এক ভিডিও যা চিকিৎসাবিজ্ঞানের গুরুত্বপূর্ণ এক নতুন ধারাকে তুলে ধরে
পেশাদার আইনজীবি এবং স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মীরা রোগীদের চিকিৎসা সংক্রান্ত নীতিগত দৃষ্টিভঙ্গি এবং অধিকারগুলোর প্রতি আরও বেশি মনোযোগ দিচ্ছে। এটা নতুন নতুন থেরাপি এবং পদ্ধতিগুলো তুলে ধরেছে, যেগুলো থেকে যিহোবার সাক্ষিরা উপকার পেতে পারে। (প্রেরিত ১৫:২৮, ২৯) রক্ত গ্রহণের বিকল্প স্বাস্থ্য যত্ন—রোগীর প্রয়োজন ও অধিকারগুলো মেটাচ্ছে (ইংরেজি) ভিডিওটা সেটাই তুলে ধরে। ভিডিওটা দেখুন এবং তারপর আপনি যা যা শিখেছেন, সেগুলোকে পুনরালোচনা করুন।—নোট: যেহেতু এই ভিডিওতে অস্ত্রোপচারের ছোট ছোট দৃশ্য রয়েছে, তাই ছোট বাচ্চাদের সঙ্গে দেখার ব্যাপারে বাবামায়েদের বিচক্ষণ হওয়া উচিত।
(১) কেন কিছু চিকিৎসক মণ্ডলী রক্ত গ্রহণের বিষয়টা আবারও পরীক্ষা করে দেখছে? (২) রক্ত ছাড়া সম্পাদিত হয়েছে এমন তিনটে জটিল অস্ত্রোপচারের উদাহরণ দিন। (৩) সারা পৃথিবীতে কত জন চিকিৎসক ও শল্যচিকিৎসক রক্ত ছাড়া রোগীদের চিকিৎসা করার জন্য তাদের ইচ্ছার ইঙ্গিত দিয়েছে? কেন তারা তা করতে ইচ্ছুক? (৪) রক্তের ব্যবহার সম্বন্ধে সম্প্রতি হাসপাতালের গবেষণাগুলো কী প্রকাশ করেছে? (৫) রক্ত গ্রহণের সঙ্গে চিকিৎসা সংক্রান্ত কোন ঝুঁকিগুলো জড়িত রয়েছে? (৬) রক্ত গ্রহণের বিকল্পগুলোর উপকার সম্বন্ধে অনেক বিশেষজ্ঞ কোন উপসংহারে পৌঁছেছে? (৭) কী কারণে অ্যানিমিয়া হয়? মানুষ এটাকে কতদূর পর্যন্ত সহ্য করতে পারে? এটাকে পূরণ করার জন্য কী করা যেতে পারে? (৮) একজন রোগীর দেহে কীভাবে লোহিত রক্ত কণিকার উৎপাদনকে সতেজ করা যেতে পারে? (৯) অস্ত্রোপচারের সময় রক্তক্ষরণ কমানোর জন্য কোন পদ্ধতিগুলো ব্যবহৃত হচ্ছে? (১০) রক্ত গ্রহণের বিকল্পগুলো কি ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে এবং জীবন-মৃত্যুর মতো জরুরি পরিস্থিতিগুলোতে কাজ করতে পারে? (১১) উত্তম চিকিৎসা কেন্দ্রের নৈতিক নীতিগুলোর মধ্যে একটা মুখ্য নীতি কী? (১২) কেন রক্ত ছাড়া চিকিৎসা আগে থেকে বেছে নেওয়া খ্রিস্টানদের জন্য জরুরি? কীভাবে আমরা এটা করতে পারি?
এই ভিডিওতে চিকিৎসার যে-বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়েছে, সেগুলো একজনের বাইবেল শিক্ষিত বিবেকের সঙ্গে মিল রেখে গ্রহণ করা এক ব্যক্তিগত ব্যাপার। আপনার এবং আপনার সন্তানদের জন্য রক্ত গ্রহণের কোন বিকল্পগুলো গ্রহণ করতে আপনি ইচ্ছুক, সেটা কি স্থির করেছেন? পরিবারের যে-সদস্যরা সাক্ষি নয়, তাদেরও আপনার সিদ্ধান্তগুলো এবং সেগুলোর কারণ ভালভাবে জানানো উচিত।—২০০৪ সালের ১৫ই জুন এবং ২০০০ সালের ১৫ই অক্টোবর প্রহরীদুর্গ পত্রিকার “পাঠকদের থেকে প্রশ্নসকল” দেখুন।