ওয়াচটাওয়ার অনলাইন লাইব্রেরি
ওয়াচটাওয়ার
অনলাইন লাইব্রেরি
বাংলা
  • বাইবেল
  • প্রকাশনাদি
  • সভা
  • w12 ১/১ পৃষ্ঠা ৪-৬
  • দরিদ্রতা দূর করার বিভিন্ন প্রচেষ্টা

এই বাছাইয়ের সঙ্গে কোনো ভিডিও প্রাপ্তিসাধ্য নেই।

দুঃখিত, ভিডিওটা চালানো সম্বভব হচ্ছে না।

  • দরিদ্রতা দূর করার বিভিন্ন প্রচেষ্টা
  • ২০১২ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • উপশিরোনাম
  • অনুরূপ বিষয়বস্ত‌ু
  • সকলের জন্য সমৃদ্ধির ধারণাগুলো
  • মার্শাল প্ল্যান —দরিদ্রতা দূর করার এক উপায়?
  • যেকারণে বৈদেশিক সাহায্য দরিদ্রতা দূর করতে পারেনি
  • দরিদ্রতার কারণ
  • বাইবেলের প্রশ্নের উত্তর
    প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে (জনসাধারণের সংস্করণ)—২০১৬
  • অদূর ভবিষ্যতে, কেউ আর দরিদ্র থাকবে না!
    ১৯৯৫ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • দরিদ্রদের জন্য সুসমাচার
    ২০১২ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • দরিদ্রতা স্থায়ী সমাধান খুঁজে পাওয়া
    ২০০৩ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
আরও দেখুন
২০১২ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
w12 ১/১ পৃষ্ঠা ৪-৬

দরিদ্রতা দূর করার বিভিন্ন প্রচেষ্টা

ধনী ব্যক্তিরা ইতিমধ্যেই—নিজেদের—দরিদ্রতাকে দূর করে ফেলেছে। কিন্তু, সমগ্র মানবজাতিকে দরিদ্রতা থেকে মুক্ত করার প্রচেষ্টাগুলো সবসময়ই ব্যর্থ হয়েছে। কেন? কারণ ধনী ব্যক্তিরা সাধারণত চায় না যে, কেউ বা কোনোকিছু তাদের সম্পদে ও পদমর্যাদায় হস্তক্ষেপ করুক। প্রাচীন ইস্রায়েলের রাজা শলোমন লিখেছিলেন: “দেখ, উপদ্রুত লোকদের অশ্রুপাত হইতেছে, কিন্তু তাহাদের সান্ত্বনাকারী কেহ নাই; উপদ্রবী লোকদের হস্তে বল আছে।”—উপদেশক ৪:১.

প্রভাবশালী ও ক্ষমতাবান ব্যক্তিরা কি জগতের দরিদ্রতা দূর করার জন্য সমাজকে পালটাতে পারে? শলোমন এই কথা লেখার জন্য অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন: “দেখ, সে সকলই অসার ও বায়ুভক্ষণ মাত্র। যাহা বক্র, তাহা সোজা করা যায় না।” (উপদেশক ১:১৪, ১৫) দরিদ্রতা দূর করার জন্য আধুনিক প্রচেষ্টাগুলোকে লক্ষ করলে এটা স্পষ্ট হয়ে ওঠে।

সকলের জন্য সমৃদ্ধির ধারণাগুলো

ঊনবিংশ শতাব্দীতে, একদিকে যখন অল্প কিছু দেশ বাণিজ্য ও শিল্প দ্বারা প্রচুর সম্পদ সংগ্রহ করেছিল, তখন অন্যদিকে কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তি গুরুত্বের সঙ্গে দরিদ্রতার প্রতি মনোযোগ দিয়েছিল। পৃথিবীর সম্পদগুলোকে কি আরও সমানভাবে বন্টন করা যেতে পারে?

কেউ কেউ চিন্তা করেছিল যে, সমাজতন্ত্র বা সাম্যবাদ শ্রেণীবৈষম্যহীন এমন এক আন্তর্জাতিক সমাজ নিয়ে আসতে পারবে যাদের মধ্যে সমানভাবে সম্পদ বন্টন করা হবে। অবশ্য, ধনী ব্যক্তিরা এই ধারণাগুলোকে পছন্দ করেনি। কিন্তু, “প্রত্যেকের কাছ থেকে তার সাধ্যমতো নাও এবং প্রত্যেককে তার প্রয়োজন অনুসারে দাও” এই স্লোগান ব্যাপকভাবে গৃহীত হয়েছিল। অনেকে আশা করেছিল যে, সমস্ত দেশ সমাজতন্ত্রকে গ্রহণ করবে যাতে এই জগৎ বসবাসের জন্য এক নিখুঁত সমাজ হয়ে উঠতে পারে। কিছু ধনী দেশ সমাজতন্ত্রের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য গ্রহণ করেছিল এবং হিতসাধক রাষ্ট্রগুলো স্থাপন করেছিল, যেগুলো সমস্ত নাগরিকের “জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত” যত্ন নেওয়ার প্রতিজ্ঞা করেছিল। তারা তাদের লোকেদের মধ্যে থেকে জীবনের জন্য হুমকিস্বরূপ এমন দরিদ্রতা দূর করবে বলে দাবি করে।

কিন্তু, সমাজতন্ত্রবাদ এক নিঃস্বার্থ সমাজ আনার লক্ষ্যে কখনোই পৌঁছাতে পারেনি। নাগরিকরা নিজেদের চেয়ে সমাজের উপকারের জন্য কাজ করবে, এই লক্ষ্যে পৌঁছানো কঠিন বলে প্রমাণিত হয়েছিল। দরিদ্রদেরকে উদারভাবে দান দেওয়া তাদের মধ্যে কিছুজনকে অলস করে তোলে, এই বিষয়টা লক্ষ করে কেউ কেউ দরিদ্রদেরকে দান দেওয়ার ব্যাপারে ক্ষুব্ধ হয়েছিল। বাইবেলের এই কথাগুলো সত্য বলে প্রমাণিত হয়েছে: “ধার্ম্মিক লোক পৃথিবীতে নাই, যে সৎকর্ম্ম করে, পাপ করে না। . . . ঈশ্বর মনুষ্যকে সরল করিয়া নির্ম্মাণ করিয়াছিলেন, কিন্তু তাহারা অনেক কল্পনার অন্বেষণ করিয়া লইয়াছে।”—উপদেশক ৭:২০, ২৯.

দি অ্যামেরিকান ড্রিম নামে আরেকটা প্রত্যাশা ছিল আর এটা এমন এক দেশের স্বপ্ন যেখানে যেকেউ কঠোর পরিশ্রম করতে ইচ্ছুক সে সমৃদ্ধি লাভ করতে পারবে। পৃথিবীব্যাপী, অনেক দেশ সেই পন্থাগুলো—গণতন্ত্র, অবাধ বাণিজ্য ও শুল্কবিহীন বাণিজ্য—গ্রহণ করেছিল, যেগুলো যুক্তরাষ্ট্রকে ধনী করে তুলেছে বলে মনে করা হয়েছিল। কিন্তু, সব দেশই অ্যামেরিকান ড্রিম-কে অনুসরণ করতে পারেনি কারণ উত্তর আমেরিকার সম্পদ শুধুমাত্র এর রাজনৈতিক ব্যবস্থার মাধ্যমেই আসেনি। এর প্রচুর প্রাকৃতিক সম্পদ এবং সহজেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্যিক পথগুলোতে প্রবেশ করার সুযোগ ছিল কিছু গুরুত্বপূর্ণ কারণ। এ ছাড়া, প্রতিযোগিতামূলক বিশ্ব অর্থনৈতিক ব্যবস্থার ফলে শুধুমাত্র বিজয়ীরাই নয় যারা সমৃদ্ধি লাভ করে কিন্তু সেইসঙ্গে পরাজিতরাও যারা কষ্টভোগ করে, তাদেরও উদ্ভব হয়। এখনও যারা দরিদ্র তাদেরকে সাহায্য করার জন্য কি সমৃদ্ধশালী দেশগুলোকে উৎসাহিত করা যেতে পারে?

মার্শাল প্ল্যান —দরিদ্রতা দূর করার এক উপায়?

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে, ইউরোপ বিধ্বস্ত হয়ে গিয়েছিল এবং এর অধিকাংশ লোকের মধ্যে ক্ষুধায় মারা যাওয়ার আতঙ্ক দেখা দিয়েছিল। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সরকার ইউরোপে সমাজতন্ত্রের জনপ্রিয়তা সম্বন্ধে চিন্তিত ছিল। তাই চার বছর ধরে, এই সরকার যে-দেশগুলো যুক্তরাষ্ট্রের পন্থাগুলো গ্রহণ করবে তাদের শিল্প ও কৃষিকে পুনরুজ্জীবিত করার জন্য প্রচুর অর্থ প্রদান করেছিল। এই ইউরোপিয়ান রিকোভারি প্রোগ্রাম যেটা মার্শাল প্ল্যান নামে পরিচিত, সেটা সফল বলে বিবেচিত হয়েছিল। পশ্চিম ইউরোপে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব বিস্তার লাভ করেছিল এবং জীবনের হুমকি স্বরূপ দরিদ্রতা হ্রাস পেয়েছিল। এটাই কি ছিল বিশ্বব্যাপী দরিদ্রতা দূর করার উপায়?

মার্শাল প্ল্যান-এর সফলতার ফলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সরকার বিশ্বব্যাপী দরিদ্র দেশগুলোকে সাহায্য প্রদান করতে পরিচালিত হয়েছিল, তাদেরকে কৃষি, স্বাস্থ্যেসবা, শিক্ষা ও পরিবহণ ব্যবস্থায় উন্নতি করতে সাহায্য করেছিল। যুক্তরাষ্ট্র অকপটে স্বীকার করেছিল যে, তাদের উদ্দেশ্য ছিল নিজের স্বার্থ দেখা। এ ছাড়া, অন্য দেশগুলোও বৈদেশিক সাহায্য প্রদান করার দ্বারা তাদের প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা করেছিল। ছয় বছর ধরে মার্শাল প্ল্যান-এর জন্য অনেক অর্থ ব্যয় করার ফলাফল ছিল হতাশাজনক। এটা সত্য যে, পূর্বের কিছু দরিদ্র দেশ প্রচুর সম্পদ অর্জন করেছিল, বিশেষ করে পূর্ব এশিয়ায়। কিন্তু, অন্যান্য জায়গায় যদিও সাহায্য প্রদান শিশু মৃত্যুর সংখ্যা হ্রাস করেছিল এবং তাদের অনেকেই শিক্ষা লাভের সুযোগ পেয়েছিল, তবুও অনেক দেশ এখনও চরম দরিদ্রতার মধ্যে রয়েছে।

যেকারণে বৈদেশিক সাহায্য দরিদ্রতা দূর করতে পারেনি

ধনী দেশগুলোকে যুদ্ধের ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করার চেয়ে দরিদ্র দেশগুলোকে দরিদ্রতা থেকে বেরিয়ে আসতে সাহায্য করা বেশি কঠিন বলে প্রমাণিত হয়েছে। ইউরোপে ইতিমধ্যেই শিল্প, বাণিজ্য ও পরিবহণ ব্যবস্থা ছিল। অর্থনীতিকেই কেবল পুনরুদ্ধার করার প্রয়োজন ছিল। এমনকী দরিদ্র দেশগুলোতে বৈদেশিক সাহায্যে রাস্তা, স্কুল ও ক্লিনিকগুলো নির্মাণ করার পরও, লোকেরা চরম দরিদ্রতা ভোগ করছিল কারণ সেই দেশগুলোতে কোনো ব্যবসা, প্রাকৃতিক সম্পদ এবং বাণিজ্যিক পথগুলো অবলম্বন করার সুযোগ ছিল না।

যে-সমস্যাগুলোর কারণে দরিদ্রতা এবং দরিদ্রতার কারণে যে-সমস্যাগুলো দেখা দেয় সেগুলো হল জটিল। উদাহরণস্বরূপ, রোগব্যাধির কারণে দরিদ্রতা দেখা দেয় এবং দরিদ্রতার কারণে রোগব্যাধি হয়। অপুষ্ট বাচ্চারা শারীরিক ও মানসিকভাবে এতটাই দুর্বল হয়ে পড়তে পারে যে, তারা যখন বড়ো হয়ে ওঠে, তখন তারা নিজেদের বাচ্চাদের যত্ন নিতে পারে না। এ ছাড়া, ধনী দেশগুলো যখন দরিদ্র দেশগুলোতে “সাহায্য” হিসেবে বাড়তি খাবার সস্তায় বিক্রি করে, তখন স্থানীয় কৃষক ও খুচরো বিক্রেতারা তাদের কাজ হারিয়ে ফেলে, এর ফলে আরও দরিদ্রতা নিয়ে আসে। দরিদ্র দেশগুলোর সরকারগুলোকে অর্থ পাঠানো হয়তো আরেক ধরনের সমস্যার উদ্ভব করতে পারে: অর্থ সাহায্যকে চুরি করা সহজ, তাই এটা দূর্নীতির সৃষ্টি করতে পারে আর ফলে সেই দূর্নীতি আরও দরিদ্রতা নিয়ে আসতে পারে। মূলত, দরিদ্রতার মূল কারণকে সমাধান করে না বলেই বৈদেশিক সাহায্য ব্যর্থ হয়।

দরিদ্রতার কারণ

চরম দরিদ্রতা তখনই দেখা দেয় যখন দেশগুলো, সরকারগুলো ও ব্যক্তিবিশেষরা কেবল নিজের স্বার্থকেই তুলে ধরে ও সেটাকে বজায় রাখার জন্য কাজ করে। উদাহরণস্বরূপ, ধনী দেশের সরকারগুলো পৃথিবীব্যাপী দরিদ্রতাকে দূর করার বিষয়টাকে ততটা প্রাধান্য দেয় না কারণ তারা গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত হয়ে থাকে এবং তারা তাদের ভোটারদের খুশি করতে চায়। তাই, তারা দরিদ্র দেশগুলোর কৃষকদের ধনী দেশগুলোতে তাদের ফসল বিক্রি করতে বাধা দেয় যাতে ধনী দেশগুলোর কৃষকরা তাদের ব্যাবসা না হারায়। এ ছাড়া, ধনী দেশগুলোর শাসকরা তাদের কৃষকদের প্রচুর অর্থ সাহায্য দিয়ে থাকে যাতে দরিদ্র দেশগুলোর কৃষকদের চেয়ে তারা বেশি পরিমাণে ফসল বিক্রি করতে সমর্থ হয়।

স্পষ্টতই, দরিদ্রতা—লোকেদের ও সরকারগুলোর নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করার প্রবণতা—হল মানুষের নিজেদের তৈরি সমস্যা। বাইবেল লেখক শলোমন এই বিষয়টাকে এভাবে বর্ণনা করেছিলেন: “এক জন অন্যের উপরে তাহার অমঙ্গলার্থে কর্ত্তৃত্ব করে।”—উপদেশক ৮:৯.

তাই, দরিদ্রতা দূর হওয়ার কোন প্রত্যাশা রয়েছে? কোনো সরকার কি এই মনুষ্য প্রবৃত্তিকে পালটাতে পারে? (w১১-E ০৬/০১)

[৬ পৃষ্ঠার বাক্স]

দরিদ্রতার সঙ্গে মোকাবিলা করার এক ব্যবস্থা

যিহোবা ঈশ্বর প্রাচীন ইস্রায়েল জাতিকে আইনবিধি দিয়েছিলেন যেগুলোর বাধ্য হলে দরিদ্রতাকে অনেকটাই রোধ করা যেত। ব্যবস্থার অধীনে, লেবীর যাজকীয় বংশ ছাড়া প্রত্যেক পরিবার উত্তরাধিকার স্বরূপ একটা জমি পেত। পারিবারিক উত্তরাধিকার সুরক্ষিত ছিল কারণ চিরকালের জন্য জমি বিক্রি করা যেত না। ৫০ বছর অন্তর, সমস্ত জমি এর আসল মালিক বা তার পরিবারকে ফিরিয়ে দিতে হতো। (লেবীয় পুস্তক ২৫:১০, ২৩) অসুস্থতা, দুর্যোগ বা অলসতার কারণে যদি কাউকে তার জমি বিক্রি করতে হতো, তাহলে কোনো অর্থ না নিয়ে যোবেল বছরে তাকে এটা ফিরিয়ে দিতে হতো। এর ফলে কোনো পরিবার প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে দরিদ্রতার মধ্যে পড়ত না।

ঈশ্বরের ব্যবস্থায় আরেকটা করুণাপূর্ণ আয়োজন ছিল, দুর্দশা ভোগ করেছেন এমন একজন ব্যক্তি নিজেকে দাস হিসেবে বিক্রি করতে পারতেন। তার ঋণ প্রদান করার জন্য তিনি আগেই বিক্রয় মূল্য পেয়ে যেতেন। তিনি যদি সপ্তম বছরের মধ্যে নিজেকে পুনরায় ক্রয় করতে না পারতেন, তাহলে তাকে মুক্ত করা হতো এবং পুনরায় কৃষি কাজ শুরু করার জন্য তাকে বীজ ও পশুপাল প্রদান করা হতো। এ ছাড়া, একজন দরিদ্র ব্যক্তিকে যদি টাকা ধার নিতে হতো, তাহলে ব্যবস্থা অনুযায়ী সহইস্রায়েলীয়দের সুদ আদায় করা নিষেধ ছিল। এ ছাড়া, ব্যবস্থা লোকেদেরকে তাদের জমির কিনারার শস্য না কাটার আদেশ দিয়েছিল যাতে দরিদ্র ব্যক্তিরা পতিত শস্য সংগ্রহ করতে পারে। ফলে, কোনো ইস্রায়েলীয়কে ভিক্ষা করতে হতো না।—দ্বিতীয় বিবরণ ১৫:১-১৪; লেবীয় পুস্তক ২৩:২২.

কিন্তু ইতিহাস দেখায় যে, কিছু ইস্রায়েলীয় দরিদ্রতার মধ্যে পড়েছিল। কেন এরকমটা ঘটেছিল? কারণ ইস্রায়েলীয়রা যিহোবার ব্যবস্থা পালন করেনি। ফল স্বরূপ, অধিকাংশ দেশের মতো, কিছু লোক ধনী জমিদার আর অন্যদিকে কিছুজন ভূমিহীন দরিদ্র হয়ে উঠেছিল। ইস্রায়েলীয়দের মধ্যে দরিদ্রতা দেখা দিয়েছিল কারণ কিছু ব্যক্তি ঈশ্বরের ব্যবস্থাকে অবজ্ঞা করেছিল এবং অন্যদের চেয়ে নিজেদের বিষয়গুলোকে প্রথমে রেখেছিল।—মথি ২২:৩৭-৪০.

    বাংলা প্রকাশনা (১৯৮৯-২০২৬)
    লগ আউট
    লগ ইন
    • বাংলা
    • শেয়ার
    • পছন্দসমূহ
    • Copyright © 2025 Watch Tower Bible and Tract Society of Pennsylvania
    • ব্যবহারের শর্ত
    • গোপনীয়তার নীতি
    • গোপনীয়তার সেটিং
    • JW.ORG
    • লগ ইন
    শেয়ার