আমাদের পাঠক-পাঠিকাদের থেকে
সন্তানেরা গৃহ ত্যাগ করে “যখন সন্তানেরা গৃহ ত্যাগ করে” নামক ধারাবাহিক প্রবন্ধগুলি পড়ে আমি অনেক সান্ত্বনা পেয়েছি। (জানুয়ারি থেকে মার্চ, ১৯৯৮) আমাদের চার সন্তানের মধ্যে তিনজনই, তিন বছর আগে গৃহ ত্যাগ করেছে। যদিও আমি এমন আশা নিয়েই তাদের বড় করেছিলাম যে একসময় তারা গৃহ ছেড়ে চলে যাবে কিন্তু আমি কখনও ভাবতেই পারিনি যে তারা তিনজন একই সময়ে আমাদের ছেড়ে চলে যাবে! বাবামায়ের অনুভূতির ব্যাপারে ওয়াচ টাওয়ার সোসাইটি যে চিন্তা দেখিয়েছে, তা আমি সত্যই উপলব্ধি করি।
এম. এস., জাপান
বর্তমানে আমার স্ত্রী ও আমি বিশেষ অগ্রগামী অর্থাৎ পূর্ণ-সময়ের সুসমাচার প্রচারক হিসাবে দেশের বাইরে পরিচর্যা করছি। দূরে থাকলেও আমরা যে আমাদের বাবামাকে ভালবাসি এবং তারা যে আমাদের অত্যন্ত প্রিয়জন তা আমরা কিভাবে দেখাতে পারি, সেই সম্বন্ধে আপনাদের পরামর্শগুলি সত্যই কার্যকারী।
এম. এম. এস., ব্রাজিল
আমার বয়স ১১ বছর। আমি কখনও গৃহস্থালীর কাজকর্মকে বড় হয়ে ওঠার জন্য এক প্রশিক্ষণ হিসাবে নিইনি। কিন্তু এই প্রবন্ধগুলি আমাকে অন্যভাবে ভাবতে সাহায্য করেছে। আমাদের মতো অল্পবয়স্কদের বিষয়ে চিন্তা করার জন্য ধন্যবাদ।
ডি. ইউ., যুগোস্লাভিয়া
বাবামার বাধা আমি সবেমাত্র জানুয়ারি থেকে মার্চ, ১৯৯৮, সংখ্যাটি পেয়েছি এবং “যুবক-যুবতীদের জিজ্ঞাস্য . . . আমার পিতামাতা যদি আমার বিবাহে বাধা দেন তাহলে কী?” প্রবন্ধটি পড়ে শেষ করেছি। আমি ভেবেছিলাম যে আমার মেয়ের বিয়েতে বাধা দিয়ে আমি ভুল করছি। কিন্তু এই প্রবন্ধে সেইসব বিষয়গুলো আলোচনা করা হয়েছে যেগুলো সম্বন্ধে আমার চিন্তা ছিল—তার অল্প বয়স, ভাবী সাথির ব্যক্তিত্ব, একজন অবিশ্বাসীর সঙ্গে অসমভাবে যোঁয়ালিতে আবদ্ধ হওয়ার ভাবনা, এইডসের সম্ভাবনা এবং সাংস্কৃতিক পার্থক্য। আমি প্রার্থনা করি যেন এই প্রবন্ধটি আমার মেয়ের হৃদয়কেও স্পর্শ করে।
এন. বি., যুক্তরাষ্ট্র
কী দারুণ এক প্রবন্ধ! আপনারা অত্যন্ত স্পর্শকাতর একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন এবং উপযুক্তভাবে তা তুলে ধরেছেন। পাঠকদের এই বিষয়ে খোলা মনে চিন্তা করতে সাহায্য করার জন্য বিভিন্ন বিষয়গুলি উল্লেখ করা হয়েছে।
এস. কে., যুক্তরাষ্ট্র
আমি আট বছর ধরে একজন পূর্ণ-সময়ের সুসমাচার প্রচারক। আমার বাবামাও খ্রীষ্টান কিন্তু আমার বিয়ের ব্যাপারে তাদের সঙ্গে আমার মতের অমিল হয়েছিল। এই সাহায্যকারী তথ্য সরবরাহের জন্য আপনাদের অশেষ ধন্যবাদ।
টি. সি. এফ., তাঞ্জানিয়া
খ্রীষ্টীয় বৈচিত্র্য “বাইবেলের দৃষ্টিভঙ্গি: খ্রীষ্টীয় একতা কি বৈচিত্র্যকে অনুমোদন করে?” (ফেব্রুয়ারি ৮, ১৯৯৮, ইংরাজি) নামক প্রবন্ধটির জন্য আমি আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাতে চাই। যতই আমি যিহোবাকে জানছি, তাঁর সংগঠনের অংশী হতে পেরে আমি ততই আনন্দিত, যেখানে আমরা বিভিন্ন আলাদা অলাদা ব্যক্তিত্বের লোকেদের সঙ্গে মেলামেশা করতে পাই।
আই. পি., স্লোভানিয়া
আমার বয়স ১৫ এবং আমি নিয়মিত সচেতন থাক! (ইংরাজি) পত্রিকা পড়ি। আমি বিশেষভাবে এই প্রবন্ধটিকে উপলব্ধি করেছি। প্রবন্ধটির একটি বিভাগ পরমদেশ সম্বন্ধে এবং সেখানে কেমন অবস্থা হবে সেই বিষয় উল্লেখ করেছিল। আগে আমি ভাবতাম সিদ্ধ মানুষেরা কেমন হবে আর আমাদের সকলের চেহারা ও চিন্তাভাবনা একইরকম হলে কেমন হবে। এখন আমি বুঝতে পেরেছি যে সেখানে মানুষ ও পশু উভয়ের মধ্যেই প্রচুর বৈচিত্র্য থাকবে।
জে. সি., যুক্তরাষ্ট্র