ওয়াচটাওয়ার অনলাইন লাইব্রেরি
ওয়াচটাওয়ার
অনলাইন লাইব্রেরি
বাংলা
  • বাইবেল
  • প্রকাশনাদি
  • সভা
  • g০৩ ৪/৮ পৃষ্ঠা ৫-৮
  • কেন এই সমস্যাটা বেড়েই চলেছে?

এই বাছাইয়ের সঙ্গে কোনো ভিডিও প্রাপ্তিসাধ্য নেই।

দুঃখিত, ভিডিওটা চালানো সম্বভব হচ্ছে না।

  • কেন এই সমস্যাটা বেড়েই চলেছে?
  • ২০০৩ সচেতন থাক!
  • উপশিরোনাম
  • অনুরূপ বিষয়বস্ত‌ু
  • দরিদ্রতা এবং শিশু পতিতাবৃত্তি
  • শিশু পতিতাবৃত্তির শেষ?
  • “এক নৃশংস অপরাধ”
    ২০০৩ সচেতন থাক!
  • নারীজাতির বিরুদ্ধে বৈষম্যমূলক আচরণ
    ১৯৯৮ সচেতন থাক!
  • শিশুদের যৌন শোষণ—বিশ্বব্যাপী একটি সমস্যা
    ১৯৯৭ সচেতন থাক!
  • দ্বিতীয় পৃষ্ঠা
    ২০০৩ সচেতন থাক!
আরও দেখুন
২০০৩ সচেতন থাক!
g০৩ ৪/৮ পৃষ্ঠা ৫-৮

কেন এই সমস্যাটা বেড়েই চলেছে?

আপনি কি জানেন যে, মনুষ্য ব্যাবসা হল পৃথিবীর তৃতীয় বৃহত্তম অপরাধমূলক কাজ, যেটার আগে কেবলমাত্র মাদকদ্রব্য এবং অস্ত্রের ব্যাবসা রয়েছে? রাষ্ট্রসংঘের শিক্ষামূলক, বৈজ্ঞানিক ও সাংস্কৃতিক সংঘ অনুসারে, সব ধরনের পতিতাবৃত্তি দ্রুতহারে বৃদ্ধি পাচ্ছে।

ল্যাটিন আমেরিকার একটি দেশে, কংগ্রেশনাল কমিটি অফ ইনকোয়ারি রিপোর্ট করেছিল যে, পতিতাবৃত্তি অবৈধ হওয়া সত্ত্বেও সেখানে ৫,০০,০০০-রও বেশি মেয়ে শিশু পতিতা রয়েছে।

আরেকটা দেশে, প্রায় ৩,০০,০০০ শিশু পতিতা রাস্তায় থাকে, বিশেষ করে সেই এলাকাগুলোতে, যেখানে মাদকদ্রব্যের অবৈধ ব্যাবসা চলে।

রিপোর্ট অনুযায়ী, এশিয়ার দেশগুলোতে প্রায় দশ লক্ষ অল্পবয়সী মেয়ে এমন অবস্থায় পতিতা হিসেবে কাজ করে, যা দাসত্বের সমান। কিছু দেশ শিশু পতিতাবৃত্তি ও যৌন বিহারের (sex tourism) জন্য সুপরিচিত।

যৌন সংক্রামক রোগগুলো যেমন এইডসের প্রকোপ অত্যন্ত বেড়ে যাওয়ায়, খদ্দেররা সেই শিশুদের জন্য অনেক বেশি মূল্য দিতে ইচ্ছুক, যাদেরকে খুব সম্ভবত কুমারী বলে মনে করা হয় এবং এভাবে সম্ভবত সংক্রামিত হওয়ার ঝুঁকি কম থাকে। “এইডসের ভয়ে পুরুষরা আরও কম বয়সী ছেলেমেয়েদের খোঁজ করে, যা সমস্যাটিকে আরও গুরুতর করে তোলে,” ব্রাজিলের বিচার মন্ত্রণালয়ের লুইজা নাজিব ইলুফ বলেন। তিনি বলেছিলেন: “অল্পবয়সী মেয়ে ও কিশোরীদের প্রতি যৌনপীড়ন, ব্রাজিলের দরিদ্র মহিলাদের মধ্যে সবচেয়ে গুরুতর সামাজিক সমস্যা।”

দরিদ্রতা এবং শিশু পতিতাবৃত্তি

দুঃখ ও দরিদ্রতাপূর্ণ পরিবেশে শিশু পতিতাবৃত্তি দ্রুতগতিতে বেড়ে চলে। একজন সরকারি কর্মকর্তার কথা অনুসারে, তার দেশে শিশুদের প্রতি যৌনপীড়ন এবং পতিতাবৃত্তি “পরিবারের ভাঙনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত এবং দুঃখ ও ক্ষুধার পরিণতি।” কিছু বাবামা দাবি করে যে, দরিদ্রতা তাদের ছেলেমেয়েদের পতিতাবৃত্তিতে বিক্রি করে দিতে তাদেরকে বাধ্য করেছে। রাস্তার ছেলেমেয়েরা পতিতাবৃত্তিতে জড়িয়ে পড়ে কারণ বেঁচে থাকার জন্য এটাই তাদের একমাত্র অবলম্বন বলে তারা দেখতে পায়।

অ এসটাড ডি এস. পাওলো খবরের কাগজ ব্যাখ্যা করে যে, একটা মেয়ে রাস্তার গুণ্ডা দলের সঙ্গে চলতে চলতে শেষ পর্যন্ত একজন পতিতায় পরিণত হয়। খাদ্যের জন্য সে হয়তো চুরি করে ও মাঝেমধ্যে তার শরীর বিক্রি করে। পরবর্তী সময়ে সে একজন পেশাদার পতিতা হয়ে ওঠে।

মাঝে মাঝে কিশোরীদের পতিতা হিসেবে কাজ করার জন্য অন্য দেশে পাঠানো হয়। “বিদেশে বসবাসরত পতিতা তাদের পরিবারকে যে-পরিমাণ টাকা পাঠায় তা প্রায়ই এশিয়া ও আফ্রিকার কিছু দেশের দরিদ্রতার সঙ্গে তুলনা করলে বেশ মোটা অঙ্কের অর্থ,” ইউনেসকো সোর্সেস রিপোর্ট করে। “এ ছাড়া, এই দেশগুলোতে পতিতাবৃত্তিকে উৎসাহিত করা হয় কারণ ধনী দেশের পর্যটকরা যুবক-যুবতী ও শিশুদের দ্বারা এই ‘বিশেষ সেবার’ সুযোগ নিয়ে থাকে।”

ল্যাটিন আমেরিকার একটা দেশে রাস্তার শিশু পতিতারা যে-বিপদগুলোর মুখোমুখি হয়, সেই সম্বন্ধে বর্ণনা করতে গিয়ে টাইম পত্রিকা বলে: “কিছু পতিতারা এত ছোট যে তাদের বয়স মাত্র ১২ বছর। বেশির ভাগ সময়ই বিভক্ত পরিবারের কারণে তারা দিনের বেলায় যেখানে জায়গা পায়, সেখানেই ঘুমিয়ে পড়ে এবং রাতের বেলা ডিসকোগুলোতে বিচরণ করে, যেখানে নাবিকরা সময় কাটাতে আসে।”

মাদকদ্রব্যের প্রভাবে একজন শিশু পতিতা হয়তো চরম অমর্যাদা সহ্য করে, যা সাধারণত স্বাভাবিক অবস্থায় থাকলে সে কখনোই রাজি হতো না। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, ভ্যাজা পত্রিকা অনুসারে, পুলিশ ৯২টি ভিডিও ক্যাসেট পেয়েছে, যেগুলোতে একজন চিকিৎসক ৫০ জনেরও বেশি নারীর প্রতি নৃশংস অত্যাচারের দৃশ্যগুলো রেকর্ড করেছে, যাদের মধ্যে কেউ কেউ নাবালিকা।

এই জঘন্য বাস্তবতা সত্ত্বেও, একজন অল্পবয়সী পতিতা বলেছিল: “আমি যদি কাজ খুঁজতাম, তা হলে আমি খাদ্য জোগানোর মতো যথেষ্ট রোজগার করতে পারতাম না কারণ আমার কোনো বৃত্তিই নেই। আমার পরিবার সবই জানে আর আমি এই জীবন ছাড়তে চাই না। এই শরীরটা আমার আর তাই এটা নিয়ে আমি যা খুশি তা-ই করতে পারি।”

অথচ, এই মেয়েদের লক্ষ্য কখনোই পতিতাবৃত্তি ছিল না। একজন সমাজকর্মীর মতানুসারে, অনেক অল্পবয়সী পতিতা “বিয়ে করতে চায়” এবং এক “অপরূপ রাজকুমারের” স্বপ্ন দেখে, যে তাদের সব আশা আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে। যদিও জটিল পরিস্থিতিগুলো তাদের এক পতিতার জীবন বেছে নিতে বাধ্য করেছিল কিন্তু একজন গবেষিকা দাবি করেছিলেন: “সবচেয়ে দুঃখজনক বিষয়টি হল যে, বেশির ভাগ মেয়েই তাদের নিজেদের ঘরে ধর্ষিত হয়েছিল।”

শিশু পতিতাবৃত্তির শেষ?

তবে এই অসহায় শিশুদের জন্য আশা রয়েছে। সব বয়সের পতিতারা তাদের জীবনধারা পালটেছে। (“মানুষ বদলাতে পারে” শিরোনামের ৭ পৃষ্ঠার বাক্সটি দেখুন।) ঈশ্বরের বাক্য, বাইবেল সারা পৃথিবীর লক্ষ লক্ষ ব্যক্তিকে ভাল প্রতিবেশী এবং পরিবারের বিশ্বস্ত সদস্য হয়ে উঠতে সাহায্য করেছে। যে-লোকেরা আগে ব্যভিচারী, পারদারিক, চোর, লোভী, মাতাল ছিল তাদের সম্বন্ধে আমরা পড়ি: “তোমরা কেহ কেহ সেই প্রকার লোক ছিলে; কিন্তু তোমরা প্রভু যীশু খ্রীষ্টের নামে ও আমাদের ঈশ্বরের আত্মায় আপনাদিগকে ধৌত করিয়াছ, পবিত্রীকৃত হইয়াছ, ধার্ম্মিক গণিত হইয়াছ।”—১ করিন্থীয় ৬:৯-১১.

বাইবেলের সময়ের মতো আজকেও অনেক ব্যক্তি তাদের জীবনকে পরিবর্তিত করে আরও ভাল হচ্ছে। তা সত্ত্বেও, যৌনপীড়নের হুজুগকে বন্ধ করার জন্য আরও বেশি কিছু প্রয়োজন। কিছু সরকার এবং অন্যান্য সংগঠনগুলো যৌন বিহার ও শিশু পতিতাবৃত্তির বিরুদ্ধে লড়াই করে চলেছে। কিন্তু, বাস্তবিকপক্ষে দুঃখ ও দরিদ্রতাকে নির্মূল করার ক্ষেত্রে মানুষ খুব সামান্যই করতে পারে। আইনপ্রণেতারা, অনৈতিকতার মূলে যেসমস্ত চিন্তা ও মনোভাব রয়েছে সেগুলো দমন করতে পারে না।

কিন্তু, মানব প্রচেষ্টার পরিবর্তে আরেকটা উপায় রয়েছে, যা এই সমস্ত সমস্যাকে সমাধান করবে আর তা হল, ঈশ্বরের রাজ্য। পরের প্রবন্ধ সেই বিষয়ে ব্যাখ্যা করবে। (g০৩ ০২/০৮)

[৬ পৃষ্ঠার ব্লার্ব]

দরিদ্রতা প্রায়ই শিশু পতিতাবৃত্তির দিকে পরিচালিত করে

[৬ পৃষ্ঠার বাক্স]

এক উচ্চ মূল্য

ডেইজির বয়স যখন মাত্র ছয় বছর, তখন তিনি তারই এক দাদার দ্বারা যৌন নিপীড়নের শিকার হন। ফলে, তিনি ১৪ বছর বয়সে নাইটক্লাবে কাজ করতে শুরু করার আগে পর্যন্ত তার দাদার সঙ্গে থাকেন। কিছুদিন পর ডেইজি অসুস্থ হয়ে পড়েন। সুস্থ হয়ে ওঠার পর মালিকরা তাকে বলে যে, তার অনেক ঋণ জমে গেছে আর তাই তাকে একজন পতিতা হিসেবে কাজ করতে বাধ্য করে। প্রায় এক বছর পরও তার ঋণ পরিশোধ হয়নি এবং মনে হচ্ছিল যেন কখনোই তিনি এর থেকে মুক্তি পাবেন না। কিন্তু, একজন নাবিক তার বাকি ঋণ পরিশোধ করেন, তাকে অন্য আরেকটা শহরে নিয়ে যান, যেখানে গিয়ে তিনি ডেইজির সঙ্গে একজন দাসীর মতো আচরণ করেন। ডেইজি তাকে ছেড়ে চলে যান এবং পরের তিন বছর আরেকজন পুরুষের সঙ্গে থাকার পর তারা বিয়ে করে। বিবাহিত জীবনে অনেক গুরুতর সমস্যার কারণে তিন বার তিনি আত্মহত্যা করার চেষ্টা করেছিলেন।

শেষ পর্যন্ত তিনি ও তার স্বামী দুজনেই বাইবেল অধ্যয়ন করতে শুরু করেন। কিন্তু ডেইজি একজন যিহোবার সাক্ষি হওয়ার ক্ষেত্রে নিজেকে অযোগ্য বলে মনে করেছিলেন। তাকে যখন বাইবেল থেকে দেখানো হয়েছিল যে, যিহোবা ঈশ্বর সেই লোকেদের গ্রহণ করেন, যারা প্রয়োজনীয় পরিবর্তনগুলো করে, তখন তিনি তার জীবন ঈশ্বরের কাছে উৎসর্গ করেন। যা সঠিক তা করার জন্য ডেইজি প্রাণপণ চেষ্টা করেন কিন্তু তিনি মনে করতেন না যে তা যথেষ্ট হয়েছে আর তাই সবসময় হতাশায় ভুগতেন। কিন্তু, আনন্দের বিষয়টি হল, যৌন নিপীড়নের শিকার এবং একজন শিশু পতিতা হিসেবে কাজ করায় তিনি যে-মানসিক কষ্টে ভুগছিলেন, তা কাটিয়ে ওঠার জন্য সাহায্য গ্রহণ করেছেন এবং আবেগগত ভারসাম্য অর্জন করে তা বজায় রেখেছেন।

[৭ পৃষ্ঠার বাক্স]

মানুষ বদলাতে পারে

যিশু খ্রিস্ট যখন পৃথিবীতে ছিলেন, তখন তিনি দুর্দশাগ্রস্ত, পাপী মানুষদের জন্য করুণা বোধ করেছিলেন। তিনি বুঝতে পেরেছিলেন যে, পতিতারা যে-বয়সেরই হোক না কেন, তাদের জীবনধারা পালটাতে পারে। যিশু এমনকি ধর্মীয় নেতাদের বলেছিলেন: “আমি তোমাদিগকে সত্য কহিতেছি, করগ্রাহী ও বেশ্যারা তোমাদের অগ্রে ঈশ্বরের রাজ্যে প্রবেশ করিতেছে।” (মথি ২১:৩১) তাদের জীবনধারার জন্য ঘৃণিত হওয়া সত্ত্বেও, এই সৎহৃদয়ের ব্যক্তিরা ঈশ্বরের পুত্রে বিশ্বাস করার মাধ্যমে ক্ষমা পেয়েছিল। অনুতপ্ত পাপীরা ঈশ্বরের রাজ্যের আশীর্বাদগুলো লাভ করার জন্য পতিতাবৃত্তির জীবন পরিত্যাগ করতে ইচ্ছুক ছিল। এরপর, তারা ঈশ্বরের ধার্মিক মানগুলোর সঙ্গে মিল রেখে জীবনযাপন করেছিল। আজকেও, সব ধরনের লোকেরা ঈশ্বরের বাক্য থেকে সত্য গ্রহণ করে তাদের জীবনধারা পরিবর্তন করে।

প্রথম প্রবন্ধে উল্লেখিত মারিয়া, কারিনা এবং এস্টেলার ক্ষেত্রে কী হয়েছিল, তা বিবেচনা করুন। পতিতা হওয়ার জন্য তার মায়ের কাছ থেকে ক্রমাগত চাপ প্রতিরোধ করা ছাড়াও মারিয়াকে মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ত্যাগ করার জন্যও কঠিন সংগ্রাম করতে হয়েছিল। তিনি ব্যাখ্যা করেন: “একজন পতিতা হিসেবে জীবনযাপন করার কারণে নিজেকে অযোগ্য মনে করার অনুভূতিকে লাঘব করার জন্য আমি মাদকদ্রব্য গ্রহণ করতাম।” মারিয়া জানান যে যিহোবার সাক্ষিদের খ্রিস্টীয় মণ্ডলী কীভাবে তাকে গ্রহণ করে নিয়েছিল: “মণ্ডলীর সদস্যদের ভালবাসা দেখে আমি অভিভূত হয়ে গিয়েছিলাম। ছোট বড় সবাই আমার প্রতি সম্মান দেখিয়েছিল। আমি লক্ষ করেছিলাম যে, বিবাহিত পুরুষরা তাদের স্ত্রীদের প্রতি বিশ্বস্ত। তারা আমাকে একজন বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করে নেওয়ায় আমি খুব সুখী।”

কারিনার বয়স যখন ১৭, তখন যিহোবার সাক্ষিরা তার কাছে গিয়েছিল। তিনি বাইবেল অধ্যয়ন করতে শুরু করেছিলেন, যদিও তিনি কিছু সময়ের জন্য একজন পতিতা হিসেবে তার কাজ চালিয়ে গিয়েছিলেন। ধীরে ধীরে বাইবেলের সত্যগুলোকে তিনি উপলব্ধি করতে শুরু করেছিলেন। তাই তিনি দূরে আরেকটা শহরে চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন এবং সেখানে একজন যিহোবার সাক্ষি হয়েছিলেন।

এস্টেলা যিনি আগে পতিতাবৃত্তি, আনন্দফূর্তি এবং মদের মধ্যে ডুবে থাকতেন, তিনিও বাইবেলের প্রতি আগ্রহী হয়েছিলেন। কিন্তু, তিনি মনে করেছিলেন যে, ঈশ্বর তাকে কখনোই ক্ষমা করবেন না। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তিনি বুঝতে পেরেছিলেন যে, যিহোবা ঈশ্বর অনুতপ্ত ব্যক্তিদের ক্ষমা করেন। এখন খ্রিস্টীয় মণ্ডলীর একজন সদস্য, বিবাহিত এবং তিন সন্তানের মা এস্টেলা বলেন: “আমি খুবই সুখী ও যিহোবার কাছে কৃতজ্ঞ যে, তিনি আমাকে আবর্জনা থেকে তুলে নিয়ে তাঁর শুদ্ধ সংগঠনে গ্রহণ করে নিয়েছেন।”

এই বিবরণগুলো বাইবেলের এই উক্তিকে সমর্থন করে যে, এটাই ঈশ্বরের ইচ্ছা “যেন সমুদয় মনুষ্য পরিত্রাণ পায়, ও সত্যের তত্ত্বজ্ঞান পর্য্যন্ত পঁহুছিতে পারে।”—১ তীমথিয় ২:৪.

[৭ পৃষ্ঠার চিত্র]

শিশু পতিতারা প্রায়ই মাদকদ্রব্যে জড়িয়ে পড়ে

[৫ পৃষ্ঠার চিত্র সৌজন্যে]

© Jan Banning/Panos Pictures, ১৯৯৭

    বাংলা প্রকাশনা (১৯৮৯-২০২৬)
    লগ আউট
    লগ ইন
    • বাংলা
    • শেয়ার
    • পছন্দসমূহ
    • Copyright © 2025 Watch Tower Bible and Tract Society of Pennsylvania
    • ব্যবহারের শর্ত
    • গোপনীয়তার নীতি
    • গোপনীয়তার সেটিং
    • JW.ORG
    • লগ ইন
    শেয়ার