তব্যগুলোর পর, যুক্তরাষ্ট্রের শাখা কমিটির হারল্ড করকার্ন “বাস্তবধর্মী প্রত্যাশাগুলো—আনন্দপূর্ণ ও সফল পরিচর্যার চাবি” বিষয়বস্তুর ওপর বক্তৃতা দিয়েছিলেন। ভাই করকার্ন বলেছিলেন যে, হিতোপদেশ ১৩:১২ পদ যেমন দেখায়, অপূর্ণ আশাগুলো হতাশার দিকে পরিচালিত করতে পারে। কিন্তু, হতাশা প্রায়ই অবাস্তবধর্মী প্রত্যাশাগুলো থেকে এসে থাকে যেগুলো পরিপূর্ণ হয়নি। গ্র্যাজুয়েটদের নিজেদের এবং অন্যদের সম্বন্ধে এক ভারসাম্যপূর্ণ, বাস্তবধর্মী দৃষ্টিভঙ্গি রাখা দরকার। তাদের আশা করা উচিত যে, তারা কিছু ভুলত্রুটি করতে পারে কিন্তু তারা যখন “ঈশ্বরের মহৎ মহৎ কর্ম্মের” বিষয় অন্যদের বুঝতে সাহায্য করার প্রচেষ্টা করে, তখন এগুলো যেন তাদেরকে অত্যন্ত দুঃখিত না করে। ভাই করকার্ন নতুন মিশনারিদের “যাহারা তাঁহার অন্বেষণ করে, . . . তাহাদের পুরস্কারদাতা,” যিহোবার ওপর নির্ভর করতে উৎসাহ দিয়েছিলেন।—ইব্রীয় ১১:৬.

এর পরে কার্যক্রমে ছিলেন, পরিচালক গোষ্ঠীর একজন সদস্য ড্যানিয়েল সিডলিক যিনি “খ্রিস্টীয় প্রত্যাশা—এটা কী?” বিষয়বস্তুর ওপর বক্তৃতা দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন: “প্রত্যাশা হল এক খ্রিস্টীয় সদ্‌গুণ। এটা হল এক সঠিকতার মান যা একজনকে ঈশ্বরের সঙ্গে সঠিক সম্পর্কে নিয়ে আসে। যিহোবার সাক্ষি হিসেবে আমরা যেমন প্রত্যাশা রাখি ন-খ্রিস্টানদের জন্য তা এক অসম্ভব বিষয়।” ভাই সিডলিক খ্রিস্টীয় প্রত্যাশার বিভিন্ন দিক সম্বন্ধে বর্ণনা করে গিয়েছিলেন যা একজনকে জীবনের কঠিন পরিস্থিতিগুলোর মুখেও আশাবাদী থাকতে সাহায্য করে। “প্রত্যাশা রেখে আমরা আবারও নতুনভাবে অধ্যবসায়ের সঙ্গে এবং এক বিজয়ী মনোভাব নিয়ে বেঁচে থাকতে পারি।” একজন খ্রিস্টানের প্রত্যাশা তাকে যিহোবাকে একজন উদ্দেশ্যময় ঈশ্বর হিসেবে দেখতে এবং তাঁর সেবায় আনন্দ পেতে সাহায্য করে।—রোমীয় ১২:১২.

গিলিয়েড স্কুলের রেজিস্ট্রার ওয়ালেস লিভারেন্স, ছাত্রছাত্রীদের ‘আত্মার বশে চলিতে’ উৎসাহ দিয়েছিলেন। (গালাতীয় ৫:১৬) তিনি দেখিয়েছিলেন যে, কীভাবে যিরমিয়ের সচিব বারূক আত্মার বশে চলার থেকে প্রায় সরে পড়েছিলেন। এক সময়ে, বারূক পরিশ্রান্ত হয়ে পড়েছিলেন এবং নিজের জন্য মহৎ মহৎ বিষয় লাভের চেষ্টা শুরু করেছিলেন। (যিরমিয় ৪৫:৩, ৫) এরপর ভাই লিভারেন্স বলেছিলেন যে, কেউ কেউ খ্রিস্টকে অনুসরণ করা বন্ধ করে দিয়েছিল এবং আধ্যাত্মিক সত্যকে প্রত্যাখ্যান করেছিল, যা পরিত্রাণের জন্য অপরিহার্য। সেটার কারণ ছিল এই যে, তিনি যা শিক্ষা দিয়েছিলেন সেটা তারা উপলব্ধি করতে পারেনি আর তাই সেই সময় তাদের মাংসিক প্রত্যাশাগুলো পূর্ণ না হওয়ার জন্য তারা হতাশ হয়ে পড়েছিল। (যোহন ৬:২৬, ২৭, ৫১, ৬৬) মিশনারিরা, যাদের কাজ হল সৃষ্টিকর্তা এবং তাঁর উদ্দেশ্যর প্রতি মনোযোগ আকর্ষণ করানো, তারা এই বিবরণগুলো থেকে কী শিখতে পারে? ছাত্রছাত্রীদের উৎসাহিত করা হয়েছিল যে, তারা যেন পদমর্যাদা পাওয়ার, মনুষ্যদের কাছ থেকে স্বীকৃতি লাভের অথবা ব্যক্তিগত লাভের জন্য কোনো ঈশতান্ত্রিক কার্যভারকে ব্যবহার করার কথা চিন্তা না করে।

“আপনারা কি একজন দাতা অথবা গ্রহীতা হবেন?” গিলিয়েড নির্দেশক মার্ক নুমার এই প্রশ্নটি করেছিলেন। বিচারকর্ত্তৃগণ ৫:২ পদের ওপর ভিত্তি করে তিনি তার মন্তব্যগুলো করেছিলেন, যেখানে বারকের সেনাবাহিনীতে কাজ করতে নিঃস্বার্থভাবে স্বেচ্ছায় বিলিয়ে দেওয়ার জন্য ইস্রায়েলীয়দের প্রত্যেককে প্রশংসা করা হয়েছিল। আধ্যাত্মিক যুদ্ধে আরও বেশি করে জড়িত হওয়ার জন্য মহান বারক যিশু খ্রিস্টের আহ্বাণে সাড়া দেওয়ার ব্যাপারে তাদের মনোভাবের জন্য গিলিয়েড ছাত্রছাত্রীদের প্রশংসা করা হয়েছিল। খ্রিস্টের সৈনিকদের যিনি তাদের নিবন্ধিত করেছেন তাঁর অনুমোদন পাওয়ার জন্য আগ্রহী হওয়া উচিত। ভাই নুমার ছাত্রছাত্রীদের মনে করিয়ে দিয়েছিলেন: “আমরা যখন নিজেদেরকে খুশি করার প্রতি মনোযোগ দিতে শুরু করি, তখন আমরা শত্রুর সঙ্গে যুদ্ধ করা বন্ধ করে দিই। . . . মিশনারি সেবা আপনার জন্য নয়। এটা যিহোবা ও তাঁর সার্বভৌমত্ব জন্য এবং তাঁর ইচ্ছা সম্পাদিত হচ্ছে। আমরা চাই যিহোবা যেন আমাদের সুখী করেন সেইজন্য আমরা মিশনারি হিসেবে সেবা করি না বরং আমরা তাঁকে ভালবাসি বলেই আমরা তাঁর সেবা করি।”—২ তীমথিয় ২:৪.

এরপর গিলিয়েড নির্দেশক, লরেন্স বোয়েন “তাহাদিগকে সত্যে পবিত্র কর” বক্তৃতাটিতে সভাপতি হিসেবে কাজ করেছিলেন। (যোহন ১৭:১৭) তিনি উল্লেখ করেছিলেন যে, ১১৫তম ক্লাসের ছাত্রছাত্রীরা হল ঈশ্বররে পবিত্র পরিচারক। এ ছাড়া, স্কুলে থাকার সময়ে তারা ক্ষেত্রের পরিচর্যায়ও অংশ গ্রহণ করেছিল, সৎহৃদয় সত্যের প্রেমিকদের খুঁজে বের করার চেষ্টা করেছিল। যিশু এবং তাঁর প্রাথমিক শিষ্যদের মতো, ছাত্রছাত্রীরা “আপনা হইতে” বলেনি। (যোহন ১২:৪৯, ৫০) তারা উদ্যোগের সঙ্গে অনুপ্রাণিত, জীবন দানকারী সত্যের বাক্য তুলে ধরেছিল। ছাত্রছাত্রীদের দ্বারা বাস্তব ঘটনাগুলো অভিনয় করে দেখানো এবং তাদের বিভিন্ন অভিজ্ঞতা দেখিয়েছিল যে, যাদের সঙ্গে তারা সাক্ষাৎ করেছিল তাদের ওপর বাইবেল জোরালো প্রভাব ফেলেছিল।

উপদেশ এবং অভিজ্ঞতা উৎসাহ প্রদান করে

যুক্তরাষ্ট্র শাখার সার্ভিস ডিপার্টমেন্টের সদস্য অ্যানথনি পেরেজ এবং অ্যানথনি গ্রিফিন পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা শাখা কমিটির সদস্যদের সাক্ষাৎকার নিয়েছিলেন। নতুন মিশনারিরা যে-প্রতিদ্বন্দ্বিতাগুলোর মুখোমুখি হবে সেগুলো নিয়ে এই লোকেরা আলোচনা করেছিল এবং ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে ব্যবহারিক পরামর্শ প্রদান করেছিল। এই প্রতিদ্বন্দ্বিতাগুলোর কয়েকটা হল সাংস্কৃতিগত বৈচিত্র্য, সারা বছর জুড়ে গ্রীষ্মমণ্ডলীয় আবহাওয়া অথবা ছাত্রছাত্রীরা অভ্যস্ত এমন এক ধর্মীয় এবং রাজনৈতিক পরিবেশের চেয়ে এক ভিন্ন পরিবেশ। নতুন মিশনারিদের তাদের নতুন পরিবেশগুলো মানিয়ে নিতে কী সাহায্য করতে পারে? যিহোবার জন্য ভালবাসা, লোকেদের জন্য ভালবাসা, পিছনের দিকে ফিরে না তাকানো এবং তাড়াহুড়ো করে কোন কাজ না করা। শাখা কমিটির একজন সদস্য বলেছিলেন: “যেখানে আমাদের কার্যভার দেওয়া হয়েছিল সেখানে লোকেরা আমাদের আগে বহু শতাব্দী ধরে বাস করে আসছিল। নিশ্চিতভাবে আমরাও সেখানে বাস করতে এবং মানিয়ে নিতে পারতাম। প্রতিবার আমরা যখনই বিভিন্ন সমস্যার মুখোমুখি হতাম, তখনই আমরা তাদেরকে আমাদের চরিত্র নির্মাতা হিসেবে দেখতাম। আপনারা প্রার্থনা ও যিহোবার আত্মার ওপর নির্ভর করুন এবং আপনি যিশুর এই কথাগুলোর সত্যতাকে অভিজ্ঞতা করবেন ‘আমি . . . তোমাদের সঙ্গে সঙ্গে আছি।’”—মথি ২৮:২০.

পরিচালক গোষ্ঠীর একজন সদস্য, স্যামুয়েল হার্ড “ঈশ্বরের মহৎ মহৎ কর্মের বিষয়ে বলতে থাকুন” নামক তার এই বক্তৃতার দ্বারা কার্যক্রমটিকে এক চূড়ান্ত পর্যায়ে নিয়ে এসেছিলেন। সা.কা. ৩৩ সালের পঞ্চাশত্তমীর দিনে পবিত্র আত্মার বর্ষণ যিশুর শিষ্যদের “ঈশ্বরের মহৎ মহৎ কর্ম্মের” বিষয়ে কথা বলতে শক্তি জুগিয়েছিল। কী আজকে নতুন মিশনারিদের সেই একই উদ্যোগ নিয়ে ঈশ্বরের রাজ্য সম্বন্ধে কথা বলতে সাহায্য করতে পারে? সেই একই পবিত্র আত্মা। ভাই হার্ড গ্র্যাজুয়েট ছাত্রছাত্রীদের, তাদেরকে যে-প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে সেটা কখনও ভুলে না গিয়ে ‘আত্মায় উত্তপ্ত হইতে,’ তাদের কার্যভার সম্বন্ধে রোমাঞ্চিত হতে উৎসাহিত করেছিলেন। (রোমীয় ১২:১১) “বাইবেল হল ঈশ্বরের এক মহৎ কর্ম,” ভাই হার্ড বলেছিলেন। “এর মূল্যকে কখনও হালকাভাবে নেবেন না। এর বার্তা জীবন্ত। এটা বিষয়গুলোর মর্ম পর্যন্ত ভেদ করে। আপনাদের জীবনে বিষয়গুলোকে সংশোধন করতে এটাকে ব্যবহার করুন। এটাকে আপনাদের চিন্তাধারাকে পরিবর্তন করতে দিন। শাস্ত্র অধ্যয়ন, পড়া এবং সেগুলোর ওপর ধ্যান করার দ্বারা আপনাদের চিন্তা করার ক্ষমতাকে রক্ষা করুন . . . আপনাদের গিলিয়েড প্রশিক্ষণকে ‘ঈশ্বরের মহৎ মহৎ কর্ম্মের’ বিষয়ে বলে চলার জন্য ব্যবহার করাকে আপনাদের লক্ষ্য করুন এবং তা করতে সংকল্পবদ্ধ থাকুন।”

পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গা থেকে আসা শুভেচ্ছাপত্রগুলো পড়া এবং ছাত্রছাত্রীদের হাতে ডিপ্লোমাগুলো তুলে দেওয়ার পর, একজন গ্র্যাজুয়েট ছাত্র, ছাত্রছাত্রীদের পক্ষ থেকে একটা চিঠি পড়ে শুনিয়েছিলেন যেটাতে তারা যে-ট্রেনিং পেয়েছে তার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয়েছিল। এরপর ভাই লেট ২ বংশাবলি ৩২:৭ এবং দ্বিতীয় বিবরণ ২০:১, ৪ পদ উল্লেখ করে আনন্দপূর্ণ অনুষ্ঠানের সমাপ্তি এনেছিলেন। তার শুরুর মন্তব্যগুলোর সঙ্গে তার শেষ মন্তব্যগুলোর মিল রেখে তিনি উপসংহার করেছিলেন: “তাই প্রিয় গ্র্যাজুয়েটরা মনে রাখবেন যে, আপনারা যখন যাওয়ার জন্য বের হবেন, আপনারা যখন আপনাদের নতুন কার্যভারগুলোর আধ্যাত্মিক যুদ্ধে এগিয়ে যাবেন, যিহোবা আপনাদের সঙ্গে সঙ্গে এগিয়ে যাবেন। কখনও এই বিষয়টা ভুলে যাবেন না যে, আপনাদের বিরোধীদের চেয়ে আপনাদের সঙ্গী বেশি রয়েছে।”

[২৫ পৃষ্ঠার বাক্স]

ক্লাসের পরিসংখ্যান

যতগুলো দেশ থেকে এসেছে: ৭

যতগুলো দেশে তাদের পাঠানো হয়েছে: ১৭

মোট ছাত্রছাত্রীদের সংখ্যা: ৪৮

গড় বয়স: ৩৩.৭

সত্যে থাকার গড় বছর: ১৭.৮

পূর্ণ-সময়ের পরিচর্যার গড় বছর: ১৩.৫

[২৬ পৃষ্ঠার চিত্র]

ওয়াচটাওয়ার বাইবেল স্কুল অফ গিলিয়েডের ১১৫তম গ্র্যাজুয়েটিং ক্লাস

নিচের তালিকাতে সামনে থেকে পিছনে সারিগুলোকে সংখ্যান্বিত করা হয়েছে এবং প্রত্যেক সারিতে বামদিক থেকে ডানদিকে নামগুলো তালিকাবদ্ধ করা হয়েছে।

(১) ব্রাউন, টি.; গোলার, সি.; হফম্যান, এ.; ব্রুজিজি, জে.; ট্র্যাহান, এস. (২) স্মার্ট, এন.; ক্যাশম্যান, এফ.; গারসিয়া, কে.; লোহান, এম.; সিফার্ট, এস.; গ্রে, কে. (৩) বেকেট, এম.; নিকলজ্‌, এস.; স্মিথ, কে.; গুলিয়ারা, এ.; রেপিনিকার, এ. (৪) গ্রে, এস.; ভাসিক, কে.; ফ্লেমিং, এম.; বেথেল, এল.; হারমেনসন, টি.; হারমেনসন, পি. (৫) রেপিনিকার, জি.; লোহান, ডি.; ডিকি, এস.; কিম, সি.; ট্র্যাহান, এ.; ওয়াশিংটন, এ.; স্মার্ট, এস. (৬) গোলার, এল.; বার্গহফার, টি.; গুলিয়ারা, ডি.; নিকলজ্‌, আর.; ওয়াশিংটন, এস.; কিম, জে. (৭) বেকেট, এম.; ডিকি, জে.; স্মিথ, আর.; গারসিয়া, আর.; হফম্যান, এ.; সিফার্ট, আর.; ব্রাউন, এইচ. (৮) ফ্লেমিং, এস.; ব্রুজিজি, পি.; বার্গহফার, ডব্লু.; বেথেল, টি.; ক্যাশম্যান, জে.; ভাসিক, কে.

    বাংলা প্রকাশনা (১৯৮৯-২০২৬)
    লগ আউট
    লগ ইন
    • বাংলা
    • শেয়ার
    • পছন্দসমূহ
    • Copyright © 2025 Watch Tower Bible and Tract Society of Pennsylvania
    • ব্যবহারের শর্ত
    • গোপনীয়তার নীতি
    • গোপনীয়তার সেটিং
    • JW.ORG
    • লগ ইন
    শেয়ার