আমাদের পাঠক-পাঠিকাদের থেকে
একাকিত্ব “বাইবেলের দৃষ্টিভঙ্গি: একাকিত্বের মূল্য” (অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর, ১৯৯৮) প্রবন্ধটা যেন আমারই জন্য লেখা হয়েছে। আধ্যাত্মিক ও আবেগগতভাবে উন্নতি করার জন্য আমার একা থাকা খুবই জরুরি। কিন্তু, আমি মনে রাখব যে একাকিত্ব হল এমন এক জায়গা “যেখানে অল্প সময়ের জন্য যাওয়া খুবই আনন্দের হতে পারে কিন্তু সেখানে থাকা খুবই বিপদজনক।”
এল. জি., যুক্তরাষ্ট্র
একে অন্যকে ভালবাসা “সব লোকেরা কি কখনও একে অন্যকে ভালবাসবে?” (অক্টোবর ২২, ১৯৯৮, ইংরেজি) ধারাবাহিক প্রবন্ধগুলো এক কথায় চমৎকার! এটা আমাকে আমার রাগ ও ঘৃণা দমন করতে অনেকখানি সাহায্য করেছে। এর জন্য আপনাদেরকে অনেক অনেক ধন্যবাদ! আমি আশা করি, আপনাদের প্রকাশনাগুলো থেকে আমি যে উৎসাহ পাই তা আমাকে যিহোবা ঈশ্বরের একজন সেবক হতে সাহায্য করবে।
জি. কে., ইতালি
সত্যকে নিজের করে নেওয়া আমার বয়স ১২ বছর। “যুবক-যুবতীদের জিজ্ঞাস্য . . . কিভাবে আমি সত্যকে নিজের করে নিতে পারি?” (অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর, ১৯৯৮) প্রবন্ধটা আমার খুবই ভাল লেগেছে। আমার এখন স্কুল খুলে গেছে তাই সভাগুলোর জন্য তৈরি হওয়া আমার জন্য কিছুটা কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু আমাকে সময় কিনে নিতে হবে। আমি মনে করি এই প্রবন্ধটা অনেক যুবক-যুবতীদের যিহোবাকে গভীরভাবে ভালবাসতে ও সত্যে দৃঢ় হতে সাহায্য করবে।
সি. এস., পর্তুগাল
এক বছর আগে সত্যে থাকার ব্যাপারে আমি নিজেকে ঠিক এই প্রশ্নটাই করেছিলাম। আমি ঠিক বুঝতে পারছিলাম না যে আমি কি আসলেই সত্যকে ভালবাসি নাকি আমার পরিবার সত্যে আছে বলেই আমি সত্যে আছি। তারপর আমি ঠিক তাই করার চেষ্টা করেছি যা করার জন্য আপনারা উৎসাহ দিয়েছেন—বাইবেল নিয়ে গবেষণা করে আমি নিজেকে যাচাই করেছি। এখন আমি খুশি মনে বলতে পারি যে আমি সত্যকে নিজের করে নিয়েছি। একজন পূর্ণ-সময়ের সুসমাচার প্রচারক হওয়ার জন্য আমি লক্ষ্য স্থাপন করেছি!
এইচ. এন., যুক্তরাষ্ট্র
ক্যানসারের শিকার এক যুবক আমার বয়স ১৮ বছর আর আমি আপনাদেরকে “সে হাল ছেড়ে দেয়নি” (অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর, ১৯৯৮) প্রবন্ধে ম্যাট টেপিওর অভিজ্ঞতাটার জন্য ধন্যবাদ দিচ্ছি। তার বিশ্বাস, আধ্যাত্মিক বিষয়গুলোর জন্য তার উপলব্ধি ও তৎপরতার মনোভাব দেখে আমি সত্যিই অনেক উৎসাহ পেয়েছি। পরমদেশ পৃথিবীতে পুনরুত্থানের পর আমি নিজে ম্যাটকে ধন্যবাদ জানাতে চাই।
ই. জি. জি., স্পেন
এই প্রবন্ধের জন্য আমাদের পরিবারের পক্ষ থেকে আমি ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আমাদের ছেলেরা এখন কিশোর বয়সী তাই তাদের সঙ্গে ম্যাট টেপিওর বিশ্বাসের উদাহরণ আলোচনা করে খুব ভাল হয়েছে। এই প্রবন্ধটা আমাদেরকে ব্যক্তিগতভাবে ও পরিবারগতভাবে কোন্ বিষয় প্রথম স্থানে রাখা দরকার তা দেখার সুযোগ করে দিয়েছে।
এম. এফ. এন. জি., ব্রাজিল
আমাদের যুবক-যুবতীদের জন্য এই প্রবন্ধটা খুবই উৎসাহজনক ছিল কারণ এখানে এক যুবকের উদ্যোগকে তুলে ধরা হয়েছে যে অসুস্থ হওয়া সত্ত্বেও, কখনও যিহোবার বিষয়ে কথা বলা বন্ধ করেনি।
ডি. এম., ইতালি
ম্যাট টেপিওর মারাত্মক অসুখ সত্ত্বেও, সে বেঁচে থাকার জন্য যুদ্ধ করেছিল, যেন সে যিহোবার প্রশংসা করতে ও তাঁকে সেবা করতে পারে। এটা আমাদের মতো ভাল স্বাস্থ্যের লোকেদের জন্য খুবই সুন্দর উদাহরণ।
ডি. পি., পুয়ের্টো রিকো
ম্যাটের সম্বন্ধে ওই প্রবন্ধটা আমার নজর কেড়ে নেয়। ১৪ বছরের ওই ছেলের ব্রেইন টিউমারের জন্য অস্ত্রোপচার করা হয়েছিল। তার শেষ কথাগুলো ছিল, “যিহোবার সম্বন্ধে সাক্ষ্য দেওয়া কখনই বন্ধ করবেন না।” এই কথা আমাকে হাল ছেড়ে না দিতে উৎসাহ দিয়েছে এবং আমাকে বুঝতে সাহায্য করেছে যে বাইবেল অধ্যয়ন করা ও যে জ্ঞান অনন্ত জীবনে নিয়ে যায় তা নেওয়া কতটা জরুরি।
ডি. ভি., ফিলিপাইনস