ওয়াচটাওয়ার অনলাইন লাইব্রেরি
ওয়াচটাওয়ার
অনলাইন লাইব্রেরি
বাংলা
  • বাইবেল
  • প্রকাশনাদি
  • সভা
  • w21 অক্টোবর পৃষ্ঠা ২৯-৩১
  • ১৯২১—এক-শো বছর আগে

এই বাছাইয়ের সঙ্গে কোনো ভিডিও প্রাপ্তিসাধ্য নেই।

দুঃখিত, ভিডিওটা চালানো সম্বভব হচ্ছে না।

  • ১৯২১—এক-শো বছর আগে
  • প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য সম্বন্ধে ঘোষণা করে (অধ্যয়ন)—২০২১
  • উপশিরোনাম
  • অনুরূপ বিষয়বস্ত‌ু
  • সাহসী প্রচারক
  • অধ্যয়ন করার কিছু প্রবন্ধ
  • একটা নতুন বই
  • আরও অনেক কাজ বাকি ছিল
  • যিহোবার ইচ্ছা অনুযায়ী কাজ করার ফলে আশীর্বাদ আসে
    প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে (অধ্যয়ন)—২০১৭
  • ১৯২২—এক-শো বছর আগে
    প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য সম্বন্ধে ঘোষণা করে (অধ্যয়ন)—২০২২
  • যে-বাছাইগুলো সুখের দিকে পরিচালিত করে
    ২০০৭ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • ১৯২৩​—⁠এক-শো বছর আগে
    প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য সম্বন্ধে ঘোষণা করে (অধ্যয়ন)—২০২৩
প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য সম্বন্ধে ঘোষণা করে (অধ্যয়ন)—২০২১
w21 অক্টোবর পৃষ্ঠা ২৯-৩১

১৯২১—এক-শো বছর আগে

১৯২১ সালের ১ জানুয়ারি প্রহরীদুর্গ (ইংরেজি) পত্রিকায় বাইবেল ছাত্রদের একটা প্রশ্ন জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, “আমাদের এই বছর কোন কাজ করতে হবে?” এরপর, যিশাইয় ৬১:১, ২ পদ দেওয়া হয়েছিল, যেখানে লেখা ছিল: “নম্রগণের কাছে সুসমাচার প্রচার করিতে সদাপ্রভু আমাকে অভিষেক করিয়াছেন; . . . যেন সদাপ্রভুর প্রসন্নতার বৎসর ও আমাদের ঈশ্বরের প্রতিশোধের দিন ঘোষণা করি।” এই শাস্ত্রপদ থেকে তাদের মনে করিয়ে দেওয়া হয়েছিল যে, তাদের প্রচার কাজ করতে হবে।

সাহসী প্রচারক

প্রচার করার জন্য বাইবেল ছাত্রদের সাহসী হতে হত। তাদের শুধু নম্র ব্যক্তিদের কাছেই “সুসমাচার” শোনাতে হত না, কিন্তু সেইসঙ্গে দুষ্ট ব্যক্তিদের কাছেও “ঈশ্বরের প্রতিশোধের দিন” সম্বন্ধে ঘোষণা করতে হত।

কানাডাতে বসবাসরত ভাই জে. এইচ. হসকিন বিরোধিতা সত্ত্বেও সাহসের সঙ্গে প্রচার করেছিলেন। ১৯২১ সালে একজন পাদরির সঙ্গে ভাইয়ের দেখা হয়। কথা শুরু করার আগে ভাই তাকে বলেন: “বাইবেল থেকে কথা বলার সময় আমাদের তর্ক করা উচিত নয়। আমাদের শান্তভাবে কথা বলা উচিত। আমরা যদি কোনো বিষয়ে একমত না হই, তা হলে আমাদের শান্তিপূর্ণ উপায়ে আলোচনা থামিয়ে দেওয়া উচিত।” কিন্তু, এমনটা হয়নি। ভাই বলেন: “কিছুসময় পর পাদরি এত জোরে দরজায় আঘাত করেন যে, আমার মনে হয়েছিল যেন দরজার কাঁচ ভেঙে যাবে।”

পাদরি চিৎকার করে বলেন: “যাও, এমন লোকদের সঙ্গে কথা বলো, যারা খ্রিস্টান নয়।” ভাই হসকিনের ইচ্ছে করছিল, তিনি তাকে বলবেন, “তোমার আচার-আচরণ দেখে তো মনে হয় না, তুমি একজন খ্রিস্টান!” কিন্তু, তিনি তা বলেননি।

পরের দিন, পাদরি গির্জায় গিয়ে একটা বক্তৃতা দেন আর ভাইয়ের বিষয়ে খারাপ খারাপ মন্তব্য করেন। ভাই হসকিন বলেন: “পাদরি গির্জায় লোকদের জানান, আমি এই শহরের সবচেয়ে বড়ো মিথ্যাবাদী আর আমাকে হত্যা করা উচিত।” কিন্তু, ভাই ভয় পেয়ে যাননি। তিনি প্রচার কাজ করে চলেন এবং অনেক ব্যক্তির সঙ্গে তার ভালো আলোচনাও হয়। ভাই বলেন: “শহরে প্রচার করে আমার খুব ভালো লেগেছে। কিছু লোক বলেছে, আমরা জানি, তুমি ঈশ্বরের কাজ করছ। তারা আমাকে প্রয়োজনীয় জিনিস দেওয়ার জন্যও প্রস্তুত ছিল।”

অধ্যয়ন করার কিছু প্রবন্ধ

আগ্রহী ব্যক্তিদের সাহায্য করার জন্য বাইবেল ছাত্রেরা স্বর্ণযুগ a (ইংরেজি) পত্রিকার কিছু প্রবন্ধ প্রকাশ করে। যেমন, “সন্তান ও যুবকদের জন্য বাইবেল অধ্যয়ন।” সেই প্রবন্ধে কিছু প্রশ্নোত্তর দেওয়া হয়েছিল। বাবা-মায়েরা নিজ নিজ সন্তানদের সেই প্রশ্নগুলো জিজ্ঞেস করত আর তাদের বাইবেল থেকে উত্তর খুঁজে পেতে সাহায্য করত। কিছু প্রশ্ন থেকে তারা বাইবেলের ছোটোখাটো বিষয় জানতে পারত। যেমন, “বাইবেলে কটা বই রয়েছে?” অল্পবয়সিদের সাহসের সঙ্গে প্রচার করার জন্য কিছু প্রশ্ন দেওয়া হয়েছিল, “সমস্ত খ্রিস্টানকে কি তাড়না করা হবে?”

যে-বাইবেল ছাত্রদের বাইবেল সম্বন্ধে বেশি জ্ঞান ছিল, তাদের জন্য স্বর্ণযুগ-এ আরেকটা প্রবন্ধ প্রকাশ করা হয়েছিল। সেই প্রবন্ধের প্রশ্নের উত্তর শাস্ত্র নিয়ে অধ্যয়ন (ইংরেজি) নামক বইয়ের প্রথম খণ্ডে দেওয়া হয়েছিল। এই দুটো প্রবন্ধের মাধ্যমে হাজার হাজার ব্যক্তি উপকৃত হয়। কিন্তু, ১৯২১ সালের ২১ ডিসেম্বর, স্বর্ণযুগ-এ বলা হয়েছিল যে, এখন থেকে এই প্রবন্ধগুলো বন্ধ করে দেওয়া হবে। কেন?

একটা নতুন বই

ঈশ্বরের বীণা বই

কার্ড, যেটাতে লেখা আছে কটা পৃষ্ঠা পড়তে হবে

প্রশ্নের কার্ড

সংগঠনে যে-ভাইয়েরা নেতৃত্ব নেয়, তারা বুঝতে পারে যে, নতুন বাইবেল ছাত্রদের একটা একটা করে বাইবেলের বিষয় সম্বন্ধে শেখানো উচিত। তাই, ১৯২১ সালের নভেম্বর মাসে ঈশ্বরের বীণা (ইংরেজি) নামক বই প্রকাশ করা হয়। যারা এই বই নিত, তাদের একটা কোর্সে অংশ নিতে হত। এর মাধ্যমে সেই নতুন বাইবেল ছাত্রেরা নিজেরাই অধ্যয়ন করতে পারত। আর বুঝতে পারত যে, ঈশ্বর এই সুন্দর পৃথিবীতে লোকদের অনন্তজীবন দিয়ে আশীর্বাদ করবেন। এই কোর্সে কী কী হত?

একজন ব্যক্তি যখন সেই বই নিতেন, তখন তাকে একটা ছোটো কার্ড দেওয়া হত। সেই কার্ডে লেখা থাকত, তাকে কটা পৃষ্ঠা পড়তে হবে। পরের সপ্তাহে তাকে আরেকটা কার্ড দেওয়া হত। তিনি যতটা পড়তেন, সেটার ভিত্তিতে তাকে সেই কার্ড থেকে কিছু প্রশ্ন করা হত। সেটাতে এও লেখা থাকত, তাকে পরের সপ্তাহের জন্য কতটা পড়তে হবে। এই কোর্স ১২ সপ্তাহ ধরে চলত।

এই কার্ড তিনি ডাকের মাধ্যমে পেতেন। এই কার্ড প্রায়ই মণ্ডলীর সেই ভাই-বোনেরা পাঠাত, যারা বয়স্ক কিংবা ঘরে ঘরে প্রচার করতে পারত না। যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত অ্যানা কে. গার্ডনার নিজের বোন থেলের বিষয়ে বলেন, “ও হাঁটাচলা করতে পারত না। যখন এই নতুন বই আসে, তখন ওর কাছে করার মতো অনেক কিছু ছিল। ওকে প্রতি সপ্তাহে প্রশ্নের কার্ড পাঠাতে হত।” যখন এই কোর্স শেষ হয়ে যেত, তখন মণ্ডলীর কেউ সেই নতুন বাইবেল ছাত্রের সঙ্গে দেখা করতে যেত আর তাকে বাইবেল সম্বন্ধে আরও শেখাত।

থেল গার্ডনার হুইল চেয়ারে

আরও অনেক কাজ বাকি ছিল

১৯২১ সালের শেষের দিকে ভাই জে. এফ. রাদারফোর্ড সমস্ত মণ্ডলীর উদ্দেশে একটা চিঠি লেখেন। সেই চিঠিতে ভাই বলেন: “গত বছরের তুলনায় এই বছরে আরও বেশি লোককে সুসমাচার জানানো হয়েছে। কিন্তু, এখনও অনেক কাজ বাকি আছে। তাই, অন্যদের উৎসাহিত করুন, তারা যেন এই অপূর্ব কাজে অংশ নেয়।” বাইবেল ছাত্রেরা ভাইয়ের এই কথা শুনেছিল। পরের বছর ১৯২২ সালে তারা সাহসের সঙ্গে আরও বেশি লোকের কাছে প্রচার করে।

সাহসী বন্ধু

বাইবেল ছাত্রেরা একে অন্যের প্রতি ভালোবাসা দেখাত। তাই, তারা সাহসের সঙ্গে একে অন্যকে সাহায্য করেছিল। তারা হিতোপদেশ ১৭:১৭ পদে দেওয়া নীতি কাজে লাগিয়েছিল। এই পদ জানায়: “বন্ধু সর্ব্বসময়ে প্রেম করে, ভ্রাতা দুর্দ্দশার জন্য জন্মে।” আসুন, একটা ঘটনা বিবেচনা করে দেখি।

১৯২১ সালে ৩১ মে মঙ্গলবার, যুক্তরাষ্ট্রের ওক্লাহোমার তালসাতে বর্ণের কারণে গণহত্যা শুরু হয়। এর কারণ কী ছিল? একজন কৃষ্ণাঙ্গ ব্যক্তির উপর এই দোষারোপ করা হয় যে, তিনি একজন শ্বেতাঙ্গ মহিলাকে হেনস্তা করার চেষ্টা করেছেন। এই কারণে সেই কৃষ্ণাঙ্গ ব্যক্তির জেল হয়। এরপর, প্রায় ১,০০০ জন শ্বেতাঙ্গ ব্যক্তি কিছু কৃষ্ণাঙ্গ ব্যক্তির সঙ্গে লড়াই করে। দেখতে দেখতে, গ্রিনউডের আশেপাশের এলাকায় এই দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়ে, যেখানে কৃষ্ণাঙ্গ লোকেরা থাকত। এই দাঙ্গার ফলে ১,৪০০-রও বেশি দোকান ও ঘর লুটপাট করা হয় আর পুড়িয়ে দেওয়া হয়। যদিও সরকারি খবর অনুযায়ী ৩৬ জন মারা যায়, কিন্তু মৃতের সংখ্যা হয়তো ৩০০ ছিল।

সেই দিন কী হয়েছিল এই বিষয়ে ভাই রিচার্ড জে. হিল বলেন, যিনি একজন কৃষ্ণাঙ্গ বাইবেল ছাত্র ছিলেন আর গ্রিনউডে থাকতেন। তিনি বলেন: “সেই দিন আমাদের সভা ছিল। সভা শেষ হওয়ার পর, আমরা শহরের মাঝখান থেকে গুলির আওয়াজ শুনতে পাই। সেই আওয়াজ মাঝরাত পর্যন্ত আমরা শুনতে পাই।” পরের দিন পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়ে যায়। ভাই হিল বলেন: “কয়েক জন লোক আমাদের ঘরে আসে আর আমাদের বলে যে, আমরা যদি বাঁচতে চাই, তা হলে আমাদের এখনই সরকারি ভবনে যেতে হবে।” ভাই হিল তার স্ত্রী এবং ৫ সন্তানকে নিয়ে সেখানে যান। সেখানে প্রায় ৩,০০০ জন কৃষ্ণাঙ্গ লোক একত্রিত ছিল। তাদের রক্ষা করার জন্য এবং দাঙ্গা থামানোর জন্য সরকার সৈন্যদের পাঠিয়েছিল।

সেই সময়, আর্থার ক্লাউস নামে একজন শ্বেতাঙ্গ ভাই খুবই সাহসের পরিচয় দেন। তিনি বলেন: “আমি যখন জানতে পারি যে, গ্রিনউডে লোকেরা লুটপাট করছে আর ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দিচ্ছে, তখন আমি সিদ্ধান্ত নিই, আমি আমার বন্ধু ভাই হিলের কাছে যাব আর দেখব যে, সে ও তার পরিবারের সবাই সুরক্ষিত আছে কি না।”

ভাই আর্থার ক্লাউস ঈশ্বরের বীণা বই ব্যবহার করে ১৪ জন ছোটো ছেলে-মেয়েকে শেখান

ভাই আর্থার যখন ভাই হিলের বাড়ি পৌঁছান, তখন দেখেন যে, একজন শ্বেতাঙ্গ ব্যক্তি বন্দুক হাতে দাঁড়িয়ে আছেন। সেই ব্যক্তি আসলে ভাই হিলের একজন প্রতিবেশী ও বন্ধু ছিলেন। তিনি ভেবেছিলেন, ভাই আর্থার দাঙ্গাকারী ব্যক্তিদের মধ্যে একজন। তাই, তিনি চিৎকার করে জিজ্ঞেস করেন, “তুমি এখানে কী করছ?”

ভাই আর্থার বলেন: ‘সেই প্রতিবেশী আমাকে গুলি করার জন্য প্রস্তুত ছিল। তাই, আমি তাকে আশ্বস্ত করি যে, আমি ভাই হিলের বন্ধু আর অনেক বার তার বাড়িতে এসেছি।’ ফলে, সেই ব্যক্তি বুঝতে পারেন আর তারা দু-জনে মিলে বাড়ির দেখাশোনা করেন।

কিছুসময় পর, ভাই আর্থার জানতে পারেন যে, ভাই হিল ও তার পরিবার এক সরকারি ভবনে রয়েছে। তিনি এও জানতে পারেন যে, কোনো কৃষ্ণাঙ্গ ব্যক্তি যদি সেখান থেকে বের হতে চায়, তা হলে তাকে জেনারেল ব্যারিটের কাছ থেকে অনুমতি নিতে হবে। ভাই আর্থার বলেন: “সেই জেনারেলের সঙ্গে দেখা করা অনেক কঠিন ছিল। কিন্তু, আমি যখন তার সঙ্গে দেখা করি, তখন আমি তাকে বলি, আমি ভাই হিলের পরিবারকে আমার সঙ্গে নিয়ে যেতে চাই। জেনারেল জিজ্ঞেস করেন, ‘তুমি কি সেই পরিবারের দেখাশোনা করার দায়িত্ব নেবে?’ আমি আনন্দের সঙ্গে বলি, ‘হ্যাঁ।’”

তখন জেনারেল ভাই আর্থারকে সেই ভবনে যাওয়ার জন্য অনুমতি দিয়ে দেন আর একটা কাগজে সই করে দেন। ভাই আর্থার সেই কাগজ নিয়ে সরকারি ভবনে যান। তিনি যখন সেই সই করা কাগজ সেখানকার একজন অফিসারকে দেখান, তখন সেই অফিসার বলেন: “এই কাগজে তো জেনারেল নিজে সই করেছেন! তুমি কি জান, তুমি হচ্ছ সেই প্রথম ব্যক্তি, যে এখান থেকে কাউকে নিয়ে যাচ্ছে?” এরপর, ভাই আর্থার সেই অফিসারের সাহায্যে ভাই হিল ও তার পরিবারকে খুঁজে পান। তারপর, ভাই আর্থার নিজের গাড়ি করে তাদের সবাইকে বাড়িতে পৌঁছে দেন।

“ঈশ্বরের দৃষ্টিতে আমরা সবাই সমান”

ভাই আর্থার এই বিষয়ে লক্ষ রাখেন, ভাই হিল ও তার পরিবার যেন কোনো বিপদের মুখে না পড়ে। তিনি যেভাবে ভাই হিলের পরিবারের প্রতি ভালোবাসা দেখিয়েছিলেন এবং সাহসের পরিচয় দিয়েছিলেন, সেগুলো দেখে অন্যদের খুব ভালো লাগে। ভাই আর্থার বলেন: “যে-প্রতিবেশী ভাই হিলের বাড়ির দেখাশোনা করার জন্য আমাকে সাহায্য করেছিলেন, তিনি বাইবেল ছাত্রদের আরও সম্মান করতে শুরু করেন। যখন অনেক লোক দেখে যে, আমরা বর্ণ নিয়ে কোনো ভেদাভেদ করিনি আর আমরা বিশ্বাস করি যে, ঈশ্বরের দৃষ্টিতে আমরা সবাই সমান, তখন তারা ঈশ্বরের রাজ্য সম্বন্ধে জানার জন্য ইচ্ছুক মনোভাব দেখায়।”

a স্বর্ণযুগ পত্রিকার নাম পরিবর্তন করে ১৯৩৭ সালে সান্ত্বনা (ইংরেজি) এবং ১৯৪৬ সালে সচেতন থাক! (ইংরেজি) নাম দেওয়া হয়েছে, যা বর্তমানে বাংলা ভাষায় সজাগ হোন! নামে পরিচিত।

    বাংলা প্রকাশনা (১৯৮৯-২০২৬)
    লগ আউট
    লগ ইন
    • বাংলা
    • শেয়ার
    • পছন্দসমূহ
    • Copyright © 2025 Watch Tower Bible and Tract Society of Pennsylvania
    • ব্যবহারের শর্ত
    • গোপনীয়তার নীতি
    • গোপনীয়তার সেটিং
    • JW.ORG
    • লগ ইন
    শেয়ার