ওয়াচটাওয়ার অনলাইন লাইব্রেরি
ওয়াচটাওয়ার
অনলাইন লাইব্রেরি
বাংলা
  • বাইবেল
  • প্রকাশনাদি
  • সভা
  • km ৩/০৫ পৃষ্ঠা ১
  • বাইবেলের ওপর অধিক জোর দেওয়া হচ্ছে!

এই বাছাইয়ের সঙ্গে কোনো ভিডিও প্রাপ্তিসাধ্য নেই।

দুঃখিত, ভিডিওটা চালানো সম্বভব হচ্ছে না।

  • বাইবেলের ওপর অধিক জোর দেওয়া হচ্ছে!
  • ২০০৫ আমাদের রাজ্যের পরিচর্যা
  • অনুরূপ বিষয়বস্ত‌ু
  • আমাদের পাঠক-পাঠিকাদের প্রতি
    ২০০৬ সচেতন থাক!
  • প্রহরীদুর্গ এবং আওয়েক!—সত্যের সময়োপযোগী পত্রিকা
    ১৯৯৪ প্রহরীদুর্গ যিহোবার রাজ্য ঘোষণা করে
  • সত্যের পক্ষে সাক্ষ্য দেয় এমন পত্রিকাগুলো অর্পণ করুন
    ২০০৭ আমাদের রাজ্যের পরিচর্যা
  • ‘জাগিয়া থাক’
    ২০০০ আমাদের রাজ্যের পরিচর্যা
আরও দেখুন
২০০৫ আমাদের রাজ্যের পরিচর্যা
km ৩/০৫ পৃষ্ঠা ১

বাইবেলের ওপর অধিক জোর দেওয়া হচ্ছে!

১ উনিশশো উনিশ সালের ১লা অক্টোবর স্বর্ণযুগ (গোল্ডেন এজ) পত্রিকার প্রথম সংখ্যা প্রকাশিত হয়। এটা প্রচার কাজে সবচেয়ে মূল্যবান হাতিয়ার হিসেবে প্রমাণিত হয়েছিল। কেন? কারণ এটা বিশেষভাবে জনসাধারণের জন্য তৈরি করা হয়েছিল। প্রহরীদুর্গ পত্রিকার বেলায় তেমনটা হয়নি, যে-পত্রিকাকে অনেক বছর ধরে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ‘ক্ষুদ্র মেষপালের’ পত্রিকা হিসেবে দেখা হতো। (লূক ১২:৩২) নতুন প্রকাশনাটির প্রতি রাজ্যের প্রকাশকরা এতটা উদ্যমের সঙ্গে সাড়া দিয়েছিল যে, অনেক বছর ধরে স্বর্ণযুগ পত্রিকার বিতরণ, প্রহরীদুর্গ পত্রিকার চেয়ে অনেক গুণ বেশি ছিল।

২ স্বর্ণযুগ পত্রিকা প্রকাশিত হতো লোকেদের এটা দেখাতে যে, মানবজাতির সমস্যাগুলোর প্রকৃত সমাধান হচ্ছে খ্রিস্টের সহস্র বছরের রাজত্ব, যা সত্যি সত্যি মানবজাতির জন্য এক স্বর্ণযুগ নিয়ে আসবে। পরবর্তী দশকগুলোতে সময়ের পরিবর্তনীয় চাহিদাগুলো পূরণ করার জন্য স্বর্ণযুগ পত্রিকায় বেশ কিছু রদবদল করা হয়েছিল। ১৯৩৭ সালে এর নাম পালটে সান্ত্বনা (কনসলেশন) রাখা হয়েছিল। ১৯৪৬ সালে এটার নাম হয়েছিল সচেতন থাক! (আওয়েক!), যে-নামে বর্তমানে এটি আমাদের কাছে পরিচিত।

৩ শুরু থেকেই, এই পত্রিকা ব্যাপক সাক্ষ্যদানের পক্ষে বিরাট অবদান রেখেছে, যা ১৯১৯ সাল থেকে দেওয়া হচ্ছে। (মথি ২৪:১৪) কিন্তু, আমাদের সময়ের তৎপরতার পরিপ্রেক্ষিতে, সচেতন থাক! পত্রিকায় আরও রদবদল করাকে বিজ্ঞতার কাজ বলে মনে হয়।

৪ লক্ষ লক্ষ লোক সচেতন থাক! পত্রিকা পড়া উপভোগ করে কারণ এটা বিভিন্ন ধরনের অনাধ্যাত্মিক বিষয় আকর্ষণীয় উপায়ে তুলে ধরে। কোনো সন্দেহ নেই যে, যারা প্রতি বছর স্মরণার্থ সভায় যোগ দেয়, তাদের অধিকাংশই সচেতন থাক! পত্রিকার নিয়মিত পাঠক বা পাঠিকা। তা সত্ত্বেও, যদি কেউ “সদাপ্রভুর ক্রোধের দিনে” গুপ্তস্থানে রক্ষা পেতে চান, তা হলে আমাদের প্রকাশনাগুলোর নিয়মিত পাঠক হওয়া ছাড়াও তার আরও বেশি কিছু করার জন্য সাহায্যের দরকার হবে।​—⁠সফ. ২:৩; প্রকা. ১৪:​৬, ৭.

৫ তাই, ২০০৬ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সচেতন থাক! পত্রিকা ঈশ্বরের রাজ্যের ওপর আরও বেশি জোর দেবে। এটা পাঠক বা পাঠিকাদের তাদের সমস্যাগুলো সমাধানের জন্য আরও সরাসরি বাইবেলের ওপর নির্ভর করতে উৎসাহ দেবে এবং চলতি ঘটনাগুলো সম্বন্ধে আরও লক্ষণীয়ভাবে বাইবেলের ব্যাখ্যার ওপর জোর দেবে। এভাবে, পাঠক বা পাঠিকারা চলতি ঘটনাগুলো সম্বন্ধে আরও ভাল বোধগম্যতা লাভ করবে এবং হতে পারে যিহোবা সম্বন্ধে আরও বেশি জানার জন্য তারা যা পড়ে থাকে, তার দ্বারা চালিত হবে।​—⁠সখ. ৮:⁠২৩.

৬ সচেতন থাক! ক্রমাগত সাধারণ আগ্রহজনক বিষয়গুলো তুলে ধরবে। তবে, বাইবেলের ওপর অধিক জোর দেওয়া হবে। (১ থিষল. ২:১৩) যেহেতু প্রহরীদুর্গ পত্রিকায় বাইবেলের গভীর তথ্য থাকে এবং সচেতন থাক! আরও বেশি শাস্ত্রভিত্তিক বিষয়বস্তু তুলে ধরবে, তাই মাসে দুবার আর সচেতন থাক! প্রকাশ করে চলার প্রয়োজন নেই বলেই মনে হয়। অতএব, ২০০৬ সালের জানুয়ারি মাসের শুরু থেকে সচেতন থাক! একটি মাসিক পত্রিকা হিসেবে প্রকাশিত হবে। এটা আমাদের সাহিত্য তৈরি, অনুবাদ এবং প্রেরণের কাজকে অনেকটা সহজ করে দেবে।

৭ এই পরিবর্তন শতকরা প্রায় ৪০ ভাগ ভাষাকে প্রভাবিত করবে, যে-ভাষাগুলোতে সচেতন থাক! প্রকাশিত হয়ে থাকে। অধিকাংশ ভাষায় সচেতন থাক! ইতিমধ্যেই মাসিক বা ত্রৈমাসিক প্রকাশনা। প্রহরীদুর্গ প্রকাশনায় কোনোরকম পরিবর্তন হবে না।

৮ প্রকাশকরা হয়তো প্রতি মাসের সচেতন থাক! সেই মাসের যেকোনো প্রহরীদুর্গ পত্রিকার সঙ্গে অর্পণ করতে পারে। যারা সচেতন থাক! পত্রিকাকে তুলে ধরে, তারা বর্তমানের মতো মাসের মাঝখানে তাদের উপস্থাপনায় কোনোরকম পরিবর্তন করা ছাড়াই সারামাস ধরে একই সংখ্যা ব্যবহার করতে পারবে।

৯ সেই ১৯১৯ সালে এর প্রথম সংখ্যা থেকে ধারাবাহিকভাবে স্বর্ণযুগ, সান্ত্বনা এবং এখন সচেতন থাক! হিসেবে পরিচিত পত্রিকাটি প্রচার কাজে এক বিরাট ভূমিকা পালন করেছে। আমরা প্রার্থনা করি যে, যিহোবা ক্রমাগত এর সংশোধিত বিন্যাসে এর বিতরণকে আশীর্বাদ করে যাবেন আর সেটা “প্রত্যেক জাতির ও বংশের ও প্রজাবৃন্দের ও ভাষার” আরও অনেক অনেক লোককে তাদের একমাত্র আশা হিসেবে ঈশ্বরের রাজ্যের দিকে দৃষ্টি ফেরাতে সাহায্য করবে।​—⁠প্রকা. ৭:⁠৯.

[অধ্যয়ন প্রশ্নাবলি]

১. শুরুতে মূলত কাদের জন্য প্রহরীদুর্গ পত্রিকা আর কাদের জন্য স্বর্ণযুগ পত্রিকা প্রকাশিত হতো?

২. আজকে স্বর্ণযুগ পত্রিকার নাম কী আর শুরু থেকেই এর উদ্দেশ্য কী ছিল?

৩. সচেতন থাক! কোন ভবিষ্যদ্বাণীর পরিপূর্ণতার ক্ষেত্রে এক শক্তিশালী হাতিয়ার হয়ে এসেছে?

৪. (ক) একজন ব্যক্তিকে কী করতে হবে যদি তিনি “সদাপ্রভুর ক্রোধের দিনে” গুপ্তস্থানে রক্ষা পেতে চান? (খ) প্রকাশিত বাক্য ১৪:​৬, ৭ পদ অনুসারে, “আকাশের মধ্যপথে উড়িতেছেন” এমন ‘এক দূত’ সকলকে কী করতে আহ্বান জানাচ্ছেন?

৫. (ক) ২০০৬ সালের জানুয়ারি মাসের সচেতন থাক! সংখ্যা থেকে শুরু করে কোন বিষয়টা আরও লক্ষণীয়ভাবে তুলে ধরা হবে? (খ) অনেকে হয়তো কী করার জন্য চালিত হবে এবং তা কোন ভবিষ্যদ্বাণীর পরিপূর্ণতাস্বরূপ?

৬, ৭. (ক) কীভাবে সচেতন থাক! পত্রিকা অনেককে ১ থিষলনীকীয় ২:১৩ পদ প্রয়োগ করতে সাহায্য করার চেষ্টা করবে? (খ) সচেতন থাক! কবার প্রকাশিত হবে এবং সেই পরিবর্তনের দ্বারা কটা ভাষা প্রভাবিত হবে?

৮. কীভাবে প্রকাশকরা প্রহরীদুর্গ পত্রিকার সঙ্গে সচেতন থাক! ব্যবহার করতে পারবে?

৯. সচেতন থাক! ক্রমাগত কোন ভূমিকা পালন করে যাবে?

    বাংলা প্রকাশনা (১৯৮৯-২০২৬)
    লগ আউট
    লগ ইন
    • বাংলা
    • শেয়ার
    • পছন্দসমূহ
    • Copyright © 2025 Watch Tower Bible and Tract Society of Pennsylvania
    • ব্যবহারের শর্ত
    • গোপনীয়তার নীতি
    • গোপনীয়তার সেটিং
    • JW.ORG
    • লগ ইন
    শেয়ার