কুড়ি হাজার!
এটি হল প্রকাশকদের সেই সংখ্যা যাদের আমরা ভারতে এই পরিচর্যা বছরের শেষে রিপোর্ট করবেন বলে দেখতে চাই। এই লক্ষ্যে পৌঁছানোর সম্ভাবনা কি আমাদের আছে? হ্যাঁ, অবশ্যই আছে! কারণ ১৯৯৭ সালে আগস্ট মাসের শেষে ভারতে মণ্ডলীগুলির হিসাব দেখিয়েছিল যে আমাদের মোট ১৮,৭৮১ জন প্রকাশক রয়েছেন। কিন্তু, সেই মাস পর্যন্ত সর্বোচ্চ শিখর ছিল ১৭,৫৩৪. এর অর্থ ১,২৪৭ জন প্রকাশক বিগত পরিচর্যা বছরের কোন একটি মাসে রিপোর্ট দেওয়ার ক্ষেত্রে অনিয়মিত ছিলেন! সীমা অধ্যক্ষের বিবৃতিগুলি দেখায় যে অধিকাংশ মণ্ডলীগুলিতে অল্প কয়েকজন করে রিপোর্ট দেওয়ার ক্ষেত্রে সর্বদা অনিয়মিত আছেন। যদি প্রত্যেক প্রকাশক বর্ষার মাসগুলিতে ক্ষেত্র পরিচর্যায় অংশগ্রহণ করতে নির্দিষ্ট ব্যবস্থাদি করেন এবং তৎপরতার সাথে সেই কাজের রিপোর্ট দেন, তাহলে আমরা নিশ্চিতরূপে ২০,০০০ জনের সীমা অতিক্রম করতে পারব। মাসের প্রথম থেকেই শুরু করলে, আমরা সাক্ষ্যদানের কাজে কিছুটা সময় ব্যয় করতে ব্যর্থ হব না। তাদের দলের যে কোন অনিয়মিত প্রকাশককে সাহায্য করার জন্য মণ্ডলীর বুক স্টাডি পরিচালকদের আন্তরিক প্রচেষ্টা করা উচিত। পূর্বের মাসগুলিতে যদি আপনি নিয়মিত প্রকাশক ছিলেন না, তাহলে আমরা আপনাকে আপনার বুকস্টাডি পরিচালকের সাহায্য নিতে উৎসাহিত করব আর তিনি আপনার সাথে কাজ করার জন্য একজন সঙ্গীর ব্যবস্থা করতে পেরে খুশি হবেন। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে আমরা, প্রকাশকদের এক নতুন সর্বোচ্চ শিখর দেখতে পাব যা ভারতে এই প্রথম বারের মত ২০,০০০ জনকে ছাড়িয়ে যাবে। যিহোবার উদ্দেশ্যে কত বৃহৎ জয়ধ্বনিই না তা হবে!—গীত. ৪৭:১.