ওয়াচটাওয়ার অনলাইন লাইব্রেরি
ওয়াচটাওয়ার
অনলাইন লাইব্রেরি
বাংলা
  • বাইবেল
  • প্রকাশনাদি
  • সভা
  • g৯৯ ১০/৮ পৃষ্ঠা ১৫-১৭
  • আমি কেন মিশুকে নই?

এই বাছাইয়ের সঙ্গে কোনো ভিডিও প্রাপ্তিসাধ্য নেই।

দুঃখিত, ভিডিওটা চালানো সম্বভব হচ্ছে না।

  • আমি কেন মিশুকে নই?
  • ১৯৯৯ সচেতন থাক!
  • উপশিরোনাম
  • অনুরূপ বিষয়বস্ত‌ু
  • একটা কারণ হল লজ্জা
  • লাজুক স্বভাব—এক সাধারণ সমস্যা
  • এক খারাপ চক্র
  • অন্যান্য সমস্যা
  • কী করে আমি আরেকটু মিশুকে হতে পারি?
    ২০০০ সচেতন থাক!
  • আপনি কি খুব লাজুক?
    ২০০০ আমাদের রাজ্যের পরিচর্যা
  • “বলিদান অপেক্ষা আজ্ঞাপালন উত্তম”
    ২০১১ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • ইজরায়েলের প্রথম রাজা
    বাইবেল থেকে তুমি যা শিখতে পার
আরও দেখুন
১৯৯৯ সচেতন থাক!
g৯৯ ১০/৮ পৃষ্ঠা ১৫-১৭

যুবক-যুবতীদের জিজ্ঞাস্য . . .

আমি কেন মিশুকে নই?

“লজ্জা মানুষকে একেবারে অসহায় করে তোলে। এটা মনের ওপর চেপে বসা এমনই এক ভয় যার সঙ্গে তোমাকে লড়তে হবে। আর এটা এক কঠিন বাস্তব।”—রিচার্ড।a

“বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমি আরও বেশি লজ্জা পেতে শুরু করি আর আমার জন্য এটা সত্যিই একটা বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। আমার মনে হতো যেন আমি আমার নিজের ছোট্ট জগতে রয়ে গেছি।”—১৮ বছরের এলিজাবেথ।

‘আমার কি কোন সমস্যা আছে? আমি কেন মিশুকে নই?’ মাঝে মাঝে তোমার মনে কি এই প্রশ্নগুলো আসে? ওপরে বলা রিচার্ডের মতো তুমিও হয়তো অচেনা কারও সঙ্গে কথা বলার সময় ঘাবড়ে যেতে বা ভয় পেতে পার। আশেপাশে বড়রা কেউ থাকলে তুমি হয়তো ভয়ে জড়সড় হয়ে থাক। অথবা তুমি হয়তো সবসময় ভাবতে থাক যে লোকেরা তোমার সম্বন্ধে কী ভাবছে আর এমন সময় যখন তোমার অনুভূতি বা মতামত জানতে চাওয়া হয় তখন তোমার মুখ দিয়ে কোন কথাই বের হয় না। কিশোরী ট্র্যাসি বলে, “আমি যাদের ভালভাবে চিনি না তাদের সঙ্গে এগিয়ে গিয়ে কথা বলা আমার কাছে খুবই শক্ত কাজ বলে মনে হয়।”

এইরকম মনে হওয়ার কারণ কী? কারণটা আসলে কী তা জানা খুবই দরকার আর তাহলেই সেটাকে কাটিয়ে ওঠা যাবে। (হিতোপদেশ ১:৫) একজন মহিলা বলেছিলেন: “আমি বুঝতে পারতাম না যে আশেপাশে মানুষজন থাকলে কেন আমার অস্বস্তি লাগত। কিন্তু এখন আমি আমার সমস্যাটা ধরতে পেরেছি আর তাই এখন আমি এর মোকাবিলা করতে পারি।” আসুন এখন আমরা কয়েকটা কারণ দেখি যে কেন কিছু কিশোরকিশোরী সবার সঙ্গে সহজে মিশতে পারে না।

একটা কারণ হল লজ্জা

লজ্জাই সম্ভবত সবচেয়ে বড় কারণ। মিশুকে কিশোরকিশোরীদের সাধারণত অনেক বন্ধুবান্ধব থাকে কিন্তু লাজুক, চুপচাপ কিশোরকিশোরীরা নিঃসঙ্গ বা একাকী বোধ করে। ১৮ বছরের এলিজাবেথ বলে, “বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমি আরও বেশি লজ্জা পেতে শুরু করি আর আমার জন্য এটা সত্যিই একটা বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। আমার মনে হতো যেন আমি আমার নিজের ছোট্ট জগতে রয়ে গেছি।” ডায়েনের হাই স্কুলের প্রথম বছরের কথা মনে আছে যখন তাকে বেশ কঠিন চাপের মুখোমুখি হতে হয়েছিল। “কেউ আমাকে লক্ষ্য করুক তা আমি একেবারেই চাইতাম না। আমার একজন শিক্ষিকা ছিলেন যিনি, বড় ও জনপ্রিয় হওয়াকে আমরা কতটা গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করি তা নম্বর দিয়ে জানাতে বলেছিলেন। শূন্য থেকে পাঁচ পর্যন্ত নম্বর দিতে বলা হয়েছিল। শূন্যর মানে ছিল যে তা আমাদের কাছে একটুও গুরুত্বপূর্ণ নয় আর পাঁচ মানে ছিল যে তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। স্কুলে যে মেয়েরা জনপ্রিয় ছিল তারা সবাই পাঁচ লিখেছিল। কিন্তু আমি শূন্য লিখেছিলাম। কারণ লাজুক হওয়ায় আমি জনপ্রিয় হওয়াকে ভয় পেতাম। তুমি চাও না যে অন্যরা তোমাকে লক্ষ্য করুক বা কেউ তোমার দিকে মন দিক কারণ তুমি এই ভেবে ভয় পাও যে অন্যেরা যদি তোমাকে কাছ থেকে জানে, তাহলে তারা হয়তো তোমাকে আর পছন্দ করবে না।”

তবে, কিছুটা লাজুক হওয়া খারাপ নয়। কারণ লজ্জা ও নম্রতা একটা অন্যটার সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কযুক্ত আর এই দুটো গুণ আমাদের ক্ষমতা সম্বন্ধে আমাদের সজাগ করে। বাইবেলে আমাদের আজ্ঞা দেওয়া হয়েছে যে আমরা যেন ‘নম্রভাবে আমাদের ঈশ্বরের সহিত গমনাগমন করি।’ (মীখা ৬:৮) যে ব্যক্তি নম্র বা কিছুটা লাজুক স্বভাবের তার কাছাকাছি আসা ও তার সঙ্গে মেলামেশা করা যতটা সহজ, অহংকারী, ঝগড়াটে বা বেশি দাবি করে এমন ব্যক্তির কাছাকাছি আসা ততটা সহজ নয়। “কথা কহিবার কাল” আছে এই কথাটা যদি সত্যি হয়, তবে ‘নীরব থাকিবার কালও’ আছে। (উপদেশক ৩:৭) লাজুক স্বভাবের লোকেদের চুপচাপ থাকতে কোন অসুবিধাই হয় না। কারণ তারা “শ্রবণে সত্বর, [এবং] কথনে ধীর” হন ও চুপচাপ অন্যদের কথা শোনেন বলে অন্যেরা প্রায়ই তাদের প্রশংসা করে থাকে।—যাকোব ১:১৯.

কিন্তু সাধারণত দেখা যায় যে একজন কিশোর বা কিশোরী যদি একেবারেই চুপচাপ থাকে, লাজুক হয় বা আত্মবিশ্বাসের অভাব থাকে, তবে তার অন্যদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে অসুবিধা হয়। আর কিছুজন এত বেশি লাজুক হয় যে তা কখনও কখনও এমন অবস্থা তৈরি করতে পারে যেটাকে একজন লেখক “নিজেকে আলাদা করে রাখার একধরনের মানসিক রোগ” বলেন অর্থাৎ নিজেকে একঘরে করে রাখা।—হিতোপদেশ ১৮:১.

লাজুক স্বভাব—এক সাধারণ সমস্যা

তুমি যদি লাজুক স্বভাবের হয়ে থাক, তবে মনে রাখবে যে এটা খুবই সাধারণ একটা সমস্যা। হাই স্কুল ও কলেজের ছাত্রছাত্রীদের ওপর করা এক সমীক্ষায় “শতকরা ৮২ ভাগ ছাত্রছাত্রী জীবনের কোন না কোন পর্যায়ে লাজুক ছিল বলে স্বীকার করে।” (ইস্টউড অ্যাটওয়াটারের লেখা বয়ঃসন্ধি, ইংরেজি) কিন্তু এটা নতুন কিছু নয় কারণ বাইবেলের সময়ে কিছু ব্যক্তিরাও লাজুক স্বভাবের ছিলেন। মোশি ও তীমথিয়ের মতো গুণী লোকেদেরও এই সমস্যার মোকাবিলা করতে হয়েছিল।—যাত্রাপুস্তক ৩:১১, ১৩; ৪:১, ১০, ১৩; ১ তীমথিয় ৪:১২; ২ তীমথিয় ১:৬-৮.

প্রাচীন ইস্রায়েলের প্রথম রাজা শৌলের কথাই চিন্তা কর। শৌল একজন সাহসী পুরুষ ছিলেন। তার বাবার পশুপাল যখন হারিয়ে গিয়েছিল, তখন শৌল নির্ভীকভাবে সেগুলোর খোঁজে বেরিয়ে পড়েছিলেন। (১ শমূয়েল ৯:৩, ৪) কিন্তু তাকে যখন ইস্রায়েল জাতির রাজা করা হয়েছিল, তখন সহসাই একরাশ লজ্জা তাকে ঘিরে ধরেছিল। আনন্দোৎসবের মাঝে না গিয়ে শৌল জিনিসপত্রের মধ্যে গিয়ে লুকিয়েছিলেন!—১ শমূয়েল ১০:২০-২৪.

শৌলের চেহারায় আত্মবিশ্বাসের অভাব দেখে আমরা হয়তো আশ্চর্য হব। কারণ বাইবেলে তাকে একজন আকর্ষণীয়, সুন্দর যুবক বলা হয়েছে। এমনকি “তিনি অন্য সমস্ত লোক হইতে এক মস্তক দীর্ঘ ছিলেন”! (১ শমূয়েল ৯:২) এছাড়াও ঈশ্বরের ভাববাদী শৌলকে অভয় দিয়েছিলেন যে যিহোবা তার রাজত্বকে আশীর্বাদ করবেন। (১ শমূয়েল ৯:১৭, ২০) কিন্তু তারপরও শৌলের নিজের ওপর ভরসা ছিল না। তাকে যখন বলা হয়েছিল যে তিনি রাজা হবেন, তখন তিনি লাজুকভাবে বলেছিলেন: “আমি কি ইস্রায়েল-বংশ সকলের মধ্যে ক্ষুদ্রতম বিন্যামীন বংশীয় নহি? আবার বিন্যামীন বংশের মধ্যে আমার গোষ্ঠী কি সর্ব্বাপেক্ষা ক্ষুদ্র নয়? তবে আপনি আমাকে কেন এই প্রকার কথা কহেন?”—১ শমূয়েল ৯:২১.

শৌলের মতো একজন ব্যক্তির যদি আত্মবিশ্বাসের অভাব থেকে থাকে, তাহলে তোমার মধ্যে মাঝে মাঝে আত্মবিশ্বাসের কিছুটা অভাব থাকা অবাক হওয়ার মতো কিছুই নয়। কিশোর বয়সী হওয়ায় তুমি জীবনের এমন একটা পর্যায়ে আছ যখন তোমার শরীরে বিভিন্ন পরিবর্তন হচ্ছে। তুমি সবেমাত্র বড়দের পৃথিবীতে পা রেখেছ আর জানতে শুরু করেছ যে সেখানে কীভাবে কাজ করা হয়। তাই মাঝে মাঝে কিছুটা আত্মবিশ্বাসের অভাব বোধ করা ও অনিশ্চতায় ভোগা অস্বাভাবিক কিছু নয়। পিতামাতা (ইংরেজি) পত্রিকায় ডাক্তার ডেভিড এলকাইন্ড লিখেছিলেন: “বয়ঃসন্ধির প্রথম দিকে বেশির ভাগ কিশোরকিশোরীরই কিছুটা সময় লাজুক অবস্থায় কাটে। আমি বলব যে সেই সময় তারা মনে মনে কাল্পনিক দর্শকের ছবি আঁকে—আর ভেবে নেয় যে অন্য সবাই শুধু তাদেরই দেখছে এবং তাদের সমস্ত কাজ ও চালচলনের ওপর নজর রাখছে।”

যেহেতু কিশোরকিশোরীদের চেহারা সম্বন্ধে তাদের বন্ধুবান্ধবরা প্রায়ই নানারকম কথা বলে থাকে, তাই অনেকেই তাদের চেহারা নিয়ে দুশ্চিন্তা করে। (২ করিন্থীয় ১০:৭ পদের সঙ্গে তুলনা করুন।) কিন্তু চেহারা নিয়ে খুব বেশি দুশ্চিন্তা করা স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল নয়। ফ্রান্সের লিলিয়া নামে এক যুবতী এই ব্যাপারে তার নিজের অভিজ্ঞতার কথা বলেছিল: “অনেক কিশোরকিশোরীর মতো আমারও একটা সমস্যা ছিল। আমার মুখে ব্রণ ছিল! আর তোমার যদি ব্রণ থাকে, তাহলে অন্যদের সামনে যেতে তোমার সাহস হয় না কারণ তুমি সবসময়ই ভাবতে থাকবে যে তোমাকে কেমন দেখাচ্ছে।”

এক খারাপ চক্র

যেহেতু লাজুক লোকেদের প্রায়ই ভুল বোঝা হয়, তাই তারা সহজেই নিঃসঙ্গতার চক্রে আটকা পড়তে পারে। বয়ঃসন্ধি বই বলে: “লাজুক কিশোরকিশোরীদের বন্ধু পেতে অনেক সমস্যা হয় কারণ অন্যেরা প্রায়ই তাদের সম্বন্ধে ভুল ধারণা করে থাকে। তাদের সম্বন্ধে ভুল ভেবে নেওয়া হয় যেমন তারা কারোর সঙ্গে মিশতে চায় না, তারা একঘেয়ে, কোন ব্যাপারেই তাদের কোন উৎসাহ নেই, তাদের মন খুব নিচু, তারা অনুভূতিশূন্য এবং হিংসুটে। এই ধারণা অনুযায়ী যখন তাদের সঙ্গে ব্যবহার করা হয়, তখন তারা আরও বেশি নিঃসঙ্গ হয়ে গিয়ে আরও একা ও হতাশ হয়ে যায়।” এই কারণে তারা আরও বেশি লাজুক হয়ে পড়ে আর এর ফলে তাদের গর্বিত নতুবা অহংকারী ভেবে ভুল বোঝা হয়।

একজন খ্রীষ্টান হওয়ায় তুমি যেহেতু “জগতের . . . কৌতুকাস্পদ,” তাই অন্যেরা তোমার সম্বন্ধে কী ভাবছে না ভাবছে সেই বিষয়ে তোমাকে সতর্ক হতে হবে। (১ করিন্থীয় ৪:৯) অন্যদের সঙ্গে কথা বলার সময় তুমি কি চোখে চোখ রেখে কথা বলা এড়িয়ে চলো? তোমার হাবভাব ও অঙ্গভঙ্গি কি দেখায় যে তুমি একা থাকতে চাও? তাহলে মনে রাখবে যে অন্যেরা তোমাকে ভুল বুঝে তোমাকে দূরে দূরেই রাখবে। এতে বন্ধুত্ব গড়ে তোলা আরও বেশি কঠিন হয়ে যাবে।

অন্যান্য সমস্যা

অসফল হওয়ার ভয় হল আরেকটা সাধারণ সমস্যা। এটা ঠিক যে একেবারে নতুন কোন কাজ, যে বিষয়ে আমাদের কোন অভিজ্ঞতা নেই তা করতে আমরা কিছুটা ভয় বা কুণ্ঠাবোধ করি। কিন্তু কিছু কিশোরকিশোরী খুব বেশি ভয় করে থাকে। গেইল যখন কিশোরী ছিল তখন তার মধ্যে লোকভয় ছিল। সে বলে: “আমি ক্লাশে একটাও উত্তর দিতাম না। এর ফলে আমার বাবামাকে সবসময় কথা শুনতে হতো যে ‘আপনাদের মেয়ে হাত তোলে না। ক্লাসে মুখ খোলে না।’ কিন্তু এটা করা আমার জন্য খুবই কঠিন ছিল আর আমার খুব অস্বস্তিও লাগত। তোমরা হয়তো মানবে না যে এমনকি এখনও এটাকে আমার কঠিন মনে হয়।” অসফল হওয়ার ভয় লোকেদের একেবারে অসহায় করে দিতে পারে। পিটার নামে এক কিশোর বলে: “আমি ভয়ে ভয়ে থাকি পাছে ভুল করে বসি। আমি কী করছি তা আমি নিজেই জানি না।” বন্ধুবান্ধবরা যখন ঠাট্টা করে ও সমালোচনা করে, তখন এই ভয় আরও বেড়ে যায় এবং এটা কিশোরকিশোরীদের আত্মবিশ্বাসকে একেবারে নষ্ট করে দেয়।

অন্যদের সঙ্গে কথা বলতে না পারা হল আরেকটা সমস্যা। তুমি হয়তো নতুন কারও কাছে এগিয়ে গিয়ে নিজের পরিচয় দিতে ভয় পেতে পার কারণ তুমি হয়তো ভাবনায় পড়ে যেতে পার যে তুমি তাকে বলবেটা কী। কিন্তু তুমি এটা জেনে হয়তো অবাক হয়ে যাবে যে বড়রাও মাঝে মাঝে অন্যদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে ভেবে পান না যে তারা কী বলবেন। ফ্রেড নামে একজন ব্যবসায়ী বলেন: “ব্যাবসায় কী করতে হবে না করতে হবে তা আমি খুব ভাল জানি। আমি যখন কারও সঙ্গে ব্যাবসা নিয়ে কথা বলি, তখন আমাকে কিছু ভাবতে হয় না, আমি খুব ভালভাবে নিজেকে তুলে ধরতে পারি। কিন্তু যদি আমাকে এই লোকেদের সঙ্গেই অন্য কোন ব্যাপারে কথা বলতে হয়, আমি ইতস্তত করতে শুরু করি। লোকেরা হয়তো আমাকে একঘেয়ে বা রসকষহীন, খুব বেশি যান্ত্রিক বা একেবারেই বিরক্তিকর বলে মনে করতে পারেন।”

তুমি লাজুক হও, খুব বেশি আত্ম-সচেতন হও বা তোমার মধ্যে আত্মবিশ্বাসের অভাবই থাকুক, মিশুকে হতে শিখলে তোমারই ভাল। বাইবেল খ্রীষ্টানদের উৎসাহ দেয় যেন তারা “প্রশস্ত” হন ও অন্যদের জানেন! (২ করিন্থীয় ৬:১৩) কিন্তু কীভাবে তুমি এটা করতে পার? এই সম্বন্ধে আমাদের পরের কোন এক সংখ্যায় আলোচনা করা হবে।

[পাদটীকাগুলো]

a কিছু নাম পালটে দেওয়া হয়েছে।

[১৬ পৃষ্ঠার চিত্র]

লাজুক লোকেদের বিষয়ে সাধারণত ভেবে নেওয়া হয় যে তারা লোকেদের সঙ্গে মিশতে চায় না

[১৬ পৃষ্ঠার চিত্র]

অসফল হওয়ার ভয় কিছু কিশোরকিশোরীকে লোকেদের সঙ্গে মিশতে বাধা দেয়

    বাংলা প্রকাশনা (১৯৮৯-২০২৬)
    লগ আউট
    লগ ইন
    • বাংলা
    • শেয়ার
    • পছন্দসমূহ
    • Copyright © 2025 Watch Tower Bible and Tract Society of Pennsylvania
    • ব্যবহারের শর্ত
    • গোপনীয়তার নীতি
    • গোপনীয়তার সেটিং
    • JW.ORG
    • লগ ইন
    শেয়ার