রক্ত থেকে পৃথক থাকতে যে-ব্যবস্থাগুলো আমাদের সাহায্য করে
বাপ্তাইজিত প্রকাশক, যারা পূর্বে চিকিৎসা বিষয়ক অগ্রিম নির্দেশপত্র/ঘোষণা কার্ড বা আইডেনটিটি কার্ড পূরণ করেছে, যেটাতে কোনো ছাপানো তারিখ নেই অথবা যেটাতে ৩/৯৯ ছাপানো তারিখ রয়েছে, তাদের এই বছর আরেকটা নতুন কার্ড পূরণ করার দরকার নেই। ২৯শে ডিসেম্বর সপ্তাহের পরিচর্যা সভায়, সচিবের নতুন বাপ্তাইজিত প্রকাশকদের, তাদের ছেলেমেয়েদের এবং যাদের পালটানোর প্রয়োজন রয়েছে, তাদের জন্য যথেষ্ট পরিমাণে এই কার্ডগুলোর সরবরাহ রাখা উচিত। আগস্ট মাসে পুরো বছরের জন্য পাঠানো ফর্মগুলোর সঙ্গে এই কার্ডগুলোর সরবরাহ সমস্ত মণ্ডলীতে পাঠানো হয়েছে। মণ্ডলীতে যদি যথেষ্ট পরিমাণে এই কার্ড না থাকে, তা হলে সচিব হয়তো কাছাকাছি মণ্ডলীগুলোতে দেখতে পারেন অথবা মণ্ডলীর পরের সাহিত্য আবেদনের সঙ্গে আরও কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারেন।
কার্ডগুলো বাড়িতে মনোযোগপূর্বক পূরণ করা উচিত কিন্তু স্বাক্ষর করা উচিত নয়। মণ্ডলীর পরের বই অধ্যয়নে দরকার মতো, বই অধ্যয়ন অধ্যক্ষের সাহায্য নিয়ে কার্ডে স্বাক্ষর, সাক্ষি গ্রহণ এবং তারিখ বসানো উচিত। যারা সাক্ষি হিসেবে স্বাক্ষর করছে তাদের দেখা উচিত যে, যার কার্ড আসলে সেই ব্যক্তি তার কার্ডে স্বাক্ষর করছেন কি না।
অবাপ্তাইজিত প্রকাশকরা হয়তো চিকিৎসা বিষয়ক অগ্রিম নির্দেশপত্র/ঘোষণা কার্ড এবং আইডেনটিটি কার্ডের কথাগুলোর সঙ্গে মিলিয়ে নিজেদের এবং তাদের সন্তানদের জন্য নির্দেশপত্র বানিয়ে নিতে পারে।