নতুন সীমা অধিবেশন কার্যক্রম
১ নতুন সীমা অধিবেশন কার্যক্রম যা সামনের বছরের প্রথমদিকে শুরু হবে তার মূল বিষয় হচ্ছে “জাগিয়া থাক, দাঁড়াইয়া থাক, বলবান্ হও।” এটির ভিত্তি ১ করিন্থীয় ১৬:১৩ পদে লেখা পৌলের উৎসাহজনক কথা, প্রথম শতাব্দীর খ্রীষ্টীয়দের জন্য।
২ আমাদের অনবরত আধ্যাত্মিক আত্ম-পরীক্ষা করার বিষয় জোর দিয়ে কার্যক্রম শুরু হবে। এই “শেষকালে” যা সঠিক তার প্রতি আমাদের স্থিরতা বজায় রাখার জন্য, যিহোবার সঙ্গে আমাদের সম্পর্কের বাস্তবতার মূল্য ও পৃথিবীতে তাঁর সংগঠনের প্রতি স্থিরতার প্রয়োজন। (২ তীম. ৩:১) আমাদের কঠোর পরিশ্রমের প্রতি ঈশ্বরের উপলব্ধিবোধ আমাদের মনে করিয়ে দেওয়া হবে। আমাদের খ্রীষ্টীয় গুণাবলি এবং উত্তম আচারব্যবহার কী করে বাড়িয়ে তোলা যায় সেই বিষয় শিক্ষা দেওয়া হবে।
৩ শিষ্যকরণের কাজে আরও উদ্যমী হওয়া ও সঙ্গে সঙ্গে আধ্যাত্মিকভাবে প্রগতিশীল এবং দায়িত্বের প্রতি সচেতন হওয়ার উপরে জোর দেওয়া হবে। কিভাবে ব্যক্তিগতভাবে ও পারিবারিকভাবে নিয়মিত আধ্যাত্মিক পুষ্টি নেওয়া বজায় রাখা যায় সে বিষয়ে বিভিন্ন বক্তৃতা, নমুনা দেখানো আর আলোচনা করা হবে।
৪ শনিবার উপযুক্ত প্রার্থীরা জলে বাপ্তিস্ম নিয়ে জনসাধারণ্যে উৎসর্গীকরণ প্রকাশ করতে পারবে। আমরা সকলে উপস্থিত থাকব রবিবার জনসাধারণের বক্তৃতার জন্য যার বিষয় হল “ঈশ্বরের সাথে আপনি কোথায় দাঁড়িয়ে আছেন?”
৫ কার্যক্রমের শেষে উৎসাহ দেওয়া হবে কী করে বিশ্বাসে দৃঢ় থাকা যায় এবং একে অপরের সাথে কিভাবে সবসময় প্রেমে আর শান্তির আত্মাতে ব্যবহার করা যায়। যিহোবা বিশেষ সুযোগ করে দিয়েছেন সীমা অধিবেশনে যাতে করে আমরা ‘সৎক্রিয়ার সম্বন্ধে পরস্পরকে উদ্দীপিত’ করে তুলতে পারি। (ইব্রীয় ১০:২৪, ২৫) নির্দিষ্ট পরিকল্পনা করে নিন যাতে আপনি দুই দিনের সম্পূর্ণ কার্যক্রমে উপস্থিত থাকতে পারেন।